নতুনত্ব ও গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। এতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ (এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন) পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হবে। গত রোববার আমেরিকাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফ্যাকশন ও এফবিসিসিআইর মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।
রাজধানীর বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান শাখায় সমঝোতা স্মারক সই করেন এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন ও ফ্যাকশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ম্যাক্স গারজা। এ সময় ছিলেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি এম এ মোমেন, আমিন হেলালী, হাবিব উল্লাহ ডন, মহাসচিব (ভারপ্রাপ্ত) রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান, এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের প্রধান নির্বাহী বিকর্ণ কুমার ঘোষ প্রমুখ।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি বলেন, স্মার্ট ও ডিজিটাইজেশনের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ গঠনে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের সমস্যা-সম্ভাবনা নিয়ে সরকারের সঙ্গে নীতি পর্যায়ে কাজ করতে ব্যবসায়ীদেরও সক্ষমতা বাড়াতে হবে। ফ্যাকশন বিশ্বের অনেক দেশের সঙ্গে গবেষণাভিত্তিক কাজ করে। তাদের সঙ্গে এফবিসিসিআই কাজ করতে পারলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের উপকার হবে।
জসিম উদ্দিন আরও বলেন, পণ্য বৈচিত্র্যকরণে খাতভিত্তিক নীতিমালা তৈরির সময় এসেছে। খাত ও ক্লাস্টারগুলোকে আলাদা করতে দরকার দক্ষ লোকবল। এ ক্ষেত্রে নতুনত্ব আবিষ্কার ও গবেষণায় জোর দেওয়া জরুরি। আমেরিকা ও বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে কাজ করলে দুই দেশই লাভবান হবে বলে জানান ফ্যাকশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ম্যাক্স গারজা।
মন্তব্য করুন