পাবনা কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
পাবনা কারাগারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাবিবুর রহমান নামে এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে তার মৃত্যু হয়। মৃত হাবিবুর রহমান পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার পাটেশ্বর গ্রামের মৃত ইন্তাজ আলীর ছেলে। পাবনা কারাগারের জেলার আনোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ব্যাংকের চেক ডিজঅনার মামলায় গত ৫ মার্চ আটঘরিয়া থানা পুলিশ হাবিবুর রহমানকে (৬০) গ্রেপ্তার করে পাবনা জেলা কারাগারে পাঠায়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে কয়েদি হিসেবে ছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে দ্রুত জেলা কারাগার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতেই তার মৃত্যু হয়। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান জেলার আনোয়ার হোসেন। তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জেলার আনোয়ার হোসেন চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানান, হাবিবুর রহমানের শ্বাসকষ্ট ছিল। মূলত হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
১৯ এপ্রিল, ২০২৪

লক্ষ্মীপুর কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
লক্ষ্মীপুর জেলা কারাগারে হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বেলায়েত হোসেন ভূঁইয়া নামে এক কয়েদি মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে মারা যান তিনি। মৃত বেলায়েত হোসেন ভূঁইয়া রায়পুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা। কারাগারের জেলার সর্বোত্তম দেওয়ান কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। আজ বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর হাসপাতালে পাঠাই। সেখানে নেওয়া হলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। হত্যা মামলায় লক্ষ্মীপুর আদালত তাকে ১০ বছরের সাজা দেন। ২০২২ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর তাকে কারাগারে আনা হয়। সদর হাসপাতালের চিকিৎসক শামীম আফজাল বলেন, আমরা বেলায়েতকে মৃত পেয়েছি। তাকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে। কি কারণে মারা গেছেন তা বলতে পারছি না। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে আছে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪

মেহেরপুর কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
মেহেরপুর জেলা কারাগারের আব্দুল আউয়াল (৪২) নামের এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি মাদক মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ ) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কারা অভ্যন্তরে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। কারা কর্তৃপক্ষ তাকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।  মৃত্যুবরণকারী আব্দুল আউয়াল গাংনী উপজেলা জেলার বামন্দি গ্রামের রকিবুল হোসেনর ছেলে। মেহেরপুর জেলা কারাগারের জেলার মো. আমানুল্লাহ কালবেলাকে বলেন, আব্দুল আউয়াল একটি মাদক মামলার আসামি ছিল। গত ১৫ জানুয়ারি আদালত তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন। আজ সকালে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন এলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
০৭ মার্চ, ২০২৪

ঝিনাইদহের কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঝিনাইদহ জেলা কারাগারে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় মিলন লস্কর নামে দণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টা ২০ মিনিটে তিনি মারা যান। ঝিনাইদহ জেলা কারাগারের জেলার মহিউদ্দিন হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মৃত মিলন লস্কর ঝিনাইদহ জেলা শহরের পরবহাটি গ্রামের আতিয়ার লস্করের ছেলে।  এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা কারাগারের জেলার বলেন, কারাগারের চিত্রা ওয়ার্ডের কয়েদি ছিলেন মিলন। সোমবার ফজরের নামাজ আদায় শেষে সকাল ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে চলতি বছরের ২ জানুয়ারি মিলনসহ মামলার ৪ আসামিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। তখন থেকে মিলন কারাগারের চিত্রা ওয়ার্ডে ছিল। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মুক্তির ১০ দিন আগেই কয়েদির মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চিকিৎসাধীন এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। কয়েদির নাম আবুদ কালাম (২৯)। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে তার মৃত্যু হয়। কালাম মাদক সেবনের অপরাধে কারাগারে একমাসের সাজা ভোগ করছিল। কালাম ভোলাহাট উপজেলা তেলিপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা কারাগারের জেল সুপার শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, কারাগারের ভেতরে শুক্রবার সকাল সোয়া টার দিকে আবুল কালাম বুকে ব্যাথা অনুভব করলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৯টা ৫৫ মিনিটে তার মৃত্যু হয়। মাদক সেবনের অপরাধে গত ২১ জানুয়ারি ভ্রাম্যমাণ আদালতের দেওয়া ১ মাসের সাজা ভোগ করছিল সে। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি তার সাজা শেষ হতো। আর ১০ দিন পরেই কারাগার থেকে ছাড়া পেত। মরদেহ ময়নাতদন্তের পর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বাবা ও স্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

যশোর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
যশোরে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি হাবিবুর রহমান (৭০) নামে এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে। মৃত হাবিবুর মাগুরার শালিখা উপজেলার কোটপাড়া গ্রামের মৃত গহর আলী মুন্সির ছেলে। যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলর শরিফুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কারাগার সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার অভ্যন্তরে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান  হঠাৎ করে শারীরিক অসুস্থ হয়ে পড়লে কর্তব্যরত কারারক্ষীরা জরুরি ভিত্তিতে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. রেজোয়ান পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।  হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) পার্থ প্রতিম চক্রবর্তী জানান, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’ যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলর শরিফুল আলম বলেন, ‘মাগুরার শালিখা উপজেলার কোটভাগ গ্রামে সাহেব আলী নামে এক কৃষককে হত্যার দায়ে হাবিবুরকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আদালত। ২০২৩ সালের (৬ জুন) দুপুরে মাগুরা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারজানা ইয়াসমিন এ আদেশ দেন। পরে মাগুরা কারাগার থেকে হাবিবুর রহমানকে ২০ জুন যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ফাঁসির কনডেম সেলে রাখা হয়। শনিবার সকালে হঠাৎ করে তিনি অসুস্থ হলে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। মৃতের পরিবারকে জানানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।’ 
০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

চিকিৎসাধীন কয়েদির মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আধাঘণ্টার মধ্যেই শহিদুল বিশ্বাস (৪৩) নামে এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। তিনি জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর গ্রামের আবুল বিশ্বাসের ছেলে। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল পৌনে ৭টার দিকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের ভাই রেজাউল বিশ্বাস কালবেলাকে জানান, একটি চেকের মামলায় শহিদুল বিশ্বাসের এক বছরের সাজা হয়। ৮ মাস ধরে সে কারাগারে রয়েছে। মঙ্গলবার সকালে কারাগার থেকে বাড়িতে ফোন দেয় যে ভাই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। এখন এসে দেখি ভাই আর নেই। এ বিষয়ে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. ওমর ফারুক পাটোয়ারী কালবেলাকে জানান, সকাল সোয়া ৬টার দিকে বুকে ব্যথা নিয়ে শহিদুল বিশ্বাসকে হাসপাতালে নিয়ে আসে কারা কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসা চলাকালীন পৌনে ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়। রাজবাড়ীর জেল সুপার মোহাম্মদ আব্দুর রহিম কালবেলাকে জানান, কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে শহিদুল বিশ্বাসকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
২৩ জানুয়ারি, ২০২৪

বগুড়ায় সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
বগুড়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় জেলা কারাগারের সাজাপ্রাপ্ত ইউনুছ ব্যাপারি (৫০) নামে এক বৃদ্ধ কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) ভোরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেন।    তিনি জানান, ইউনুছ ব্যাপারিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় এক মাসের সাজা দেন সিরাজগঞ্জের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত ১৪ ডিসেম্বর তাকে কারাগারে নেওয়া হয়। পরে অসুস্থতাজনিত কারণে ১৭ ডিসেম্বরে তাকে বগুড়া কারাগারের মাধ্যমে শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার ভোরে তিনি মারা যান। জেল সুপার আরও জানান, মরদেহ শজিমেক হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। 
২০ ডিসেম্বর, ২০২৩

রাজবাড়ীর কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
রাজবাড়ীর জেলা কারাগারে অসুস্থ হয়ে সাইদুর রহমান (৫২) নামে এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৭ অক্টোবর) ভোররাত ৪টার দিকে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আনলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাইদুর রহমান রাজবাড়ী সদর উপজেলার মোতালেব হোসেনের ছেলে। রাজবাড়ী জেলা কারাগারের জেল সুপার আব্দুর রহিম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  তিনি কালবেলাকে বলেন, কয়েদি সাইদুর রহমান ভোর রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে দ্রুত রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে চিকিৎসা প্রদানের পর মৃত ঘোষণা করেন। তিনি স্ট্রোক করেছিলেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
০৭ অক্টোবর, ২০২৩

কুষ্টিয়া কারাগারের দুই কয়েদির মৃত্যু
সাড়ে ৫ ঘণ্টার ব্যবধানে কুষ্টিয়া জেলা কারাগারের দুই কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্যাস্ট্রিক ও হার্ট অ্যাটাকের কারণে গতকাল তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কয়েদি আজমল গত রাত ১টা ১০ মিনিটে আর আবুল কালাম সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে মারা যান।  কুষ্টিয়া কারাগারের জেলার আবু মুসা জানান, মৃত আজমল (৬০) দৌলতপুর উপজেলার ইসলামপুরের খলিলের ছেলে। তিনি একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০২২ সাল থেকে কারাগারে ছিলেন। গতকাল বুকে ব্যথা হলে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত ১টা ১০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসক মৃত্যুর কারণ হিসেবে লিখেছেন কার্ডিয়াক শকড।  মারা যাওয়া অপরজন হলেন- আবুল কালাম (৪০)। তিনি কুষ্টিয়া শহরের থানাপাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। মাদক সংক্রান্ত মোবাইল কোর্টে ৩ মাসের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে গত ২৮ জুলাই জেলখানায় পাঠানো হয়। গতকাল গ্যাসট্রিকের কারণে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে মারা যান তিনি। চিকিৎসক লিখেছেন সারডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট।  জেলার জানান, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দুটি হাসপাতাল থেকেই স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
১১ আগস্ট, ২০২৩
X