মুফতি আরিফ খান সাদ
প্রকাশ : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:৪০ এএম
আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:১১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ভোট একটি আমানত

ভোট একটি আমানত

দেশে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। নিয়মতান্ত্রিক দীর্ঘমেয়াদ শেষে নতুন নেতা নির্বাচনে উৎসুক দেশের মানুষ। রাস্তাঘাট, পাড়া-মহল্লা মুখরিত নির্বাচনী প্রচারণায়। নির্বাচনের ঢেউ আছড়ে পড়েছে প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। নির্বাচনের ঢেউ দোলা দিয়েছে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের হৃদয়েও। কারণ নেতা মানে সমাজ ও দেশের পরিচালক। যোগ্য নেতার নেতৃত্বে মানুষ এগিয়ে চলে দ্বীন ও দুনিয়ার উন্নতির পথে। ইসলামে নেতা ও নেতৃত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ। সৎ ও যোগ্য নেতা পৃথিবীতে যেমন সম্মানিত, তেমনি পরকালেও তিনি ভূষিত হবেন বিশেষ মর্যাদায়। হাদিসে ন্যায়পরায়ণ শাসকদের জন্য ইহকাল ও পরকালে বিশেষ সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতে তিন শ্রেণির লোক থাকবে। ক্ষমতাসীন ন্যায়পরায়ণ শাসক, মুসলিম ও আত্মীয়দের প্রতি অনুগ্রহপরায়ণ এবং বড় পরিবার নিয়ে যিনি নিষ্কলুষ পবিত্র জীবনযাপন করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৮৬৫)। নবীজি (সা.) সবসময় মানুষের নেতৃত্ব গঠনে জোর দিয়েছেন এবং

নেতা ও অনুসারীদের প্রতি ঘোষণা করেছেন বিশেষ দায়িত্ব ও কর্তব্য।

মহান আল্লাহ ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা হিসেবে নির্বাচন করেছেন। এর মধ্যে মানুষের দুনিয়া ও আখিরাতের সব বিষয় অন্তর্ভুক্ত। তাই ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে একজন মুসলিমের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে নেতা ও জনতা সবার জন্য রয়েছে সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণ নির্দেশনা। একটি সমাজের জন্য প্রধান কর্তব্য ইনসাফ ও ন্যায়প্রতিষ্ঠা। আমানত তথা অন্যের প্রাপ্য যথাযথভাবে পৌঁছে দেওয়া, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, সর্বোপরি কোরআন ও সুন্নাহ অনুসরণ করা একজন দায়িত্বশীলের প্রধান কর্তব্য। পবিত্র কোরআনের একটি আয়াতে দায়িত্বশীলদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা রয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন, যেন তোমরা আমানত হকদারের কাছে অর্পণ করো। তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে, আল্লাহ তোমাদের কতই না উত্তম উপদেশ দেন, আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। হে মুমিনরা, তোমরা আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করো এবং তাদের, যারা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী, তোমাদের কোনো বিষয়ে মতভেদ হলে তা আল্লাহ ও রাসুলের কাছে উপস্থাপন করো, এটাই উত্তম ও পরিণামে সুন্দরতর।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৯-৫৮)

কারও ওপর কোনো দায়িত্ব অর্পণের ক্ষেত্রে কিছু বিষয়কে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। জনসাধারণের যে কোনো কাজে দায়িত্বশীল নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যদের প্রাধান্য দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে গুরুত্বের সঙ্গে আমানতদারির নির্দেশনা এসেছে। পবিত্র কোরআনে মুসা (আ.)-এর বিশ্বস্ততা প্রসঙ্গে তার স্ত্রীর কথা বর্ণিত হয়েছে, অন্যত্র শাসনকার্যে ইউসুফ (আ.)-এর নিয়োগ সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাজা বলল, ইউসুফকে আমাদের কাছে নিয়ে আসো, তাকে আমি একান্ত সহচর নিযুক্ত করব, অতঃপর তার সঙ্গে কথা বলে রাজা বলল, আজ আপনি আমাদের কাছে অত্যন্ত মর্যাদাবান ও বিশ্বস্ত।’ (সুরা ইউসুফ, আয়াত : ৫৪)। আল্লাহ ও রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা পালনকারী দায়িত্বশীলদের অনুসরণ করা সাধারণ মুসলিমদের কর্তব্য। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তোমাদের তিনটি বিষয় পছন্দ করেন এবং তিনটি বিষয় অপছন্দ করেন। তিনি পছন্দ করেন তোমরা একমাত্র তার ইবাদত করো, তার সঙ্গে কাউকে অংশীদার করবে না এবং আল্লাহর জন্য সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবে, বিভেদ করবে না এবং আল্লাহ যাদের তোমাদের দায়িত্বশীল করবেন, তাদের জন্য কল্যাণ কামনা করবে। তিনি অপছন্দ করেন তোমাদের অনর্থক কথাবার্তা, সম্পদের অপব্যয় ও মানুষের কাছে বেশি বেশি চাওয়া। (মুসলিম, হাদিস : ১৭১৫)

ইসলামে নেতা ও শাসক নির্বাচনেও বিচিত্র পদ্ধতি রয়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে শাসক, নেতা বা জনপ্রতিনিধি নির্বাচন। ইসলামে ভোট সাক্ষ্যপ্রদানের সমতুল্য একটি আমানত। ইসলামী ফিকহের আলোকে ভোট চারটি অর্থ বহন করে— ১. ওকালাহ বা প্রতিনিধি নিয়োগ করা। ২. শাহাদাহ বা সাক্ষ্য দেওয়া। ৩. শাফায়াহ বা সুপারিশ করা। ৪. আদাউল আমানাহ বা আমানত প্রাপকের কাছে অর্পণ করা। ভোটের মৌসুমে সবার কর্তব্য, ভোট সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা জেনে তা সঠিকভাবে মানার চেষ্টা করা।

ইসলামে ভোটের ক্ষেত্রে প্রথম বিষয় হচ্ছে শাহাদাহ তথা সাক্ষ্য প্রদান। কোনো প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অর্থ হচ্ছে, ওই প্রার্থী তার দৃষ্টিতে সৎ ও যোগ্য। দেশ ও জাতির উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে তিনিই সর্বাধিক উপযুক্ত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে মুমিনরা, তোমরা আল্লাহর উদ্দেশে ন্যায় সাক্ষ্যদানের ব্যাপারে অবিচল থাকবে এবং কোনো সম্প্রদায়ের শত্রুতার কারণে কখনো ন্যায়বিচার পরিত্যাগ করো না; সুবিচার করো।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৮)। তিনি আরও বলেন, ‘তোমরা ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকো, আল্লাহর জন্য ন্যায়সংগত সাক্ষ্য দান করো। তাতে তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবা নিকটবর্তী আত্মীয়স্বজনের যদি ক্ষতি হয় তবুও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১৩৫)।

সুতরাং সর্বাবস্থায় ন্যায়ের পক্ষে থাকতে হবে এবং সত্য সাক্ষ্য ও সত্য কথা বলতে হবে। যোগ্য প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে কোনোরূপ সম্পর্ক বা অন্য কোনো কারণে অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেওয়া মিথ্যা সাক্ষ্য হিসেবে গণ্য হবে। টাকার বিনিময়ে কোনো অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিলে একসঙ্গে দুটি গুনাহ হবে, একটি হচ্ছে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার, অন্যটি ঘুষ গ্রহণের।

ইসলামের দৃষ্টিতে কাউকে ভোট দেওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রার্থীর জন্য এ মর্মে সুপারিশ করা যে, দেশ, সমাজ ও জাতির উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে তিনিই সর্বাধিক যোগ্য। বৈধ কাজের জন্য সুপারিশ করলে সুপারিশকারী সওয়াব পাবে এবং অবৈধ কাজের জন্য সুপারিশ করলে গুনাহ হবে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি সৎকাজের জন্য সুপারিশ করবে তা থেকে সেও একটি অংশ পাবে। আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে সে তার পাপের বোঝারও একটি অংশ পাবে। বস্তুত আল্লাহ সব বিষয়ে ক্ষমতাবান।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৮৫)। সুতরাং যে ব্যক্তি অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিল, সে যেন অবৈধ কাজের জন্য সুপারিশ করল। ফলে ভোটদাতাকেও প্রার্থীর অন্যায়-অপরাধের পাপের বোঝা বহন করতে হবে।

ভোট দেওয়ার আরেকটি অর্থ হচ্ছে, পছন্দের প্রার্থীকে ভোটারের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি নিয়োগের প্রস্তাব করা। ইসলামের কথা হলো—সৎ ও আমানতদার ব্যক্তিকে উকিল বা প্রতিনিধি নিযুক্ত করতে হবে। জাতীয় পর্যায়ে বিষয়টি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কাউকে প্রতিনিধি বানালে তার লাভ-ক্ষতি শুধু নিজের ওপরই বর্তায়। কিন্তু জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে কাউকে ভোট দেওয়ার অর্থ তাকে জনগণের প্রতিনিধি নিযুক্ত করা, যার লাভ-ক্ষতি পুরো সমাজ বা জাতিকেই ভোগ করতে হয়। প্রার্থী বিজয়ী হয়ে যদি অপরাধ-দুর্নীতিতে জড়ায়, তাহলে তার পাপের বোঝার একটি অংশ ভোটদাতাকেও বহন করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের পক্ষ থেকে কোনো বিষয়ে দায়িত্বশীল নিযুক্ত হয়, তারপর সে তাদের জন্য কোনো ব্যক্তিকে কর্মকর্তা নিযুক্ত করে, অথচ সে জানে যে, মানুষের মধ্যে এমন ব্যক্তিও আছে, যে তার চেয়েও অধিক যোগ্য এবং কোরআন-হাদিসের অধিক জ্ঞান রাখে, তাহলে সে অবশ্যই আল্লাহ ও তার রাসুল এবং মুসলিম জাতির আমানতের খেয়ানত করল।’ (আল মুজামুল কাবির লিত-তাবরানি)

মুসলমানের জন্য ভোট এক প্রকার আমানত। প্রতিনিধি নিয়োগের অধিকার আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের কাছে আমানতস্বরূপ। সুতরাং ভোট প্রদান করে তা প্রাপকের কাছে অর্পণ করা জরুরি। আমানতের জিনিস তার প্রকৃত পাওনাদারের কাছে হস্তান্তর করে দিতে হয়। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা তোমাদের নির্দেশ দেন, তোমরা যেন প্রাপ্য আমানতসমূহ প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দাও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৮)। আমানতকৃত বস্তু তার যথার্থ প্রাপকের কাছে না পৌঁছানো খেয়ানত আর এটা হারাম ও মুনাফিকের নিদর্শনসমূহের একটি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার মধ্যে আমানতদারি নেই তার মধ্যে ইমান নেই।’ (বায়হাকি)।

সুতরাং নির্বাচনে ভোট দেওয়া একজন ভোটারের পবিত্র আমানত। যাকে-তাকে ভোট দেওয়া ইসলামসম্মত নয়। তাই চিন্তাভাবনা করে ভোট দিতে হবে। ভোট পাওয়ার যোগ্য ওই ব্যক্তিই হবে, যার দ্বারা দেশের সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ হবে। সমাজে শান্তি-সুখের হাওয়া বইবে। ইসলাম ও মুসলমানদের কল্যাণ সাধিত হবে ইত্যাদি। আর যথাস্থানে ভোট না দিলে পরকালে এ ব্যাপারে জবাবদিহি করতে হবে। তাই যোগ্য, আল্লাহভীরু, দেশপ্রেমিক, ইসলামপ্রিয় প্রার্থীকে ভোট দেওয়া ভোটারের নৈতিক দায়িত্ব।

জনগণের কল্যাণের স্বার্থে সৎ নেতা নির্বাচন ও ভোট প্রদান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর ইসলামে ভালো কাজে বাধা প্রদান জুলুমের শামিল। পবিত্র কোরআনে আল্লাহর ঘরে প্রবেশে বাধা প্রদান সম্পর্কে একটি আয়াত বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর তার চেয়ে বড় জালেম কে হবে, যে আল্লাহর ঘরে তার নাম স্মরণ করা থেকে মানুষকে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা চালায়, এ ধরনের লোকেরা এসব ইবাদাত গৃহে প্রবেশের যোগ্যতা রাখে না। আর যদি কখনো প্রবেশ করে, তাহলে ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় প্রবেশ করতে পারে। তাদের জন্য রয়েছে এ দুনিয়ার লাঞ্ছনা এবং আখিরাতের বিরাট শাস্তি। (সুরা বাকারা, আয়াত : ১১৪)।

ষষ্ঠ হিজরিতে নবীজি (সা.) চৌদ্দশত নিরস্ত্র সাহাবি নিয়ে মদিনা থেকে ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে বায়তুল্লাহ জিয়ারতে রওনা হন। হুদাইবিয়া নামক স্থানে গেলে মক্কার কুরাইশরা তাকে বায়তুল্লাহ জিয়ারতে মক্কায় প্রবেশে বাধা প্রদান করে। নবীজি (সা.)-এর এ সফরের উদ্দেশ্য ছিল বায়তুল্লায় ওমরাহ পালন করা। কোনো ধরনের যুদ্ধবিগ্রহের চিন্তাই ছিল না। আয়াতটি অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপট হিসেবে দুটো বর্ণনা রয়েছে। এক বর্ণনায়, নবীজির ওমরাহ পালনের কথা নিশ্চিত হওয়ার পরও মক্কার পৌত্তলিকরা তাকে বায়তুল্লায় প্রবেশে বাধা দেয়। যার ফলে আল্লাহতায়ালা এ আয়াত নাজিল করেন। (ইবনে জারির)। অন্য বর্ণনায় এসেছে, হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, খ্রিষ্টান রাজা তাইতুস ইবনে আসিয়ানুস ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাস তছনছ ও তাওরাত কিতাব পুড়িয়ে দিয়েছিল, ওই ঘটনা স্মরণ করানোর লক্ষ্যে আল্লাহতায়ালা এ আয়াত নাজিল করেন। তাই সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট প্রদানে বাধা প্রদান মন্দ ও নিন্দনীয় কাজ বলে বিবেচিত হবে।

লেখক: মুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ঢাকায় ট্রেনের ধাক্কায় সদ্য পাস করা এসএসসি শিক্ষার্থীর মৃত্যু 

আজ ঘরে ফিরবেন সেই ২৩ নাবিক

৯৪ দিনে কোরআনে হাফেজ ৯ বছরের শিশু নুসাইব

১৪ বছর ভুয়া সনদে চাকরি করেন আব্দুল মালেক

ধূলিঝড়ে ভেঙে পড়ল ‘দৈত্যাকার’ বিলবোর্ড, ১৪ জনের মৃত্যু

নারীর ক্ষমতায়নে বরাদ্দ বাজেটের কার্যকর বণ্টন-বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নের দাবি

যে কারণে বিএনপির সঙ্গে দেখা করবেন না ডোনাল্ড লু

পরকীয়া করতে গিয়ে ধরা, শিক্ষককে গাছে বেধে গণধোলাই

লালমনিরহাটের সেই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নাবিলা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১০

আজ ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

১১

কারেন্ট জালে ধরা পড়া দুই শুশুককে পিটিয়ে মারল জেলেরা

১২

১৪ মে : নামাজের সময়সূচি

১৩

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৪

শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ, আটক ২

১৫

হত্যা মামলায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন

১৬

বগুড়ায় স্ত্রী হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গাজীপুরে গ্রেপ্তার

১৭

মতলব উত্তরের যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নোমান বহিষ্কার

১৮

গরম নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৯

সরকারি গাছ কেটে মামলা খেলেন বিএনপি নেতা!

২০
X