শেখ হারুন
প্রকাশ : ৩০ জুন ২০২৪, ০২:৫৪ এএম
আপডেট : ১১ আগস্ট ২০২৫, ০১:৩২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

উন্নয়ন প্রকল্পে কচ্ছপগতি

যুগ পেরোলেও শেষ হয় না প্রকল্পের কাজ
উন্নয়ন প্রকল্পে কচ্ছপগতি

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে ২০০৭ সালে বাংলাদেশ চ্যান্সেরি কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাজ ২০১০ সালে শেষ করার কথা থাকলেও এরই মধ্যে কেটে গেছে ১৭ বছর। তার পরও শেষ হয়নি তিন বছরমেয়াদি ওই প্রকল্পের কাজ। বারবার সংশোধন এবং মেয়াদ বাড়ানোর পর কাজ শেষ না হওয়ায় ৩০ কোটি টাকার প্রকল্পের ব্যয় দাঁড়িয়েছে শতকোটি টাকায়।

একই অবস্থা গোপালগঞ্জে এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের কারখানা স্থাপন প্রকল্পের। জীবন রক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদনে ২০১০ সালে নেওয়া প্রকল্পটি শেষ করার কথা ছিল ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে। অর্থাৎ প্রকল্পটির মেয়াদ ছিল দুই বছর ৯ মাস। কিন্তু ১৪ বছর কাটলেও শেষ হয়নি কাজ। মেয়াদের পাশাপাশি প্রকল্প সংশোধন করে বাড়ানো হয়েছে ব্যয়। শুরুতে ৩১৪ কোটি টাকায় পাস হওয়া প্রকল্পের খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০০ কোটি টাকায়।

এক যুগেও শেষ হয়নি গুলশান-বনানী-বারিধারা লেক উন্নয়ন প্রকল্প। ২০১০ সালে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নেওয়া এই প্রকল্প শেষ করার কথা ছিল ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগের বেশি সময় পেরোলেও তিন বছরের সেই প্রকল্প এখনো শেষ হয়নি। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় মেয়াদ এবং ব্যয় বাড়িয়ে সংশোধন করা হলেও ১৪ বছর ধরে চলতে থাকা প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৭৫ শতাংশ।

২০১১ সালের মার্চে অনুমোদন পাওয়া চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিংরোড নির্মাণ প্রকল্পটি শেষ করার কথা ছিল ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) ৪ বছরমেয়াদি প্রকল্পটি ইতোমধ্যে ১৩ বছর পেরিয়ে গেলেও কাজ শেষ হয়নি। এরই মধ্যে ৮৫৬ কোটি টাকার প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতির কারণে খরচ বেড়েছে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। আর মেয়াদ বেড়েছে ১০ বছর। কাজ হয়েছে ৮৩ শতাংশ।

শুধু এগুলোই নয়, ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলছে এমন অসংখ্য প্রকল্প। আগামী অর্থবছরের এডিপিতেও এমন ১৫টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের গাফিলতি, অদক্ষতাসহ নানা কারণে কচ্ছপগতিতে চলছে এসব প্রকল্প। এতে একদিকে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে, সেইসঙ্গে বহুগুণে বেড়ে যাচ্ছে বাস্তবায়ন ব্যয়। এ ছাড়া একের পর এক অর্থবছর টেনে নেওয়ায় সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা পূরণও ব্যাহত হচ্ছে। এডিপির এই দুর্বলতার কারণে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

জানা গেছে, আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতের (এডিপি) মোট প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ২৪৬টি, যার বেশিরভাগই পুরোনো প্রকল্প। এর মধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১৫টি প্রকল্প রয়েছে, যেগুলো এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এ ছাড়া এক দশকের বেশি সময় ধরে চললেও শেষ হয়নি ৩৬টি প্রকল্প।

এদিকে, গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) বিশ্লেষণেও উঠে এসেছে প্রকল্প বাস্তবায়নের এমন করুণ চিত্র। সম্প্রতি সিপিডি নতুন অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) প্রকল্প বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এডিপির প্রকল্পগুলোর মধ্যে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ প্রকল্প চারবার সংশোধিত হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে। এডিপিতে বারবার বর্ধিত মেয়াদ পাওয়া এসব প্রকল্পের সংখ্যা ৫১৮।

সিপিডির তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আগামী অর্থবছরের ১ হাজার ২৪৬টি প্রকল্পের মধ্যে চলমান ১ হাজার ১৩৮টি প্রকল্পের গড় বয়স ৫ বছর ২ মাস। ৬ থেকে ১০ বছর ধরে চলছে ৩৫৭টি প্রকল্প। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে চলছে ৩৬টি। এর বাইরে এবারের এডিপিতে নতুন প্রকল্প রয়েছে ৫৭টি। অনুমোদন পেলেও বরাদ্দ পায়নি এমন আরও ৫১ প্রকল্পও আগামী অর্থবছরের এডিপিতে স্থান পেয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা ও বিলম্বের একটি বড় কারণ হলো পর্যাপ্ত সম্ভাব্যতা যাচাই ও অংশীজনের মতামতের অভাব এবং কোনো এক্সিট প্ল্যান না থাকা। এসব কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বারবার সংশোধন ও সময় বাড়ানো প্রয়োজন হয়। এ নিয়ে বারবার কথা বলা হলেও কোনো উন্নতি দেখা যায় না। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প শেষ করতে না পারলে ব্যয় বাড়ে এবং লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রিটার্ন পাওয়া যায় না। এটি তাৎক্ষণিক না হলেও দীর্ঘমেয়াদে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ড. এম কে মুজেরী কালবেলাকে বলেন, ‘পরিকল্পনা প্রণয়নের মধ্যেই গলদ রয়েছে। যার ফলে তিন বছরের প্রকল্প ১০-১২ বছর ধরে চলে। এতে যেমন অর্থের অপচয় হচ্ছে এবং একই সঙ্গে প্রকল্পের উদ্দেশ্য অর্জিত হচ্ছে না। কাজেই পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনার পাশাপাশি বাস্তবায়ন দক্ষতা উন্নত করতে হবে। কারণ, প্রকল্পগুলো যদি সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন না করা যায়, তাহলে অর্থের অপচয় কমানো সম্ভব হবে না এবং উদ্দেশ্যও অর্জিত হবে না।’

প্রাপ্ত তথ্যমতে, যুগ পার করে দেওয়া অন্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প। ২০১০ সালে শুরু হওয়া প্রকল্পটি ১৪ বছর পরও শেষ হয়নি।

২০১১ সালে অনুমোদন পাওয়া তিন বছরমেয়াদি ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশন পুনর্বাসন’ প্রকল্প ১৩ বছরেও শেষ হয়নি। নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ। খুলনা থেকে মোংলা পোর্ট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পটি ৩ বার সংশোধন করেও শেষ করা সম্ভব হয়নি। ২০১০ সালে অনুমোদন পাওয়া তিন বছরমেয়াদি প্রকল্পটি চলছে ১৪ বছর ধরে।

২০১১ সালে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প। ১৪৪ কোটি টাকায় শুরু হয়ে এরই মধ্যে দ্বিগুণ হয়ে গেছে প্রকল্পটির ব্যয়।

১৩ বছর ধরে চলছে সেতু বিভাগের সাপোর্ট টু ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রজেক্ট। এক যুগেও শেষ হয়নি চার বছরমেয়াদি গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট (বিআরটি গাজীপুর-এয়ারপোর্ট)। তিনবার সংশোধন করে ১২ বছরেও শেষ করা যায়নি প্রকল্পটি। এ ছাড়া বিদ্যুৎ বিভাগের প্রিপেইড মিটারিং প্রজেক্ট ফর সিক্স এনওসিএস ডিভিশন আন্ডার ডিপিডিসি এবং কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ বিভাগে প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপন প্রকল্প এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প চলছে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে।

২০১২ সালে নেওয়া সরকারি প্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনিকল মেরামতে প্রকল্পটির দুই বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ১২ বছরেও শেষ করতে পারেনি বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন। কাজের ধীরগতির কারণে প্রকল্পের ব্যয় ৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০২ কোটিতে। মাধ্যামিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে নির্বাচিত (বেসরকারি কলেজগুলোর উন্নয়ন) শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১২ সালে শুরু হলেও এখনো শেষ হয়নি।

এক দশকেরও অধিক সময় ধরে চলতে থাকা প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগের প্রি-পেমেন্ট মিটারিং ফর ডিস্ট্রিবিউশন কুমিল্লা অ্যান্ড ময়মনসিংহ শীর্ষক প্রকল্প, শিল্প মন্ত্রণালয়ের টাঙ্গাইলে বিসিক শিল্প পার্ক স্থাপন, চট্টগ্রাম এবং খুলনায় বিএসটিআইর আঞ্চলিক অফিস স্থাপন ও আধুনিকীকরণ, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন ও পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্প।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ, বিদ্যুৎ বিভাগের ঘোড়াশাল-৩ রিপেয়ারিং প্রজেক্ট এবং ৪০০/২৩০/১৩২ কেভি গ্রিড নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত ডুয়েল গেজ ডাবল রেললাইন নির্মাণ এবং বিদ্যমান রেললাইনকে ডুয়েল গেজে রূপান্তর, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ‘পল্লী জনপদ’ নির্মাণ প্রকল্প, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উত্তরা লেক উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার বিভাগের বহদ্দারহাট বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন, সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার (ফেজ-৩) এবং ভান্ডাল জুড়ি পানি সরবরাহ প্রকল্প।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সেকেন্ডারি এডুকেশন ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (সেসিপ), খুলনার পাইকগাছা কৃষি কলেজ স্থাপন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ উন্নয়ন, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ১০০টি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল স্থাপন, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জাপান হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (জেডিএস) এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের গোপালগঞ্জে শেখ লুৎফর রহমান ডেন্টাল কলেজ স্থাপন প্রকল্প চলছে ১০ বছরেরও অধিক সময় ধরে। এর বেশিরভাগের মেয়াদ ছিল ২ থেকে ৩ বছর।

প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি সম্পর্কে পরিকল্পনা কমিশনের সাবেক সচিব মামুন-আল-রশীদ কালবেলাকে বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে মূল কারণ হচ্ছে সঠিকভাবে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি (সম্ভাব্যতা যাচাই) না করা। কারণ প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে যথাযথভাবে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি করা হয় না। যে কারণে বাস্তবায়ন পর্যায়ে গিয়ে ব্যাপক হারে মেয়াদ এবং খরচ বেড়ে যায়। এ ছাড়া প্রকল্প পরিচালক এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থার অদক্ষতার কারণে ধীরগতি দেখা দেয়।’

তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে পরিকল্পনা কমিশনেরও দায় রয়েছে। সুষ্ঠুভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সঙ্গে নিয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার উদ্যোগ নিতে হবে। এই প্রকল্পগুলোকে আলাদা আলাদা করে সমস্যাগুলো অনুসন্ধান করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নিয়ে মিটিং করে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। তা না হলেও এই সমস্যা চলতেই থাকবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

চাঁদাবাজদের ছাড়িয়ে নিতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের ওপর হামলা

৭ অক্টোবর বছরের প্রথম সুপারমুন, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?

বিপিএল থেকে সরে দাঁড়াতে পারে ফরচুন বরিশাল

ইরানের হামলার ভয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকতে চান ইসরায়েলি রাজনীতিক

ইয়ারফোন কানে না দিলে কাজে মন বসে না? অজান্তেই যে ক্ষতি করছেন

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা ও যুদ্ধবিরতি নিয়ে পাকিস্তানের বার্তা

অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য চমক রেখে ভারতীয় দল ঘোষণা

যশোরে এক দিনে কাঁচা মরিচ কেজিতে বাড়ল ১৭০ টাকা

গাজায় হামলা বন্ধে ট্রাম্পের আহ্বানের পরই বোমা ফেলল ইসরায়েল

সচিবালয়ে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ

১০

নির্বাচন বিলম্বিত হলে ফ্যাসিবাদের উৎপত্তি হবে: সালাহউদ্দিন

১১

ক্যারিবীয়দের উড়িয়ে তিন দিনেই ভারতের টেস্ট জয়

১২

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১২ কোটি টাকার সোনা-রুপার মুদ্রা

১৩

বিদ্যুৎস্পর্শে প্রাণ গেল জামায়াত নেতার

১৪

নুরের দেশে আসার সময় জানালেন রাশেদ

১৫

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে তরুণকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১৬

১০ বছর পর রোববার দেশে ফিরছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পাদক রাশেদুল হক

১৭

এমপি প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা / ৬ দফা দাবিতে ২৪ দিনের কর্মসূচি খেলাফত মজলিসের

১৮

রোহিতকে সরিয়ে নতুন ওয়ানডে অধিনায়কের নাম ঘোষণা করল ভারত

১৯

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা, ঘরের বারান্দায় খোঁড়া হয়েছিল কবর

২০
X