কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:১৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ফিলিস্তিনের পক্ষে ৫ পরমাণু শক্তিধর দেশ

ছবি: সংগৃহীত।
ছবি: সংগৃহীত।

ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু অ্যাবলিশ নিউক্লিয়ার ওয়েপনসের (আইসিএএনডব্লিউ) তালিকা অনুযায়ী, বিশ্বে ৯টি দেশের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। দেশগুলো হলো- রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, পাকিস্তান, ভারত, ইসরায়েল ও নর্থ কোরিয়া।

এই তালিকায় থাকা দেশগুলোর ভেতর সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে রাশিয়ার কাছে (৫৯৯৭টি)। এরপরের অবস্থানেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির কাছে রয়েছে ৫,৪২৮টি পারমাণবিক অস্ত্র। এই দুই দেশের কাছেই আইসিএএনডব্লিউর তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর ৯০ শতাংশ পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে এ দুটি দেশে।

আইসিএএনডব্লিউ জানায়, একটি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড দিয়ে লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করা সম্ভব। এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যদি নিউইয়র্ক শহরে একটি নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ ঘটে তাহলে ৫ লাখ ৮৩ হাজার ১৬০ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

এ ৯টি পারমাণবিক অস্ত্রসম্পন্ন দেশের কাছে একত্রে ১৩ হাজার পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। এগুলো হিরোসিমায় ফেলা পারমাণবিক বোমার চেয়ে অনেকগুণ ক্ষতিকর। সম্প্রতি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত যুদ্ধে রূপ নেওয়ার পর ৫টি পরমাণু অস্ত্রসম্পন্ন দেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। এ দেশগুলো হলো- রাশিয়া, চীন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া।

রাশিয়া

বিশ্বের অন্যতম পরমাণু শক্তিধর দেশ হামাসের হামলার পরপরই ফিলিস্তিনের পক্ষে তাদের অবস্থান ঘোষণা করে। হামলার মাত্র দুই দিনের মাথায় সোমবার (৯ অক্টোবর) রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ হামাস-ইসরায়েল সংঘাতে উদ্বেগ প্রকাশ করে ফিলিস্তিন স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে মত দেন।

মস্কোতে আরব লিগের প্রধান আহমেদ আবুল আহমেদ আবুল ঘেইতের সাথে এক সংবাদ সম্মেলনে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের আলোচনাই এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র উপায়। কয়েক দশক ধরে ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধান করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে, সেদিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।

এর আগে, একই দিনে রাশিয়ার মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের বর্তমান সংঘাতের পরিস্থিতি মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক বিস্তৃত হতে পারে। এই বিষয়টা নিয়ে আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। যার কারণে এটি আজ আমাদের বিশেষ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এ ছাড়াও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে ফিলিস্তিনের পক্ষ নেয় রাশিয়া। এতে হামাসের বিরুদ্ধে কোনো নিন্দা প্রস্তাব পাশ করতে পারেনি সংস্থাটি। এদিকে গাজায় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) স্থল অভিযান নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেন, ইসরায়েল যদি গাজা উপত্যকায় স্থল অভিযান পরিচালনা করে, সে ক্ষেত্রে বেসামরিক নিহতের সংখ্যা ‘অগ্রহণযোগ্য’ পর্যায়ে পৌঁছাবে।

শুক্রবার সাবেক সোভিয়েত অঙ্গরাজ্য কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে এক বক্তব্যে এই বার্তা দেন। পুতিন বলেন, ‘আবাসিক এলাকায় ভারী অস্ত্রশস্ত্রের ব্যবহার খুবই জটিল একটি ব্যাপার এবং এর পরিণতিও হবে মারাত্মক। কারণ এই পরিস্থিতি (গাজায়) স্থল অভিযান পরিচালিত হলে সাধারণ বেসামরিক নিহতদের সংখ্যা ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছবে এবং তা কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।’

চীন

পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর অন্যতম চীন। বিশ্বরাজনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ দেশটি ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের মূল কারণ হিসেবে ফিলিস্তিনের প্রতি ঐতিহাসিক অবিচার দায়ী বলে বলে মন্তব্য করেছে।

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাতের মূলে রয়েছে ফিলিস্তিনের একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়নে দীর্ঘ বিলম্ব। ঐতিহাসিক এ অবিচারের কারণে ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগে ফেলা কোনোভাবেই সঠিক ছিল না।

এর আগে হামাসের হামলার পর যুদ্ধ শুরু হলে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘর্ষ নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন চীন। আমরা সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানাই। এ সময় তিনি বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষায় ও যাতে পরিস্থিতির অবনতি না ঘটে সেজন্য তিনি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

চলমান সংঘাত নিয়ে চীন তাদের বিবৃতিতে সাফ জানায়, দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এ সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র উপায়। কোনো শান্তি প্রক্রিয়ায় দীর্ঘস্থায়ী স্থবিরতা চলতে পারে না। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, সমস্যা সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি ভিত্তিতে কাজ করতে হবে। এ লক্ষ্যে চীন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে চীন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

চীনের এমন মন্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তেল আবিব। বেইজিংয়ে নিযুক্ত ইসরায়েলের দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ইউভাল ওয়াকস বলেন, তারা চীন থেকে হামাসের এ হামলার বিষয়ে কঠোর নিন্দার আশা করেছিল। কেননা চীনকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে দেখে ইসরায়েল।

ভারত

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে সাম্প্রতিক বিবৃতিতে ভারত জানিয়েছে, দেশটি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে এবং সহিংসতার বিপক্ষে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন সম্পর্কে ভারত সচেতন উল্লেখ করে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী (১৩ অক্টোবর) বলেন, ‘ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে ভারতের নীতি অনেক পুরোনো। ভারত ইসরায়েলের পাশে রয়েছে। সেই সঙ্গে দেশটি নিরাপদ ও স্বীকৃত সীমানার মধ্যে ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি সার্বভৌম, স্বাধীন ও কার্যকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে।’

এনডিটিভি জানায়, আরব দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের কৌশলগত, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। ভারত ইরাক থেকে প্রচুর পরিমাণে তেল আমদানি করে থাকে। এ ছাড়া, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গেও তেল কেনাবেচার সম্পর্কে আবদ্ধ ভারত। যদি ভারতের সঙ্গে আরব দেশগুলোর তেল আমদানির সম্পর্কে ভাটা পড়ে তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য বাড়বে ঠিকই, তবে তা যথেষ্ঠ হবে না।

এর আগে হামাসের হামলার পর নিজের অফিসিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি টুইট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে হামাসের হামলার নিন্দা এবং এমন কঠিন মুহূর্তে ইসরায়েলের পাশে থাকার কথা জানান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলে সন্ত্রাসী হামলার খবরে বিস্মিত হয়েছি। নিরীহ নিহত মানুষ ও তাদের পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা এবং সহমর্মিতা প্রকাশ করছি। এমন কঠিন মুহূর্তে আমরা ইসরায়েলের পক্ষে আছি।’ মঙ্গলবার টেলিফোনে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে মোদি বলেন, ভারত সন্ত্রাসীদের বিপক্ষে রয়েছে এবং সুদৃঢ়ভাবে ইসরায়েলের পক্ষে দাঁড়িয়েছে।

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, ভারত সরকারের ইসরায়েলকে এমন দ্ব্যর্থহীন সমর্থনের কারণে সুধীসমাজ ও বিরোধী দলে সমালোচনার সূত্রপাত ঘটে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার ভারত তার বক্তব্যে কিছুটা পরিবর্তন আনে।

ঐতিহাসিকভাবে ফিলিস্তিনের সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ ভারত। ১৯৭৪ সালে ভারত প্রথম অ-আরব রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে ফিলিস্তিনিদের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে এবং ১৯৮৮ সালে পূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২০১৬ সালে সুষমা স্বরাজ পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে দুই দেশ দেশের উষ্ণ সম্পর্ক ছিল। ২০১৭ সালে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আব্বাস ভারত সফরে আসেন। ২০১৮ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও সে সফরের জবাবে ফিলিস্তিন ভ্রমণ করেন এবং শান্তিময় পরিবেশে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ১৯৭৭ সালে প্রয়াত ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের একজন অটল বিহারি বাজপেয়ি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের এ সংকট নিরসনে ইসরায়েলকে অবশ্যই ফিলিস্তিনি ভূমি ছেড়ে দিতে হবে যা তারা অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে।

সম্প্রতি ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে তার বক্তব্যের ভিডিওটি নতুন করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। চলমান সংকটে ভারতের দুই প্রতিক্রিয়া দেশটির ভারসাম্য রক্ষার নীতির কথাই মনে করে করিয়ে দেয়। ২০২১ সালে যখন হামাস রকেট হামলা চালায় এবং ইসরায়েলের পাল্টা জবাব দেয় তখন প্রায় ৩০০ জন প্রাণ হারায়। তখনো ভারত দুই পক্ষের সমালোচনা করেছিল।

পাকিস্তান

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি চলমান দ্বন্দ্বে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তানে চলমান দ্বন্দ্বময় পরিস্থিতির সমাধান চায়। পাকিস্তান সবসময় দুই রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে ছিল। ১৯৬৭ সালের আগেকার সীমান্ত অনুযায়ী, আল কুদস আল-শরীফকে রাজধানী করে সার্বভৌম স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ার পক্ষে দেশটি। পাকিস্তানের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। এমনকি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না গঠন না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না পাকিস্তান। পাকিস্তানি নাগরিকরা ইহুদিবাদী দেশটিতে ভ্রমণ করতে পারেন না। কারণ, পাকিস্তানের পাসপোর্টে লেখা আছে, ইসরায়েল ছাড়া সব বিশ্বের সব দেশের জন্য প্রযোজ্য।

পাকিস্তানের কাছে ১৬০টিরও বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে।

উত্তর কোরিয়া

পরমাণু শক্তিধর আরেক দেশ উত্তর কোরিয়া পক্ষ নিয়েছে ফিলিস্তিনের। দেশটি বলছে, গাজায় রক্তক্ষয়ী সংঘাতের জন্য ইসরায়েল দায়ী। স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই দীর্ঘদিনের এই সংঘাত সমাধানের প্রধান পথ। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

উত্তরের ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির মুখপত্র রোডং সিনমুন বিদেশি গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে গাজা পরিস্থিতি নিয়ে দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থায় একটি সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ লিখেছেন। রোডং সিনমুন বলেছেন, ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অব্যাহত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ফলই এই সংঘাত। এ সংঘাত সমাধানের প্রধান উপায় হলো স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ে তোলা।

এর আগে গাজা ইস্যুতে নিজেদের অবস্থান জানায় চীন ও রাশিয়া। দুই রাষ্ট্রই ফিলিস্তিনি-ইসরায়েল সংকটে মানুষের প্রাণহানি নিয়ে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। চীন রাশিয়া উভয়ই দ্বিরাষ্ট্র ব্যবস্থার মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে বিবৃতি দেয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

ঘটনাপ্রবাহ: ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শিক্ষার্থীদের কোনো হয়রানি করা হবে না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রাশিয়ার পরে নরেন্দ্র মোদি এবার ইউক্রেন সফরে

লালাখাল ধ্বংস করে অবাধে চলে বালু উত্তোলন

ইউক্রেনের সমরাস্ত্রের গোপন ডিপোতে রুশ হানা

পাক হানাদার বাহিনীর দোসররাই এ হামলা চালিয়েছে : মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী

কর্ণফুলী পেপার মিল থেকে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

ভিপিএন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে

শাফিন আহমেদের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

অলিম্পিকে উত্তর কোরিয়া বলে পরিচয় করায় ‘ফুঁসছে’ দক্ষিণ কোরিয়া

ঠাকুরগাঁওয়ে জ্বালানি তেলের সংকট

১০

একদফা আন্দোলনের আহ্বান ছাত্রদলের

১১

ডেমরার ডিএনডি খালে পড়ে থাকে কুকুর-বিড়ালের মৃতদেহ

১২

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় আপত্তি নেই যুক্তরাজ্যের

১৩

সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকতে পারে ইন্টারনেটের ধীরগতি

১৪

আলভারেজের দাম বেঁধে দিল ম্যানসিটি

১৫

জোট বেঁধে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় রাশিয়া-চীনের যুদ্ধবিমানের হানা

১৬

প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খুলবে, সিদ্ধান্ত রোববার

১৭

পাঁচ পদে ২০ জনকে নিয়োগ দেবে অর্থ মন্ত্রণালয়

১৮

মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানা যাবে কাল

১৯

শিশু আহাদের দাফন দিয়ে বাড়িতে শুরু পারিবারিক কবরস্থানের

২০
X