চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন খন্দকার মোশাররফ
সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত ১টায় তিনি ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানান বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। তিনি বলেন, খন্দকার মোশাররফ হোসেন সিঙ্গাপুরের ডাক্তারদের পরামর্শক্রমে গুলশানের বাসায় ৪ থেকে ৬ মাস বেড রেস্টে থাকবেন। যেহেতু ব্রেইনে অপারেশন হয়েছে, তাই ডাক্তার আগামী ৪ মাস কোনো ধরনের জনসমাগম ও কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ থেকে বিরত থাকতে তাকে নির্দেশনা দিয়েছেন। মহান আল্লাহ যেন তাকে সম্পূর্ণ সুস্থতা দান করেন সেজন্য পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে সবার কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সিঙ্গাপুর নেওয়া হচ্ছে খন্দকার মোশাররফকে
শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল রোববার (২১ জানুয়ারি) উন্নত চিকিৎসা নিতে দেশ ছাড়বেন তিনি।  শনিবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেলে ড. মোশাররফ হোসেনের ছেলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। খন্দকার মারুফ হোসেন বলেন, বাবা ব্রেইন হ্যামারেইজে আক্রান্ত হয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে বাবাকে কাল রোববার সিঙ্গাপুরে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে নেওয়া হচ্ছে। রাত সাড়ে ১১টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার সব প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি। বাবার জন্য দলের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তার ছেলে মারুফ। খন্দকার মোশাররফ হোসেন এখন বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের নিউরো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক খন্দকার মাহবুবুর রহমানের তত্ত্বাবধানে চিকিতসাধীন আছেন। গত বছরের ১৬ জুন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচির শেষান্তে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ২৭ জুন তাকে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সেখানে দুই মাসের অধিক সময় চিকিৎসা শেষে গত ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফিরে আসেন। এরপর আবার অসুস্থ হলে তাকে গত ৫ ডিসেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২০ জানুয়ারি, ২০২৪

খন্দকার মোশাররফ হোসেন আইসিইউতে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) নেওয়া হয়েছে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে কেবিন থেকে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করে হয়েছে। তার জন্য পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। গত ৫ ডিসেম্বর থেকে তিনি রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতালে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন খন্দকার মোশাররফের সার্বিক খোঁজখবর রাখছেন।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

সংসদ থেকে দীর্ঘ ছুটিতে সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করা এমপি মোশাররফ
সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও ফরিদপুর সদর আসনের (ফরিদপুর-৩) এমপি ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে জাতীয় সংসদ থেকে তিন মাসের ছুটি নিয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তিনি বর্তমানে সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করছেন বলে জানা যায়। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সংসদের ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছুটির আবেদন পাঠ করে শোনান সংসদের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। পরে কণ্ঠভোটে পাস হয়। সর্বশেষ ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল সংসদ অধিবেশনে যোগ দেন মোশাররফ। সেটা ছিল একাদশ জাতীয় সংসদের ১২তম অধিবেশন। মাত্র তিন দিনের জন্য ওই অধিবেশন বসে। সংসদের কার্যপ্রণালি বিধির ১৭৯ (২) এ অনুসারে ৯ জুলাই ২০২৩ থেকে পরবর্তী ৯০ বৈঠকের জন্য ছুটির জন্য ই-মেইলে আবেদন করেন বলে জানান শামসুল হক টুকু। সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী এ ছুটির আবেদন সংসদে পাঠ করে শোনানো হয় এবং ভোটে দেওয়া হয়। অতীতে প্রথম, নবম, দশম এবং চলতি অধিবেশনেও ছুটির জন্য কয়েকজন সংসদ সদস্য আবেদন করেছিলেন এবং সেটা সংসদ মঞ্জুর করেছিল বলে জানান ডেপুটি স্পিকার। তিনি সংসদ সদস্যদের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের আবেদন বিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ করেন। চিঠিতে খন্দকার মোশাররফ হোসেন উল্লেখ করেছেন, ব্যাকপেইন, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছি। উন্নত চিকিৎসার জন্য সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করছি। সংসদ কার্যপ্রণালি বিধির ১৭৯ এর ২ বিধি অনুসারে ৯ জুলাই ২০২৩ থেকে পরবর্তী একাধিকক্রমে ৯০ বৈঠক দিবস সংসদে অনুপস্থিতির ছুটি মঞ্জুর প্রার্থনা করছি।   জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ হোসেন সুইজারল্যান্ড থেকে মোবাইল ফোনে গণমাধ্যমকে জানান, তিনি ছুটির আবেদন করেছেন। তার শরীরের অবস্থা বেশি ভালো নয়। এমপি পদ বাতিল সম্পর্কে সংবিধানের ৬৭ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হইবে, যদি (ক) তাহার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে নব্বই দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তপশিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করিতে ও শপথপত্রে বা ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষরদান করিতে অসমর্থ হন : তবে শর্ত থাকে, অনুরূপ মেয়াদ অতিবাহিত হইবার পূর্বে স্পিকার যথার্থ কারণে তাহা বর্ধিত করিতে পারিবেন। (খ) সংসদের অনুমতি না লইয়া তিনি একাধিক্রমে নব্বই বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকেন (গ) সংসদ ভাঙিয়া যায় (ঘ) তিনি এই সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদের (২) দফার অধীন অযোগ্য হইয়া যান অথবা (ঙ) এই সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতির উদ্ভব হয়।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দুই মাস পর দেশে খন্দকার মোশাররফ
টানা দুই মাস চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। তার ছোট ছেলে ব্যারিস্টার খন্দকার মারুফ হোসেন এ খবর নিশ্চিত করেছেন। খন্দকার মোশাররফের সঙ্গে তার স্ত্রী বিলকিস আখতার এবং দুই ছেলে খন্দকার মাহবুব হোসেন ও খন্দকার মারুফ হোসেনও ফিরেছেন। এ সময় পরিবারের সদস্য ছাড়াও কুমিল্লা উত্তর, দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা, মেঘনা উপজেলার নেতাকর্মীরা তাকে স্বাগত জানান। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে খন্দকার মোশাররফ বলেন, আমার সুস্থতার জন্য দেশ-বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা দোয়া করেছেন, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি সুস্থ হয়ে দেশে আপনাদের কাছে ফিরে আসতে পেরেছি। এ জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সংসদ থেকে দীর্ঘ ছুটিতে খন্দকার মোশাররফ
সংসদে দীর্ঘ অনুপস্থিতির জন্য ছুটি পেয়েছেন ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন। অসুস্থতার কারণে বর্তমানে সুইজারল্যাণ্ডে অবস্থান করছেন ক্ষমতাসীন দলের আলোচিত এই এমপি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে ছুটি চাইলে সংসদ তা মঞ্জুর করে। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সংসদের ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসের ছুটির আবেদন পাঠ করে শোনান সংসদের সভাপতির দায়িত্বপালনকারী ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। পরে কণ্ঠভোটে পাস হয়। সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৯ (২) এ অনুসারে ৯ জুলাই ২০২৩ হতে পরবর্তী ৯০ বৈঠকের জন্য ছুটির জন্য ইমেলে আবেদন করেন বলে জানান শামসুল হক টুকু। সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী এ ছুটির আবেদন সংসদে পাঠ করে শোনানো হয় এবং ভোটে দেওয়া হয়। অতীতে প্রথম, নবম, দশম এবং চলতি অধিবেশনেও ছুটির জন্য কয়েকজন সংসদ সদস্য আবেদন করেছিল এবং সেটা সংসদ মঞ্জুর করেছিল বলে জানান ডেপুটি স্পিকার। তিনি সংসদ সদস্যদের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের আবেদন বিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ করেন। আবেদনে ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, অসুস্থজনিত কারণে দীর্ঘদিন ধরে সংসদ অধিবেশনে যোগ দিতে পারছি না। উন্নত চিকিৎসার জন্য সুইজারল্যাণ্ডে অবস্থান করছি। চিঠিতে তিনি ব্যাক পেইন, অনিয়ন্ত্রিত ডায়েবেটিস, ব্লাড প্রেশারসহ নানান রোগে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন বলে জানান। তিনি জানান চিকিৎসকদের পরামর্শে দীর্ঘদিন আরও চিকিৎসা প্রয়োজন। এ জন্য ৯ জুলাই হতে পরবর্তী ৯০ বৈঠকেরন জন্য ছুটির আবেদন করেন তিনি। জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ হোসেন সুইজারল্যাণ্ড থেকে মোবাইল ফোনে গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি ছুটির আবেদন করেছেন। তার শরীরের অবস্থা বেশি ভালো নয় এবং চিকিৎসা নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দেশে ফিরলেন খন্দকার মোশাররফ
টানা দুই মাস চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান বলে জানান তার ছোট ছেলে ব্যারিস্টার খন্দকার মারুফ হোসেন। খন্দকার মোশাররফের সঙ্গে তার স্ত্রী বিলকিস আখতার ও দুই ছেলে খন্দকার মাহবুবু হোসেন ও খন্দকার মারুফ হোসেনও ফিরেছেন। বিমান বন্দরের টার্মিনালে পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও কুমিল্লা উত্তর, দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা, মেঘনা উপজেলার নেতাকর্মীরা তাকে স্বাগত জানান। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমার সুস্থতার জন্য দেশ-বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা দোয়া করেছেন, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।  তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি সুস্থ হয়ে দেশে আপনাদের কাছে ফিরে আসতে পেরেছি। এ জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আমার জন্য সকলে দোয়া করবেন। গত ১৭ জুন দলীয় পদযাত্রায় অংশ নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ। সেখানে চিকিৎসকদের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৭ জুন সিঙ্গাপুর যান তিনি। সেখানে ন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি হসপিটালে ভর্তি হয়ে মস্তিষ্কে রেডিও থেরাপি নেন তিনি।  
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কাল দেশে ফিরছেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।  বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, প্রায় ২ মাস ৯ দিন পর আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ বিমানে ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।  গত বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সকালে তার শারীরিক অবস্থার সবশেষ জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন তার ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন। তিনি পোস্টে লিখেছেন, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আগের চেয়ে অনেকটা সুস্থবোধ করছেন। ছবির ক্যাপশনে খন্দকার মারুফ লিখেন, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অশেষ রহমতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আগের থেকে অনেক সুস্থ। ওই পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, ইনশাআল্লাহ খুব শিগগির তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এর আগে, গত ১৭ জুন রাতে হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করলে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৮ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ২৪ জুন খন্দকার মোশাররফকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়। কিন্তু পুরোপুরি সুস্থ না হওয়ায় গত ২৭ জুন তাকে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। স্ত্রী ও ছেলে সিঙ্গাপুরে তার সঙ্গে রয়েছেন।    
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সিঙ্গাপুরে ড. মোশাররফের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎ
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  গত শুক্রবার এই সাক্ষাৎ হয় বলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন।  মির্জা ফখরুল চিকিৎসার জন্য গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরে যান। আর গত ২৭ জুন থেকে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খন্দকার মোশাররফ। শায়রুল জানান, গত শুক্রবার সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ডাক্তার দেখান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তখন ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের সাক্ষাৎ হয়। এ ছাড়া আজ রোববারও বিএনপি মহাসচিব ডাক্তার দেখিয়েছেন। আগামীকাল সোমবার তার মেডিকেল রিপোর্ট পাওয়ার কথা রয়েছে বলে জানান তিনি। মির্জা ফখরুলের সঙ্গে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও সিঙ্গাপুরে যান। দু’জনই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। কয়েক বছর আগে মির্জা ফখরুলের ঘাড়ে ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়ে। তার গলার ধমনিতে রক্ত চলাচলেও জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। তখন সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা হয়। মির্জা ফখরুলকে চিকিৎসার ফলোআপের জন্য সিঙ্গাপুরের ওই হাসপাতালে যেতে হয়। স্ত্রী রাহাত আরা বেগমেরও সিঙ্গাপুরের র‌্যাফেলস হাসপাতালে একটি অস্ত্রোপচার হয়েছিল। আগামী মঙ্গলবার রাহাত আরা বেগমের ওই হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর সিডিউল রয়েছে বলে জানান শায়রুল কবির। এদিকে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ব্রেনের বহির্ভাগে একটি ‘মেনেনজিওমা টিউমার’ ধরা পড়ে। চিকিৎসকেরা রেডিয়েশনের মাধ্যমে টিউমার অপসারণে থেরাপি দিচ্ছেন। জানা গেছে, মোট ২৮ দিন রেডিয়েশন দিতে হবে- ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এটি চলবে। খন্দকার মোশাররফ হোসেন এখন আগের চেয়ে অনেকটা সুস্থ বলে জানান বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল।
২৭ আগস্ট, ২০২৩

কেমন আছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা খন্দকার মোশাররফ
আগের চেয়ে অনেক সুস্থ বোধ করছেন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।  আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সকালে তার শারীরিক অবস্থার সবশেষ জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির এই সদস্য বাবার একটি ছবিও ফেসবুকে দেন। সেখানে চুল-দাঁড়ি পাকা অবস্থায় দেখা গেছে মোশাররফ হোসেনকে। মারুফ হোসেন জানান, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আগের চেয়ে অনেকটা সুস্থ বোধ করছেন। ছবির ক্যাপশনে খন্দকার মারুফ লিখেন, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অশেষ রহমতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আগের থেকে অনেক সুস্থ। ওই পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, ইনশাআল্লাহ খুব শিগগির তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এর আগে গত ১৭ জুন রাতে হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করলে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৮ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ২৪ জুন খন্দকার মোশাররফকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়। কিন্তু পুরোপুরি সুস্থ না হওয়ায় গত ২৭ জুন তাকে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। স্ত্রী ও ছেলে সিঙ্গাপুরে তার সঙ্গে রয়েছেন। 
২৪ আগস্ট, ২০২৩
X