মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৩৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
একথা সেকথা

কোথায় পাবো তারে...

কোথায় পাবো তারে...

‘আমি কোথায় পাবো তারে/ আমার মনের মানুষ যে রে/ হারায়ে সেই মানুষে তার উদ্দেশ্যে/ দেশ-বিদেশে বেড়াই ঘুরে.../ কোথায় পাবো তারে...’। বাউল শিল্পী গগন হরকরার লেখা এ আধ্যাত্মিক গানটিতে কাঙ্ক্ষিতজনকে খুঁজে না পাওয়ার হাহাকার ব্যক্ত করা হয়েছে। সাধক গায়ক গগন হরকরা তার এ গানে স্রষ্টাকে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার কথাই ব্যক্ত করেছেন। তবে স্রষ্টাকে খুঁজে পাওয়া অত্যন্ত কঠিন কাজ। যুগে যুগে সাধু-সন্ন্যাসী, আউলিয়া-দরবেশরা তার খোঁজে চষে বেড়িয়েছেন পৃথিবীর নগর-জনপদ। কেউ খুঁজেছেন মসজিদ-মন্দিরে, প্যাগোডা-গির্জায় আর কেউ খুঁজেছেন পাহাড়ে-জঙ্গলে ধ্যানে বসে। পার করে দিয়েছেন গোটা জীবন। তারপরও কি তারা স্রষ্টার দেখা পেয়েছেন?

স্রষ্টাকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টার মতো এ জগতে কাঙ্ক্ষিত মানুষটি খুঁজে পেতে সবাই উন্মুখ। কিন্তু তার দেখা কি মেলে সবসময়? বেশিরভাগ সময়ই তা পাওয়া যায় না। আর এ না পাওয়া থেকে জন্ম নেয় হতাশা। এ সমাজ-সংসারে আমরা যে ধরনের মানুষকে মাথার ওপর বসাতে চাই, তাদের দেখা কি পাই? খুঁজতে গিয়ে বেশিরভাগ সময় হতাশ হতে হয়। তখন কেউ কেউ ‘বৃথা এ চেষ্টা’ বলে হতোদ্যম হয়ে বসে পড়েন। বর্তমান সময়ে মানুষের জীবন রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত। রাজনীতির বাইরে কিছুই কল্পনা করা যায় না। আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তিই হয়েছে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি আগে নাকি রাষ্ট্রনীতি তথা রাজনীতির উৎপত্তি আগে—এ প্রশ্ন ‘ডিম আগে না মুরগি আগে’ বিতর্কের মতোই এক অমীমাংসিত বিষয়। তবে এটা অবশ্যই স্বীকার্য যে, রাজনীতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা একটি অন্যটির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

রাষ্ট্রব্যবস্থাকে অনেক সময় অভিহিত করা হয় ‘রাষ্ট্রযন্ত্র’ বলে। আর এ যন্ত্রের ইঞ্জিন হচ্ছে রাজনীতি। তাই এর চালকের আসনে যারা বসবেন তাদের হতে হবে দক্ষ, অভিজ্ঞ, সৎ ও নির্লোভ। চারিত্রিক এ বৈশিষ্ট্য ছাড়া কেউ যদি রাষ্ট্র নামের যন্ত্রটির চালকের আসনে বসে, তাহলেই ঘটে বিপত্তি। রাষ্ট্র লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে যেতে পারে খাদে। এজন্য এর চালকদের নির্বাচন করতে হয় ভেবেচিন্তে। রাষ্ট্রের চালক নির্বাচনের দায়িত্ব বা কর্তৃত্ব জনগণের। সংবিধান এ অধিকার দিয়েছে। তবে জনগণের সে অধিকার কখনো কখনো লঙ্ঘিত হয়। তখন বঞ্চিত হয় জনগণ, মুখ থুবড়ে পড়ে গণতন্ত্র।

রাষ্ট্রযন্ত্রের চালক নির্বাচনের ক্ষমতা জনগণের, এ কথা সর্বজনবিদিত ও স্বীকৃত হলেও কখনো কখনো জনমতের তোয়াক্কা না করে কোনো একটি দল বা গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে রাখে। আর এ জবরদখলের সুযোগে রাষ্ট্রযন্ত্রের চালকের আসনে বসে পড়ে দুর্নীতিবাজ, দুশ্চরিত্র-লম্পট, চোরাকারবারি, মাদক কারবারিসহ সমাজের ঘৃণিত ব্যক্তিরা। গত বছর জনরোষে পতিত হয়ে বিদায় নিয়েছে যে সরকারটি, তাদের পনেরো বছর সাত মাসের মুদ্দতে আমরা এটা চাক্ষুষ করেছি। ক্ষমতামদে মত্ত ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীটি রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে বসিয়েছিল দুর্বৃত্ত-দুষ্কৃতকারীদের হাট। সেখানে ‘ইয়াবা সম্রাট’ বলে কুখ্যাত ব্যক্তিটি যেমন আইনপ্রণেতার তকমা আঁটার সুযোগ পেয়েছিল, তেমনি লাম্পট্যের শিরোমণি হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তিটিও প্রতিমন্ত্রীর চেয়ারে উপবেশন করেছিল। পতনের পর সে সরকারটির মন্ত্রী-প্রধান, তার স্বজন-সুহৃদ, মন্ত্রী-এমপি ও দলীয় নেতাকর্মীদের যেসব অপকীর্তির কথা গণমাধ্যমে এসেছে, তা সংকলিত করলে ‘সপ্তকাণ্ড রামায়ণের’ মতো মহাকাব্য রচনা করা যাবে। একটি সরকার বা ক্ষমতাসীন দলের দু-চারজন নেতাকর্মীর ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি-অপকর্মে ব্যাপৃত হওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়। বরং আমাদের মতো দেশে স্বাভাবিক। কিন্তু একটি সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের ‘টপ টু বটম’ দুর্নীতির মহাসাগরে অবগাহনের নজির বাংলাদেশ তো বটেই, পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশে যতগুলো সরকার আসা-যাওয়া করেছে, সেগুলোর সবকটির বিরুদ্ধেই কমবেশি দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে রিলিফ সামগ্রী আত্মসাৎ ও পাচার, কালোবাজারি ইত্যাদির অভিযোগ ছিল বেসুমার। ব্যক্তিগতভাবে বঙ্গবন্ধু আর্থিক দুর্নীতিমুক্ত থাকলেও তার দলের এমপি-মন্ত্রীরা তা থেকে মুক্ত ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর বড় ব্যর্থতা ছিল তিনি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হননি। ফলাফল—একটি ব্যর্থ সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি ইতিহাসে স্থান পেয়েছেন। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন রাজনীতির ক্লিনম্যান। দুর্নীতির ছিটেফোঁটাও তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। তিনি নিজে যেমন সৎ ছিলেন, চেষ্টা করেছেন তার সরকার ও দলের নেতাকর্মীদের দুর্নীতি থেকে বিরত রাখতে। তারপরও তার আমলে দুর্নীতি হয়নি বলা যাবে না। তবে জিয়াউর রহমানের গোচরে এসেছে অথচ দুর্নীতিবাজ শাস্তি পায়নি, এমন কোনো ঘটনা খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশের উত্তরাঞ্চলের অধিবাসী একজন মন্ত্রী, যিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন, তিনি চাকরি হারিয়েছিলেন বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগে। অনিয়মের অভিযোগে দক্ষিণাঞ্চলের আরেকজন মন্ত্রী চাকরি খুইয়েছিলেন, যিনি উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

মজার ব্যাপার হলো, জিয়ার আমলে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগে চাকরি হারানো এই দুই মন্ত্রী সাদরে বরিত হয়েছিলেন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মন্ত্রিসভায়। এরশাদের শাসনামলে দুর্নীতি এতটাই ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছিল যে, একজন মন্ত্রীর নামের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিল ‘চিনি’ শব্দটি। এর অবশ্য কারণ ছিল। স্বয়ং সরকারপ্রধান আকণ্ঠ নিমজ্জিত ছিলেন দুর্নীতি ও অনাচার-ব্যভিচারের ডোবায়। ওই সময় তাকে নিয়ে লন্ডনের ‘দ্য সানডে অবজারভার’ পত্রিকায় প্রতিবেদন বেরিয়েছিল ‘রিচেস্ট প্রেসিডেন্ট অব এ পুওরেস্ট কান্ট্রি’ শিরোনামে। এরশাদের আমলকে পেছনে ফেলে দিয়েছিল শেখ হাসিনার পনেরো বছর সাত মাসের শাসনামলের দুর্নীতি, যার কিছুটা উল্লেখ করা হয়েছে নিবন্ধের গোড়ার দিকে।

সম্ভবত অতীতের দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকারগুলোর পরিণতি থেকে বিএনপি নেতৃত্বের উপলব্ধি হয়েছে যে, সরকার তথা রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য দুর্নীতিমুক্ত ক্লিন ইমেজের নেতা প্রয়োজন। আর এ উপলব্ধি থেকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির প্রার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার সক্রিয় চিন্তাভাবনা করছে দলটি। ৬ এপ্রিল কালবেলায় প্রকাশিত ‘ক্লিন ইমেজের প্রার্থী খুঁজছে বিএনপি’ শীর্ষক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপকর্মে জড়িত বা বিতর্কিত কাউকে মনোনয়ন দেবে না দলটি। এ বিষয়ে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আসনভিত্তিক কাজও শুরু করে দিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

যে সময়ে রাজনীতিতে দুর্নীতিবাজ ও নীতিহীন ব্যক্তিদের ভিড় বাড়ছে, সেই সময়ে এমন একটি ইতিবাচক চিন্তাভাবনা জনসাধারণকে আশান্বিত করবে নিঃসন্দেহে। বিএনপি নেতৃত্ব যদি তাদের এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করতে পারে, তাহলে দলটি যেমন পরিচ্ছন্ন হবে, তেমনি দেশের রাজনীতিও অনেকটা কলুষমুক্ত হবে। তবে কাজটি সহজ নয়। কেননা, দীর্ঘদিনের অনিয়মের কারণে অনিয়মই নিয়মে পরিণত হয়েছে। একটি ধারণা প্রচলিত হয়ে গেছে, টাকা দিলে মনোনয়ন পাওয়া যায়। বিএনপিও এ অভিযোগ থেকে মুক্ত নয়। অতীতের কোনো কোনো মনোনয়ন এবং তা নিয়ে নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ-সংঘর্ষ তা চাউর করে দিয়েছে। বাইরে থেকে সেসব শুনে বিএনপির শুভানুধ্যায়ীরা বিমর্ষ হয়েছেন। তারা বিএনপিকে ভালোবাসেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ক্লিন ইমেজের কারণে। তার সততা ও দেশপ্রেম প্রশ্নাতীত। বিএনপিকে যারা ভালোবাসেন, পছন্দ করেন, তাদের প্রত্যাশা হলো দলটিকে যেন দুর্নীতি-অনিয়ম স্পর্শ করতে না পারে। জিয়াউর রহমানের মতো খালেদা জিয়াও ব্যক্তিগতভাবে সৎ হিসেবেই পরিচিত। যদিও বিরুদ্ধবাদীরা বানোয়াট মামলায় অভিযুক্ত করে তার এভারেস্টসম সে ইমেজকে ক্ষুণ্ন করতে চেয়েছে। কিন্তু ধর্মের কল তো বাতাসে নড়ে। তাই অবশেষে সব ভুয়া মামলা থেকে মুক্ত হয়েছেন তিনি। জিয়া-খালেদা জিয়ার পর বিএনপির দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে তাদের পুত্র তারেক রহমানের ওপর। দেশবাসী, বিশেষত বিএনপির সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের প্রত্যাশা, পিতা-মাতার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে তারেক রহমানও বিএনপিকে একটি দুর্নীতিমুক্ত দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে তৎপর থাকবেন। আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপির ক্লিন ইমেজের প্রার্থী খোঁজার সংবাদ তারই ইঙ্গিত দেয়।

কিন্তু সে আশার গুড়ে এক মুঠো বালি ছড়িয়ে দেওয়ার মতো আরেকটি সংবাদ একই দিন কালবেলায় প্রকাশিত হয়েছে। খবরটি এসেছে রাজধানীর সন্নিকটবর্তী জেলা গাজীপুর থেকে। খবরে বলা হয়েছে, জেলার শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আক্তারুল আলম মাস্টারের কোপানলে পড়ে ১৫টি পরিবার এখন বসতভিটা হারাতে বসেছে। গত বছর ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপির ওই নেতা এলাকায় দখল-চাঁদাবাজি আর মামলা-বাণিজ্য শুরু করে। এখন উপজেলার টেংরা ভূমি অফিসসংলগ্ন একটি পুকুরের মাটি অবৈধভাবে কেটে নিতে শুরু করেছে। এর ফলে পুকুরটির পাড়ে বংশানুক্রমিকভাবে বসবাসরত ১৫টি পরিবারের ঘরবাড়ি বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। আক্তারুল আলমের এ অবৈধ কাজে বাধা দেওয়ায় পরিবারগুলোর ওপর নেমে এসেছে নির্যাতনের খড়গ। খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, বিএনপির ওই নেতার এক ভাই রাজধানীর একটি থানার ওসি হওয়ার সুবাদে তিনি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অপকর্ম করে যাচ্ছেন। এদিকে গত ৫ এপ্রিল অন্য একটি দৈনিকের ‘সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সর্বত্র সুবিধাবাদী আর হাইব্রিড নেতাকর্মীদের অপতৎপরতায় ত্যক্ত-বিরক্ত বিএনপি। গত সাত মাসে তিন সহস্রাধিক নেতাকর্মীর পদ স্থগিত ও দল থেকে বহিষ্কারের পরও সুবিধাবাদী শ্রেণির ব্যক্তিরা দলটিতে গেড়ে বসতে শুরু করেছে। কর্মীরা অভিযোগ করেছেন, ঢাকা থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন স্থানে এরা দখল, চাঁদা ও টেন্ডারবাজিতে লিপ্ত।

আগামী নির্বাচনের জন্য বিএনপির ক্লিন ইমেজের প্রার্থী খোঁজার খবর জনগণকে যেমন আশান্বিত করে, তেমনি প্রতিনিয়ত আসা দলটির একশ্রেণির নেতাকর্মীর নানা অপকর্মের খবর তাদের আশাহতও করে। তাদের সে হতাশা দূর করার দায়িত্ব বিএনপি নেতৃত্বের। প্রশ্ন হলো, তারা কি সে কাঙ্ক্ষিত ক্লিন ইমেজের প্রার্থী খুঁজে পাবেন? নাকি শেষ পর্যন্ত বাউল-সাধক গগন হরকরার গানের কাছেই ফিরে যেতে হবে?

লেখক: সাংবাদিক, রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণার অভিযোগে বাসদের নেতা আটক

নির্বাচন ইস্যুতে সময় এলেই সরকারের সঙ্গে আলোচনা হবে : সিইসি

নিজের ‘আমলনামা চুরি’ করলেন সাবেক অধ্যক্ষ

‘প্রেমিক হয়ে জন্মেছিলেন, কিন্তু হয়েছেন সর্বোচ্চ নেতা’

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়াসহ ৪ দেশ

ওএসডি হচ্ছেন শরীয়তপুরের বিতর্কিত ডিসি আশরাফ

শান্তির ডাকে যুদ্ধ আরও জটিল রূপ নিচ্ছে না তো?

ট্রাম্পের হম্বিতম্বির নেপথ্যে কী

নতুন দায়িত্ব নেওয়া ইরানি ড্রোন কমান্ডারকেও মেরে ফেলল ইসরায়েল

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মতুয়া সম্প্রদায়ের পাশে পূজা উদযাপন পরিষদ

১০

ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১

১১

থানায় রক্ষিত বাক্স ভেঙে বের করা হয় এইচএসসির প্রশ্নপত্র

১২

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত / ৫৭ দেশের সহস্রাধিক মুসলিম নেতা বৈঠকে বসছেন আজ

১৩

নতুনবাজার অবরোধ করলেন ইউআইইউর শিক্ষার্থীরা

১৪

ছাত্রাবাস থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৫

ইরানের ভূকম্পন কি গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৬

দিনে কতবার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক? কিডনি সমস্যার লক্ষণ নয়তো

১৭

ইরানের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের পরস্পরবিরোধী বার্তা

১৮

‘চা-নাশতার’ খরচে মিলছে স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি

১৯

তুরস্কে গেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০
X