মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ২০ আগস্ট ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২০ আগস্ট ২০২৫, ০৮:১৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
এ কথা সে কথা

আমাদের অনিল আম্বানিরা

আমাদের অনিল আম্বানিরা

ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনাঢ্য আম্বানি পরিবার। বনেদি এই ধনবান পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানি। পুরো নাম ধীরজলাল হিরাচন্দ আম্বানি। জন্ম ১৯৩২ সালে ভারতের জুনাগর রাজ্যে (বর্তমান গুজরাট)। মৃত্যুবরণ করেন ২০০২ সালে। তিনি ভারতের বিখ্যাত রিলায়েন্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। একসময় ভারতের ব্যাংকগুলো তাকে ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি তার কোম্পানির শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে পুঁজি সংগ্রহ করেন। বস্ত্র, ইস্পাতসহ নানা খাতে তিনি তার ব্যবসা সম্প্রসারিত করেছিলেন। শিল্প ও বাণিজ্যে অবদানের জন্য ১৯৭৭ সালে তাকে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদক ‘পদ্মভূষণ’ প্রদান করা হয়। তবে একসময় করফাঁকি, বাজার হেরফের, দুর্নীতি, কারসাজি ইত্যাদির অভিযোগ আনা হয়েছিল ধীরুভাই আম্বানির বিরুদ্ধে। উদ্দেশ্য ছিল, তার কোম্পানিসমূহে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু বুদ্ধিমান ধীরুভাই আকর্ষণীয় মুনাফা ঘোষণা করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা অটুট রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন।

ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যুর পর তার বিশাল শিল্পরাজ্যের দায়িত্ব পান তার দুই ছেলে মুকেশ আম্বানি ও অনিল আম্বানি। তবে বেশি দিন তারা যৌথ নেতৃত্বে পিতার রেখে যাওয়া শিল্প-সাম্রাজ্যের হাল ধরে রাখতে পারেননি। অচিরেই নেতৃত্ব নিয়ে দুই ভাই দ্বন্দ্বে লিপ্ত হন। তাদের দুই ভাইয়ের এ দ্বন্দ্বের ফলে যখন রিলায়েন্স গ্রুপের আকাশে কালো মেঘ বিস্তার লাভ করছিল, তখন তাদের মা কোকিলাবেন আম্বানি দুই পুত্রের মাঝখানে দাঁড়ান। প্রয়াত স্বামীর রেখে যাওয়া সম্পদ যাতে পুত্রদের দ্বন্দ্বের কারণে ধ্বংস হয়ে না যায়, সেজন্য তিনি একটি চুক্তির মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেন। চুক্তিটি ছিল একটি অপ্রতিযোগিতামূলক চুক্তি। সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী মুকেশ আম্বানি রিলায়েন্স গ্রুপের গ্যাস, তেল ও পেট্রোকেমিক্যাল ইউনিটগুলোর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। আর অনিল আম্বানি টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং আর্থিক পরিষেবার প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নেন। এরপর মুকেশ আম্বানি তার নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা ও পরিকল্পনায় ব্যবসায়ের সম্প্রসারণ করেন। বর্তমানে মুকেশ এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি, বিশ্বে তার অবস্থান ১৩তম। তার সম্পদের পরিমাণ ১০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

অন্যদিকে অনিল আম্বানির পথচলাটা সাবলীল হয়নি। প্রথমদিকে ব্যবসায়ে সফলতা পেলেও একসময় এসে পিছিয়ে পড়তে থাকেন। ২০০৬ সালের জুলাই মাসে পিতার ব্যবসায় ভাগ করে পৃথক ব্যবসায় শুরু করার পর ‘রিলায়েন্স এডিএ গ্রুপ’ নামে কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি রিলায়েন্স ক্যাপিটাল, রিলায়েন্স পাওয়ার এবং রিলায়েন্স কমিউনিকেশনসসহ বেশ কয়েকটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির নেতৃত্ব দেন। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বড় ভাই মুকেশ আম্বানি কখনোই রাজনীতি করার চিন্তাভাবনা না করলেও অনিল আম্বানি সেখানে নাক গলিয়েছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সালে পর্যন্ত ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে ভারতীয় পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের একজন স্বতন্ত্র সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এটা বোঝা যায় যে, ব্যবসায়িক পরিধি বিস্তারের উদ্দেশ্যে অনিল আম্বানি রাজনীতিকে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। সেজন্য তার সঙ্গে ভারতের শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিকদের সম্পর্ক ও লেনদেনের কথা শোনা যেত। ২০১৮ সালে ভারতের প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এ মর্মে অভিযোগ করে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সহায়তায় একটি ফরাসি উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুদ্ধবিমান সরবরাহ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরে সক্ষম হয়েছিলেন অনিল আম্বানি। বলা হয়ে থাকে, ওই চুক্তি থেকে অনিলের কোম্পানি ৩ শতাংশ কমিশন পেয়েছিল।

অনিল আম্বানি একসময় বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের একজন থাকলেও ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের একটি আদালতের সামনে তিনি নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছিলেন। তবে তার সে ঘোষণা কারও কাছেই বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। অনেকের মতে, একটি বিশেষ ঋণ থেকে পরিত্রাণ পেতে অনিল ওই চাতুর্যের আশ্রয় নিয়েছিলেন। সম্প্রতি অনিল আম্বানি পুনরায় সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন। এবারও অর্থসংক্রান্ত কেলেঙ্কারির জন্য। খবরে বলা হয়েছে, ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া’ (এসবিআই) অনিল আম্বানিকে ‘ফ্রড’ বা প্রতারক হিসেবে ঘোষণা করেছে। পাশাপাশি তার মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স কমিউনিকেশনসকেও ফ্রড ঘোষণা করেছে এসবিআই। ভারতীয় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা ‘এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট’ (ইডি) সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, অনিল আম্বানির রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড প্রায় ১৪ হাজার কোটি রুপির ঋণ জালিয়াতি করেছে। ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী সে দেশের পার্লামেন্টকে সম্প্রতি জানিয়েছেন, রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার (আরবিআই) নির্দেশনা অনুযায়ী, গত ২৪ জুন স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া রিলায়েন্স কমিউনিকেশনসকে প্রতারক শ্রেণিভুক্ত করেছে।

খবরটি নিঃসন্দেহে চাঞ্চল্যকর। পিলে চমকানোও বলা যায়। একসময়ের বিশ্বসেরা ধনীদের একজন, ভারতের মতো বিশাল দেশের ধনীদের তালিকার শীর্ষ পর্যায়ের এ ব্যক্তিকে সে দেশের স্টেট ব্যাংকের প্রতারক ঘোষণা করা অবিশ্বাস্য বলেই মনে হয়। তবে বাস্তবতা হলো, ধীরুভাই আম্বানির সন্তান অনিল আম্বানি এখন শুধু ভারত নয়, গোটা বিশ্বে প্রতারক হিসেবে চিহ্নিত ও পরিচিত হবেন। এটা ভারতের জন্যও কোনো সুখকর বিষয় নয়। যেখানে পিতার ব্যবসায়ের সমান উত্তরাধিকারী হিসেবে পৃথক ব্যবসা শুরু করে যার আপন বড় ভাই মুকেশ আম্বানি এখন বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তি, সেখানে অনিল আম্বানির কেন এই অধঃপতন; এ প্রশ্নের জবাব অনেকেই খুঁজে পাচ্ছেন না। আমাদের বিক্রমপুরে একটি প্রচালত কথা হলো—‘এক ধান, এক চাউল, গিন্নিগুণে আউলঝাউল।’ মানে, একই ধানের চাল দিয়ে ভাত রান্নার ক্ষেত্রে রাঁধুনির পারদর্শিতার কারণে হেরফের হয়। পিতার সম্পত্তির সমান ভাগ পেয়েও অনিল কেন তা গুছিয়ে রেখে সামনে আগুয়ান হতে পারলেন না, সেটা এখানে বসে বলা সম্ভব নয়। তবে যতটুকু সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, অনিল তার বড় ভাই মুকেশের মতো স্বচ্ছ ব্যবসায়ী নন। তিনি অনেক প্রতারণা-জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। যে কারণে ঋণে জর্জরিত হয়ে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আমাদের দেশে অন্য অনেক কিছুর অভাব থাকলেও ভণ্ড-প্রতারকের কোনো অভাব নেই। রাষ্ট্র ও সমাজের নানা স্তরে এসব প্রতারক মহাদাপটে তাদের কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এরা ব্যাংক ফোকলা করে দেয়, শেয়ারবাজার থেকে লোপাট করে লাখ লাখ কোটি টাকা। এরাও একেকজন অনিল আম্বানি; যারা জালিয়াতি-প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেয় জনগণের সঞ্চিত অর্থ। কখনোবা তা পাচার করে দেয় দেশের বাইরে। ভারতের অনিল আম্বানি প্রতারণা-জালিয়াতি করলেও বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন কি না, সে তথ্য উঠে আসেনি। অবশ্য কয়েক বছর আগে তার বড় ভাই মুকেশ আম্বানির নাম ‘পানামা পেপারসে’ উঠেছিল। তবে আমাদের দেশের ছোট-বড় আম্বানিরা তাদের বাড়তি অবৈধ ইনকামের টাকা দেশে রাখা নিরাপদ মনে না করে পাঠিয়ে দেয় বিদেশে। কেউ গচ্ছিত রাখে সুইস ব্যাংকে, কেউবা মালয়েশিয়ায় গড়ে সেকেন্ড হোম। আবার কেউ কানাডার বেগমপাড়ায় বানায় প্রাসাদোপম বাড়ি।

আদালত কর্তৃক অনিল আম্বানির ফ্রড হিসেবে ঘোষিত হওয়ার খবর প্রকাশিত হওয়ার পরদিন (৩১ জুলাই) আমাদের দেশের তিনজন অনিলের খবর বেরিয়েছে সংবাদমাধ্যমে। খবরে বলা হয়েছে, ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’-এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণার দায়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী ও পতিত শেখ হাসিনার বাণিজ্যবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তদীয় পুত্র আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তৎকালীন চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে দেশের পুঁজিবাজারে ‘আজীবন অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করেছে বিএসইসি। তাদের মধ্যে সালমান এফ রহমানকে ১০০ কোটি ও শায়ানকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিএসইসির তৎকালীন কমিশনার ড. শামসুদ্দীন আহমদকে বেক্সিমকোর গ্রিন সুকুক ইস্যুতে অনিয়মের দায়ে পাঁচ বছরের জন্য পুঁজিবাজারে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।

খবরটি ব্যতিক্রমী হলেও খুব একটা আশাব্যঞ্জক মনে করার কারণ নেই। কেননা, আমাদের দেশে এ ধরনের ‘অবাঞ্ছিত’ ব্যক্তিদের ‘পরম বাঞ্ছিত’ ব্যক্তিতে পরিণত হতে খুব বেশি সময় লাগে না। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে এসব বাঞ্ছিত-অবাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়টি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তা ছাড়া আমাদের দেশের আইনকানুনের গায়ে এত বেশি ফাটল বা ফোকর রয়েছে যে, সেসব ফাঁক-ফোকর গলিয়ে এসব রথী-মহারথী সহজেই বেরিয়ে আসতে পারেন। ফলে যারা ভাবছেন, বহু বিতর্কিত ও দুর্নীতিবাজ হিসেবে চিহ্নিত সালমান এফ রহমান গং এবার ‘কঠিন ফাঁদে’ পড়েছেন, তাদের খুব বেশি হর্ষোৎফুল্ল হওয়ার কারণ দেখছি না। যেদিন তারা আইনের ডিটারজেন্টে পরিষ্কার হয়ে বেরিয়ে আসবেন, সেদিন পুষ্পমাল্যে তাদের মুখমণ্ডল ঢাকা পড়ে যাবে।

সালমান এফ রহমান ও তার পুত্রকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার খবর যেদিন বেরিয়েছে, ওইদিনই দৈনিক কালবেলার প্রধান প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘১০০ খেলাপির পেটে লাখ কোটি টাকা’। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। যার মধ্যে শীর্ষ ১০০টি প্রতিষ্ঠানের কাছেই খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা। এ তালিকার কীর্তিমানদের শীর্ষে রয়েছে দুর্নীতি ও অর্থ কেলেঙ্কারির মুকুটহীন সম্রাট এস আলম গ্রুপ। এই গ্রুপের ১০ প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ ৬১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর দ্বিতীয় স্থানেই রয়েছেন ‘অবাঞ্ছিত’ সালমান এফ রহমান, অর্থাৎ তার কোম্পানি বেক্সিমকো গ্রুপ। তাদের মোট ঋণের পরিমাণ মাত্র ২৬ হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে ২৩ হাজার কোটি টাকাই খেলাপি। একশ খেলাপির পুরো তালিকা দেখলে যে কারও বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, কেন বাংলাদেশের অর্থনীতি এক পা এগিয়ে তিন পা পিছিয়ে পড়ে।

স্বাধীনতার পরপর তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে ‘বটমলেস বাস্কেট’ বা তলাবিহীন ঝুড়ি বলে উপহাস করেছিলেন। সত্যি বলতে সে ঝুড়ির তলা আজ অবধি পুরোপুরি মেরামত করা যায়নি। কেন যায়নি তা কালবেলার উল্লিখিত প্রতিবেদন পাঠান্তেই উপলব্ধি করা সম্ভব।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাগরে লঘুচাপ, সারা দেশে ভারী বৃষ্টির আভাস 

দ্বিতীয় ম্যাচে যে একাদশ নিয়ে মাঠে নামতে পারে বাংলাদেশ

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিশেষ গেট চালু

সাত বীরশ্রেষ্ঠর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৭ দফা ইশতেহার ডাকসু প্রার্থীর

আরও সাত দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

আ.লীগ আমলের লুটপাটের খেসারত দিচ্ছেন ৫ ব্যাংকের গ্রাহকরা

খালি পেটে দুধ চা খাচ্ছেন? জেনে নিন পুষ্টিবিদের সতর্কবার্তা

ইরানের হামলায় ১২ দিনে ধ্বংস হলো ইসরায়েলের ২১টি স্থাপনা

ভারতে বসে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় চালু করলেন আ.লীগ নেতা হানিফ

১০

দিল্লিতে হাসিনার বাড়ির পাশেই সিআরআইয়ের কার্যালয়, মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কী সমস্যা হয়? যা বলছেন চিকিৎসক

১২

চার মাসের মধ্যে স্বর্ণের দামে রেকর্ড, পিছিয়ে নেই রুপাও

১৩

বিএনপিকে শুভেচ্ছা জানালেন সারজিস

১৪

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে ‘মধুর’ সমস্যা বাংলাদেশ দলে

১৫

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জিয়াউর রহমানের মাজারে বিএনপির শ্রদ্ধা

১৬

বিএনপিকে ধ্বংস করতে বারবার চেষ্টা হয়েছে: মির্জা ফখরুল 

১৭

টিকটকে এবার যেসব সুবিধা যোগ হলো

১৮

মোবাইলে যেভাবে দেখবেন বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস টি-টোয়েন্টি ম্যাচ

১৯

হত্যা মামলায় সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল গ্রেপ্তার 

২০
X