শফিকুল ইসলাম
প্রকাশ : ২১ জুন ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২১ জুন ২০২৫, ০৭:৩৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

নারী আসনের নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে অনৈক্য

জাতীয় সংসদ
নারী আসনের নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে অনৈক্য

আগামী সংসদ নির্বাচনে নারীদের জন্য ১০০টি আসন সংরক্ষিত রাখার বিষয়ে প্রায় সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে। দু-একটি দল বিপক্ষেও মতামত জানিয়েছে। তবে কোন পদ্ধতিতে নারীদের জন্য আসন সংরক্ষণ করা হবে, সেটি চূড়ান্ত হয়নি। অন্যদিকে এখনই সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোটের বিপক্ষে বিএনপি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দল দুটির মতে—সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন বৃদ্ধির বিষয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে এখনই নির্বাচনের মাধ্যমে সেটি কঠিন; বরং সামনে আরও অনুশীলনের মাধ্যমে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। আবার চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বলেছে, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ও ঐকমত্য কমিশন জাতীয় সংসদে নারীদের আসন বৃদ্ধি নিয়ে চাপাচাপি করছে। বরং বর্তমান নিয়মে ৩০০ আসনেই নারীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তা ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতার সমন্বয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট চায়। নারী নেত্রী শিরিন পারভীন হক মনে করেন, ১০০ আসনে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি বাস্তবায়নের চেয়ে ৩০০ আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলছেন, সংরক্ষিত আসনের বিষয়ে আরও বিশদভাবে পর্যালোচনা করেই সব পক্ষকে একমত হতে হবে। যদিও নারী আসন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণ পদ্ধতি নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এমনকি ১০০ আসন সংরক্ষিত কোন নির্বাচনে কার্যকর হবে, সেটিও অমীমাংসিত। আগামী রোববার আবারও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

গত মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠকে বসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মূলত সংস্কার প্রশ্নে অমীমাংসিত বিষয়ে দলগুলোর মতামত নিয়েছে কমিশন। প্রায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে দলগুলো একমত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়। গত মঙ্গলবার সকালে প্রথম দিনের বৈঠকে পূর্বেকার অসমাপ্ত আলোচনা সমাপ্তিকরণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচ্যসূচির মধ্যে ছিল সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন, নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়া।

ওই বৈঠক শেষে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ১০০ নারী সদস্যের সংরক্ষিত আসনের ব্যাপারে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে। নারী আসন নিয়ে দু-একটি রাজনৈতিক দল বাদে কারও কোনো দ্বিমত নেই। তবে কোন পদ্ধতিতে সংরক্ষিত আসনে নারীরা সংসদে আসবেন, সেটি নিয়ে আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, নারী আসনের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা শেষে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি। আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।

বর্তমানে জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন আছে ৫০টি। তবে এই আসনগুলোতে সরাসরি নির্বাচন হয় না। সংসদ নির্বাচনে অর্জিত আসন সংখ্যার অনুপাত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সংখ্যক নারী প্রার্থীকে আসন প্রদান করে রাজনৈতিক দলগুলো। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ খাতে সংস্কারের দাবি ওঠে সর্বত্র। এর পরই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কয়েকটি সংস্কার কমিশন গঠন করেন। এরই মধ্যে অধিকাংশ কমিশন তাদের প্রতিবেদন ও সুপারিশ জমা দিয়েছে। সেই আলোকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কয়েক দফা সংলাপ করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, দলগুলো এরই মধ্যে বেশিরভাগ বিষয়ে একমত পোষণ করেছে। দু-একটি দল কিছু বিষয়ে দ্বিমতও পোষণ করেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত এপ্রিলে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন সংখ্যা ৩০০ করার প্রস্তাব করেছিল, যেখানে সব আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে পূরণ করার কথা বলা হয়েছে। তা ছাড়া সংসদের এক-চতুর্থাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত রাখা এবং এসব আসনে সরাসরি নির্বাচনের সুপারিশ করেছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। পাশাপাশি কমিশন সংসদের আসন সংখ্যা ১০০ বাড়িয়ে ৪০০-তে উন্নীত করার সুপারিশও করা হয়েছে। গত ১৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরে সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সুপারিশগুলো উত্থাপন করেন কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার।

পর্যবেক্ষকদের মতে, সংরক্ষিত নারী আসনের ক্ষেত্রে জনসমর্থনের বদলে নিজের রাজনৈতিক দলের প্রতি আনুকূল্যের ওপর একজন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ভর করে। যে কারণে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্যরা প্রকৃত ক্ষমতায়ন থেকে বঞ্চিত হন এবং তাদের প্রতিনিধিত্ব প্রতীকী হিসেবেই সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, এসব সংরক্ষিত আসনের জন্য নারী প্রার্থীদের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ৪০০ আসনের মধ্যে নারীদের জন্য নির্ধারিত ১০০ আসনে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিধান করারও সুপারিশ করেছে কমিশন। স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও নারীদের জন্য আসন সংরক্ষিত রাখার এবং সেখানেও ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে নির্বাচনের সুপারিশ করা হয়েছে।

গত মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নারী আসনের সংখ্যা ১০০-তে উন্নীত করার বিষয়ে সবার ঐকমত্য হয়েছে। বিদ্যমান মনোনয়ন পদ্ধতিতে আমরা নারী আসনের বিষয়টি বিবেচনার প্রস্তাব দিয়েছি। এ ছাড়া অন্যান্য দল নির্বাচন ও ৩০০ আসনে দলীয় মনোনয়নের কথা বলেছে। তিনি বলেন, আমাদের ৩১ দফায় দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট ছিলই। নারী আসন সংখ্যা হবে ১০০। বেশিরভাগ দল এ বিষয়ে একমত। এর নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। পাওয়ার অ্যান্ড ফাংশন নিয়েও আলোচনা চলমান রয়েছে।

সংরক্ষিত নারী আসন বৃদ্ধির বিষয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও একমত। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার সম্প্রতি বলেছেন, ৩০০ আসনের সঙ্গে ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনে আমরা আগের অবস্থানেই আছি। তবে সংরক্ষিত আসন বৃদ্ধির বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত। আমরা এ বিষয়ে অনেক প্রস্তাবনা পাচ্ছি। আলোচনার ভিত্তিতেই বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।

সংসদে নারীর জন্য আসন সংরক্ষণের পক্ষে নয় চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ও ঐকমত্য কমিশন জাতীয় সংসদে নারীর আসন বৃদ্ধি নিয়ে চাপাচাপি করছে। দুই কমিশন জাতীয় সংসদের আসন ৪০০ এবং সংরক্ষিত নারী আসন ১০০-তে উন্নীত করার প্রস্তাব করেছে। আগামী দিনে যাতে কোনো কর্তৃত্ববাদী শাসন প্রতিষ্ঠা হতে না পারে, ফ্যাসিবাদ যাতে জেঁকে বসতে না পারে, সে জন্য সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। কিন্তু এর সঙ্গে নারী আসনের সম্পর্ক কী? বিগত দিনে আমরা কর্তৃত্ববাদ ও ফ্যাসিবাদ কায়েম হতে দেখেছি। তাহলে নারী আসন বৃদ্ধি করলেই সংকট কেটে যাবে—এমনটা মনে হয় না। নারী আসনের বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা থাকার প্রয়োজন নেই। বরং বর্তমান নিয়মে ৩০০ আসনে নারীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তবে ৩০০ আসনে ভোট হলে দলগুলোর ভোটের আনুপাতিক হারে ১০০ আসন নারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। এ প্রস্তাবের সঙ্গে তারা একমত বলে জানান গাজী আতাউর রহমান।

সংসদে নারীর জন্য সংরক্ষিত আসন প্রশ্নে এনসিপির নেতারা বলছেন, বিদ্যমান পদ্ধতি অনুসারে আসনপ্রাপ্তির অনুপাতে বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এসব আসন বণ্টন এবং প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের কিছু নারীর জন্য সংসদীয় আসন সীমাবদ্ধ থাকবে না। অন্য নারীরাও প্রার্থী হতে পারবেন। কোনো দলের ইচ্ছা বা দয়ার ভিত্তিতে নয়; বরং জনপ্রিয়তার মাপকাঠিতে ভোটারের ভোটে সরাসরি নির্বাচিত হবেন নারীরা।

এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব গতকাল কালবেলাকে বলেন, নারীর প্রকৃত ক্ষমতায়ন চাইলে সংরক্ষিত নয়; বরং জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে অন্তত ১০০ জন নারীর প্রতিনিধিত্ব সংসদে প্রয়োজন। তবে পদ্ধতি নিয়ে আমরা এখনো কোনো আলোচনা করিনি। দলীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরিন পারভীন হক গতকাল কালবেলাকে বলেন, নারী অধিকার ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে কমিশনের প্রস্তাব ভিন্ন ও সময়োপযোগী। আমরা সংসদে ৩০০ আসন সংরক্ষণের দাবি করেছি এবং প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। তবে আমাদের এখনো সে পর্যায়ে পৌঁছাতে বাকি। আমরা যে প্রস্তাব দিয়েছি, তা একটি বিশেষ অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে, যা আমাদের সংবিধান ও সিডও সনদ অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক।

তিনি ১০০ আসন নিয়ে প্রস্তাবিত ঘূর্ণায়মান পদ্ধতির সমালোচনা করে বলেন, ১০০ আসনের প্রস্তাব আমার কাছে অযৌক্তিক। এ পদ্ধতিতে দেখা যাচ্ছে, এক মেয়াদে ১০০ আসনে নারী প্রতিনিধি থাকবেন, আর পরের মেয়াদে অন্যদের জায়গা দেওয়া হবে। এতে নারীদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে যাবে। দুই মেয়াদে নারীরা বসে থাকবেন, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। পুরুষ প্রতিনিধিদের জন্যও এটি বাস্তবায়ন কঠিন হবে, কারণ তারাও তাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এগিয়ে নিতে চান। শিরিন পারভীন হক স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, ১০০ আসনের ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি বাস্তবায়নের চেয়ে ৩০০ আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল আলম (সেলিম) গতকাল কালবেলাকে বলেন, সংসদের নারীদের জন্য আসন সংরক্ষণের বিষয়টি নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পুরুষের সঙ্গে ভোটে অংশগ্রহণ করে নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি এখনো পদ্ধতিগতভাবে গড়ে ওঠেনি। তার পরও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে ১০০টি আসন সংরক্ষিত রাখা হলে নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি এগিয়ে যাবে। যদিও দু-একটি দল বিষয়টিতে একমত নয়। চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্যে বিষয়টি চূড়ান্ত হলে নতুন যে সরকার আসবে তাদেরই এর বৈধতা দিতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সিদ্ধান্ত নতুন সরকার বৈধতা না দিলে লিগ্যালাইজড হবে না।

তিনি বলেন, কোনো বিষয়ে হুট করে সিদ্ধান্ত নিলে পরবর্তী সময়ে সমস্যা হতে পারে। ভারসাম্যহীনতার বিষয় যাতে না আসে, সেদিক বিবেচনা করে এবং বিশদভাবে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। মূলত সংখ্যানুপাতিক হারেই আসন সংরক্ষণ করা যেতে পারে। তাহলে কোনো বৈষম্য থাকবে না।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইউআইইউর ২২ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার 

দক্ষিণ ইরানে নতুন হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

সড়ক ছেড়ে নতুন কর্মসূচি ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না: শারমীন এস মুরশিদ

শরীয়তপুরের সেই ডিসি ওএসডি 

‘ক্ষতিগ্রস্তদের সুষম বণ্টনের মাধ্যমে দোকান দিতে হবে’

‘ও-ই দেখা করতে চেয়েছিল’—ইয়ামালকে নিয়ে পর্নো তারকার বিস্ফোরক দাবি

গুন্ডা দিয়ে নির্বাচন করে কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না : ডা. তাহের

ইরাকে নিহত বাংলাদেশি তরুণ, মরদেহ পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় পরিবার

বগুড়া জেলা আ.লীগ নেতা নবাব ঢাকায় গ্রেপ্তার

১০

বিদেশে অর্থ পাঠানোর নিয়ম শিথিল করল বাংলাদেশ ব্যাংক

১১

শক্তিশালী বিস্ফোরণে কাঁপল ইরান (ভিডিও)

১২

এনসিপি নেতা নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী হাসপাতালে

১৩

বৃষ্টি না এলে আগে ইনিংস ঘোষণা দিতাম: শান্ত

১৪

এখন পর্যন্ত কতজন ইরানি নিহত হয়েছে জানাল ইরান

১৫

‘ভোক্তার অধিকার নিশ্চিতে স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে’

১৬

দেরিতে ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশের আফসোসের ড্র

১৭

৩ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি

১৮

বিএসপি মহাসচিব আব্দুল আজিজের দাফন সম্পন্ন

১৯

অটোরিকশা স্ট্যান্ড নিয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৮

২০
X