ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রাখায় শান্তি পরিষদের নিন্দা
ফিলিস্তিনের হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হওয়ার পরও দক্ষিণ গাজার রাফায় ইসরায়েলি বাহিনীর ভারী বোমা হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ শান্তি পরিষদ। বৃহস্পতিবার (৯ মে) এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু এবং সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান খান বলেন, ফিলিস্তিনের দেওয়া যুদ্ধ বিরতি প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর এ হামলা ন্যাক্কারজনক। জেনেভা কনভেনশন এবং সব আন্তর্জাতিক রীতিনীতি পদদলিত করে ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণ এমনকি হাসপাতালে পর্যন্ত হামলা চালিয়েছে। এতে বহু হতাহত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। শান্তি পরিষদ এ হামলার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের ওপর ইসরায়েলি বর্বরতায় সারা দুনিয়ার শান্তিকামী মানুষ চরমভাবে ক্ষুব্ধ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এখন ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের নেতারা মার্কিন মদদে ইসরায়েলি বাহিনীর এ হামলা বন্ধে দেশটির উপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিকে অবিলম্বে বাস্তবে পরিণত করার জন্য শান্তি পরিষদের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
০৯ মে, ২০২৪

ইসরায়েলি হামলা ঠেকানোর উপায় জানালেন মাহমুদ আব্বাস
টানা সাত মাসের ইসরায়েলি হামলায় পুরোপুরি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে পুরো গাজা উপত্যকা। এখন বাকি কেবল দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহর, যেখানে বসবাস করছেন বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। স্বাধীনতাকামী যোদ্ধাদের ধ্বংস করতে শেষ পর্যন্ত শহরটিতে স্থল অভিযান পরিচালনা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। যদিও এর বিরোধিতা করে আসছে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। এমন অবস্থায় রাফাহতে ইসরায়েলের হামলা একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ঠেকাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট জানান, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলকে গাজার সীমান্ত নগরী রাফাহতে আক্রমণ করা থেকে বিরত রাখতে পারে। রোববার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক বিশেষ বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আব্বাস ইসরায়েলি অভিযান বন্ধে পদক্ষেপ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান। আব্বাস বলেন, রাফাহতে হামলা হলে ফিলিস্তিনিদের গাজা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হবে, যা হবে সবচেয়ে বড় বিপর্যয়।  গাজায় থাকা হামাসের সবশেষ ব্যাটিলিয়নগুলো ধ্বংস করতে রাফাহ শহরে স্থল অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেতানিয়াহু বাহিনী। যদিও এলাকাটিতে নিয়মিতই বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী।  গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উপত্যকাটিতে ইসরায়েলি আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ। উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা করে। এতে ১ হাজার ২০০ এর বেশি নিহত হয়। হামাস যোদ্ধারা ধরে নিয়ে যায় কয়েকশ ইসরায়েলিকে। এরপর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় নৃশংস আক্রমণ শুরু করে। সর্বাত্মক সামরিক অভিযানে তেলআবিব কোনো মানবিক নিয়ম মানছে না। নির্বিচারে নারী ও শিশুসহ বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৭৭ হাজারের অধিক। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।  
৩০ নভেম্বর, ০০০১

ইসরায়েলি হামলা ঠেকানোর উপায় জানালেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট
টানা সাত মাসের ইসরায়েলি হামলায় পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা। এখন বাকি কেবল দক্ষিণ গাজার রাফা শহর, যেখানে বসবাস করছেন বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। স্বাধীনতাকামী যোদ্ধাদের ধ্বংস করতে শেষ পর্যন্ত শহরটিতে স্থল অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। যদিও এর বিরোধিতা করে আসছে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। এমন অবস্থায় রাফাতে ইসরায়েলের হামলা একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ঠেকাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। খবর রয়টার্সের। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট জানান, শুধু যুক্তরাষ্ট্রই ইসরায়েলকে গাজার সীমান্ত নগরী রাফাতে আক্রমণ করা থেকে বিরত রাখতে পারে। রোববার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক বিশেষ বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আব্বাস ইসরায়েলি অভিযান বন্ধে পদক্ষেপ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান। আব্বাস বলেন, রাফাতে হামলা হলে ফিলিস্তিনিদের গাজা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হবে, যা হবে সবচেয়ে বড় বিপর্যয়। গাজায় থাকা হামাসের সবশেষ ব্যাটালিয়নগুলো ধ্বংস করতে রাফা শহরে স্থল অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেতানিয়াহু বাহিনী। যদিও এলাকাটিতে নিয়মিতই বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উপত্যকাটিতে ইসরায়েলি আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

তোপের মুখে সুর বদলাল জর্ডান / ইসরায়েলি হামলা থেকে দুই ‘অস্ত্রে’ নিজেকে রক্ষা করতে পারে ইরান
ইসরায়েলে প্রথমবারের মতো ইরানের সরাসরি হামলার পর এটা এখন নিশ্চিত যে, তেল আবিব যে কোনো সময় এর জবাব দিতে পারে। তাই একটা প্রশ্ন সামনে আসছে, ইসরায়েলি হামলা থেকে কীভাবে নিজেকে রক্ষা করতে পারে ইরান? কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, হামলা হলে দুই ‘অস্ত্রে’ নিজেকে রক্ষা করতে পারে ইরান। এদিকে ইসরায়েল লক্ষ্য করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ঠেকিয়ে নিজ দেশ এবং মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে জর্ডান। দেশটি আত্মরক্ষার জন্য এ পদক্ষেপ নিলেও সে ব্যাখ্যা নিজ দেশের মানুষই আমলে নিচ্ছে না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে এবার সুর বদল করেছে জর্ডান সরকার। ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার জন্য এবার ইসরায়েলকে দায়ী করল জর্ডান। ইরানের হামলার চার দিন না পেরোতেই নেতানিয়াহুর কড়া সমালোচনা করে এ অভিযোগ তুলেছে দেশটি। আলজাজিরার বিশ্লেষণে আরও বলা হয়েছে, কয়েক দশকের আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে স্থানীয় প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্রের ওপরই মূলত নির্ভর করছে ইরান। ইরান এখন বেশিরভাগ রাশিয়ান সুখোই এবং মিগ যুদ্ধবিমান পরিচালনা করে, যা সোভিয়েত যুগের। ইরানের বিমানবাহিনীও তার নিজস্ব জেট তৈরি করছে, যেমন সেকেহ ও কাউসার, যা মার্কিন নকশার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ইরান স্থানীয়ভাবে উন্নত বিভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে। আরমান, খোরদাদ-১৫, সায়াদসহ একাধিক মাঝারি পাল্লার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বিভিন্ন উচ্চতায় ২০০ কিলোমিটার (১২৪ মাইল) পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তু থেকে ইরানের আকাশকে রক্ষা করতে পারে। এ ছাড়া আছে তাদের স্থানীয়ভাবে তৈরি কামিকাজে ড্রোন, যা ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে দিয়ে ব্যাপক আলোচনায় এসেছে। এই ড্রোন ব্যবহার করেও দেশটি নিজ দেশের আকাশসীমাকে সুরক্ষিত রাখতে পারে। কিন্তু ইসরায়েলের মতো উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দেশটির নেই বললেই চলে। এ অবস্থায় ইসরায়েলের মতো অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রকে আটকাতে ইরান কতটা সক্ষম, তা নিয়ে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। গতকাল ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ১৮ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালাতে বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। তবে ইসরায়েলের যে কোনো ধরনের হামলা মোকাবিলায় ইরানের সামরিক বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। দেশটির বিমানবাহিনী বলেছে, ইসরায়েলের যে কোনো পদক্ষেপ মোকাবিলায় তারা প্রস্তুত রয়েছে। অন্যদিকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা বারবার হোঁচট খাচ্ছে। সংঘাত যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে দেন তিনি। গাজায় গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৬ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন ৮৯ জন। এ পর্যন্ত মোট নিহত ৩৩ হাজার ৮৯৯ জন। খবর মিডল ইস্ট মনিটর ও আলজাজিরার। জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি গত মঙ্গলবার বার্লিনে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সমালোচনা করেন। আয়মান বলেন, বিশ্বের উচিত নেতানিয়াহুকে থামানো। কারণ বর্তমান উত্তেজনা বাড়ানোর পেছনে তিনিই দায়ী। জর্ডানের এ নেতা আরও বলেন, সিরিয়ায় ইরানের কনস্যুলেটে হামলায় কর্মকর্তা নিহতের প্রতিশোধ নিয়েছে দেশটি। ইরান বলেছে, তারা আর কোনো সংঘাতে যেতে চায় না। নতুন করে উত্তেজনাও বাড়াতে চায় না; কিন্তু নেতানিয়াহু এটিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন। কারণ, তিনি গাজা যুদ্ধ থেকে বিশ্বের মনোযোগ সরাতে চাইছেন। এ কাজে ইরান ইস্যু ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ দ্বিতীয় বলেছেন, তার দেশ কখনো ‘আঞ্চলিক যুদ্ধের মঞ্চে’ পরিণত হবে না। অন্য সবকিছুর আগে দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে জর্ডান বদ্ধপরিকর বলে উল্লেখ করেন বাদশাহ। তিনি বলেন, ইসরায়েলকে হামলা থেকে রক্ষার চেয়ে নিজেদের সার্বভৌমত্ব রক্ষাই ছিল জর্ডানের মূল উদ্দেশ্য। উল্লেখ্য, তেহরানের ওই হামলা প্রতিরোধে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। তাদের সঙ্গে যুদ্ধময়দানে প্রকাশ্যে যুক্ত হয় মুসলিম দেশ জর্ডানও। তারা ইরানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের একটি অংশ ভূপাতিত করে। ইসরায়েলকে ওই সহযোগিতার পর জর্ডানের সাধারণ নাগরিকরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। তারা তাদের সরকারকে বেইমান উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন। সেখানে ইসরায়েলের পতাকা জড়ানো জর্ডান বাদশাহর ছবি ছড়িয়ে দিয়ে তাকে ধিক্কার জানাচ্ছে সাধারণ মানুষ। জর্ডানিরা বলছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে সহায়তা করে তাদের সরকার বেইমানি করেছে। ফিলিস্তিনের গাজায় নির্যাতিত মানুষের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যারা কয়েক মাস ধরে গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন, তারা খুবই মর্মাহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, জর্ডানের রানি রানিয়াসহ দেশটির বেশিরভাগ মানুষ ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত। ইরানের হামলা ঠেকানোর বিষয়টি তারা মেনে নিতে পারছেন না।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪

সিরিয়ায় আবারও ইসরায়েলি হামলা
সিরিয়ায় আবারও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির রাজধানী দামেস্কের একটি শহরে এ হামলা চালানো হয়। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সানা জানিয়েছে, রাজধানী দামেস্কের কাফার সৌসাহ শহরে ইসরায়েলিরা হামলা চালিয়েছে। এ সময় এলাকাটিতে বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে।  সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে একটি ভবনের পেছন দিক থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো তথ্য জানা যায়নি।  תחנת הרדיו SHAM FM המזוהה עם משטר אסד מדווחת על פיצוצים באזור דמשק וכי המידע הראשוני מצביע על כך שמדובר בתקיפה ישראלית באזור העיר pic.twitter.com/4IwThqRYwq — roi kais روعي كايس רועי קייס (@kaisos1987) February 21, 2024 এর আগে গত ২৫ ডিসেম্বরে সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজি) এ শীর্ষ কমান্ডার নিহত হন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স একাধিক সূত্রের বরাতে জানায়, নিহত ওই কমান্ডারের নাম সাইয়্যেদ রাজি মোসাভি। তিনি ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর উপদেষ্টা এবং ইরান ও সিরিয়ার সামরিক জোটের সমন্বয়ক ছিলেন। দামেস্ক উপকণ্ঠে হামলায় তিনি নিহত হন। আল মাদায়েন টিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোসাভির অবস্থানকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলের ইহুদি প্রশাসন ৩টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে তিনি নিহত হন।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

গাজার মসজিদে ইসরায়েলি হামলা
গাজায় একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনীর বর্বরতা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না হাসপাতাল থেকে শুরু করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এবার গাজার মসজিদে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  ইসরায়েলের মসজিদে হামলার একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ফিলিস্তিনি এক ফটোগ্রাফার। ওই ভিডিওতে দেইর আল বালাহতে জাফা মসজিদে ইসরায়েলি অভিযান চালাতে দেখা গেছে।   ফিলিস্তিনি ফটোগ্রাফার সামি আল সুলতানের তোলা ছবিটি আলজাজিরার ফ্যাক্ট চেক এজেন্সি সনদ যাচাই করেছে। যেখানে দেখা গেছে ইসরায়েলি হামলায় মসজিদের মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে হামলার পরও আংশিক টিকে রয়েছে মসজিদটি।            View this post on Instagram                       A post shared by SAMI ALSULTAN (@sami97alsultan) ভিডিওতে দেখা গেছে, কেবল মসজিদ নয়, ইসরায়েলি হামলায় এর আশপাশে থাকা অনেক ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  এর  আগে গত ৮ ডিসেম্বর আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি সপ্তাহেই ইসরায়েলি সেনারা আল আকসা মসজিদে যুবকদের প্রবেশে বাধা দিয়ে আসছে। এমনকি তাদের মসজিদের কাছেও যেতে দেওয়া হয় না। প্রতি শুক্রবার এ পবিত্র জায়গাটিতে জুমার নামাজে অংশ নিতে বিপুলসংখ্যক লোকজনের সমাগম হয়। কিন্তু ইসরায়েলি সেনারা তাদের ওপর টিয়ার গ্যাস ও জলকামান নিক্ষেপ করে। আগে অবশ্য বয়স্কদের নামাজের অনুমতি দিত সেনারা। আল আকসা মসজিদে প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজে ৬০ থেকে ৭০ হাজার মুসলিম অংশ নেন। এ মসজিদটি মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্র স্থান হিসেবে পরিচিত। সবশেষ জুমায় এ মসজিদে ৫ হাজার মুসলিম অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন। ইসরায়েল বলছে, যুদ্ধের কারণে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। যে কোনো উত্তেজনা এড়াতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে ইসরায়েলের ওই দাবিকে উড়িয়ে দিচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। তার বলছেন, স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত ও চলাফেরা বাধাগ্রস্ত করতে এটাকে কেবল অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

গাজায় ইসরায়েলি হামলা জোরদার, একদিনে নিহত দুই শতাধিক
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় অন্তত ২০১ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং প্রায় ৩৭০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা। শনিবার মধ্য গাজার বুরেজ শরণার্থী শিবিরে বোমা হামলায় শিশুসহ অন্তত আট ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাবালিয়া ক্যাম্পে আরেকটি হামলায় আরও ডজন খানেক মানুষ নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শনিবার জানিয়েছে, টানা ১১ সপ্তাহের ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ২০ হাজার ২৫৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৩ হাজার ৬৮৮ জন। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছে আরও হাজার হাজার মরদেহ। দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহর থেকে আলজাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজুম জানিয়েছেন, গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা অনেক বেশি তীব্র হয়ে উঠেছে। উত্তরাঞ্চলে বোমা ও গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। অনেক মরদেহ গলিত অবস্থায় পাওয়া গেছে। আলজাজিরা টিভির খবরে বলা হয়েছে, শনিবার বেশ কয়েকটি গলিত মরদেহ গাজার সিভিল ডিফেন্স টিম দাফন করেছে। এদের মধ্যে কয়েকটি লাশ ২০ দিন পর্যন্ত মাটিতে পড়ে ছিল। গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে প্রায় ১১৪০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে হামাস। একই দিন হামাসকে নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে শনিবার রাতভর এমনকি গতকাল রোববার সকালেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। তাদের হামলায় এ সময় আট ফিলিস্তিনি প্রাণ হারান। তাদের মধ্যে জেনিন শহরে পাঁচ ও নাবলুসের ইয়াতমা গ্রামে তিনজন নিহত হন। ইসরায়েলি কারাগার থেকে যখন অনেক ফিলিস্তিনি মুক্ত হয়ে পশ্চিম তীরের বাড়িতে ফিরে আসছিলেন, ঠিক সে সময় যুদ্ধবিরতির মধ্যেই এ হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এদিকে ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তির সব শর্ত মানছে না—এমন অভিযোগ তুলে কয়েক ঘণ্টা বিলম্বের পর শনিবার গভীর রাতে আরও ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। এর মধ্যে ১৩ জন ইসরায়েলের এবং থাইল্যান্ডের ৪ জন। গতকাল তারা সবাই ইসরায়েলে পৌঁছান। আর ইসরায়েলি কারা কর্তৃপক্ষ বলেছে, চুক্তির আওতায় দ্বিতীয় দিন ৩৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে তারা। এ নিয়ে প্রথম দুদিনে হামাস মুক্তি দিয়েছে ৪১ জনকে। তাদের মধ্যে ২৬ জন ইসরায়েলি ও ১৫ জন বিদেশি নাগরিক। অন্যদিকে ইসরায়েল সরকার ৭৮ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে। খবর আলজাজিরা ও এপির। ইসরায়েলি বাহিনী শনিবার গভীর রাতে এবং রোববার ভোরে অধিকৃত পশ্চিম তীরে জেনিন শহরে দুই নাবালকসহ পাঁচ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে বলে চিকিৎসক ও স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, একজন ফিলিস্তিনিকে আটক করার জন্য তারা সেখানে অভিযান চালায়। গত আগস্টে পশ্চিম তীরে এক প্রাণঘাতী হামলায় জড়িত থাকার বিষয়ে ওই ফিলিস্তিনিকে সন্দেহ করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনের সরকারি বার্তাসংস্থা ওয়াফা বলেছে, ইসরায়েলি বাহিনী জেনিনে ‘বিভিন্ন দিক থেকে হামলা চালায় এবং সরকারি হাসপাতাল ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সদর দপ্তরে গুলিবর্ষণ করে’। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, নাবলুস শহরের কাছে অবস্থিত ইয়াতমা গ্রামে একজন ও পশ্চিম তীরের আল-বিরেহ শহরের বাইরে একটি ইহুদি বসতির কাছে দুজন ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে নিহত হয়। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় আরও ছয় ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। এ ছাড়া ‘শহীদদের আত্মার প্রতি শোক জানাতে’ রোববার জেনিনে বেশ কয়েকটি ফিলিস্তিনি দল ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বলেও জানিয়েছে ওয়াফা। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী অধিকৃত এ ভূখণ্ডে ৫২ শিশুসহ কমপক্ষে ২২৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে এবং তিন হাজারেরও বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করেছে। এদিকে ইসরায়েলের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ উঠেছে তিন ফিলিস্তিনির বিরুদ্ধে। স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে পশ্চিম তীরের তুলকারেম শহরে অভিযুক্ত দুই ফিলিস্তিনিকে ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়। ইসরায়েলের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে অভিযুক্ত এ তরুণ হলো ৩১ বছর বয়সী হামজা মাবারেচ ও ২৯ বছর বয়সী আজম জোয়াবরা। তাদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামীদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি কথিত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, অভিযুক্ত এসব ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর তাদের মরদেহ বিদ্যুতের খুঁটিতে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা এসব ব্যক্তিকে বিশ্বাসঘাতক বলেও তিরস্কার করতে থাকে। অন্যদিকে একই অভিযোগে পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থীশিবিরেও আরেক ফিলিস্তিনি নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
২৭ নভেম্বর, ২০২৩

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে ঘরছাড়া ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বোমা হামলা থেকে বাঁচতে ঘরবাড়ি ছেড়ে ১৫ লাখ মানুষ বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে। গতকাল শুক্রবার (০৩ নভেম্বর) জাতিসংঘের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর আনাদোলুর। জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব ও ফিলিস্তিনের মানবাধিকারবিষয়ক সমন্বয়ক লিন হেস্টিংস বলেছেন, গাজায় বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা এখন ১৫ লাখ। তাদের মধ্যে প্রায় সাত লাখ মানুষ নিরাপদ ভেবে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনডব্লিউআরএ’র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসহ হাসপাতাল, গির্জা ও স্কুলে আশ্রয় গ্রহণ করেছেন। গত ৭ অক্টোবর গাজা থেকে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। হামাসের হামলার জবাবে গাজায় টানা বোমা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। অব্যাহত বোমাবর্ষণের মধ্যেই এবার সেখানে বড় ধরনের স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েলি সেনারা। ইসরায়েলি হামলায় মাত্র ২৬ দিনে গাজায় ৯ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ নারী ‍ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ২২ হাজার ফিলিস্তিনি।
০৪ নভেম্বর, ২০২৩

লেবানন সীমান্তে ইসরায়েলি হামলা (ভিডিও)
ইসরায়েলের আইডিএফ দক্ষিণ লেবাননের সীমান্তে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী জানায়, লেবাননের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় একটি সন্ত্রাসী আস্থানায় হামলা চালিয়ে তাদের অস্ত্রশস্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে। তারা দাবি করেছে, সামরিক একটি পোস্টসহ দক্ষিণ লেবাননের একাধিক পর্যবেক্ষণ চৌকিতে এসব হামলা করা হয়। এদিকে ২৩ অক্টোবর ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় আল শিফা ও আল কুদস হাসপাতালের আশপাশের এলাকা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, এখনো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর বোমা হামলায় হতাহতের সংখ্যা জানা যায়নি। এর আগে ২২ অক্টোবর সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সানা জানায় ইসরায়েল আলেপ্পো এবং দামেস্ক বিমানবন্দরে হামলা করেছে। রোববার সকালে এ হামলা চালানো হয়। হামলায় দুই এয়ারপোর্টে রানওয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দামেস্ক বিমানবন্দরে হামলায় এক বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে এবং আরেকজন গভীরভাবে আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সানা। ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ইরান এয়ারপোর্টগুলো ব্যবহার করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে। এ নিয়ে ইসরায়েল উদ্বিগ্ন। צה"ל תקף לפני זמן קצר מטרות צבאיות של ארגון הטרור חיזבאללה, ביניהם מתחם צבאי ועמדת תצפית ששימשו את הארגון. כמו כן, כלי טיס של צה"ל תקף חוליית מחבלים שפעלה במרחב הגבול והשמיד אמצעי לחימה שהיו ברשותה pic.twitter.com/vjgmvSyJWP — צבא ההגנה לישראל (@idfonline) October 22, 2023
২৩ অক্টোবর, ২০২৩
X