আরিফ রফিক
প্রকাশ : ০৭ আগস্ট ২০২৪, ০৩:৩৪ এএম
আপডেট : ০৭ আগস্ট ২০২৪, ০৭:৫৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শেখ হাসিনার পতন স্বৈরশাসকদের জন্য সতর্কবার্তা

শেখ হাসিনার পতন স্বৈরশাসকদের জন্য সতর্কবার্তা

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশটি আবারও একটি রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে এসে পড়েছে। স্বভাবতই দেশটি এখন একটি অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়নি। দেশটির সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে জরুরি অবস্থার মতো সিদ্ধান্তে যাওয়ার দরকার হবে না। তিনি একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করবেন বলেও ঘোষণা করেছেন।

বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক উত্থান বাংলাদেশের কাছে অপরিচিত ঘটনা নয়। দেশটি অতীতে একাধিক সামরিক অভ্যুত্থান এবং অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দুজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা—শেখ মুজিবুর রহমান এবং জিয়াউর রহমানকে হত্যা দেখেছে। শেখ মুজিব ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা এবং শেখ হাসিনার বাবা। আর জেনারেল জিয়া হাসিনার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়ার স্বামী, যিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্ব দেন।

কিন্তু শেখ হাসিনার ক্ষমতার সর্বশেষ মেয়াদ ছিল অস্বাভাবিকভাবে দীর্ঘ, যার স্থায়িত্বকাল দেড় দশক। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আলী রিয়াজ গত জানুয়ারিতে আমাদের একটি পডকাস্টে এক ব্যাখ্যায় বলেছিলেন, হাসিনা সেনাবাহিনীকে নিরপেক্ষ করার পাশাপাশি সব বিরোধী শক্তি, গণমাধ্যম এবং সুশীল সমাজকে ধ্বংস করে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।

মানব উন্নয়ন ও ক্রমবর্ধমান পোশাক শিল্প ইতিবাচক নীতির ওপর জোর দিয়ে চালিত বলে উন্নয়নের সাফল্যের গল্প হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশকে প্রায়ই সমাদৃত হতে দেখা গেছে। উল্লেখ্য, চীনের পরই বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। কিন্তু অর্থনৈতিক অগ্রগতির সেই গল্পের মধ্যে সর্বদাই ছিল ফাঁফা অবস্থা এবং এটিকে আবার অনেক সময় ‘বাংলাদেশ প্যারাডক্স’ হিসেবেও বর্ণনা করা হতো, যেখানে দেশটির প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্বলতাগুলোকেও ঢেকে রাখা হতো না।

কিন্তু অর্থনৈতিক অগ্রগতির সেই গল্পটি জানুয়ারিতে ড. রিয়াজ ব্যাখ্যা করেছিলেন, কেন বাংলাদেশ একটি পরিপূর্ণ ‘প্যারাডক্স’ ছিল না; বরং এটি তৈরি করা হয়েছিল এবং কেন এটি বিভিন্ন উপায়ে প্রচলিত ‘ক্লেপ্টোক্রেসি’, যা অনেকের ধারণার চেয়েও নড়বড়ে ও ভঙ্গুর ছিল। তার বিশ্লেষণ সত্যিই ছিল অত্যন্ত প্রাঞ্জল। যারা হাসিনার পতনের বৃহত্তর প্রসঙ্গ খুঁজছেন এই পডকাস্ট অবশ্যই শোনা উচিত।

হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের পর খেয়াল করলে দেখা যাবে, দেশটি বিশ্বের একটি বড় অংশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ; অর্থাৎ নিম্ন বা মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রের মতো যেখানে পুঁজিবাদের একটি গোষ্ঠীতন্ত্র গড়ে তুলে সর্বত্র জবরদস্তি ও আধিপত্য বিস্তার করে।

শেখ হাসিনা পতনের দিন অবধি বাংলাদেশের এমন একজন ‘নির্বাচিত’ স্বৈরাচারী শাসক ছিলেন, যিনি নিজেকে এবং তার আত্মীয়স্বজনদের সমৃদ্ধ ও সুবিধা দিতে ‘উন্নয়নবাদ’-এর ভাষায় কথা বলতেন, যে আত্মীয়রা এখন পশ্চিমের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।

হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ভার্জিনিয়ার একজন ‘উদ্যোক্তা’। এমনকি তিনি তার মা শেখ হাসিনার ‘প্রযুক্তি উপদেষ্টা’ হিসেবে পতনের দিন অবধি কাজ করেছেন। হাসিনার ভাতিজি টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের লেবার পার্টির এমপি। তিনি এর আগে নিজেকে হাসিনার আওয়ামী লীগের জন্য ইউরোপীয় ‘লবিং ইউনিট এবং নির্বাচনী কৌশল দলের’ অংশ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন। এমনকি আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কও বজায় রেখেছিলেন।

হাসিনার বোন অর্থাৎ তার ডান হাত শেখ রেহানা যিনি টিউলিপ সিদ্দিকের মা। তিনি একটি অফশোর শেল কোম্পানির মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র-সংযুক্ত বাংলাদেশি সংস্থার এক সিনিয়র এক্সিকিউটিভের মালিকানাধীন লন্ডন অ্যাপার্টমেন্টে ভাড়া ছাড়া থাকতেন। সেই কোম্পানি বেক্সিমকো এবং এর নির্বাহীরা সরকারের কাছ থেকে অনেক ছাড় পায়। নেত্র নিউজের সূত্র অনুসারে, এসব ছাড়ের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর ঋণ পুনর্নির্ধারণও রয়েছে। সেই বেক্সিমকোর একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতাও এবার পালিয়ে গেছেন হাসিনার সঙ্গে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক-ব্যবসায়িক অভিজাতরা আজ নব্য উদারতাবাদের ভুল ও দুর্বলতার উদাহরণ হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে সংযুক্ত হতে পারে। এই অভিজাতরা তাদের সম্পদের দ্রুত স্থানান্তর করে, তারা তাদের সময়কে ঢাকা এবং পশ্চিমের মধ্যে ভাগ করে; যেখানে তাদের অর্থ পাচার করে হাই-রাইজ কনডোতে, অর্থাৎ যুগ্ম মালিকানায় এবং অন্যান্য ‘বিনিয়োগে’। তারা এইচঅ্যান্ডএম এবং জারার মতো প্রধান গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলোর জন্য ডিসপোজেবল ফাস্ট ফ্যাশন তৈরি করে। কিন্তু এসব কাজের জন্য তারা বিশ্বের সবচেয়ে কম মজুরি দেয় পোশাক শ্রমিককে। কম বেতনের গার্মেন্টস শ্রমিক ও ইউনিয়নকে ভয় দেখানো ও দমন করার জন্য রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে বিশেষায়িত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করাসহ বাংলাদেশ রাষ্ট্র এসব ব্যবসায়ীর পক্ষে খেলাটি চালায়।

আরব বসন্তের পর থেকে অনেক স্বৈরাচারী শাসকের মতো শেখ হাসিনাও একটি টেকনো বা নজরদারিমূলক রাষ্ট্র তৈরি করেছিলেন এবং ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার মোতায়েন করেছিলেন, যেন সমালোচনামূলক ও বিরোধী শক্তিগুলো একত্রিত হতে না পারে। এ ব্যবস্থা দেশটির একসময়ের শক্তিশালী সুশীল সমাজকে উপড়ে ফেলতে ও দমন করে রাখতে কাজ করেছে।

শেখ হাসিনার পতন শেষ পর্যন্ত অর্থনীতির কাছেই হয়েছে। গত বছর থেকে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি, যা প্রায় এক দশকের সর্বোচ্চ। ক্রমবর্ধমান যুবকদের বেকারত্ব, যেটি আজ ১৫ শতাংশেরও বেশি। তার ওপর শেখ হাসিনার সরকারি চাকরির কোটা পুনরুদ্ধারে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের একটি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রাস্তায় ছাত্রদের বিক্ষোভকে উসকে দেয়। অভিযোগ রয়েছে, কোটা পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যের পেছনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্কযুক্ত ব্যক্তিদের সুবিধা আদায় করে দিচ্ছে মাঝখানে ছোট্ট বিরতি ছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে। তবে এ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে হাসিনা শেষ পর্যন্ত লাঠির জবাব দেওয়ার পথ বেছে নেন। এটিই আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার কাজ করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা একজন অজনপ্রিয় স্বৈরশাসককে ক্ষমতায় রাখার জন্য আর নিজের জনগণের বিরুদ্ধে লড়াই করবে না।

দেশটিতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতিতে শেখ হাসিনার পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো তেমন কিছু অবশিষ্ট ছিল না। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো পরপর বৈশ্বিক সংকট আঘাত ও ক্ষতি করে কঠোরভাবে। কভিড মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ জ্বালানির দাম বাড়িয়ে দেয়। বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি চক্রকে করে ত্বরান্বিত।

শেখ হাসিনার বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য একটি সতর্কবার্তা। তবে দেশটি কিছু ক্ষেত্রে সঠিক পথেই ছিল। তার মধ্যে স্পষ্টতই পূর্ব-এশিয়ান টাইগারদের মতো কম দামের টেক্সটাইল দিয়ে শুরু করে রপ্তানি-নেতৃত্বাধীন প্রবৃদ্ধির মডেল অনুসরণ উল্লেখযোগ্য। তবে এ ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়েই বাংলাদেশ ভালো করেছে। কিন্তু এখানে একটি ‘ওয়ান ট্রিক পনি’ রয়েছে। অর্থমূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানির ৮০ শতাংশের বেশি পোশাক। এটি শুধু রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতেই ব্যর্থ হয়নি, এর পণ্যগুলোর জটিলতা অনেকাংশে অপরিবর্তিতই রয়ে গেছে।

বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির প্রবৃদ্ধি মূলত স্বল্প মজুরির ভিত্তিতে চালিত হয়েছে। হয়নি প্রযুক্তিগত অগ্রগতি। এটি মূলত টি-শার্টের মতো কম দামের আইটেম তৈরি করে এবং এসব উৎপাদন নির্ভরশীল আমদানিকৃত জ্বালানি, উপাদান ও ফেব্রিকের ওপর। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় অর্ধেকে কমে যায়। আজকে যার পরিমাণ এমন যে, তিন মাসেরও কম আমদানিকে কাভার করতে পারবে কি না সন্দেহ। যে কারণগুলো জ্বালানি সরবরাহর ক্ষেত্রে অচলাবস্থা তৈরি করতে পারে—এ রিজার্ভ সংকট তাদের অন্যতম।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির বৃহত্তম বাজার, যা হারাতে বসেছে দেশটি। কারণ মূল্যস্ফীতি স্বল্পমূল্যের টি-শার্ট এবং অন্যান্য পোশাকের ভোক্তাদের কঠোরভাবে আঘাত করেছে। এর ফলে বিশ্বমানের পোশাকের ব্র্যান্ডগুলো ভিয়েতনামসহ অন্য কোথাও বাংলাদেশি সরবরাহকারীদের জায়গায় প্রতিস্থাপন করতে চাইছে।

প্রায় সব পর্যবেক্ষকের ভয়ানক ভবিষ্যদ্বাণীকে অতিক্রম করে বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করে দেশটি। কিন্তু এই গতি নিঃশেষ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শুধু বাংলাদেশ একা নয়। ফলে একটি উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার পথ উন্নয়নশীল বিশ্বের কোনো দেশের জন্য সংকীর্ণ হচ্ছে—এ সতর্কবার্তা বিশ্বব্যাংকেরই একটি নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে। মধ্যম আয়ের দেশগুলো আগের দুই দশকের তুলনায় চলমান দশকে অনেক ধীরগতিতে এগোতে পারছে।

বিশ্বব্যাংক বলছে, এমন পরিস্থিতিতে মধ্যম আয়ের দেশগুলোকে অলৌকিক কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু উচ্চ আয়ের মর্যাদায় নিজেদের উন্নীত করাই নয়, বরং কার্বন-নিঃসরণ বৃদ্ধির পথ থেকে দূরে সরতে হবে, যা পরিবেশ ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। যদি এখনো পুনর্লিখন না হয়, তাহলে ডেভেলপমেন্ট প্লেবুক সংশোধন করতে হবে। অভিজাত ব্যবসায়ীরা এর সঙ্গে চুক্তিতে আসতে নিশ্চয়ই সময় নেবে। তারপরও তা উন্নয়ননীতিতে সংযোজন করে বাস্তবায়ন করতেই হবে। কিন্তু ঘড়ির কাঁটা টিক টিক করছে। বাংলাদেশের যে বিক্ষোভ হাসিনাকে পতন ঘটিয়েছে, তা সাম্প্রতিক মাস ও বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কায় একই অস্থিরতার প্রতিধ্বনি তুলেছে। আমরা এ বছরের শুরুর দিকে ভারতের সাধারণ নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির দুর্বল পারফরম্যান্স এবং আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডোরের ক্ষমতায় উত্থানের ক্ষেত্রে একই ধরনের অসন্তোষ ও ফলাফল দেখেছি, যা মেক্সিকোতে ২০১৮ সালে AMLO নামেও পরিচিত।

উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য সমৃদ্ধির পথ সংকীর্ণ হওয়ায় শেখ হাসিনার পতন বৃহত্তর বৈশ্বিক অস্থিতিশীলতার আশ্রয়স্থল হতে পারে। উন্নয়নশীল বিশ্বের অভিজাতদের নতুন বাস্তবতা বুঝতে হবে। নইলে তাদেরও বেকার যুবকদের রোষ ও তোপের মুখে পালিয়ে লন্ডনে হাসিনার সঙ্গে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে।

লেখক: গ্লোবেলি নিউজের সম্পাদক। ফরেন অ্যাফেয়ার্স, ফরেন পলিসি, দ্য নিউ রিপাবলিক, নিউ ইয়র্ক টাইমস এবং পলিটিকো ম্যাগাজিনে বৈশ্বিক নানা বিষয়ে বিশ্লেষণী মতামত লেখেন।

নিবন্ধটি গ্লোবেলি নিউজের মতামত বিভাগ থেকে অনুবাদ করেছেন সঞ্জয় হালদার

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিরাট আয়োজনে খুলনায় চলছে বিএনপির সমাবেশের প্রস্তুতি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংস্কারের প্রয়োজন নেই : প্রসিকিউটর তামিম

রোববার ডোনাল্ড লু’র যত কর্মসূচি

উশুকে বাঁচানোর দাবি প্রতিষ্ঠাতাদের

টাইফুন ইয়াগির আঘাতে ভিয়েতনামে নিহত বেড়ে ২৫৪

সৃজিতের পায়ে ধরেও শেষ রক্ষা হয়নি স্বস্তিকার 

কক্সবাজারে ঘুরতে যাওয়া নারীদের হেনস্তা করা যুবক গ্রেপ্তার

বিভিন্ন থানায় গণসমাবেশ / গণহত্যাকারীদের ক্ষমা নেই : ইউনুছ আহমদ

শক্তিশালী গণতন্ত্র গড়তে এখনো অনেক দূর এগোতে হবে : তারেক রহমান

নির্বাচন না করার ঘোষণায় যা বললেন সালাউদ্দিন

১০

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১১

বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবে জেলে নিখোঁজ

১২

ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৩

‘বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে গবেষণায় অধিক গুরুত্ব দিতে হবে’

১৪

হাসিনাকে ভারত থেকে এনে বিচার করতে হবে : মামুনুল হক

১৫

দলীয় ছাত্র রাজনীতি বন্ধ চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে হাসান কিরণের ১০ দফা সুপারিশ

১৭

বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত: দূতাবাস

১৮

কেন ডাচ কোচকে সবচেয়ে খারাপ বললেন ডি মারিয়া?

১৯

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান, স্পেনে বৈঠক

২০
X