অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রকাশ : ৩০ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ৩০ মে ২০২৫, ০৮:২৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

অস্থির সময়ের এক রাষ্ট্রনায়ক

অস্থির সময়ের এক রাষ্ট্রনায়ক

চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী অপশক্তি ও তাদের মিত্রদের চক্রান্ত থেমে নেই। এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি যে রাষ্ট্রনায়কের প্রাসঙ্গিকতা জাতি অনুভব করছে, তিনি হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। কেননা রাষ্ট্রপতি জিয়া তার শাসনকালের প্রারম্ভিককালে বলেছিলেন—‘বাংলাদেশের জাতির উদ্দেশ্য হলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে উন্নতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।’ প্রকৃতপক্ষে আমাদের উন্নতি ও শান্তি নির্ভর করে জাতীয় ঐক্যের ওপর। আর জাতীয় ঐক্য নির্ভর করে নেতৃত্বের সর্বজনীনতা, দৃঢ়তা ও সময়োপযোগিতার ওপর। ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ জাতির ক্রান্তিলগ্নে ‘উই রিভোল্ট’ বলে যার প্রমাণ দিয়েছিলেন ইতিহাসের কিংবদন্তি এ রাষ্ট্রনায়ক।

একাত্তরে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা, পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তার ক্ষমতার কেন্দ্রে আরোহণ এবং বাংলাদেশকে তাঁবেদারমুক্ত করে খুব অল্প সময়ে বিশ্বের বুকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রসত্তায় রূপদানে তার যে ব্যতিক্রমী, সাহসী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ; তা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে সুদীর্ঘকাল ধরে।

জিয়ার সততা, দেশপ্রেম, দেশের কল্যাণ সাধনে একাগ্রতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা ছিল এক ঈর্ষণীয় বিষয়। এসব গুণাবলি তাকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জিয়ার এই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা বাংলাদেশবিরোধী শক্তির সহ্য হয়নি। তাই আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রে দেশি-বিদেশি যোগসাজশে ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে কতিপয় বিপথগামী সৈন্যের হাতে শাহাদাতবরণ করেন তিনি। তার বয়স ছিল মাত্র ৪৬ বছর।

১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি এই মহান নেতা জন্মগ্রহণ করেন। ছোট্ট অথচ বৈচিত্র্যময় জীবনে জিয়া এ দেশের মানুষের জন্য যে ত্যাগ করেছেন, মানুষের কল্যাণে যেভাবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে নিরলস ছুটে বেড়িয়েছেন, তাতে দেশের প্রতি তার মমত্ববোধের পরিচয় মেলে। সিপাহি জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জনতার জিয়ায় রূপান্তর, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ দর্শনের প্রবর্তন, আধুনিক ও উৎপাদনমুখী বাংলাদেশ গড়ার মেনিফেস্টো তথা ১৯ দফা রচনার মতো ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে জিয়া এ দেশের জনতার মাঝে চিরভাস্বর হয়ে থাকবেন।

একটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে জিয়াউর রহমান গ্রামমুখী অর্থনীতির ওপর জোর দেন। উপসামরিক আইন প্রশাসক থাকাকালে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। গ্রামমুখী অর্থনীতি গড়ার আহ্বান জানিয়ে জিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশ অর্থ গ্রাম। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য আমাদের গ্রাম ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করতে হবে। গ্রামীণ জনজীবনের সার্বিক উন্নতির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, গ্রামের নিরক্ষর ও দরিদ্র মানুষের দ্বারে আমাদের সভ্যতার বাণী নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই বলতে পারব যে, বাংলাদেশের উন্নতির জন্য আমরা কাজ করেছি।’ খালখনন কর্মসূচি ছিল জিয়ার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৯৭৬ সালের ১ নভেম্বর কৃষি উৎপাদন বাড়িয়ে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান যশোরের উলশি-যদুনাথপুর খাল খনন প্রকল্প হাতে নেন। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের কৃষিভিত্তিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে প্রয়োজনীয় সেচের পানির অপ্রতুলতা দূর করতে দেশব্যপী ১৪ হাজার খাল খনন করেন।

জিয়াউর রহমানের পৃষ্ঠপোষকতায় শিক্ষা খাতে অল্প সময়ে অধিকতর সাফল্য আসে। একটি সময়োপযোগী অন্তর্বর্তী শিক্ষানীতি প্রণয়নের জন্য ১৯৭৮ সালে প্রফেসর মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে তিনি একটি জাতীয় শিক্ষা উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেন। উৎপাদনমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর শহীদ জিয়া ঢাকায় একটি ‘জাতীয় শিক্ষা ওয়ার্কশপ’ আয়োজন করেন। শিক্ষার প্রসারে গ্রন্থাগারকে গুরুত্ব দিয়ে ১৯৮০-৮১ অর্থবছরে ‘থানা পাবলিক লাইব্রেরি কাম অডিটরিয়াম স্থাপন’ শীর্ষক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন ঘোষণাপত্রের ২১ নম্বর ধারায় বাংলাদেশে একটি গণমুখী ও জীবননির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। গণশিক্ষা কার্যক্রম ও সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় তার অভূতপূর্ব সংযোজন। ১৯৭৮ সালে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। যুগের চাহিদা এবং জাতীয় ঐতিহ্য ও প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সমন্বিত উপায়ে ইসলাম ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালে দেশে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়ায় তিনি

: ৫ম পৃষ্ঠার পর

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তিনি ছিলেন সুস্থধারার সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ১৯৭৬ সালে বায়ান্নের ভাষাশহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি প্রথমবারের মতো ‘একুশে পদক’ পুরস্কার প্রবর্তন করেন। ১৯৭৭ সালে শহীদ জিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার ‘স্বাধীনতা পদক’ প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া ১৯৭৯ সালের ৯ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ১৯৭৭’ প্রদান করেন। জিয়ার আগ্রহেই ১৯৮১ সালের মার্চ-এপ্রিলে ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমির উন্নয়নে তার আমলে ‘বাংলা একাডেমি অর্ডিন্যান্স ১৯৭৮’ জারি করা হয়।

শিশুদের সুস্থ প্রতিভা বিকাশে ১৯৭৬ সালে তিনি বাংলাদেশ শিশু একাডেমির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। শিশুদের বিনোদনের লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালে শাহবাগে জাতীয় শিশুপার্ক স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ১৯৭৬ সালে তার উদ্যোগে টেলিভিশনে ‘নতুন কুঁড়ি’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। রাষ্ট্রপতি জিয়া উপজাতীয় সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার-প্রসারে রাঙামাটিতে ‘উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এবং নেত্রকোনার দুর্গাপুরের বিরিশিরিতে ‘উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি’ প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া চারটি বিভাগীয় শহরে তিনি ইসলামী সংস্কৃতি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন।

মুজিবের বাকশাল এ দেশ থেকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিলুপ্ত করে ফেলে। সেখানে বিপরীত ছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন। সাংবাদিকদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)। স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য প্রণীত আইন বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়া ‘বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’ প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া জাতীয় প্রেস ক্লাবও তারই সৃষ্টি।

স্বাস্থ্যসেবায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান অসামান্য। ৫০ শয্যার ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, পিজি হাসপাতালের সি-ব্লক, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটসহ চিকিৎসকদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএমএ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন শহীদ জিয়া। ১৯৭৮ সালে তিনি কলেরা (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষ নার্স তৈরির লক্ষ্যে ১৯৮১ সালের ৫ জানুয়ারি মহাখালীতে নার্সিং কলেজ এবং ৩ এপ্রিল জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। তার পৃষ্ঠপোষকতায়ই জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, নিপসম ও ইপিআই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

নতুন রাষ্ট্র হিসেবে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের একটি স্বতন্ত্র পরিচয় প্রতিষ্ঠা করা। জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্র দর্শনের মূলকথা ছিল জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রাখা এবং সার্বভৌম মর্যাদা সমুন্নত রেখে স্বাধীন নিরপেক্ষ নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা। তার এই আত্মমর্যাদাশীল নেতৃত্বের ফলেই তিনি বহির্বিশ্বে তৃতীয় বিশ্বের একজন আস্থাভাজন নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তিনি ইরান-ইরাক যুদ্ধ নিরসনে বলিষ্ঠ কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করেন। দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা ফোরাম সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন তিনি। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানি বণ্টনে ফারাক্কা চুক্তি, তিন বিঘা করিডোর হস্তান্তরের রূপরেখা প্রস্তুতকরণ, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা নির্ণয়নে যৌথ জরিপ ও আলোচনার মাধ্যমে অধীনতামূলক মিত্রতার বদলে সার্বভৌম মর্যাদার ভিত্তিতে সম্পর্ক নিরূপণে সচেষ্ট ছিলেন। তার সময়ে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুভাবাপন্ন ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়। ভারত-পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধের সময় তাই শহীদ জিয়ার নেতৃত্বের প্রসঙ্গে ফিরে আসে আন্তর্জাতিক মহলের আলোচনায়।

শুধু বাংলাদেশই নয়, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন অগ্রসরমাণ বিশ্বের একজন উদীয়মান নেতৃত্ব। যার ভবিষ্যৎদর্শী নেতৃত্ব সেনাবাহিনীর ব্যারাক থেকে বেরিয়ে শিকড় গেড়েছিল গণমানুষের ভেতর। যদিও আধিপত্যবাদী শক্তি তার সেই অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দেয় মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায়। চট্টগ্রামে তার শাহাদাতের পর বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম বলেছিলেন, ‘এটা কল্পনা করাও কঠিন যে, জিয়া যদি ১৯৮১ সালের পরিবর্তে ১৯৭৫ সালে নিহত হতেন তাহলে বাংলাদেশের ভাগ্যে কী ঘটত। বাংলাদেশ খুব সহজেই আফগানিস্তান বা লাইবেরিয়ার মতো একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারত। জিয়া সেই পরিণতি থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়েছেন।’

শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ ছিল একটি অগ্রসরমাণ বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর মূলত তিনিই দেশটিকে সব দিক দিয়ে একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন। তবে দীর্ঘ এই পথ পরিক্রমায় তার অনুসৃত সেই পথ হারিয়ে হয়েছে বিপথগামী। চব্বিশের বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশ আবারও শহীদ জিয়ার দেখানো পথে ফিরে যাবে এমন প্রত্যাশা রয়েছে। তাইতো জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণে শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রণয়ন করেছেন রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা কর্মসূচি। জনগণের রায়ে বিএনপি দেশের শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে এই দফাগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

লেখক: অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক

সাদা দল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ধানমন্ডিতে রিকশাচালকদের রেইনকোট বিতরণ

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সচেষ্ট সরকার : আইন উপদেষ্টা 

খাদ্য কর্মকর্তা কেজিতে ঘুষ নেন ৭৫ পয়সা

বাজেটকে ‘পুঁজিবাজারবান্ধব’ উল্লেখ করে স্বাগত জানাল ডিবিএ

বিমানে করে ঢাকা এলেন সৈয়দপুরের কসাই, আয় চমকে ওঠার মতো

স্কুলব্যাগে মিলল ৫ মাথার খুলি ও হাড়গোড়

আইসিটি শ্বেতপত্র প্রণয়নে অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য আহ্বান

জবাবদিহি করেন না, প্রধান উপদেষ্টা মিষ্টি হাসি দিয়ে বিদায় করেন : মান্না

ভারতের মিথ্যাচার উন্মোচনে বিশ্বমঞ্চে জোর বাড়াচ্ছে পাকিস্তান

বাজেট বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা তৈরি করেছে : ফরেন চেম্বার

১০

ড. ইউনূসের সঙ্গে দেখা করলেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী

১১

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি সাইফুলের বাড়ি-ফ্ল্যাট জব্দ

১২

পঞ্চগড় সীমান্তে এবার ২৬ জনকে বিএসএফের পুশইন 

১৩

হজযাত্রীদের বহনকারী বাসে সেনাদের হামলা

১৪

দোকানের শাটারের নিচ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছিল রক্ত, অতঃপর...

১৫

কোরবানিদাতাদের প্রতি আহমাদুল্লাহর বার্তা

১৬

গ্রামীণ টেলিকম পেল ডিজিটাল ওয়ালেটের লাইসেন্স

১৭

ড. ইউনূসকে মাওলানা রাব্বানী / ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভূমিকা রাখুন

১৮

সোনারগাঁয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের পুরস্কার বিতরণ

১৯

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত 

২০
X