বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল
দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি —
রবীন্দ্র-নজরুল
তব সৃজন-বানীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...
হৃদয়গ্রাহী এই বানী সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদযাপিত হল ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী ১৪৩২’। বুধবার (২৮ মে) ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হয় ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী ১৪৩২’। বাঙালি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই মহান কবিকে স্মরণ তাদের সৃষ্টিকে ঘিরে গড়ে ওঠা এই আয়োজনে ছিল গভীর শ্রদ্ধা, আবেগ ও সৃজনশীল প্রকাশের অনন্য সংযোজন।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিন মিয়া এবং মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয়ী আচার্য্য এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রক্টর।
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও গবেষক ড. মতিন রহমান, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের এডজাস্ট ফেকাল্টি একুশে পদক প্রাপ্ত আবৃত্তিকার ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
ড. মতিন রহমান ‘নজরুল রচনায় প্রেম ও নারীর অবস্থান- প্রেক্ষিত রাক্ষসী’ শীর্ষক আলোচনায় কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে নারীর চিত্র ও প্রেমের বহুমাত্রিক প্রকাশ নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
আলোচনায় ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘ঋতু বৈচিত্র অন্বেষণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ভরসা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় ঋতুবৈচিত্র্য এবং প্রকৃতি-চেতনার সংবেদনশীল রূপায়ণ নিয়ে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে ছিলো সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কবিতা আবৃত্তি ও সঙ্গীত। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের লেকচারার, ড্রামা সোসাইটির কনভেনর রিপা রয়।
মন্তব্য করুন