আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে আপত্তিকর ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগ
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে অশ্লীল ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগ করেছেন আরেক প্রার্থী। সোমবার (২০ মে) বিকেলে গৌরনদী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মনির হোসেন মিয়া অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি মনোনয়নপত্র দাখিল করার পর থেকে আমার জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হারিছুর রহমান আমার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারই অংশ হিসেবে সুপার এডিট করে আমার আপত্তিকর ভিডিও তৈরি করে হারিছুর রহমানের নির্দেশে তার কর্মী সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এ ঘটনায় আমি সাইবার আইনে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার সন্ধ্যায় গৌরনদী প্রতিনিধি নামের ফেসবুক আইডি থেকে ২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। এতে মনির হোসেন মিয়াকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা যায়। পরে এই ভিডিও প্রার্থী হারিছুর রহমানের একাধিক সমর্থক ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করেন। এসব অভিযোগ অস্বীকার করে হারিছুর রহমান বলেন, ‘মনিরের অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল হওয়ার কথা শুনেছি। তবে মনিরের অভিযোগ সত্য নয়। এ ঘটনায় আমি এবং আমার সমর্থক কেউ জড়িত নই। এ বিষয়ে গৌরনদী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও জেলা মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা মনিরুন নাহার মেরী বলেন, সন্ত্রাসমুক্ত গৌরনদী গড়তে আমরা দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী মনির হোসেন মিয়াকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন জানিয়েছি। মনির হোসেনের বিজয় নিশ্চিত জেনে এবং মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে ফেসবুকে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে।
২০ মে, ২০২৪

আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ আ.লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে
ময়মনসিংহে নারী নেত্রীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আরেক নারী নেত্রী। সোমবার (৬ মে) দুপুরে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা শাখার সদস্য রানী মালা। এ ঘটনায় স্বপ্না খন্দকারসহ ছয়জনকে বিবাদী করে সাইবার ট্রাইব্যুনালে একটি মামলাও করেছেন রানী।   জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকারের হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন রানী। রাজনৈতিক কর্মসূচিতেই লোকজন নিয়ে স্বপ্না খন্দকারের আয়োজনে যুক্ত হন তিনি।  লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, পূর্ব পরিচিত হওয়ার সুবাদে অন্তত দুই বছর আগে ময়মনসিংহ নগরীতে স্বপ্না খন্দকারের একটি বাসায় দাওয়াত খাওয়ানো শেষে জোরপূর্বক বিবস্ত্র করে একজন লোকের সঙ্গে বসিয়ে ভিডিও ধারণ করে। পরে ওই পুরুষের কাছ থেকে ব্ল্যাকমেইল করে বিকাশে টাকা হাতিয়ে নেয়। একই সঙ্গে ভিডিও ভাইরাল করার ভয় দেখিয়ে দেড় ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন নিয়ে যায়। পরবর্তীতে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি নিয়ে বিভিন্ন সময় নগদ টাকাও নেয়। বিষয়টি জেলা যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ককে জানানোর কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে অশ্লীল ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন রানী।  ওই অবস্থায় বিচার চেয়ে গত ২ মে ময়মনসিংহের বিজ্ঞ সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে একটি মামলা করেছেন রানী। এতে স্বপ্ন খন্দকার, তার সহযোগী কাজী বাবু, হীরা, মশিউর রহমান রানাসহ ৬ জনকে বিবাদী করা হয়েছে। রানী মালা বলেন, আমি স্বপ্না খন্দকারের ষড়যন্ত্র ও প্রতারণার শিকার। আমার মত আরও অনেক নারীই স্বপ্নার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে কিন্তু ভয়ে কেউ স্বপ্নার বিরুদ্ধে মুখ খুলছে না। আমি চাই না আর কোনো নারী এ ধরনের প্রতারণা ও ষড়যন্ত্রের শিকার হোক। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির আঁড়ালে স্বপ্না খন্দকার এই ধরনের অপরাধ করে আসছে। মূলত রাজনীতির আড়ালে এ ধরনের অপরাধের মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনদের জিম্মি করে টাকা হাতিয়ে নেওয়াই তার পেশা ও নেশা। এভাবেই সে এ নগরীতে গড়ে তুলেছেন বেশ কয়েকটি বাড়ী, গাড়ী ও ব্যাংক ব্যালেন্স।  তিনি আরও বলেন, এ সংবাদ সম্মেলনের পর আমি আমার জীবনের নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কাবোধ করছি। তবুও আমি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্বপ্নার সকল অপরাধের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করছি। সেইসঙ্গে আমার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করছি। বিষয়টি নিয়ে স্বপ্না খন্দকার বলেন, আমার বাসায় ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসিটিভি ক্যামেরা) রয়েছে, সে খানে দেখা গেছে পুরুষকে নিয়ে হেঁটে হেঁটে বাসায় ঢুকেছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে এখন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে। মেয়েটা আমার বাসায় ভাড়া থাকতো। সেখানে প্রতিনিয়ত পুরুষ নিয়ে যেতো। আমি বিষয়টি জানতাম না। যখন আমি জানলাম তখন মাইর দিয়ে তাকে বের করে দিয়েছিলাম। তবে এ ব্যাপারে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন, এমন প্রশ্ন করলে স্বপ্ন খন্দকার বলেন, এরপর কয়েকটি নির্বাচনী ব্যস্ততার কারণে এ ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কেন্দ্রকে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি বিলকিস খানম পাপড়ি বলেন, ঘটনাটি ওই সময়ই রানী আমাকে জানিয়েছিল। পরে আমি কেন্দ্রকে অবহিত করেছি। মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে বিষয়টি প্রকাশ করা হয়নি।  এ ব্যাপারে যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডেইজি সারোয়ার বলেন, এসব ব্যাপারে প্রমাণ সাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দোষী যে-ই হোক কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। 
০৬ মে, ২০২৪

আ.লীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রচারের কাজ যখন তুঙ্গে তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে আওয়ামী লীগ নেতা ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে এক নারীর সঙ্গে একান্তে খুনসুটি করতে দেখা যায়। এতে নেটিজেনদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ওই আ.লীগ নেতার নাম মদন মোহন রায়। তিনি শালডাঙ্গা ইউনিয়ন আ.লীগের সাবেক সভাপতি। বিষয়টি সামনে আসায় মদন মোহন রায়ের নির্বাচনী প্রচার থেকে ইতোমধ্যে অনেকেই নিজেদের সরিয়ে নিয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এতে ভোটের মাঠে সমীকরণে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। মদন মোহন রায়ের ঘনিষ্ঠ বেশ কয়েকজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মদনকে নির্বাচন থেকে মাইনাস করতেই ভিডিও ভাইরালের ঘটনা ঘটেছে। যদিও ভিডিওতে যে ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে সেটি যে মদন তা তারা নিশ্চিত করেছেন। ভিডিওতে দেখতে পাওয়া ওই নারীর বেশ কয়েকজন প্রতিবেশী মদনের সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্কের বিষয়টি জানতেন। এতদিন লোকমুখে কানাকানি চললেও এবারে তা প্রকাশ্যে আসে। এদিকে মদন মোহন রায় শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে রংপুরে চিকিৎসাধীন আছেন। তার মোবাইল ফোনে মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে দেবীগঞ্জ থানার ওসি সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, আমরা এখনো এ বিষয়ে অবগত নই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, ২১ মে'র দ্বিতীয় ধাপের দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে মোট পাঁচজন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসনাৎ জামান চৌধুরী জর্জ, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক চিশতীর ছেলে মখদুম মাসুম মাশরাফি যুক্তি, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মিঠু, শালডাঙ্গা ইউনিয়ন আ.লীগের সাবেক সভাপতি মদন মোহন রায় এবং উপজেলা বিএনপি'র আহ্বায়ক রহিমুল ইসলাম বুলবুল।
০৫ মে, ২০২৪

এবার উপজেলা আ.লীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
বরগুনার তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের সঙ্গে এক নারীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।  ভিডিওটি এখন টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে পুরো উপজেলায় আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে।   এই ঘটনায় এলাকাবাসী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ নেতাকর্মী মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা দ্রুত অভিযুক্ত নেতার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগের দাবি জানান।  ১ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের সেই ভিডিওটিতে দেখা গেছে, চেয়ারম্যান রাজ্জাক হাওলাদার ওই নারীর সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। জানা গেছে, এর আগেও উপজেলার কয়েকজন নেতার সঙ্গে ওই নারীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অপরদিকে ওই নারীর বিরুদ্ধে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু মিয়া থানায় গত ১২ এপ্রিল পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার ১ নম্বর সাক্ষী ছিলেন পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, একজন জনপ্রতিনিধি যদি তার নিজের লোভ লালসা ধরে রাখতে না পারে তাহলে পুরো এলাকার মানুষ কার ওপরে ভরসা করবে। তার এমন কর্মকাণ্ডে আমরা লজ্জিত। তাকে চেয়ারম্যান পদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান তারা। এ বিষয়ে পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি। বরগুনার তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের সঙ্গে এক নারীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।  ভিডিওটি এখন টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে পুরো উপজেলায় আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে।   এই ঘটনায় এলাকাবাসী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ নেতাকর্মী মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা দ্রুত অভিযুক্ত নেতার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগের দাবি জানান।  ১ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের সেই ভিডিওটিতে দেখা গেছে, চেয়ারম্যান রাজ্জাক হাওলাদার ওই নারীর সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। জানা গেছে, এর আগেও উপজেলার কয়েকজন নেতার সঙ্গে ওই নারীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।  অপরদিকে ওই নারীর বিরুদ্ধে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু মিয়া থানায় গত ১২ এপ্রিল পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার ১ নম্বর সাক্ষী ছিলেন পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, একজন জনপ্রতিনিধি যদি তার নিজের লোভ লালসা ধরে রাখতে না পারে তাহলে পুরো এলাকার মানুষ কার ওপরে ভরসা করবে। তার এমন কর্মকাণ্ডে আমরা লজ্জিত। তাকে চেয়ারম্যান পদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান তারা।  এ বিষয়ে পচাকোড়ালীয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি। এর আগে বরগুনার তালতলী উপজেলার ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ ভিডিও ভাইরাল হয়।  ভাইরাল হওয়া ওই নেতার নাম মিনহাজুল আবেদীন মিঠু। তিনি তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। জানা গেছে, শুক্রবার (১২ এপ্রিল) মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর সঙ্গে ওই নারীর অন্তরঙ্গ ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এক মিনিট চার সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে মিঠু ওই নারীর সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। এ ঘটনায় তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও ফোন রিসিভ হয়নি। এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সরোয়ার হোসাইন স্বপন জমাদ্দার বলেন, ভিডিওর কথা আমিও লোকমুখে শুনেছি। কিন্তু সত্য-মিথ্যা বলতে পারব না। বরগুনা জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ভিডিওর সত্যতা প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কমিটিকে সুপারিশ করা হবে।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪

ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
বরগুনার তালতলী উপজেলার ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি এখন টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে। এতে সাধারণ নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। দ্রুত সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ভাইরাল হওয়া ওই নেতার নাম মিনহাজুল আবেদীন মিঠু। তিনি তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। জানা গেছে, গত শুক্রবার মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর সঙ্গে ওই নারীর অন্তরঙ্গ ভিডিও সামাজিকমাধ্যম ভাইরাল হয়। এক মিনিট চার সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে মিঠু ওই নারীর সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। অপরদিকে ওই নারীর বিরুদ্ধে তালতলী উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু মিয়া তালতলী থানায় গত ১২ এপ্রিল পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলায় ওই নারী বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। ভিডিও ভাইরাল হওয়া ওই ছাত্রলীগ নেতা ওই মামলায় ২নং সাক্ষী। এ ঘটনায় তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও ফোন রিসিভ হয়নি। তালতলী উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সরোয়ার হোসাইন স্বপন জমাদ্দার বলেন, ভিডিওর কথা আমিও লোকমুখে শুনেছি। কিন্তু সত্য-মিথ্যা বলতে পারব না। বরগুনা জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ভিডিওর সত্যতা প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কমিটিকে সুপারিশ করা হবে।
১৬ এপ্রিল, ২০২৪

স্ত্রীর আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে গ্রেপ্তার স্বামী!
রাজবাড়ীতে স্ত্রীর আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অপরাধে জুয়েল শেখ (৩৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। সে রাজবাড়ী সদর উপজেলার মাধব লক্ষীকোল গ্রামের আক্কাছ আলীর ছেলে। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে তাকে নিজবাডড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আদালতে সোপর্দ করলে স্বেচ্ছায় আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন জুয়েল শেখ। জানা গেছে, সতীনের সংসার করতে না চাওয়ায় তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে জুয়েল শেখের বিরুদ্ধে।  ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ কালবেলাকে বলেন, জুয়েল শেখের সঙ্গে তার গত ৬ মাস আগে বিয়ে হয়েছিল। বিবাহের সময় জানতেন না তার ঘরে আরেকজন স্ত্রী আছে। বিষয়টি জানার পর থেকেই তাকে ছেড়ে চলে আসতে চান। কিন্তু দাম্পত্য জীবন চলাকালে কৌশলে শারীরিক সম্পর্কের আপত্তিকর স্থির চিত্র এবং ভিডিও ধারণ করে মোবাইলে সংরক্ষণ করে রাখে জুয়েল। তিনি সতীনের ঘর করবেন না বলে গত ৭ জানুয়ারি তালাক প্রদান করেন।  তিনি বলেন, তালাক দেওয়ার পর থেকে তার সঙ্গে সংসার করার জন্য নানাভাবে হুমকি ধামকি দেওয়া হয়। তাতে রাজি না হওয়ায় তার ‘শেষ কথা’ নামক ইমো আইডি দিয়ে কয়েকজনকে ধারণ করা শারীরিক সম্পর্কের ওই স্থির চিত্র এবং ভিডিও ছড়িয়ে দেয়।  গৃহবধূ আরও বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে জুয়েল শেখকে ফোন করে বলি তুমি এগুলো সবাইকে দিচ্ছো কেন? এ কথা শুনে আমাকে বলে- তুমি যদি আমার সঙ্গে সংসার না করো তাহলে নগ্ন চিত্র ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেব। পরে জানতে পারি আরও অনেককেই এই ভিডিও ইমো এবং মেসেঞ্জারে পাঠিয়েছে। পরে মামলা দায়ের করি। এ ব্যাপারে রাজবাড়ী জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মো. মনিরুজ্জামান খান কালবেলাকে জানান, বুধবার দুপুরে রাজবাড়ী সদর থানার পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই মামলায় জুয়েল শেখকে গ্রেপ্তার করে রাজবাড়ী আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। 
২০ মার্চ, ২০২৪

চান্দিনায় আ.লীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লার চান্দিনায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ হোসেনের আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে তার সঙ্গে এক নারীকেও আপত্তিকর অবস্থায় দেখা গেছে। ভিডিওটি উপজেলাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। মোহাম্মদ হোসেন উপজেলার মহিচাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ওই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বড় ভাই।  ছড়িয়ে পড়া ভিডিও প্রসঙ্গে  তিনি বলেন, ‘আমি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। পরিকল্পিতভাবে আমাকে নারীকে দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে।’ স্থানীয় লোকজন জানান, ক্ষমতাসীন দলের ওই নেতার নামে এলাকায় নানা অভিযোগ রয়েছে। সে তার চেয়ারম্যান বোনের ক্ষমতা দেখিয়ে এলাকায় বিচারের নামে অবিচার করছে। ভুক্তভোগী নারীদের বিচার পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। মহিচাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোসা. মাকসুদা আক্তার বলেন, বিষয়টি আমাদের লজ্জায় ফেলে দিয়েছে। সে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে। এ নিয়ে পথেঘাটে মানুষ বিদ্রূপ করছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুনতাকিম আশরাফ টিটু বলেন, ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও হোয়াটসঅ্যাপে একজন পাঠিয়েছে দেখেছি। আমি দেশের বাইরে ছিলাম। দেশে আসছি। আগামীকাল চান্দিনা গিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে বসে সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৩

আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল, হবিগঞ্জ ছাত্রলীগের সভাপতিকে অব্যাহতি
নারীর সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় মোশারফ হোসেন ওরফে আরিফ বাপ্পীকে হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে এ পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় এমন কর্মকাণ্ড এবং শৃঙ্খলা পরিপন্থি কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।’ এর এক সপ্তাহ আগে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আরিফ বাপ্পীর ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়ে। ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের একটি আপত্তিকর ভিডিও ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ওয়াটসঅ্যাপে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওর ব্যাপারে আরিফ বাপ্পী জানান, এটি একটি সুপার এডিট ভিডিও। মূলত তাকে ফাঁসানোর জন্য একটি চক্র ভিডিও তৈরি করে অপপ্রচার চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে তিনি বানিয়াচং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেছেন বলে জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি জুবায়ের আহমেদ জানান, অযোগ্য লোককে নেতৃত্বে বসালে এ ধরনের কর্মকাণ্ড ঘটতে পারে। আরিফ বাপ্পী ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার কোনো যোগ্যতা নেই। তার কর্মকাণ্ডে ছাত্রলীগের দীর্ঘদিনের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুর রহমান রবিন জানান, স্ক্যান্ডাল ভিডিওর কারণে সভাপতিকে বহিষ্কার করেছে। আমরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। এদিকে রোববার জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির এমন আপত্তিকর ভিডিও নিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন জানান, ‘বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। আমাদের সংগঠনের জন্য অসম্মান ও অমর্যাদাজনক এমন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হলে সর্বোচ্চ গঠনতান্ত্রিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’  কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতির এমন বক্তব্যের পরপরই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাপ্পীকে তার পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্কুলশিক্ষকের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস, তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জ সদরের সাহাপুর ইউনিয়নের এক স্কুলশিক্ষকের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এ নিয়ে এলাকাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। ভিডিওটি ফাঁস হওয়ার পর ওই শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া এই ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যসের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই শিক্ষকের নাম জগদীশ মজুমদার। তিনি সদর উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের টুঠামান্দ্রা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক।  জানা গেছে, সদর উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের পাটিকেলবাড়ি বাজারের পাশে দীর্ঘদিন ধরে নিজ বাড়িতে বসবাস করে আসছেন টুঠামান্দ্রা উচ্চ বিদ্যালয়র সিনিয়র সহকারী শিক্ষক জগদীশ মজুমদার। সেখানে ছাত্রদের একটি আবাসিক হোস্টেলও খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি হোস্টেলর পাশে টিনশেডের একটি ঘরে এক নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেন তিনি। সেই মুহূর্তের একাধিক ভিডিও ৬ সেপ্টেম্বর সকালে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে এলাকাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ওই শিক্ষককে নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর স্কুল থেকে ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যসের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক জগদীশ মজুমদারের বাড়ি মুকসুদপুর। তিনি চাকরি পাওয়ার পর থেকে এখানে বাড়ি করে বসবাস করে আসছেন। তার স্ত্রী, সন্তান সবাই বাইরে থাকেন। তার বাড়িতে তিনি স্কুলের ছাত্রদের জন্য আবাসিক হোস্টেল খুলেছেন। সেখানে অনেক শিক্ষার্থী থেকে পড়ালেখা করেন। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনেক দিন ধরে এমন গুঞ্জন ছিল। তিনি তার বাড়িতে নারীদের এনে অবৈধ সম্পর্ক করেন। বুধবার এমন কয়েকটি ভিডিও এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। এরপর থেকে এলাকাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। তাকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। শিক্ষকের এমন কর্মকাণ্ডে হতাশ তারা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে টুঠামান্দ্রা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদ্যুৎ কুমার ভদ্র বলেন, ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর আমাদের নজরে এসেছে। আমরা তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। ওই শিক্ষককে স্কুল থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ম্যানেজিং কমিটির জরুরি সভা ডেকে ঘটনার তদন্তে  ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সাদেকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জানার পর আমি এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে আদেশ দিয়েছি। এ ছাড়া ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে তাকে স্কুল থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

আপত্তিকর ভিডিও বানিয়ে ববি শিক্ষককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) এক শিক্ষকের আপত্তিকর ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ ওঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক আবদুল কাইউমের সঙ্গে এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে গত ২৮ আগস্ট বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানার ওসি আনোয়ার হোসেন। সাধারণ ডায়েরিতে ওই শিক্ষক উল্লেখ করেন, অ্যাপের মাধ্যমে আপত্তিকর ভিডিও বানিয়ে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে হুমকি প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয়ে কয়েকজন তাকে (ভুক্তভোগী) ফোন করেন। ফোন রিসিভ করে পরিচয় জানতে চাইলে পর্যায়ক্রমে কল দিয়ে ভয়ভীতি ও অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ভুয়া ভিডিও-ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় তারা। সামাজিক ও পেশাগতভাবে সম্মানহানি করার উদ্দেশ্য এসব করা হচ্ছে বলে ডায়েরিতে উল্লেখ করেন তিনি।  এ ঘটনায় পুলিশ এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক করেন নাই।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X