সময়ের পরিবর্তন হচ্ছে। পরিবর্তন হচ্ছে সময়ের চাহিদার। এ চাহিদা পূরণে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখছে বিজ্ঞান। প্রযুক্তি জ্ঞান মানুষকে ক্রমশ সমৃদ্ধির স্বর্ণশিখরে নিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সাফল্যের প্রতিফলন হলো উদ্ভাবন। উদ্ভাবনী জ্ঞান দিয়ে মানুষ এখন চাঁদের দেশ জয় করছে। নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করছে। ফলে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির উদ্ভাবনী জ্ঞানের সমৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। তদুপরি সময়ের পরিক্রমায় এ জ্ঞানের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও ঝুঁকছে কারিগরি ও প্রযুক্তিবিদ্যার দিকে। এসব বিষয় উপজীব্য করে সৃষ্টিশীল, আধুনিক প্রযুক্তিমুখী ও বিজ্ঞাননির্ভর শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে ২০১৭ সালে চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাটে প্রতিষ্ঠা করা হয় ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম (ইউসিটিসি)। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অনুমোদনে এটি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা প্রদান করে আসছে। বর্তমানে ইউসিটিসিতে তিনটি অনুষদের অধীনে দশটি বিষয়ে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সবচেয়ে জনপ্রিয় বিভাগ, যার প্রতিটিতে ১০০ করে আসন রয়েছে। পাশাপাশি এখানকার কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রতি শিক্ষার্থীদের চাহিদা রয়েছে ব্যাপক।
এখানে রয়েছে সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অধীনে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, মাস্টার অব পাবলিক হেলথ এবং ইসলামিক স্টাডিজ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর বিভাগ। ব্যবসায় প্রশাসনের অধীনে সুযোগ রয়েছে ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স, মার্কেটিং, এইচআরএম ও সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট মেজর নিয়ে বিবিএ ও এমবিএ করার। আগামীতে ইউজিসির অনুমোদিত আরও কিছু প্রোগ্রাম যেমন—এলএলবি এবং এলএলএম যুক্ত হতে যাচ্ছে। এখানে ৭০ জন স্থায়ী শিক্ষক পাঠদান করেন যাদের অধিকাংশই বিদেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন অনুযায়ী ১৫ থেকে ২০ জন অতিথি শিক্ষক ক্লাস নিয়ে থাকেন। বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠক এবং শিক্ষা উদ্যোক্তা মোহাম্মদ ওসমান ইউসিটিসির প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সেক্রেটারি।
ইউসিটিসি নতুন প্রজন্মের জন্য একটি উদ্ভাবনী বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর, গবেষণাধর্মী সৃষ্টিশীল বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য—শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর ঘটানো। বর্তমানে ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে প্রতি সেমিস্টারে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে। এতে আমাদের দায়িত্ব ও অঙ্গীকার আরও দৃঢ় হচ্ছে যাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা ও প্রযুক্তিগত শিক্ষার উত্তরোত্তর গুণমান বৃদ্ধির মাধ্যমে যোগ্য ও মানসম্পন্ন মানবসম্পদ তৈরিতে এগিয়ে নেওয়া যায়।
ইউসিটিসি একটি নবীন বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এর অর্জন সন্তোষজনক। আমরা ইউজিসির গাইডলাইন অনুসরণ করে স্বল্প খরচে গুণগত মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কেননা আমরা জানি যে, উচ্চশিক্ষার মান নির্ভর করে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের গুণগত মান, শিক্ষার্থী-শিক্ষক অনুপাত, পর্যাপ্ত শিক্ষাসহায়ক উপকরণের ব্যবহারের পাশাপাশি যুগোপযোগী পাঠক্রম, উন্নত লাইব্রেরি, মানসম্মত ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসভিত্তিক সুযোগ-সুবিধার ওপর। প্রতিষ্ঠানটি এসব বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। ইউসিটিসির একাডেমিক অনুষদ ও বিভাগগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু কথা বলা যাক।
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ: ইউসিটিসির বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদে রয়েছে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এ বিভাগগুলো সাসটেইনেবিলিটি এবং উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী আধুনিক বিশ্বের চাহিদার সঙ্গে শিক্ষার্থীর সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রস্তুত করে। যাতে করে তারা কর্মক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সমন্বিত পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা লাভ ও ক্যারিয়ার গঠনে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে ফ্যাকাল্টি মেম্বাররা তাদের বিভিন্ন ধরনের একাডেমিক, ক্লাবকেন্দ্রিক এবং কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিতে সর্বদা অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেন। সম্মানিত ফ্যাকাল্টিরা স্নাতক স্তরে জ্ঞান প্রদানে অভিজ্ঞ হন এবং তারা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সর্বাধুনিক ক্ষেত্রে গবেষণা ও গবেষণাপত্র পাবলিকেশনে অংশগ্রহণ করেন। তাদের অনেকেই উন্নত বিশ্বের দেশ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
বিজনেস স্কুল: বিশ্বায়ন, মুক্তবাজার অর্থনীতি ও একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সৎ, দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রামের অধীনে আন্তর্জাতিকমানের ‘স্কুল অব বিজনেস’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিজনেস স্কুলটি সমসাময়িক ব্যবসায় শিক্ষাপ্রযুক্তির প্রয়োগ, উন্নতবিশ্বে প্রশিক্ষিত এবং অভিজ্ঞ শিক্ষক ও গবেষক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আদলে আধুনিক ও যুগোপযোগী পাঠক্রম অনুকরণে চলছে শিক্ষাকার্যক্রম। বিজনেস স্কুলটি আন্তর্জাতিকমানের শিক্ষা দিয়ে থাকে। ব্যাংকিং, ফাইন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং, মার্কেটিং এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে বিবিএ ও এমবিএ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। শিক্ষার্থীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে নিয়মিত ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্যুর এবং ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া সেমিস্টারভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সিভি লেখার কর্মশালা, ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং এবং প্রেজেন্টেশন স্কিল উন্নয়নের ওয়ার্কশপ পরিচালনা করা হয়। দ্রুত বর্ধনশীল বাংলাদেশের অর্থনীতি, বিশ্বায়ন ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে ইউসিটিসি স্কুল অব বিজনেস নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
শিল্পকলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ—
ইংরেজি বিভাগ: সম্ভাব্য শিক্ষার্থীদের একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব ও উদ্ভাবনী শিক্ষার অতুলনীয় মিশ্রণের জন্য ইউসিটিসির ইংরেজি বিভাগকে বেছে নেওয়া উচিত। ইউসিটিসির ইংরেজি বিভাগ গতিশীল ও সৃজনশীল পাঠ্যক্রম প্রদান করে। এই বিভাগ কর্মজীবনের পথে সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় ভাষার দক্ষতা, বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাভাবনা এবং যোগাযোগের দক্ষতা উন্নত করতেই গঠন করা হয়েছে। ইউসিটিসির ইংরেজি বিভাগ ভাষার দক্ষতা, বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাভাবনা এবং যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সৃজনশীল ও প্রায়োগিক পাঠক্রম প্রদান করে। এখানে বিতর্ক, মঞ্চ নাটক, গান এবং খেলাধুলাসহ বহুমুখী কার্যক্রমের সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগ শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত বিকাশ ও কর্মজীবনে সফল হতে সহায়তা করে। বিভাগের শিক্ষার্থীরা নানাবিধ কর্মক্ষেত্রের জন্য দক্ষ হয়ে ওঠে।
মাস্টার্স অব পাবলিক হেলথ: ইউসিটিসির জনস্বাস্থ্য বিভাগ ২১ শতকের স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করে। এখানে সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ, স্বাস্থ্যনীতি, পেশাগত এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্য বিষয়ে গবেষণা ও শিক্ষাদান করা হয়। এর পাবলিক হেলথ বিভাগ উদ্ভাবনী জনস্বাস্থ্য নেতা তৈরি করতে উৎসাহী ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পাশাপাশি এটি ব্যবহারিক এবং গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে বিদ্যমান স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। অধিকন্তু, আমাদের বিভাগ প্রশিক্ষণ, কর্মশালা এবং অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের জন্য নিবেদিত।
ইসলামিক স্টাডিজ: ২০২২ সালে ইউসিটিসিতে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিভাগ ইসলামী শিক্ষার প্রসার ও গবেষণায় কাজ করছে। এ বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার, শিক্ষাদান এবং গবেষণার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে ইসলামী জ্ঞান সম্প্রসারণের লক্ষ্য নিয়ে বিভাগটি কাজ করছে। এটি ইসলামী শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে ইসলামী আদর্শ চর্চার ক্ষেত্রে আমাদের অব্যাহত প্রচেষ্টা প্রতিফলিত করে।
ইউসিটিসির সব শিক্ষাক্রম ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে অটোমেশনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে লগইন করে তাদের ফল, টিউশন ফি এবং অন্যান্য তথ্য সহজেই জানতে পারে। ইন্টিগ্রেটেড ইউনিভার্সিটি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলসহ লাইব্রেরি এবং মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সব কাজ সম্পন্ন হয়। এর শ্রেণিকক্ষগুলোতে ব্ল্যাকবোর্ডের পরিবর্তে স্মার্ট বোর্ড ব্যবহৃত হয়, যা শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাদানের আধুনিক পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, সিসিটিভি ক্যামেরা এবং অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরির সুবিধা রয়েছে। ১০-তলাবিশিষ্ট ভবনে ৩৬টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। প্রতিটি বিভাগে আধুনিক কম্পিউটার ল্যাবে ৩৫-৪০ শিক্ষার্থী একসঙ্গে বসে কাজ করতে পারে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় পাঠাগারে ১০ হাজারেরও বেশি বই রয়েছে এবং ২০০ শিক্ষার্থী একসঙ্গে বসে পড়াশোনা করতে পারে। এ ছাড়া এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য তুলনামূলকভাবে কম টিউশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। মাসিক কিস্তিতে ফি পরিশোধের সুযোগ দেওয়া হয়। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তির পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, বিধবা, সহোদর, উপজাতি শিক্ষার্থী এবং ক্রীড়াবিদ ও শিল্পীদের জন্য ১০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া সেমিস্টারের ফলাফলের ভিত্তিতে বিশেষ বৃত্তির সুবিধা দেওয়া হয়। আমাদের শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে নিয়মিতভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়। এখানে কালচারাল ক্লাব, ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, বিজনেস ক্লাব এবং স্পোর্টস ক্লাবের মতো সংগঠনগুলো রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার বিকাশে সহায়তা করে। প্রতিটি বিভাগ নিয়মিতভাবে শিক্ষাসফর আয়োজন করে। ক্যাম্পাসে জাতীয় ও গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলো যথাযথভাবে পালিত হয়। শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে ২০২০ সালে ইউসিটিসি গুণগত মান নিশ্চিতকরণ সেল প্রতিষ্ঠা করেছে। এ সেলের অধীনে শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নিয়মিত সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আয়োজন করা হয়। করোনাভাইরাস মহামারির সময়ে ইউসিটিসি অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনা করে সেশনজট এড়াতে সক্ষম হয়েছে।
লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা। উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম (ইউসিটিসি)