মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ১১ জুন ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১১ জুন ২০২৫, ০৭:৫৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
এ কথা সে কথা

নির্বাচনী পথের কুহেলিকা কাটবে কি

নির্বাচনী পথের কুহেলিকা কাটবে কি

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা নিয়ে এখন আলোচনার ঝড় বইছে। কেউ কেউ তার এ ঘোষণাকে ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ’ মনে করলেও অনেকেই তা মানতে নারাজ। তাদের মতে, এর দ্বারা প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনপ্রত্যাশী দলগুলোর হাতে ‘ললিপপ’ তুলে দিয়েছেন। বলা বাহুল্য, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা বিএনপিসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ দলকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। তারা এখনো পর্যন্ত চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় রয়েছে। যদিও প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচন জুন থেকে এপ্রিলে এগিয়ে আনাকে কেউ কেউ ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন। তবে অনুসন্ধিৎসু ব্যক্তিরা এখানে নতুন রহস্যের গন্ধ পাচ্ছেন। তারা মনে করেন, জুন থেকে এপ্রিলে সরে এসে প্রধান উপদেষ্টা কার্যত জামায়াতে ইসলামীর কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন। কেননা, কয়েক দিন আগে জামায়াতের পক্ষ থেকে ২০২৬-এর মার্চ থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব বলে অভিমত দেওয়া হয়েছিল। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ড. ইউনূসের সরকার জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত বলে এতদিন বাজারে যে কথাটি প্রচারিত ছিল, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় তা অনেকটাই স্পষ্ট হলো।

এখন কথা হলো, এপ্রিলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব হবে কি না। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তার পরপরই শুরু হবে রোজা। সম্ভবত আগামী বছর ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে ১৮ কিংবা ১৯ মার্চ। এপ্রিলের প্রথমার্ধ মানে ১৫ এপ্রিলের আগে নির্বাচন হলে হাতে সময় থাকবে কমবেশি তিন সপ্তাহ। রোজার মাসে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের তৎপরতা সীমাবদ্ধ রাখে সাধারণত ইফতার মাহফিলের মধ্যে। রোজা ও ঈদ-অবকাশের পর সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো একটি মহাযজ্ঞ সুসম্পন্ন করা সরকার, নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রাষ্ট্রীয় সংস্থার পক্ষে কতটুকু সম্ভব হবে—এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। দুই-চারজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছি এ বিষয়ে। তাদের সবাই প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বাস্তবতা-বিবর্জিত বলে অভিহিত করেছেন। কেননা দুয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া আমাদের দেশের নির্বাচন সাধারণত শীত মৌসুমে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের ঋতুবৈচিত্র্যকে বিবেচনায় রেখেই এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে। ঝড়-বৃষ্টিবিহীন সময়কালে নির্বাচনের আয়োজন করা হলে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে, প্রার্থীরাও সাবলীলভাবে তাদের প্রচারণা চালাতে পারে। যদি এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, তাহলে নানারকম সমস্যা দেখা দেবে। বিশেষত চৈত্রের প্রখর তাপে জনজীবন যখন হয়ে পড়ে ওষ্ঠাগত, তখন নির্বাচনে মতো সর্বজনীন উৎসব পরিণত হবে উৎপাতে। সুতরাং এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা বাংলাদেশের বাস্তবতা মাথায় রেখে দেওয়া হয়েছে, এ কথা অনেকেই মানতে নারাজ।

আর সেজন্যই প্রশ্ন উঠেছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় তা দূরীভূত হবে কি না। কেননা, গত দশ মাসের ঘটনাপ্রবাহে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের যাত্রাপথে ঘন কুহেলিকার আস্তরণ সৃষ্টির আশঙ্কাকে ক্রমশ তীব্র করে তুলেছে। এই কুহেলিকা সৃষ্টি হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর বিপরীতমুখী অবস্থানের কারণে। ঘন কুয়াশায় আচ্ছাদিত পথে যানবাহন যেমন গন্তব্যে পৌঁছা যেমন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, তেমনি নির্বাচন নামের যানটি কাঙ্ক্ষিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে কি না, তা নিয়ে অনেকের ভেতরেই সংশয় দানা বাঁধতে শুরু করেছে।

এ বিষয়ে দেশের সংবাদপত্রগুলোতে যেসব খবর এর আগে বেরিয়েছে, তা মোটেই আশাপ্রদ নয়। নির্বাচন ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতান্তরের যে দেয়াল সৃষ্টি হয়েছে, তাকে অনেকেই অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। বিশেষত চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির ক্রমশ কঠোর অবস্থানে যাওয়ার বিষয়টি এরই মধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। গত ২৬ মে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিশিষ্টজনের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখার কথা বলেছেন। ২৮ মে রাজধানীর পল্টনে অনুষ্ঠিত তারুণ্যের মহাসমাবেশে তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্যকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা নির্বাচন ইস্যুতে বিএনপির কঠোর অবস্থান নেওয়ার পূর্বাভাস মনে করছেন। তিনি সেদিন বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে মনে হয় এরই ভেতর টালবাহানা শুরু হয়েছে বা চলছে। কথিত অল্প সংস্কার আর বেশি সংস্কারের অভিনব শর্তের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচনের ভবিষ্যৎ। এরই মধ্যে জনগণ বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, সংস্কার নিয়ে সময়ক্ষেপণের আড়ালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভেতরে এবং বাইরে কারও কারও মনে হয় ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে।’ (কালবেলা, ২৯ মে, ২০২৫)। তারেক রহমানের এ বক্তব্যকে সচেতনমহল নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের আচরণে তার অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করছেন। তারা বলছেন, গত বছর ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর তারেক রহমান বহু বক্তৃতা করেছেন, বিবৃতি দিয়েছেন। প্রতিটি বক্তৃতা-বিবৃতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি মুখ্য থাকলেও এতটা কঠোর ভাষা ব্যবহার করেননি। বরং সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার কথা দৃঢ়তার সঙ্গেই বলেছেন। কিন্তু তারুণ্যের মহাসমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে সরকারের প্রতি তার অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে, যা রাজনীতি-সচেতনমহলে ঔৎসুক্যের সৃষ্টি করেছে।

অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টা তার সাম্প্রতিক জাপান সফরের সময় এক অনুষ্ঠানে ‘দেশে একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাচ্ছে’ বলে মন্তব্য করাকে অনেকেই দুর্ভাগ্যজনক বলেছেন। ‘একটি দল’ বলতে ড. ইউনূস যে বিএনপিকেই বুঝিয়েছেন, তা ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। অনেকেই বলছেন, পতিত ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনাও নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের প্রশ্নে এরকম ভাষায়ই কথা বলতেন। ড. ইউনূসের মুখেও যদি পতিত শাসকের ভাষা শুনতে হয়, তাহলে এ জাতির কপাল চাপড়ানো ছাড়া গত্যন্তর নেই। ড. ইউনূসের কথায় এটা স্পষ্ট যে, নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপির অবস্থানকে তিনি ভালো নজরে দেখছেন না। তার এ মন্তব্যের পর বিএনপির তরফ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়েছে। দলটির নেতারা বলেছেন, দেশে দুয়েকটি দল ছাড়া সবাই নির্বাচন চাইলেও প্রধান উপদেষ্টা ও তার পারিষদবর্গের কেউ কেউ নির্বাচনবিরোধী। গত ৩১ মে একটি জাতীয় দৈনিকে ‘ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল’ শীর্ষক এক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শতাধিক দল চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়। উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত দলের সংখ্যা ৫০। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত রয়েছে। বাকি ৪৯টি দলের প্রায় সবকটিই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করছে। এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান পত্রিকাটিকে বলেছেন, ‘লিয়াজোঁ কমিটির নেতা হিসেবে তিনি ৪০টি দলের সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা সবাই ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়।’ রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বলছেন, অস্থায়ী সরকারপ্রধান হিসেবে ড. ইউনূসের নিজেকে একটি পক্ষভুক্ত করার প্রয়াস দৃষ্টিকটু হয়ে উঠছে। তিনি নির্বাচন প্রশ্নে তার কথাবার্তার দ্বারা দুটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের ইচ্ছাপূরণের চেষ্টা করছেন, যা মোটেই কাঙ্ক্ষিত নয়।

রাজনীতির এখন কুজ্ঝটিকাময় সময় অতিক্রম করছে। একদিকে ত্রয়োদশ নির্বাচন নিয়ে অস্থায়ী সরকারের রহস্যময় আচরণ, অন্যদিকে তাদের সমর্থক সদ্য গঠিত সংগঠন এনসিপির ড. ইউনূসকে নির্বাচন ছাড়াই অন্তত পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার অগ্রহণযোগ্য তৎপরতা রাজনৈতিক মহলে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। গত ৩০ মে কালবেলার ‘ছাড় দিতে রাজি নয় কেউ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দেশের চলমান অস্থিরতা, সংকট, অস্পষ্টতা দূর করতে হলে জাতীয় নির্বাচনই একমাত্র পথ এবং সরকারকেই সে বিষয়টি পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু সরকারের আচরণ এবং এনসিপির কর্মকাণ্ড ও ভাষ্যে এটা স্পষ্ট যে, তারা জাতীয় নির্বাচনের সময়কে অনির্দিষ্টকালের জন্য প্রলম্বিত করতে চায়। যে কারণে কোনো দল না চাইলেও এনসিপি সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবি তুলেছে। এমন প্রেক্ষাপটে গত ২ জুন অনুষ্ঠিত হয়েছে সংস্কার বিষয়ে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় বৈঠক। তবে সে বৈঠকেও নির্বাচন প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কোনো আভাস পাওয়া যায়নি। সভায় প্রধান উপদেষ্টা তার বক্তব্যে জাতীয় ঐকমত্য সম্বন্ধে অনেক কথা বললেও নির্বাচনের রোডম্যাপ বা সম্ভাব্য তারিখ সম্পর্কে একটি বর্ণও উচ্চারণ করেননি। তিনি বলেছেন, “আশা করি, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছে একটি অত্যন্ত সুন্দর ‘জুলাই সনদ’ প্রস্তুত ও দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে এনে জুলাই সনদ ঘোষণা করা সম্ভব হবে।” অন্যদিকে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আমরা মনে করি ডিসেম্বরের ভেতর নির্বাচন অনুষ্ঠান করা খুবই সম্ভব এবং এর আগেই জরুরি ভিত্তিতে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, বিশেষ করে নির্বাচনমুখী, সেই সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করে আমরা ঐকমত্যের মাধ্যমে সেগুলো বাস্তবায়ন করব। এমন কোনো সংস্কার নেই, যেগুলো এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।’ অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী বলেছে, তারা ডিসেম্বর থেকে মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায়। আর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। তার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা ঠিক হবে না। (কালবেলা, ৩ জুন, ২০২৫)। এমন পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। কারণ তাতে নির্বাচনী রোডম্যাপ স্পষ্ট হয়নি। অভিজ্ঞজনরা মনে করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য ছাড়া একতরফা নির্বাচনী ঘোষণা ফলপ্রসূ হবে না। রহস্যের যে কুহেলিকা নির্বাচনের পথ আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তা কাটিয়ে গণতন্ত্রের সূর্য স্নিগ্ধ আলোয় সহসাই বাংলাদেশেকে প্লাবিত করবে কি না, সেটাই ভাবার বিষয়।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘হাইব্রিড নেতাকর্মীদের কারণে হারিয়ে যাচ্ছেন পুরোনো সৈনিকরা’

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে বিমান চলাচল বন্ধ

যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ ইরানে হামলা চলবে : নেতানিয়াহু

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

যা বললেন বিধ্বস্ত বিমানের বেঁচে ফেরা যাত্রী

ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক, সহায়তার প্রস্তাব

আবারও সীমান্তে ৯ জনকে পুশ ইন করল বিএসএফ

বিএনপি ও গণ অধিকার পরিষদের কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ, বিএনপি অফিস ভাংচুর

কলেজ ছাত্রকে হত্যা করে মোবাইল ও টাকা ছিনতাই, আসামি গ্রেপ্তার

কথিত যুবদল নেতার চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়ায় সাত যুবক কারাগারে

১০

বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে হেঁটে হেঁটে বের হন এক যাত্রী

১১

নির্বাচিত সরকার ছাড়া কাঙ্ক্ষিত সংস্কার সম্ভব নয় : মাওলানা উবায়দুল্লাহ

১২

ঈদে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে জনসংযোগ যুবদল নেতা জুয়েলের

১৩

টিউলিপের সঙ্গে দেখা করবেন না ড. ইউনূস

১৪

নিহতের প্রত্যেকের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

১৫

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনে আসছে পরিবর্তন

১৬

চট্টগ্রাম বন্দরে অগ্নিদুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ দিলেন মার্কিন সেনারা

১৭

জন্মাষ্টমী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটিতে আরও ৮৭ নতুন মুখ

১৮

কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীর মৃত্যুতে সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর সমবেদনা

১৯

ফুতপাতের কাজে অনিয়ম, সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্চিত

২০
X