ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
প্রকাশ : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:০১ এএম
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পদত্যাগপত্র নিয়ে প্যানপ্যানানি

পদত্যাগপত্র নিয়ে প্যানপ্যানানি

ত্যাগ করার নামই জীবন, যার শুরু মাতৃগর্ভ ত্যাগের মধ্য দিয়ে। এরপর হাসপাতাল বা আঁতুড়ঘর ত্যাগ করে আপন নিবাসে আগমন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মায়ের কোল ত্যাগ করে স্কুলে গমন। শিক্ষালয় ত্যাগ করে কর্মজগতে প্রবেশ। যৌবনে কুমারীত্ব কিংবা ব্যাচেলর জীবনের অহংকার ত্যাগ করে সংসার নামক রিমান্ড বরণ। শেষমেশ খাঁচা ভেঙে প্রাণ পাখিটার দেহত্যাগ। সুতরাং বলা চলে ত্যাগ চিরন্তন, ত্যাগ শাশ্বত এবং ত্যাগে নেই কোনো খেদ কিংবা খাদ; বরং ত্যাগে মিলে আনন্দ আর আবেগ, ঝড়ের মতো প্রচণ্ড যার গতিবেগ। অতএব ত্যাগ নিয়ে তারাই উল্টাপাল্টাভাবে, নেই যাদের বিবেক। কিন্তু তারপরও কথা ওঠে ত্যাগ শব্দটির আগে অযাচিতভাবে ‘পদ’ নামক খামোখা টাইপ একটা শব্দ বসে ঘটনাটা যখন ‘পদত্যাগ’ পর্যন্ত গড়ায়। তদুপরি ‘পদত্যাগ’ শব্দের পর ‘পত্র’ নামক আরেকটি ভেজাল যুক্ত হয়ে যখন ‘পদত্যাগপত্র’ নিয়ে চলে কথা চালাচালি, ইচ্ছে হয় নিজের মাথায় পচা ডিম ভাঙি কয়েক হালি।

১৯৫৭ সালে ডিমের কুসুমের মতো দেখতে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। মীরজাফর ইংরেজদের সঙ্গে চক্রান্ত করে জয়লাভ ও মসনদে বসলে পালিয়ে যান পরাজিত নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা। কিন্তু না, তিনি কোনো পদত্যাগপত্র দিয়ে যাননি। মীরজাফর যতই খারাপ হোক, অন্তত একবার ‘সিরাজ-উদ-দৌলা পদত্যাগপত্র দিয়েছেন, যা আমি গ্রহণ করেছি’ বলে আরেকবার বলেননি যে, ‘আমি শুনেছি সিরাজ-উদ-দৌলা পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু আমার কাছে কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। বহু চেষ্টা করেও আমি ব্যর্থ হয়েছি। সিরাজ-উদ-দৌলা হয়তো সময় পাননি।’

মীরজাফর ও নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার এ ঘটনার প্রায় ৫০০ বছর আগে লক্ষ্মণ সেনের ঘটনাটাও ছিল গোলমেলে। লক্ষ্মণ সেন (আনু. ১১৭৮-১২০৬ খ্রি.) সেন বংশের তৃতীয় শাসক রূপে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার বাইরে পূর্বে আসাম ও পশ্চিমে দিল্লির কাছাকাছি এলাকার রাজা ছিলেন। ১২০৩ খ্রিষ্টাব্দে দিল্লি সালতানাতের তুর্কি সেনা ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজির ছোটখাটো বাহিনীর হাতে লক্ষ্মণ সেনের রাজধানী গৌড় আক্রান্ত হলে তিনি পূর্ববঙ্গের মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে আশ্রয় গ্রহণ করেন। নিজ রাজধানীতে তার জন্য দুপুরের ভোজ আয়োজন করা হয়েছিল। খাবার তালিকায় হয়তো লক্ষ্মণের জন্য মুরগি কিংবা নদীর পাঙাশ মাছও ছিল, বখতিয়ারের বখে যাওয়া বৎসরা পরে যা ভক্ষণ করছে। কিন্তু কাউকে পদত্যাগপত্র না দিয়ে এমনকি রান্না করা খাবারও মুখে না তুলে এভাবে মুন্সীগঞ্জে চলে এসে তিনি কোনো মুনশিয়ানার পরিচয় দেননি লক্ষ্মণ সেন।

এ যুগেও অসীম ক্ষমতাধর ও স্বৈরশাসকের প্রতীক হয়ে ওঠা একজন সাদ্দাম হোসেন, মুয়াম্মার গাদ্দাফি বা আসাদ ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময়ও কোনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তাই বলে তাদের পদত্যাগপত্র নিয়ে তেমন কোনো কথা হয়নি, মাথাব্যথার জন্য কেউ প্যারাসিটামলও খাননি। কথা শুধু এই বাংলা মুল্লুকে। পদত্যাগপত্র নিয়ে অর্বাচীনদের এত মাথাব্যথা যে, অ্যান্টিবায়োটিকেও তা দূর হচ্ছে না। কে কোথায় গেলেন, পালালেন না বেড়াতে গেছেন, টুপ করে কবে ঢুকে পড়বেন, এ নিয়ে চিন্তার শেষ নেই চিকন বুদ্ধিওয়ালাদের।

পলাশীর যুদ্ধের পর ইংরেজরা প্রায় ২০০ বছর বাঙালিদের জ্বালিয়েছে। পূর্বপুরুষদের সেই শোক বাঙালিরা না ভুলে প্রতিশোধ নিতে খোদ বিলেতে কোন বাগানের কোন টিউলিপ ফুল পদত্যাগপত্র জমা দিল, নিজ থেকে দিল না দিতে বাধ্য হলো—এ নিয়ে ঘুম হারাম করে তুলেছে। ঘুমের ওষুধ খেয়েও যারা ঘুমাতে পারছেন না, তারা রাত জেগে জেগে কী আর করবেন। পদত্যাগপত্র নিয়ে কিছু প্যানপ্যানানি শুনুন।

সাম্প্রতিক সময়ে পদত্যাগ বিষয়টি রয়েছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। এ নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। সারা বিশ্বেই অনেক বিচিত্র পদত্যাগের ঘটনা রয়েছে। শুধু পদত্যাগের কারণেই নয়, বরং পদত্যাগপত্র বৈচিত্র্যের কারণেও সেসব কৌতূহলী করে তোলে অনেককে। ব্যান্ড বাজিয়ে পদত্যাগের ঘটনার মতো বিরল পদত্যাগ খুব কমই শোনা গেছে। আমেরিকার একটি প্রাচীনতম রাজ্য রোড আইল্যান্ড। এই দ্বীপ রাজ্যের অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য হোটেলের একটি ম্যারিয়ট রেনেসাঁ। (Hotel Marriott Renaissance)। এই হোটেলের রুম সার্ভিস শাখায় কাজ করতেন জোয়ে ডি ফ্রান্সিসকো। প্রায় সাড়ে তিন বছর চাকরি করলেও তার পথচলা কখনোই সুখের ছিল না। তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তথা বসের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতপার্থক্যের কারণে ঝগড়াঝাটি আর বকাঝকা ছিল তার নিত্যদিনের সঙ্গী। এর মধ্যে সব কর্মচারীকে নিয়ে একটা ইউনিয়ন করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। একদিকে দিনে ১৩ ঘণ্টা শ্রম আর অন্যদিকে বসদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার কারণে জোয়ে চাকরি থেকে ইস্তফা দেওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু চাকরি ছেড়ে যাওয়ার সময় বসদের এক হাত নেওয়ার চিন্তা জেঁকে বসল তার মাথায়। অনেক ভেবেচিন্তে বের করলেন এক অদ্ভুত পদ্ধতিতে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার কৌশল, যা তার ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশের পাশাপাশি বসের জন্যও হবে তিক্ত অভিজ্ঞতা। যেই ভাবা সেই কাজ। নির্দিষ্ট দিনে জোয়ে এবং তার বন্ধুরা মিলে রাস্তায় র্যালি করার জন্য ব্যবহৃত একটি ব্যান্ড দল ও আরও কিছু বাদ্যযন্ত্র জোগাড় করলেন। এরপর নির্দিষ্ট দিনে সবাইকে নিয়ে হোটেলে ঢুকেই আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে শুরু করলেন বাদ্য বাজান। বাদ্যের তালে তালে বাজতে লাগল একটি সার্বিয়ান গানের সুর ‘আমি যাচ্ছি...’। এরপর দলবল দিয়ে বাদ্যের তালে তালেই ঢুকে পড়লেন বসের অফিসে। আর নাচতে নাচতেই হতবিহ্বল বসের দিকে এগিয়ে দিলেন তার পদত্যাগপত্র। হোটেল থেকে বিদায় নিলেন জোয়ে। সবার ধারণা ছিল, এটাই বোধহয় জোয়ের শেষ চাকরি। কারণ এই হোটেলে চাকরির অভিজ্ঞতার সনদের জোরে তিনি কখনো চাকরি পাবেন না। আর রেফারেন্স হিসেবে বসের নাম নিজের বায়োডাটায় লেখার তো প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, জোয়ে আবারও চাকরি পেয়েছেন। তবে কোথায়, তা গোপন রাখা হয়েছে।

কেকের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পেশ করার ঘটনাটি বিশ্বের সবচেয়ে মজার পদত্যাগপত্রের নমুনা। ঘটনার সূত্রপাত ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল। ইংল্যান্ডের বর্ডার ফোর্সের ইমিগ্রেশন অফিসার ছিলেন ক্রিস হোমস , যার বয়স ৩১ বছর। সরকারি চাকরির পাশাপাশি ক্রিস ভালোবাসতেন নানারকম কেক তৈরি করতে। একসময় পেশায় রূপ নিল এই কেক তৈরি। খেতাবও মিলল মিস্টার কেক রূপে। বিশেষত তার পুত্র বেনজামিনের জন্মের পর মনে হলো সরকারি চাকরি তাকে মানায় না। বরং এসব শিশুর জন্য কেক তৈরি এবং তাদের মুখে হাসি ফোটানোই অনেক ভালো হবে। তখনই ভাবেন চাকরি থেকে পদত্যাগের কথা। সেইসঙ্গে এটাও ভাবেন যে, তার তৈরি একটি কেকেই তিনি কর্তৃপক্ষকে তার পদত্যাগের কথা জানাবেন। তবে গোপন রাখলেন তার ইচ্ছার কথা। পুত্র বেনজামিন জন্মের প্রায় এক সপ্তাহ পর ১৮টি ডিম দিয়ে ১২ ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের একটি সুন্দর কেক তৈরি করলেন। কেকের ওপর সাদা একটি প্রলেপে কালো ক্রিম দিয়ে স্পষ্ট অক্ষরে কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিলেন তার পদত্যাগের বিষয়টি। ক্রিসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং সহকর্মীরা এতে অবাক হলেও অখুশি হননি। এক সহকর্মীর মতে, কেকটি ছিল অত্যন্ত সুস্বাদু।

বর্তমান বিশ্বের অন্যতম চালিকাশক্তি কম্পিউটার। আর কম্পিউটারের ব্যাপক ব্যবহারের নেপথ্যে রয়েছে আমেরিকার মাইক্রোসফট কোম্পানির নিত্যনতুন সফটওয়্যার। মাইক্রোসফট কোম্পানির এক্সেল প্রোগ্রাম যারা তৈরি এবং আধুনিকায়ন করেন, তাদের বলা হয় এক্সেল টিম। এই এক্সেল টিমেরই অন্যতম নারী সদস্য ছিলেন ক্যারেন এক্সচেং। প্রায় তিন বছর মাইক্রোসফটের একজন ডিজাইনার হিসেবে সাফল্যের সঙ্গে চাকরি করেন ব্যারেন এক্সচেং এবং এক্সেল স্প্রেড শিট তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। কিন্তু বিনোদন জগৎ বিশেষত চলচ্চিত্র এবং মঞ্চে সংগীত পরিবেশনকেই বেশি পছন্দ করতেন ব্যারেন। তাই তিন বছরের মাথার সিদ্ধান্ত নিলেন মাইক্রোসফট ছেড়ে যাওয়ার। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিলেন কাগজ, কলম, প্রিন্ট কপি বা ইমেইল নয়, সংগীত এবং ভিডিও হবে তার সিদ্ধান্তের বাহক। যেই ভাবা সেই কাজ। গিটার বাজিয়ে ‘আমেরিকান পাই’ গানের সুরে সুরে ব্যক্ত করলেন তার পদত্যাগের কথা, কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা, সহকর্মীদের সঙ্গে তিন বছরের মধুর সময়, তার টিমের অর্জন এমনকি পরবর্তীকালে তার সঙ্গে যোগাযোগের ঠিকানা, কিছুই বাদ পড়েনি সেই গান ও মিউজিক ভিডিওতে। এরপর ধারণকৃত গান ও ভিডিওটি একদিকে ইউটিউবে জুড়ে দিলেন অন্যদিকে ইমেইলে পাঠিয়ে দিলেন কর্তৃপক্ষ এবং প্রিয় সহকর্মীদের।

সম্পূর্ণ রঙিন পদত্যাগপত্রের নজির খুব একটা নেই। সাদা কাগজে কালো কালির আঁচড়ে হাতে লিখে বা টাইপ করে কিংবা ইমেইল করে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়াটাই একটি সাধারণ রীতি। কিন্তু ক্যাটেরিন স্যাক ডানাল (সংক্ষেপে ক্যাট) ছিলেন এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। পেশায় মূলত গ্রাফিকস ডিজাইনার হলেও চারুকলায় সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী ক্যাট ওয়েব ডিজাইন, ছবি আঁকা, ভিডিওগ্রাফি ও ফটোগ্রাফিতেও ছিলেন সমান দক্ষ। তাই অফিসের কাজের পাশাপাশি বাসায় বসে কিংবা অবসর মুহূর্তে অন্যান্য কাজও করতেন তিনি। কিন্তু কিছু পরশ্রীকাতর লোকজন এটাকে সহজভাবে নিতে পারলেন না। তাই ক্যাটের বসের কাছে জুড়ে দিলেন নানাবিধ অভিযোগ। বস ক্যাটকে খুলে বললেন সবকিছু। জানিয়ে দিলেন যে, তিনি নিজে ক্যাটের কাজে সন্তুষ্ট হলেও তিনি চান না তার সহকর্মীরা তার নামে কোনো অভিযোগ করুক। এমনিতেই বাবার অসুস্থতার জন্য ক্যাটের মন খারাপ ছিল। তদুপরি সহকর্মী এবং বসের এ আচরণে ক্ষুব্ধ ক্যাট সিদ্ধান্ত নিলেন পদত্যাগ করার। শিল্পী হিসেবে ক্যাটের হাতে উঠে এলো ছবি আঁকার রঙিন ক্রেওন (পেনসিল)। আর তা দিয়েই বস ওয়েস্টকে উদ্দেশ্য করে ২০০৯ সালের ২৬ জুলাই লিখে ফেললেন তার পদত্যাগপত্র।

আমেরিকার এক রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার তার পদত্যাগপত্র জমা দিতে গিয়ে তৈরি করেছিলেন একটি প্যারোডি গান। পরনের গেঞ্জির সামনের দিকে ‘আমি যাচ্ছি’ বা (I Quit) লিখে সারা রেস্টুরেন্টে নেচে নেচে গাইলেন আইস আইস বেবি গানের প্যারোডি। সব গ্রাহকের তুমুল করতালির মধ্য দিয়ে ম্যানেজার এগিয়ে গেলেন তার পদত্যাগপত্র জমা দিতে। সেই পদত্যাগপত্রে লেখা ছিল—‘অনুগ্রহ করে এ কাজগুলোকে আমার পদত্যাগের আনুষ্ঠানিকপত্র হিসেবে গ্রহণ করুন, যা ৪ মে ২০০৯ রোববার থেকে কার্যকর হবে।’

এমনি ধরনের কথা ৪৮টি কাপ কেকের ওপর লিখে এবং দুটি ট্রেতে কাপগুলো সাজিয়ে পদত্যাগপত্র হিসেবে জমা দিয়েছিলেন অ্যামি রোজ লি ব্লাঞ্জ নামের একজন চাকরিজীবী। সাদা ক্রিমের ওপর নীল রঙে কথাগুলো লিখতে রোজের ৪৫টি কাপ কেক লেগেছিল। একটি ট্রের তিনটি কাগজ সাজিয়ে ছিলেন লাল ও নীল রঙের ক্রিম দিয়ে। কাপের লেখায় অফিসের গুণগান এবং সহকর্মীদের সবার সৌভাগ্য কামনা করতেও ভোলেননি রোজ।

প্রিয় পাঠক, আর শুনবেন পদত্যাগপত্র নিয়ে প্যানপ্যানানি? না চাইলে এখানেই তবে ইতি টানি।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত মেজর। গবেষক, কলামিস্ট ও বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কলম্বোতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ফিরেছেন মিরাজ

বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে হাওরে হাউসবোট দখলের অভিযোগ 

বৃহস্পতিবার শুরু এইচএসসি, অংশ নিচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

অতর্কিত হামলায় ইসরায়েলের ৭ সেনা নিহত

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

লাল ডিম না সাদা ডিম, কোনটির পুষ্টিগুণ বেশি

ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে দুটি সংবাদমাধ্যম, ট্রাম্পের ক্ষোভ

মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদন / বাঙ্কার বাস্টারেও ধ্বংস হয়নি ইরানের পরমাণু কেন্দ্র

ইরানে ফের হামলার চেষ্টা, ইসরায়েলি ড্রোন ভূপাতিত

রাজশাহী মহানগরীর থানা-ওয়ার্ড যুবদলের কমিটি গঠনে সতর্ক চিঠি

১০

ভুল রক্ত পুশ করায় মৃত্যুর মুখে রোগী, পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও

১১

একযোগে ৩৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১২

চিনি খেলে কি ডায়াবেটিস হয়? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা 

১৩

খামেনির বিপদ কাটেনি, সামাল দিতে হবে নিজ জাতির ক্ষোভ

১৪

ইরানে যুদ্ধের অবসান : তেহরানের বর্তমান পরিস্থিতি

১৫

মাঝ নদীতে ভাসছিল ৪০ যাত্রীসহ ট্রলার, এরপর যা ঘটল

১৬

বিএনপিতে দখলবাজ নেতাকর্মীর স্থান নেই : মিফতাহ্ সিদ্দিকী

১৭

সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম

১৮

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৯

২৫ জুন : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

২০
X