সুভাষ সিংহ রায়
০১ অক্টোবর ২০২৩, ০২:২৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিএনপির রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা

যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে একাধিক রাজনৈতিক দল থাকবে। দলগুলো তাদের কর্মসূচি নিয়ে মানুষের কাছে যাবে এবং মানুষের সমর্থনে সমৃদ্ধ হবে। ভারতের পূর্বতন রাষ্ট্রপতি এ পি জে আব্দুল কালাম তার এক বইয়ে ‘ক্রিয়েটিভ লিডারশিপের’ ৯টি গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন একটি রাজনৈতিক দলের চারটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নেতা, আদর্শ, সংগঠন এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। এই চারটির কোনোটি বিএনপি নামক দলটির ভেতরে আছে? পাঠক নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন, গত লেখায় উল্লেখ করেছিলাম প্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী খালেদা জিয়াকে বলেছিলেন—‘আমার মনে হয়, দীর্ঘদিন আপনি বিএনপির গঠনতন্ত্র পড়েননি এবং আপনার মনোনীত নির্বাহী কমিটির সদস্যদের অধিকাংশও পড়েননি। আপনার স্থায়ী কমিটির নেতাদের উচিত ছিল আপনাকে অযথা তেল না দিয়ে, গঠনতন্ত্রের নির্ধারিত বিষয়সমূহ আপনার সামনে তুলে ধরা এবং গঠনতন্ত্র মোতাবেক আপনার ক্ষমতা সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য দেওয়া।’ আমরা জানি, এ দলের প্রতিষ্ঠাকালীন গঠনতন্ত্রে ৭(ক) সংযুক্ত হয়েছিল। সেখানে বলা ছিল, দলের যে কেউ আদালত দ্বারা শাস্তিপ্রাপ্ত হলে দলের কাঠামোর কোথাও থাকতে পারবে না। খালেদা জিয়া যেদিন দণ্ডপ্রাপ্ত সেদিনই তিনি গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের পদে থাকার অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। প্রশ্ন থেকে যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ার পরও তারেক রহমানকে কোন আইনি কাঠামোর বলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে? বিএনপির কোন কাউন্সিলে গঠনতন্ত্র সংশোধন করা হয়েছে? বিএনপির কাউন্সিল হয় আজ থেকে ছয় বছর আগে ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ। বাংলাদেশের সবকটি গণমাধ্যমে বিএনপির কাউন্সিল নিয়ে যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয়ে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে। সে সময়ে কোনো মানুষই বিএনপির গণতন্ত্রের সংশোধনবিষয়ক সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখেননি। অনেক পরে ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি জানানো হয়েছে বিএনপির গঠনতন্ত্র সংশোধিত হয়েছে। প্রায় দুই বছর পর দেশবাসী জানতে পেরেছিল দলের গঠনতন্ত্রের ৭ ধারা ২০১৬ সালের ১৯ মার্চে কাউন্সিলরদের সর্বসম্মতিক্রমে বাতিল করেছে বিএনপি। দলটির গঠনতন্ত্র সংশোধনবিষয়ক কমিটির প্রধান নজরুল ইসলাম খান এ তথ্য জানিয়েছিলেন। তাহলে প্রশ্ন করাই যায়, প্রায় দুই বছর ধরে বিএনপি এ রকম একটা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ গোপন রেখেছিল কী কারণে?

ওই সংশোধনের আগে গঠনতন্ত্রের ৭ নম্বর ধারায় বলা ছিল, ‘কমিটির সদস্য পদের অযোগ্যতা-নিম্নোক্ত ব্যক্তিগণ জাতীয় কাউন্সিল, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বা যে কোনো পর্যায়ের যে কোনো নির্বাহী কমিটির সদস্য পদের কিংবা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী পদের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। (ক) ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির আদেশ নং-৮-এর বলে দণ্ডিত ব্যক্তি; (খ) দেউলিয়া; (গ) উন্মাদ বলে প্রমাণিত ব্যক্তি; (ঘ) সমাজে দুর্নীতিপরায়ণ বা কুখ্যাত বলে পরিচিত ব্যক্তি।’

বিএনপির সূত্রগুলো জানায়, ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে কাউন্সিলের দ্বিতীয় পর্বে কাউন্সিলদের ভোটে কয়েকটি ধারা বাতিল হয়। কাউন্সিলে উত্থাপিত হওয়ার আগে গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি ৭ ধারাটি বাতিল করার প্রস্তাব করে। এ প্রস্তাব স্থায়ী কমিটিতে অনুমোদন পায়। পরে কাউন্সিলে সেটি পাস হয়। কাউন্সিলে গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটির প্রধান নজরুল ইসলাম খান ধারাগুলো সম্পূর্ণ না পড়ে শুধু নম্বর উল্লেখ করে তা বাতিল করার প্রস্তাব করেন, এতে কাউন্সিলরদের সম্মতি আছে কি না জানতে চান। কাউন্সিলরা হাত তুলে সম্মতি জানান। দীর্ঘদিন পর ২০১৮ সালের (২৮ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনে সংশোধিত গঠনতন্ত্র জমা দেয় বিএনপি। উন্মাদ, দেউলিয়া, দণ্ডপ্রাপ্ত বা দুর্নীতিগ্রস্ত বলে সমাজে পরিচিতি আছে— এমন কেউ কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আসতে পারবে না বলে দলের গঠনতন্ত্রে যে ধারাটি ছিল, সেই ৭ নম্বর ধারা বাতিল করে সংশোধিত গঠনতন্ত্র নির্বাচনের কমিশনে জমা দিয়েছে বিএনপি। এটি তারা করেছে দলের নেত্রী খালেদা জিয়ার দুর্নীতির মামলা রায়ের কয়েকদিন আগে। পাঠক একটু খেয়াল করে দেখবেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান গঠনতন্ত্রবিষয়ক একটি অবগতপত্র নিয়ে একবারই নির্বাচন কমিশনে গিয়েছিলেন এবং তিনি বলে এসেছিলেন পরবর্তী সময়ে বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে বিস্তারিত জানানো হবে। এর পরে আর বিএনপির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি এবং নির্বাচন কমিশনও কোনো উচ্চবাচ্য করেনি। অনেকের কাছে বিষয়টা রহস্যের মতোই মনে হয়েছে। পাঠক একটু খেয়াল করবেন ২০১৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারিতে বিবিসি নিউজ বাংলাতে এ-সংক্রান্ত বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিবের বরাত দিয়ে বলা হয়েছিল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি কমিটি এই সংশোধনী প্রস্তাব কাজ করেছে। ‘২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সম্মেলনে গঠনতন্ত্র সংশোধনের জন্যে তরিকুল ইসলামে নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তখনই এ পরিবর্তন আনা হয়েছে’ তারও আগে ২০১৮ সালের ২৯ জানুয়ারি ‘বাংলা ট্রিবিউন’-এ শিরোনাম ছিল ‘গঠনতন্ত্রের ৭ ধারা গত কাউন্সিলে বাদ দেয় বিএনপি’। অথচ সেখানে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন নজরুল ইসলাম খান। যা হোক, বিএনপির পক্ষ থেকে অনেক পরে জানানো হয়, গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি এটি বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে, স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা করে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তারপর এটি কাউন্সিলে পেশ করা হয়েছে। এর পর কাউন্সিল এটি অনুমোদন করেছে ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ।

তখন বিএনপির মুখপাত্র ‘দৈনিক দিনকাল’ও কি গঠনতন্ত্র সংশোধনবিষয়ক সংবাদ জানত না?

আমরা সবাই জানি, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় গত ২০১৮ সালে ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন রাজধানীর বকশীবাজারে স্থাপিত অস্থায়ী পঞ্চম বিশেষ জজ আদালত। রায় ঘোষণার পর পরই তাকে ওইদিন বিকেলে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে খালেদা জিয়া খালাস চেয়ে এ সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ খালেদার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে আবেদন করেন। এ মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা ৫ বছর বাড়িয়ে ১০ বছরের আদেশ দেন হাইকোর্টের বেঞ্চ। এর পরের ইতিহাস সবারই জানা আছে।

দুই.

ইয়াজউদ্দিন, মঈন উদ্দিন, ফখরুদ্দিন সরকারের সময়ে শেখ হাসিনাকে প্রথম গ্রেপ্তার করা হয়। অথচ শেখ হাসিনা ওই সরকারের পূর্বতন সরকারে ছিলেন না; ছিল খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জামায়াত-বিএনপি সরকার। শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ১৬ জুলাই (২০০৭) আবার খালেদা জিয়াকে তারও ৫৯ দিন পর ৩ সেপ্টেম্বর। তাহলে বোঝা গিয়েছিল সেটি ছিল মাইনাস শেখ হাসিনা থিওরির স্পষ্ট উদাহরণ। গণমানুষের কাছে নেতার অবস্থান থাকলে আর তৃণমূল পর্যায়ে নিবেদিতপ্রাণ কর্মী থাকলে জনগণই নেতার মুক্তির পথ তৈরি করে দেয়। জনমানুষের নেতার উৎকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা ও গণসংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগ হচ্ছে অনন্য সাধারণ। এবার পাঠকদের সামনে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাইয়ের পর সাত দিনের দৈনিক পত্রিকা থেকে দু-একটি সংবাদ উপস্থাপন করব। “আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের খবর শুনে ঝিনাইদহের মহেশপুরে হবুচন্দ্র দাস (৫৫) নামে এক সমর্থক হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। উপজেলার নসতি গ্রামের এই সমর্থক ১৬ জুলাই সন্ধ্যা ৭টায় বিবিসির খবরে তার প্রিয় নেত্রীর গ্রেপ্তারের কথা শুনে ঘটনাস্থলেই মারা যান। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার আটকের সংবাদ শুনে চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার রনবলিয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বি এম আবদুর রহিম হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। জানা যায়, আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ সমর্থক রহিম ১৬ জুলাই সোমবার সকাল ১০টার দিকে শেখ হাসিনার আটকের খবর পেয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মারা যান। এদিকে নাটোর জেলার বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক কিসমত আলী (৫৪) শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের খবর শুনে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিন দিন পর তিনি ১৮ জুলাই বুধবার রাতে হাসপাতালে মারা যান।

ভোলায় নাছির হাওলাদার (৬০) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতা দলীয় সভানেত্রীর গ্রেপ্তারের খবর পেয়ে ‘ওরা বুঝি আমার নেত্রীকে ছাড়বে না। বঙ্গবন্ধুর মতো তাকেও মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র হচ্ছে’—বলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পাঁচ দিন অসুস্থ থাকার পর ২২ জুলাই রোববার তিনি মারা যান। তার বাড়ি জেলার চরফ্যাসন উপজেলার ঘোষের হাটে।” সেই সময় শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগরের ২৫ লাখ মানুষ দাবিপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। অন্যদিকে, বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়া ২০০৭ সালে গ্রেপ্তারের পরে বাংলাদেশের পত্রপত্রিকায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে জনমানুষের আবেগ সংবলিত কোনো সংবাদ প্রকাশিত হতে দেখা যায়নি। জানি না পাঠকদের কে কীভাবে নেবেন শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে না দেওয়ার চক্রান্ত ১/১১ সরকার করেছিল তা শেখ হাসিনা সাহসিকতা ও দেশপ্রেম দিয়ে ব্যর্থ না করে দিলে খালেদা জিয়া এ দেশে রাজনীতি করতে পারতেন না। ২০০৭ সালের ৭ মে শেখ হাসিনা সব বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে দেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই ১/১১ সরকার খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে পাঠাতে পারেনি। যেমন করে ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদে শেখ হাসিনা একান্তভাবেই চেয়ে ছিলেন সংসদীয় পদ্ধতির সরকার। এ নিয়ে বিএনপি গড়িমসি করলেও শেষ পর্যন্ত তৎকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ ও শেখ হাসিনার দৃঢ়তার কারণেই সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। কেননা বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, শেখ হাসিনা চাইলে বিএনপি বাদে আর সবাইকে নিয়ে সরকার গঠন করতে পারতেন।

একটি রাজনৈতিক দল কতটা জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার বাইরে অবস্থান করতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ বিএনপি। আমাদের সবার মনে আছে ২০১৩-২০১৪ সালে বাংলাদেশকে অশান্ত কবার জন্য যা যা করার তাই করেছে। মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, যেখানে যে ধরনের যানবাহন পেয়েছে সব তারা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ অফিস, গবাদি পশু, স্কুলের ছাত্রদের বই কোনো কিছুই বাদ দেয়নি। এবং বিএনপি নির্লজ্জভাবে এ সবকিছুকেই বলেছে আন্দোলন। কেননা খালেদা জিয়াকে সাংবাদিক মুন্নী সাহা জিজ্ঞেস করেছিলেন, ম্যাডাম এত মানুষ পুড়ল, মানুষ মারা গেল তাতে বিএনপির কী লাভ হলো? খালেদা জিয়া উত্তরে বলেছিলেন, ‘জনগণের সমর্থন পেয়েছি।’

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতিসংঘে পাঠানো চিঠি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা উচিত হয়নি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পাকিস্তানি হানাদারমুক্ত যেভাবে হয়েছিল বরিশাল

রেল স্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত কারাগারে

গাজার ভাইরাল সেই বৃদ্ধাকে গুলি করে হত্যা

যেভাবেই হোক তারা দুর্ভিক্ষ ঘটাবে : প্রধানমন্ত্রী

কিশোরগঞ্জে ১৪ জনকে কামড়ে আহত করল শিয়াল

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্য কোর্সের লাগাম টানতে আরও একটি প্রচেষ্টা

বরিশালে আগুনে পুড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি ঘর

১৫ বছরে রেলমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে ৩২ গুণ

১০

আগামীকাল রোকেয়া দিবস : শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাবে নারী সংহতি

১১

৭ বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল

১২

নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে : তথ্যমন্ত্রী

১৩

জন্মের আগেই নবজাতক বিক্রি, অতঃপর...

১৪

ফরিদপুর-৩ / নৌকার প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতা বাতিলে এ. কে. আজাদের আপিল

১৫

একাত্তরে গণহত্যা / জাতিসংঘের স্বীকৃতি দাবি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ১০০০ প্রতিনিধির 

১৬

নবম গ্রেডে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি

১৭

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি

১৮

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের অপরিহার্যতা বিষয়ে সেমিনার

১৯

স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, নৈশপ্রহরীকে হত্যা

২০
X