রাশেদ রাব্বি
প্রকাশ : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ এএম
আপডেট : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিসিএস পাস ও অ্যাডহক চিকিৎসকদের দ্বৈরথ

স্বাস্থ্য বিভাগ
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে নিবন্ধিত চিকিৎসকদের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বিগত সরকার অ্যাডহক ভিত্তিতে ৪ হাজার ১৩৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেয়। ২০১০ ও ২০১১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব চিকিৎসকের চাকরি নিয়মিতকরণ ও ক্যাডারভুক্তকরণে উদ্যোগ নেয় সরকার। সেখানেই বাধে বিপত্তি। বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা মনে করেন, অ্যাডহক চিকিৎসকদের চাকরি ক্যাডারভুক্ত হলে তারা বঞ্চিত হবেন। তাই অ্যাডহক চিকিৎসকদের চাকরি যেন ক্যাডারভুক্ত না হয়, সেজন্য আন্দোলনে নামে ‘স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন’। গত ১৭ সেপ্টেম্বর তারা এক দফা দাবি ঘোষণা করে। তবে ১৯ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ অ্যাডহক চিকিৎসকদের প্রদত্ত সব সুবিধা স্থগিত করায় বিসিএস পাস চিকিৎসকদের আর রাস্তায় নামতে হয়নি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেশে বর্তমানে প্রান্তিক পর্যায়ে কর্মরত চিকিৎসকদের একটি বড় অংশই অ্যাডহক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত। তাদের মধ্য থেকে সম্প্রতি ক্যাডারভুক্ত হয়েছেন এমন চিকিৎসকের সংখ্যা ১ হাজার ৯৮৯ জন। তাদের ৯৩ জন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া ৯১ জন জুনিয়র কনসালট্যান্ট হিসেবে কর্মরত। তাদের মধ্যে দু-একজন সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক পদে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর বাইরে ১ হাজার ৮০৫ জনই মেডিকেল অফিসার হিসেবে (নবম গ্রেডের পদে) উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে কর্মরত আছেন।

স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, ৩৫ হাজার ক্যাডার কর্মকর্তা অ্যাডহক চিকিৎসকদের ক্যাডারভুক্তির বিরুদ্ধে। তবে ক্যাডার কম্পোজিশন রুলস-১৯৮০ অনুসারে স্বাস্থ্য বিভাগে মোট অনুমোদিত ক্যাডার পদ ৮ হাজার ১৬৩টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত আছেন প্রায় ৩৫ হাজার ক্যাডার, নন-ক্যাডার থেকে ক্যাডারভুক্ত ১ হাজার ৯৮৯ জন এবং প্রকল্পভুক্ত ৩৫৭ জন। সব মিলিয়ে স্বাস্থ্য ক্যাডারে কর্মরত আছেন ৩৭ হাজার ৩৪৬ জন। তবে এদের মধ্যে ২৯ হাজার ১৮৩ জনই পূর্ণ ক্যাডার পদে কর্মরত নন। কারণ স্বাস্থ্য ক্যাডারে অনুমোদিত পদের সংখ্যা মাত্র ৮ হাজার ১৬৩টি। বাকি পদগুলোর মধ্যে একটি অংশ স্থায়ী রাজস্বভুক্ত এবং অন্য অংশ অস্থায়ী রাজস্বভুক্ত।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা বলেছেন, বিগত সরকার পদের তুলনায় অতিরিক্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে। স্থায়ী ও রাজস্ব পদগুলোকে ক্যাডারভুক্ত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি। অথচ বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে ক্যাডার পদে নিয়োগ দেয়। মূল পদটি ক্যাডারভুক্ত নয়। তা সত্ত্বেও স্থায়ী রাজস্ব পদগুলোকে পিএসসি অনুমোদিত ক্যাডারভুক্ত না করায় নন-ক্যাডার পদেই পদায়িত হচ্ছেন ক্যাডার কর্মকর্তারা। ফলে দেখা যাচ্ছে, ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন যে অভিযোগগুলো উপস্থাপন করেছে, সেগুলোর আইন ও বিধিগত ভিত্তি দুর্বল। বিষয়গুলো নীতিনির্ধারকরা অবগত থাকলেও ধীরে চলো নীতি অবলম্বন করছেন।

যেভাবে নিয়োগ হয়েছিল: ৪ হাজার ১৩৩টি শূন্য পদের বিপরীতে ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য সেবা’ নিশ্চিতে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হকের সভাপতিত্বে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। একই বছরের ১৫ জুলাই তৎকালীন সংস্থাপন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত এক গেজেটে অ্যাডহকভিত্তিক নিযুক্ত কর্মচারী নিয়মিতকরণ বিধিমালা ১৯৯৪ সংশোধন করে। ফলে আগের বিধিমালা বিলুপ্ত হয়। ওই বছর আগস্টের ২৩ তারিখ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে নিয়োগ কমিটি গঠন হয়। চার দিনের ব্যবধানে কমিটি সহকারী সার্জনের ৪ হাজার ১৩৩ পদের বিপরীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ২০১০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গেজেটের মাধ্যমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার কর্মকর্তা নিয়োগ বিধিমালা ২০১০ প্রকাশ; ২০১০ সালের ২৫ মার্চ মৌখিক পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ; ১ জুন চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ এবং ১৩ জুন অ্যাডহক (প্রথম শ্রেণি নন-ক্যাডার) ভিত্তিতে প্রথম ধাপে নিয়োগকৃত ৩ হাজার ৫৫১ জন চিকিৎসকের নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি হয়। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ৫৮২ চিকিৎসকের সহকারী সার্জন নিয়োগের প্রজ্ঞাপন হয়।

একই পদে ১৪ বছর: অ্যাডহক ভিত্তিতে ৪ হাজার ১৩৩ জনের নিয়োগ হলেও বর্তমানের কর্মরত ১ হাজার ৯৮৯ জন। বাকিদের একটি অংশ পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ক্যাডার পদে যোগদান করেন। অনেকে অনিশ্চয়তার কারণে সরকারি চাকরি ছেড়ে বেসরকারি হাসপাতালে বা বিদেশে পাড়ি জমান। কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু যারা চাকরিতে আছেন তাদের মধ্যে ১ হাজার ৮০৫ জন ১৪ বছর ধরে একই পদে নবম গ্রেডে চাকরি করছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই অনিশ্চিত জীবনযাপনে বাধ্য হয়েছেন।

ক্যাডারভুক্তির অপেক্ষায় এক যুগ: ২০১১ সালের ৩ জুলাই অ্যাডহকভিত্তিক নিযুক্ত কর্মচারী নিয়মিতকরণ বিধিমালা ১৯৯৪ সংশোধন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে। ওই মাসের ২৫ তারিখ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) এক চিঠিতে জানায়, অ্যাডহক চাকরি নিয়মিতকরণ বিধিমালা জারি হলেই ওই চিকিৎসকদের চাকরি ক্যাডারভুক্ত করার পদক্ষেপ নিতে হবে। এরপর ২০১৫ সালের ৮ ডিসেম্বর এবং ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ৫৬৪ ও ১ হাজার ৬০১ চিকিৎসকের যোগদানের তারিখ থেকে চাকরি স্থায়ীকরণের প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ২০১৭ সালের ২২ অক্টোবর ১ হাজার ৯০৮ জন চিকিৎসককে ক্যাডারভুক্ত করতে অধিদপ্তর মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়। ২০২০-এর ২১ জানুয়ারি এসব চিকিৎসকের ক্যাডারভুক্ত করতে একটি কমিটি হয় এবং ৫ আগস্ট কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। অবশেষে ২০২২ সালের ৩০ মে অ্যাডহকভিত্তিতে নিয়োগকৃত ২ হাজার ১ জন চিকিৎসককে ক্যাডারভুক্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। ওই বছরের ১৬ আগস্ট ১ হাজার ৯৮৯ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করে মন্ত্রণালয়। ২০২৩ সালের ২৩ অক্টোবর অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত ও পরবর্তী সময়ে ক্যাডারভুক্ত ১ হাজার ৯৮৯ চিকিৎসকের চাকরি স্থায়ী করতে সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা ১৯৮১ এর বিধি ০৭(১) অনুযায়ী প্রমার্জনাসহ ক্যাডারভুক্ত চিকিৎসকদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের আদেশ অব্যাহত রাখতে নির্দেশ দেয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।

এ নিয়ে একটি রিট মামলা করে স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। প্রমার্জনাসহ ক্যাডারভুক্ত চিকিৎসকদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের সিদ্ধান্তে ২৮ থেকে ৪১তম বিসিএসে নিয়োগ পাওয়া চিকিৎসকদের সামান্য একটি অংশ এর বিরোধিতা শুরু করেন।

এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সচিব ডা. উম্মে তানিয়া নাসরিন বলেন, অ্যাডহক চিকিৎসকদের দেওয়া অবৈধ সুবিধার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করি। এখন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে তাদের প্রদত্ত সব সুবিধা স্থগিত করা হয়েছে। যারা পদোন্নতি পেয়েছিলেন, যারা প্রমার্জনা পেয়েছিলেন সবই স্থগিত করা হয়েছে। তাদের ক্যাডারভুক্তি বাতিল করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি হাতে এলে সেটা জানা যাবে।

স্বঘোষিত কমিটি: অধিদপ্তরের জ্যেষ্ঠ ক্যাডার কর্মকর্তারা বলেন, হেলথ ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন নামে একটি পুরোনো সংগঠন রয়েছে। যেখানে স্বাস্থ্য খাতে কর্মরত সিনিয়র চিকিৎসক কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। তবে সেই অ্যাসোসিয়েশন বিলুপ্ত ঘোষণা করে হঠাৎ করেই কয়েকজন অপেক্ষাকৃত জুনিয়র চিকিৎসক নিজেরাই স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করে।

জানতে চাইলে হেলথ ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, প্রথমে তারা একটি সমন্বয় কমিটি করার অনুমোদন চায়। পরে যা ঘটেছে সে বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

আন্দোলনের নামে টাকা উত্তোলন: অ্যাডহক থেকে ক্যাডারভুক্ত হওয়া চিকিৎসকরা যেন জ্যেষ্ঠতা না পান, সেই লক্ষ্যে আন্দোলন করতে গণচাঁদা সংগ্রহ শুরু হয়। তারা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেন। জনপ্রতি ১ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে। সেখান থেকে গণমাধ্যমকর্মীদের ৪৯ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ রয়েছে।

বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো: স্বাস্থ্য খাতে সামগ্রিক অনিয়ম ও এনক্যাডারমেন্ট বাতিলের এক দফা দাবিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর সংগঠনের সদস্য সচিব ডা. উম্মে তানিয়া নাসরিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। এতে বলা হয়, ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদপুষ্ট এনক্যাডারমেন্ট হওয়া ২ হাজার ৩৪৬ জন অ্যাডহক ও প্রকল্প চিকিৎসকদের দেওয়া (এনক্যাডারমেন্ট, পদোন্নতি, পদায়ন, প্রমার্জনা) সব অবৈধ সুবিধা বাতিল করতে হবে। তারা বক্তৃতা বিবৃতিতে ৩৫ হাজার ক্যাডারের দাবির কথা বললেও কর্মসূচিতে দেখা যায় মাত্র কয়েকজন। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ‘মুভ টু পিএসসি’ কর্মসূচিতে অংশ নেন মাত্র ১৫ জন।

স্বাস্থ্য খাতে অস্থিরতা সৃষ্টি: স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জ্যেষ্ঠতার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। শহীদ মিনারে শান্তি সমাবেশও করে। সরকার পতনের পর তারা মহাপরিচালকের পদত্যাগ দাবি করে, এমনকি তার কক্ষে প্রবেশ করে অশালীন আচরণ ও দরজায় অশ্লীল ব্যানার টানায়। এ সময় তারা নিজেদের পছন্দের কর্মকর্তাকে মহাপরিচালক করতে তৎপরতা চালায়। এমনকি পিএসসিতে গিয়ে তালা লাগিয়ে দেয়। এ সময় তারা সরকারি চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী শৃঙ্খলা ভঙ্গজনিত অপরাধ করে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে সক্রিয় সংগঠনটি নানা কর্মসূচির মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতে নৈরাজ্য ও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ ওঠে।

ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ডা. মেহেদী হাসান গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে বলেন, স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন অ্যাডহক নিয়োগকে সামনে এনে ক্যাডার-ননক্যাডার ইস্যু তৈরি করে ঝামেলা করছে। স্বাস্থ্য বিভাগে যথেষ্ট পদ আছে, বিসিএস ক্যাডারদের পদায়নের সমস্যা হচ্ছে না। তারা যতটা না স্বাস্থ্য ক্যাডারদের দাবি নিয়ে সোচ্চার, তার থেকেও বেশি সোচ্চার অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরিতে। বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন নামক সংগঠনটি সর্বজনীনভাবে চিকিৎসক বা বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারদের রিপ্রেজেন্ট করে না। এরা একটি দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের সংগঠনে পরিণত হয়েছে।

এসব বিষয়ে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক ডা. জাকির হাসেন বলেন, শুধু ক্যাডার পদের বিপরীতেই অ্যাডহক নিয়োগ হয়। নিয়োগের দুই বছরের মধ্যে ক্যাডারভুক্ত করার কথা। কিন্তু সেখানে ১৪ বছর লেগেছে। চাকরির সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়া আমাদের অধিকার। সেই অধিকার থেকে বঞ্চিত করার সুযোগ নেই। আমরা আইনগতভাবে বিষয়টি মোকাবিলা করব।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইসির শুনানিতে হট্টগোল / রুমিন ফারহানার সমর্থকদের মহাসড়ক অবরোধ, এনসিপির বিক্ষোভ 

কারাগারে বিক্রমাসিংহে, মুখ খুললেন সাবেক তিন প্রেসিডেন্ট

গোল্ডেন হারভেস্টে বড় নিয়োগ

যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসার ফি বাড়ছে দ্বিগুণের বেশি

জুম টিভির অফিসে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড়, ৬ লাখ মানুষকে সরানোর নির্দেশ 

হাসপাতালে বাণিজ্যিক নার্সারি, সন্ধ্যায় বসে মাদকসেবীদের আড্ডা

ইহুদিবিদ্বেষ ইস্যুতে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করল ফ্রান্স

টিভিতে আজকের খেলা

এমবাপ্পের জোড়া গোলে লা লিগায় রিয়ালের সহজ জয়

১০

ইবনে সিনায় চাকরির সুযোগ

১১

সোমবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১২

জেনে নিন আজকের নামাজের সময়সূচি

১৩

এলোপাতাড়ি কুপিয়ে স্ত্রীকে হত্যা

১৪

ক্যাশমেমো নেই, খুচরা বাজারে দ্বিগুণ দাম কাঁচামালে

১৫

রামপুরায় ভবনের ৬ তলা থেকে পড়ে রডমিস্ত্রির মৃত্যু

১৬

কুড়িয়ে পাওয়া ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা ফেরত দিলেন ভ্যানচালক

১৭

বুড়িগঙ্গা থেকে লাশ উদ্ধার / ৪ জনকেই হত্যা করা হয়েছে, ধারণা পুলিশের

১৮

ওসির বদলির খবরে মোহাম্মদপুর থানার সামনে মিষ্টি বিতরণ স্থানীয়দের

১৯

বিএনপি নেতা আব্দুস সালামের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন ডা. কাঁকন 

২০
X