মোহাম্মদ ওমর ফারুক
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৫, ০৩:৩৭ পিএম
আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫, ০৩:৫২ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশের ইলেকটোরাল ডেমোগ্রাফি : নির্বাচনী মানচিত্রের নতুন পাঠ

মোহাম্মদ ওমর ফারুক। ছবি : সংগৃহীত
মোহাম্মদ ওমর ফারুক। ছবি : সংগৃহীত

ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফি বলতে বোঝায় ভোটার বা নির্বাচনী জনগোষ্ঠীর গঠন ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত— বয়সভিত্তিক ভোটার বিভাজন (যুব, মধ্যবয়সী, প্রবীণ), লিঙ্গভিত্তিক ভোটার সংখ্যা, ধর্ম, জাতিগোষ্ঠী বা সম্প্রদায় অনুযায়ী বিভাজন, শিক্ষা ও পেশাভিত্তিক শ্রেণি এবং অঞ্চলভিত্তিক (শহর বনাম গ্রাম) ভোটার আচরণ ইত্যাদি।

নির্বাচনে রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী কাকে, কোথায় এবং কীভাবে লক্ষ্য করবে, তা নির্ধারণে ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফির বিশ্লেষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশের ইলেকটোরাল ডেমোগ্রাফি বা নির্বাচনি জনসংখ্যা বিশ্লেষণ দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, ভোটার আচরণ এবং নির্বাচনকেন্দ্রিক কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম্নে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফির একটি বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হলো:

মোট ভোটার সংখ্যা ও লিঙ্গভিত্তিক বিভাজন: ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত, বাংলাদেশে মোট নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৬১ হাজার ৬১৫ জন, নারী ভোটার ৬ কোটি ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৬৬৫ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ৯৯৪ জন। বয়সভিত্তিক ভোটার বিভাজনঃ বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ ১৫-২৯ বছর বয়সী। এদের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ১৮-৩০ বছর বয়সী তরুণ ভোটার। তরুণ ভোটাররা ডিজিটাল বাংলাদেশ, কর্মসংস্থান এবং সুশাসনের বিষয়ে অধিক সচেতন।

ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু: বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৯১.০৪% মুসলিম, ৭.৯৫% হিন্দু, ০.৬১% বৌদ্ধ এবং ০.৩০% খ্রিস্টান। নির্বাচনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোটারদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায়।

শহর বনাম গ্রামভিত্তিক ভোটার আচরণ: বাংলাদেশের প্রায় ৬০% জনসংখ্যা গ্রামে বসবাস করে। গ্রামীণ ভোটাররা সাধারণত ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্য দেখায়, যেখানে শহুরে ভোটাররা পরিবর্তনের পক্ষে বেশি আগ্রহী।

দলভিত্তিক ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফি: বাংলাদেশের দলভিত্তিক ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফির সাম্প্রতিক কোন অথেনটিক চিত্র চিত্রিত করা জটিল। কোন দলের কত শতাংশ ভোট আছে এইটা নির্ণয় করা অত্যন্ত দুরূহ। কেননা, সবশেষ বাংলাদেশে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিলো ২০০১ সালে। ২০০৮ সালের ইলেকশনকেও আমরা ভালো ইলেকশন বলে কাউন্ট করে থাকি। কিন্তু এ নির্বাচনে কাস্টিং ভোট (প্রায় ৮৮%) জনমনে সন্দেহের উদ্রেগ করে। আবার স্পেসিফিক কোন দলের কত % ভোট এটা ২০০১ সালের পরিসংখ্যান দিয়েও যাচাই করা যাবে না। কারণ, ২০০১ সালে নির্বাচনী জোট করার মাধ্যমে ভোটে অংশ নিয়েছিলো দলগুলো। প্রকৃত অর্থে, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনই দলগত ভোটের পরিসংখ্যান খোঁজ করার শেষ নির্বাচন। ২০০৮ সালের পর মাঝখানে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ৩ টি নির্বাচন ইতিহাসের সবচেয়ে জনধিকৃত নির্বাচন; এই ৩ টি নির্বাচনে জনগণ ভোট দেয়নি বা ভোট দেয়ার মতো মুক্ত রাজনৈতিক পরিবেশ ছিলো না। কাজেই, বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের একাংশ যারা ২০১৪ সালে প্রথমবার ভোট দেয়ার কথা, তারা এখনো মুক্তভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে নাই। একইভাবে ২০১৮ ও ২০২৪ এও প্রায় কোটি তরুণ ভোট দিতে পারে নাই। তাহলে বর্তমানের প্রায় ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে কত শতাংশ ভোটার রয়েছে যারা সত:স্ফুর্তভাবে প্রথমবার ভোট দেয়ার অপেক্ষায় আছে? নির্বাচন সংশ্লিষ্ট দেশীয় থিং ট্যাংকগুলোর মতে, বর্তমানে প্রায় ৪০ শতাংশ তরুণ ভোটার আছে যারা ২০০৮ সালের পরে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। কাজেই, এই ৪০% তারুণ ভোটারদের যারা ক্যাশ করতে পারবেন, তারাই ভোটের মাঠে বাজিমাত করবেন। ১৯৯৬ সালের পরিসংখ্যান দিয়ে বাংলাদেশের বিদ্যমান ভোটের পরিসংখ্যানিক কোন হাইপোথিসিস দাড় করানো মুশকিল হবে।

বাংলাদেশের নির্বাচনী ডেমোগ্রাফি নিয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য চিত্রিত করা বর্তমানে এক কঠিন গবেষণামূলক কাজ, কারণ দীর্ঘদিন গণতান্ত্রিক, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক এবং অন্ততপক্ষে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুপস্থিত। তবুও, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফল ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে আমরা দলগুলোর ঐতিহাসিক ভিত্তি, প্রবণতা এবং সম্ভাব্য ইলেক্টোরাল ডেমোগ্রাফিক জনভিত্তির একটি আভাস পেতে পারি।

বাংলাদেশের সমসাময়িক রাজনৈতিক দলের জনভিত্তি ও নির্বাচনী প্রবণতাঃ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় বিগত তিন দশকে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে। পুরনো ও প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি নতুন প্রজন্মভিত্তিক, ধর্মভিত্তিক এবং প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তিগুলোর উত্থান লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একদিকে যেমন ভোটব্যাংকের রূপান্তর ঘটছে, তেমনি আদর্শগত বিভাজন ও সাংগঠনিক কৌশলেও নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। এই প্রবন্ধে ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সময়কালীন নির্বাচনী পারফরম্যান্স এবং সাম্প্রতিক উদীয়মান দলের ভূমিকা ও সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

পুরনো শক্তি: বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দ্বৈরথ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ১৯৭৮ সালে গঠিত হয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্ত ও রক্ষণশীল মুসলমান ভোটারদের ওপর ভিত্তি করে এক শক্তিশালী জাতীয় প্ল্যাটফর্মে রূপ নেয়। ১৯৯১ সালে ৩০.৮৫% ভোট পেয়ে ১৪০টি আসনে জয়লাভ করে। ২০০১ সালের নির্বাচনে এটি বৃদ্ধি পেয়ে ৪০.৯৭% ভোট এবং ১৯৩টি আসনে উন্নীত হয়। এ সাফল্যের পেছনে ইসলামপন্থী জোটভিত্তিক কৌশল ও গ্রামীণ ভোটব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

অপরদিকে, আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, প্রগতিশীলতা ও সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্বের প্রতীক হয়ে ওঠে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৩৭.৪৪% ভোট ও ১৪৬টি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। তবে শহরভিত্তিক ভোটারের অবস্থান পরিবর্তনের ফলে ২০০১ সালে মাত্র ৬২টি আসনে সীমিত হয়ে পড়ে।

এই দুই দলের মধ্যে আদর্শিক দ্বন্দ্ব ও ভোটের ঘাঁটির ভিন্নতা বাংলাদেশের নির্বাচনী রাজনীতিকে দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রণ করেছে।

ইসলামপন্থি রাজনীতির নতুন ও পুরনো রূপ: জামায়াতে ইসলামি, যদিও ১৯৪১ সালে উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ১৯৭৯ সাল থেকে বাংলাদেশে দল হিসেবে সক্রিয়। এটি একটি সুসংগঠিত ক্যাডারভিত্তিক দল, যা গ্রামীণ ও শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে প্রভাব রাখে। ১৯৯১ সালে দলটি ১২.১৩% ভোট ও ১৮টি আসন পেলেও ২০০১ সালে ৪.২৮% ভোট পেয়ে ১৭টি আসনে জিতে সাংগঠনিক শক্তির পরিচয় দেয়।

এর বাইরে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (১৯৮৭) ও এবি পার্টি (২০২০) ইসলামপন্থার নতুন দুটি ধারাকে উপস্থাপন করছে। ইসলামী আন্দোলন কওমি ঘরানার প্রভাবিত জনগণের মধ্যে ‘পবিত্র রাজনীতি’র ধারণা ছড়িয়ে স্থানীয়ভাবে সক্রিয় হলেও জাতীয় নির্বাচনে এখনো প্রভাবশালী হয়ে ওঠেনি। এবি পার্টি জামায়াতের সাংগঠনিক ভাঙনের ফসল হিসেবে তরুণ ইসলামপন্থী ও আধুনিক চিন্তাশীলদের একত্রিত করার চেষ্টা করছে। তারা এখনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি, তবে আদর্শিক পুনর্নির্মাণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

নবীন রাজনীতির উত্থান: শিক্ষিত তরুণদের কণ্ঠস্বরঃ সাম্প্রতিক সময়ে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ ঘটছে যাদের রাজনৈতিক ভিত্তি শহর, বিশ্ববিদ্যালয় ও পেশাজীবী মহল।

গণ অধিকার পরিষদ (২০২১) মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের প্রগতিশীল প্ল্যাটফর্ম। নির্বাচনোন্মুখ রাজনীতিতে এখনো সক্রিয় না হলেও এটি শহুরে শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে বিকল্প রাজনৈতিক চেতনা ছড়িয়ে দিচ্ছে।

সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), যা ২০২৪ সালে আত্মপ্রকাশ করে। এটি পরিবর্তনকামী তরুণ, পেশাজীবী ও রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ ভোটারদের আকর্ষণ করছে। গণতান্ত্রিক উত্তরণের আকাঙ্ক্ষাকে সামনে রেখে এনসিপি নিজেকে উচ্চ সম্ভাবনার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।

উপরোক্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রবণতা স্পষ্টভাবে প্রতিভাত হচ্ছে:

ভোটব্যাংকের স্থানান্তর: গ্রামীণ বনাম শহর, ধর্মীয় বনাম প্রগতিশীল, আবেগভিত্তিক বনাম যুক্তিবাদী ভোটার শ্রেণিবিন্যাস দিন দিন স্পষ্ট হচ্ছে।

তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ: প্রথাগত দলের প্রতি বিতৃষ্ণা ও নতুন বিকল্পের আকাঙ্ক্ষা তরুণ সমাজকে নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মে আগ্রহী করে তুলছে।

সাংগঠনিক শক্তি বনাম আদর্শিক গ্রহণযোগ্যতা: জামায়াতের মতো দল সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হলেও আদর্শিকভাবে পিছিয়ে পড়ছে, যেখানে এনসিপি বা গণ অধিকার পরিষদের মতো দল জনপ্রিয়তার সম্ভাবনায় এগিয়ে।

নির্বাচন অংশগ্রহণের বাইরে বিকল্প প্রভাব: ইসলামী আন্দোলন বা এবি পার্টির মতো দলগুলো এখনো নির্বাচনে সাফল্য পায়নি, কিন্তু তাদের আদর্শিক ও সাংগঠনিক তৎপরতা স্থানীয় ও সামাজিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

বাংলাদেশের নির্বাচনী রাজনীতির প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত সময়কালে যেসব দল ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পেরেছে, তাদের রাজনৈতিক ভিত্তি এখনও গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা আর আগের মতো নিশ্চিত নয়। কারণ, ২০০১ সালের পর আর কোন স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। বিশেষ করে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী পরিবেশের কারণে ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত থেকেছে কয়েক কোটি নতুন ভোটার। এই বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠী—যারা রাজনীতি সচেতন কিন্তু প্রচলিত দলগুলোর প্রতি আস্থাহীন—তাদের মতামত আগামী দিনের নির্বাচনে এক নতুন সমীকরণ তৈরি করতে পারে।

সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), এবি পার্টি, গণ অধিকার পরিষদসহ বিকল্প রাজনৈতিক শক্তিগুলো সেই অনুপস্থিত গণশক্তিকে সংগঠিত করার সম্ভাবনা রাখে। অতএব, ভবিষ্যতের নির্বাচনী রাজনীতিতে সেই দলগুলোই এগিয়ে থাকবে যারা—

• তরুণ ভোটারদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হবে,

• স্বচ্ছতা ও নৈতিক নেতৃত্বের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবে,

• এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের কার্যকর রূপরেখা হাজির করতে পারবে।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য এখন সময়—পুরনো পরিসংখ্যান নয়, বরং নতুন প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বোঝার। আর সেখানেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের চাবিকাঠি।

লেখকঃ মোহাম্মদ ওমর ফারুক, সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, কক্সবাজার সিটি কলেজ।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আবার বাড়ছে স্বর্ণের দাম

আইনের তোয়াক্কা না করে এইচএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ছাত্রদল নেতা

কারাগারে বসেই এইচএসসি পরীক্ষা দিল মামুন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ 

ফাতিমার দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা

শিবির সভাপতির ছাত্রত্ব নিয়ে ছাত্রদল সভাপতির প্রশ্ন

আহ্বায়ক কমিটির নিষ্ক্রিয়দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : ছাত্রদল সভাপতি

আরেক দেশের ২ মুসলিম নেতাকে হত্যা করল ইসরায়েল

শক্তিশালী সংসদ গড়তে সহায়তা করবে ইইউ : আমীর খসরু

ইরান কখনো আত্মসমর্পণ করবে না : খামেনি

১০

ঘুষ দিলে গুদামে ওঠে ধান, ভিডিও ভাইরাল

১১

ইউনূস-স্টারমার বৈঠক বাতিলের দায় কে নেবে, প্রশ্ন পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১২

কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর সহজ উপায়

১৩

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা

১৪

নিশাঙ্কা-চান্দিমাল জুটিতে দাপুটে লিড, দ্বিতীয় দিন শ্রীলঙ্কার

১৫

কুমিল্লায় বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা দিয়েছে করোনা আক্রান্ত এক পরীক্ষার্থী

১৬

ইসরায়েলে ভয়াবহ আগুন, রূপ নিতে পারে দাবানলে

১৭

৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা প্রত্যাখ্যান হাসনাত-সারজিসের

১৮

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের পরও মামলা করা হয়নি : আসিফ নজরুল

১৯

নাগরপুর বাজারে ‘পলিথিনমুক্ত’ পরিবেশ গড়তে জেলা প্রশাসকের উদ্যোগ

২০
X