মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ১১ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১১ জুলাই ২০২৫, ০৭:৪৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শুল্কের দরাদরিতে কি ফিরবে স্বস্তি

শুল্কের দরাদরিতে কি ফিরবে স্বস্তি

কেবল শুল্ক নয়, কোনো কিছুতেই চূড়ান্ত থাকেন না যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত নয়। ট্রাম্পের গোটা প্রোফাইল বা অভিধানে স্বস্তির বিষয়আসয় নেই বললেই চলে। নিজে স্বস্তিতে থাকেন না, কাউকে স্বস্তি দেনও না। প্রকারান্তরে এটি তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য, সৌন্দর্য। বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে নতুন শুল্কের হার ও সময়সীমাও ‘শতভাগ চূড়ান্ত নয়’, যে কোনো সময় তাতে হেরফের আসতে পারে। আর দর-কষাকষির সুযোগ তো রেখেছেনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেইসঙ্গে টোকা জারি রাখলেন বাণিজ্যযুদ্ধে।

জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান কিছু বাণিজ্যিক অংশীদারকে চিঠি পাঠিয়ে ট্রাম্প জানিয়েছেন, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে স্থগিত করা পাল্টা শুল্ক তিন সপ্তাহের মধ্যে, এমনকি আগের চেয়েও বেশি হারে ফিরে আসবে। চিঠিতে এও বলে রেখেছেন, টোকিও ও সিউলের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করা হবে। আর ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও মালয়েশিয়াসহ ১৪ দেশের ওপর ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ। আগস্টের সময়সীমা সম্পর্কে বলেছেন, সময়সীমা ঠিকঠাক রয়েছে, তবে একেবারে শতভাগ নয়।’

ট্রাম্প বরাবরই ভিন্ন স্বভাব-বৈশিষ্ট্যধারী। তা জানা থাকার পরও মাঝেমধ্যে নতুন করে জানতে হয়। চিনতে হয় আবারও। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের অন্যতম বাজার যুক্তরাষ্ট্র গত এপ্রিলে এ দেশের পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। তখন আগ্রাসী এই শুল্ক হার কার্যকর করার আগে সময় দিতে ট্রাম্পকে চিঠি লিখেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর বাড়তি এই শুল্ক কার্যকরের আগে তিন মাস সময় দেন ট্রাম্প। সেই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে পদক্ষেপ নিয়ে দেশটির সঙ্গে চুক্তিতে পৌঁছাতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এর মধ্যে শুধু যুক্তরাজ্য ও ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি হয়েছে। ভারতের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টিও কাছাকাছি। ট্রাম্পের ওই তিন মাসের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে গেল সোমবার তা আরও বাড়িয়ে আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত করেন তিনি। একই সঙ্গে ১৪টি দেশের সরকারপ্রধানদের কাছে এদিন একটি করে চিঠিও তিনি পাঠিয়েছেন। তাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি নিরসনের বিষয়ে সমাধান না এলে ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে বর্ধিত হারে শুল্ক দিতে হবে বলে জানানো হয়। এর একটি চিঠি তিনি পাঠিয়েছেন ড. ইউনূসকে।

ট্রাম্প তার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে প্রকাশ করেছেন। সেটিও বেশ ইন্টারেস্টিং। চিঠিতে ট্রাম্প লিখেছেন, আপনাকে এ চিঠি পাঠানো আমার জন্য অনেক সম্মানের, যাতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের দৃঢ়তা ও অঙ্গীকারের প্রতিফলন রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে, যদিও আপনার মহান দেশের সঙ্গে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তথাপি, আমরা আপনার সঙ্গে সামনে এগিয়ে চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তবে তা হবে আরও ভারসাম্যপূর্ণ ও ন্যায্য বাণিজ্যের ভিত্তিতে। সে কারণে আমরা আপনাকে বিশ্বের এক নম্বর বাজার যুক্তরাষ্ট্রের অসাধারণ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে অনেক বছর আলোচনা করেছি এবং এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, বাংলাদেশের শুল্ক ও অশুল্ক, নীতিসমূহ এবং বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতার কারণে যে দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী বাণিজ্য ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। দুঃখজনকভাবে, আমাদের সম্পর্ক একে অন্যের সমকক্ষ থেকে অনেক দূরে।

২০২৫ সালের ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো বাংলাদেশের যে কোনো ও সব ধরনের পণ্যের ওপর আমরা মাত্র ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করব। এই শুল্ক সব খাতভিত্তিক শুল্কের অতিরিক্ত হিসেবে প্রযোজ্য হবে। উচ্চ শুল্ক এড়ানোর উদ্দেশ্যে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো হলে সেগুলোর ওপরও সেই উচ্চ শুল্ক আরোপ হবে। অনুগ্রহ করে এটা অনুধাবন করেন যে, ৩৫ শতাংশ সংখ্যাটি আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের যে বাণিজ্য ঘাটতি বৈষম্য রয়েছে, তা দূর করার জন্য যা প্রয়োজন তার থেকে অনেক কম। আপনি অবগত যে, যদি বাংলাদেশ বা আপনার দেশের বিভিন্ন কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন বা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে কোনো শুল্ক আরোপ করা হবে না। বস্তুত আমরা সম্ভাব্য সবকিছু করব যাতে দ্রুত, পেশাদারত্বের সঙ্গে ও নিয়মিতভাবে অনুমোদন পাওয়া যায়, অন্যভাবে বললে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

যদি কোনো কারণে আপনি আপনার শুল্ক বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নেন, তখন আপনি যে পরিমাণ শুল্ক বাড়াবেন, তা আমাদের আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্কের ওপর যোগ করা হবে। অনুগ্রহ করে এটা উপলব্ধি করুন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি, যেটা স্থায়ী হওয়ার নয়, সেটা তৈরির পেছনে ভূমিকা রাখা বাংলাদেশের অনেক বছরের শুল্ক ও অশুল্ক নীতিসমূহ এবং বাণিজ্য বাধা সংশোধন করার লক্ষ্যে এসব শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এ ঘাটতি আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি এবং সত্যিকার অর্থে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও বড় হুমকি!

আপনার বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে আমরা আগামী বছরগুলোতে আপনার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে চাই। আপনি যদি এখন পর্যন্ত বন্ধ রাখা আপনার বাণিজ্য বাজার যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উন্মুক্ত করতে চান এবং শুল্ক, অশুল্ক নীতি ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূর করেন, তাহলে আমরা সম্ভবত এই চিঠির কিছু অংশ পুনর্বিবেচনা করতে পারি। এই শুল্কহার আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে বাড়ানো বা কমানো হতে পারে। আপনি কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের ওপর হতাশ হবেন না। সবশেষে ‘এই বিষয়ে মনোযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ’ উল্লেখ করে লিখেছেন—শুভ কামনাসহ, বিনীত, ডোনাল্ড জে ট্রাম্প।

বাংলাদেশের জন্য ২ শতাংশ কমিয়ে ৩৭ থেকে ৩৫ শতাংশে শুল্ক নামানো নিয়ে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূসকে লেখা চিঠিটিতে ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্পকে নতুন করে চেনার-জানার বিষয় রয়েছে। চিঠিই কি চূড়ান্ত? সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি একে চূড়ান্ত বলব। কেউ যদি ভিন্ন প্রস্তাব দেয় এবং সেটা আমার ভালো লাগে। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ‘স্বাধীনতা দিবস’ ঘোষণা করে ট্রাম্প বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর ব্যাপক হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। সে সময় ওইসব দেশের জন্য ১০ শতাংশ শুল্ককে ভিত্তি হিসেবে ধার্য করা হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দেওয়ায় ট্রাম্প দ্রুতই ১০ শতাংশের ওপরে যে শুল্ক ছিল, তা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন। এ অতিরিক্ত শুল্ক গত বুধবার থেকে আবার কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। এর আগেই ট্রাম্প সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের ওই চিঠি পাঠান।

জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানদের কাছে পাঠানো প্রায় হুবহু একরকমের চিঠিতে ট্রাম্প বলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে পারস্পরিক (স্বার্থের অনুকূল) নয়’—এ কারণেই ২৫ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে। যদি দেশগুলো পাল্টা ব্যবস্থা নেয়, তবে আরও কড়াকড়ি শুল্ক আরোপের হুমকি দেন ট্রাম্প। এরপর ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে এ সময়সীমা আনুষ্ঠানিকভাবে ১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়ে দেন। নতুন এ সময়সীমা কার্যত আরেক দফা বিলম্বই এনে দিল। এর ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বক্তব্যে আবারও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, আসলে চূড়ান্ত সময়সীমা কোনটি? হারও কি এমনই থাকবে? ট্রাম্পের চিঠি অনুযায়ী, ইন্দোনেশিয়ার পণ্যে ৩২ শতাংশ, বাংলাদেশের পণ্যে ৩৫ শতাংশ ও থাইল্যান্ডের ওপর ৩৬ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করা হবে। চিঠি পাওয়া অধিকাংশ দেশের শুল্কহার পূর্বঘোষিত হারগুলোর মতোই ছিল; যদিও লাওস ও কম্বোডিয়ার মতো কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে কিছুটা কম দেখা গেছে। ‘৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি’র প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। কিন্তু এখন পর্যন্ত শুধু যুক্তরাজ্য ও ভিয়েতনামের সঙ্গে দুটি চূড়ান্ত চুক্তি হয়েছে। চীনের সঙ্গে পাল্টাপাল্টি অস্বাভাবিক উচ্চ শুল্ক কিছুটা কমানোর ব্যাপারে একটি সমঝোতা হয়েছে।

ট্রাম্প কেন প্রথমেই জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে গেলেন—জানতে চাইলে হোয়াইট হাউসের উপদেষ্টা লেভিট বলেন, ‘এটা প্রেসিডেন্টের এখতিয়ার। তিনিই দেশগুলো বেছে নিয়েছেন।’ মানে বাংলাদেশের বিষয়টিও একেবারে ট্রাম্পেরই এখতিয়ার। ব্রাজিলে তৈরি পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পরিকল্পনাও এমনই। গত বছর ব্রাজিলের সঙ্গে বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্র লাভজনক অবস্থানে ছিল। তারা ব্রাজিলে যত পণ্য বিক্রি করেছে, তার চেয়ে কম পণ্য আমদানি করেছে। চিঠিতে ট্রাম্প প্রস্তাবিত ৫০ শতাংশ শুল্ককে ‘প্রয়োজনীয়’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের বর্তমান সরকারের গুরুতর অবিচার সংশোধনের জন্য এটি জরুরি।’

কোনটি জরুরি, কোনটি মামুলি; তা নির্ধারণের পুরো এখতিয়ার ট্রাম্পেরই। যার আরেক অর্থ দাঁড়ায় গোটা দুনিয়া এখন ক্ষ্যাপাটে ট্রাম্পেরই। তিন মাস ধরে আলোচনার পর বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৭ থেকে ৩৫ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণও তারই এখতিয়ার। তা এড়াতে কোনো পণ্য ঘুরপথে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হলে, সেই পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপের কড়া বার্তা তো রয়েছেই। বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনসহ একটি টিম যুক্তরাষ্ট্রে এ নিয়ে তয়তদবিরে খুব খাটছেন। আশা ছাড়ছেন না। ১ আগস্ট পর্যন্ত তো সময় আছেই। তার ওপর ভিন্ন মতিগতির ট্রাম্প বলে কথা। তিনি এ সিদ্ধান্তে অনড় থাকবেন জানিয়েছেন। শতভাগ অনড় থাকবেন না, সে কথাও কিন্তু বলেছেন।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কিউবার প্রেসিডেন্ট ও বিলাসবহুল হোটেলগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

‘ফেনীতে বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প সেনাবাহিনীকে দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পাল্টা প্রশ্ন / আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর না হলে পাঁচজনকে কীভাবে গ্রেপ্তার করল

মিটফোর্ডের ঘটনায় সরকারের নীরবতা নিয়ে বাঁধনের ক্ষোভ

সৌদিতে অবৈধভাবে মাছ ধরায় বাংলাদেশি আটক

টেস্ট ক্রিকেটে ডিউক বল নিয়ে কেন এত বিতর্ক?

নড়াইলে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

বিতর্কিত কিছু বলে ম্যাচ ফি হারাতে চান না বুমরাহ

মেসিকে সম্মান জানিয়েই ক্যাম্প ন্যু উদ্বোধনের পরিকল্পনা বার্সার

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন, ‘বিমানে বোমা’

১০

বাংলাদেশে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ‘AI & Security’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

১১

জোতার ‘২০’ নম্বর জার্সিকে অবসরে পাঠাচ্ছে লিভারপুল

১২

প্রশাসনিক ব্যর্থতার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিপর্যস্ত : যুবদল সভাপতি

১৩

চুয়েট ছাত্রদলের খসড়া কমিটি, ৯ শিক্ষার্থীকে শোকজ

১৪

টিভিতে প্রেসিডেন্টকে দেখতে না চাওয়ায় ছয় মাসের জেল

১৫

যুবদল নেতা মাহাবুব হত্যা, পুলিশ হেফাজতে ভ্যানচালক 

১৬

প্রথমে আপনি যা দেখেছেন, তা প্রকাশ করে আপনার লুকানো মানসিক শক্তি

১৭

প্রভিডেন্ট ফান্ডসহ আকিজ বাশির গ্রুপে চাকরি

১৮

ডব্লিউএইচও থেকে পুতুলের ছুটি, প্রেস সচিবের স্ট্যাটাস 

১৯

লেবাননে ১০ কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

২০
X