মহসীন হাবিব
প্রকাশ : ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:৪৫ এএম
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:০৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বাইডেন-হাসিনার ছবি কি কোনো বার্তা?

বাইডেন-হাসিনার ছবি কি কোনো বার্তা?

৯ সেপ্টেম্বর জি-২০ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশ থেকে অতিথি হয়ে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি ছবি তুলেছেন। ছবির ভাষা বলছে, তিনি যথেষ্ট আন্তরিকতার সঙ্গেই ছবি তুলেছেন। বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়ায় সেই ছবি ভাইরালের মতো প্রচার হয়েছে। বাইডেন নিজ হাতে হাস্যোজ্জ্বল সেলফি তুলেছেন বাংলাদেশের এ দুই মাতা-কন্যাকে পাশে নিয়ে। একটি ছবিতে দেখা গেছে, তিনি সায়মা ওয়াজেদের ঘাড়ে হাত দিয়ে আছেন। ছবির অভিব্যক্তিতে মনেই হয়নি যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কোনো আন্তরাষ্ট্রীয় তিক্ততা আছে। ফিজিওনোমিস্ট (যারা মুখের ভাষা পড়ার বিজ্ঞানী) ভালো বলতে পারবেন, তবে স্বাভাবিক চোখে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট মনে কোনো কালিমা না রেখে অন্তরঙ্গ হয়েই এ ছবি তুলেছেন।

এ নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে হৈচৈ শুরু হয়েছে। বলা যায় রাজনীতির খানিকটা মেরূকরণও হয়েছে। সরকারদলীয় নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠতে দেখা গেছে। আর বিরোধী দল যেন একটু কনফিউজড। সত্যি কথা বলতে কি, নিবন্ধকার নিজেও এ ছবি দেখে খানিকটা কনফিউজড। তবে নিবন্ধকারের কনফিউশন আর বিএনপির কনফিউশন একরকম নয়। এসব বিষয় বুঝতে যুক্তরাষ্ট্রের চরিত্র-বৈশিষ্ট্য এবং কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে একটু চোখ-কান খোলা রাখা দরকার।

কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণায় যা বলা হয় তা সহজ কথায়, বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচনে যারা বাধার কারণ হবে, তাদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা দেওয়া হবে না। তারও আগে কিছু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এ দুই ঘটনায় বাংলাদেশের দুই বড় দলের মধ্যে দুই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রথমত আওয়ামী লীগ বিষয়টি নিজেদের ঘাড়ে তুলে নেয়, যার কোনো প্রয়োজনই ছিল না। যদিও মুখে তারা বলেছে, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন তো আমরাও চাই। আর বিএনপি তথা সরকারবিরোধীরা বিষয়টিকে বড় আকারের ট্রাম্পকার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। তারা দেশবাসীকে বোঝাতে সক্ষম হয়, যে যুক্তরাষ্ট্র এ সরকারকে চায় না এবং দেশটি সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটে। প্রথমত সরকারের যেসব অতি উৎসাহী কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন তারা খানিকটা পিছুটান দেন। দ্বিতীয়ত, বিএনপি কর্মী-সমর্থকরা উজ্জীবিত হয়ে ওঠে এবং নতুন করে মিটিং-মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে দলকে চাঙ্গা করে তোলে। পুলিশ প্রশাসনকেও বিরোধী দলের ওপর যথেষ্ট নমনীয় আচরণ করতে দেখা যায়। অন্যদিকে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে বিদেশে বসে কয়েকজন ব্যক্তি একের পর এক সত্যির সঙ্গে মিথ্যা মিশিয়ে ভয়ানক সব প্রচারণা চালাতে থাকে, যা দেখলে মনে হতে পারে, সরকার এখন আর গদিতে নেই, পানিতে পড়ে গেছে।

এসবই যুক্তরাষ্ট্রের ওই দুটি সিদ্ধান্তের ফল। আমরা তো মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত ঠিকই ছিল। একটি দেশে বিরোধী দল যাতে মিটিং-মিছিল-সমাবেশ করতে পারে সেই নিশ্চয়তা থাকা উচিত, অবশ্য তারা যদি সহিংস হয়ে না ওঠে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তকে পুঁজি করার ব্যাপারে বিরোধী দলকে দোষ দেওয়া যায় না এ কারণে যে, তারা তো বিভিন্ন কৌশল নেবেই, তারা অবশ্যই নানা ধরনের কার্ড ব্যবহার করতে চাইবে। এটা রাজনীতির মাঠ। সরকার দলকে অস্থির ও উদ্বিগ্ন করাই তো তাদের প্রথম কাজ।

তবে যুক্তরাষ্ট্র যাই করুক, তারা পররাষ্ট্র বিষয় অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় পরিণত রাজনীতি করে। উন্নয়নশীল বিশ্বের মতো হুট করে সিদ্ধান্তে উপনীত হয় না। আমরা অতীতে দেখেছি, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতদের ব্যাপারে আমাদের রাজনীতিবিদরা নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র মুখে এসব মন্তব্যের কোনো জবাব দেয়নি। শুধু কোনো অভিযোগ তুললে, হয় তাদের পররাষ্ট্র মুখপাত্র, অথবা ইউএস এমবাসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে বলেছে, ‘এটা সঠিক নয়।’ এর বাইরে কোনো ঝগড়াঝাটিতে যায়নি। ঝগড়া করে হালকা মেজাজের লোকেরা। যুক্তরাষ্ট্র পরিণত দেশ। আমরা প্রায়ই একটি কথা বলি, যুক্তরাষ্ট্র হলো ফুটবলের ট্যারা স্ট্রাইকারের মতো, তাকায় একদিক বল শুট করে আরেকদিক। ফলে তৃতীয় বিশ্বের স্বল্পজ্ঞানী গোলকিপাররা বল কোনদিক দিয়ে জালে ঢুকছে বুঝতেই পারে না।

জি-২০ সম্মেলনের ওই ছবির তাৎপর্য অবশ্যই আছে। এটা পরিষ্কার, এমন একটি মহাব্যস্ত সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল সময় কাটানো মোটেই সহজ ছিল না, যদি ভারতের সদিচ্ছা এবং উদ্যোগ না থাকত। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অবশ্যই এ ছবির গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে জানা আছে। অর্থাৎ এ ছবি যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যবহার হবে তা না জানার কিছু নেই। এ ছবি অবশ্যই প্রমাণ করেছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তার বিরোধীরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অপাঙক্তেয় করে ফেলতে পারেনি। এমনও হতে পারে, এ ছবির মধ্য দিয়ে বাইডেন বার্তা দিলেন, বাংলাদেশে কোনো দলের প্রতি তাদের বিশেষ কোনো দুর্বলতা নেই। দ্বিতীয়ত, ইতিহাস থেকে লক্ষ করা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র বাইরের দেশের কোনো সরকারকে উৎখাত করতে চাইলে অথবা উৎখাত সম্পন্ন হলে সে দেশের ক্ষমতাচ্যুত ব্যক্তির বিরুদ্ধে করাপশন, মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ নানা অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমন কোনো চিন্তা থাকলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন ছবি তুলতেন না। সত্যিই তো, যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাওয়ার মধ্যে তো কোনো দোষ নেই! আওয়ামী লীগ কেন বিগত কয়েক মাসে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিপক্ষের দিকে ঠেলে দাঁড় করিয়েছে তা জানা নেই। দুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৮ সেপ্টেম্বর নিউ জার্সির ডেমোক্র্যাট দলের কংগ্রেসম্যান বনি ওয়াটসন কোলম্যান বাংলাদেশ ককাসে যোগদানের আগ্রহের কথা জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে কোনো অপপ্রচার হলে তা নিয়ে তিনি কংগ্রেসে সোচ্চার হবেন। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করতেও তিনি কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন। আরও একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। ব্রিকসের সদস্য হতে চেয়েছিল বাংলাদেশ। এই সদস্যপদ চাওয়ার ব্যাপারে যে দেশ বা যেসব দেশ আগ্রহ দেখায়নি, তারা বাংলাদেশের প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষী বলেই মনে করার যথেষ্ট যুক্তি আছে। তারা অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় চায়নি যে বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিপক্ষ হিসেবে অবস্থান নিক। বাংলাদেশ ব্রিকসে যোগদান করলে কফিনের শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হতো। এটা বাংলাদেশ না বুঝলেও পরিণত দেশগুলো বুঝেছিল। ব্রিকসের দেশ রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের চরম শত্রুভাবাপন্ন। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা সমাজতান্ত্রিক ও পশ্চিমাবিরোধী, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা একজন ট্রেড ইউনিয়নিস্ট এবং রাশিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল। আর চীনের তো কথাই নেই। একমাত্র ভারত তার দক্ষ রাজনীতি দিয়ে দুপক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক বজায় রাখতে পারছে, যেটা বাংলাদেশের মতো ক্ষুদ্র ও স্বল্প আয়ের দেশের পক্ষে সম্ভব নয়।

যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে অন্য একটি ধারণায় ভুল আছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীমহল এবং সাধারণ মানুষ মনে করে, বাংলাদেশের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র বিমুখ হলে সে দেশে রপ্তানি, বিশেষ করে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে, যা বাংলাদেশকে চরম অর্থনৈতিক সংকটে ফেলবে। না ভাই, সেটা চাইলেই হুট করে বন্ধ করা সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যারেক্টার এবং ক্যারেক্টারিস্টিক যারা বোঝেন তারা জানেন এটি সম্পূর্ণ একটি অমূলক ধারণা। এই বাণিজ্যে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ জড়িত। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্ট পণ্য আমদানি বন্ধ করতে চাইলে তাকে নতুন বাজার খুঁজতে হবে, যা সময়সাপেক্ষ এবং ঝুঁকিপূর্ণ। গার্মেন্ট ব্যবসার এ রপ্তানি রাতারাতি গড়ে ওঠেনি। অতবড় ভলিউমের বাজার রাতারাতি বন্ধ করে দেওয়াও সম্ভব নয়। এমন ক্ষেত্রে শতবিরক্ত বা বৈরী হলেও যুক্তরাষ্ট্র যে হটকারী সিদ্ধান্ত নেয় না, তার অন্যতম উদাহরণ চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য। চীনের সঙ্গে যে চরম দা-কুমড়া সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরে চলছে, তাতে সব বাণিজ্য বন্ধ হযে যেত। কিন্তু না, এই চরম বৈরিতা সত্ত্বেও দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের ভলিউম কমার বদলে বাড়ছেই। গত বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র চীনে রপ্তানি করেছে ১৫৩.৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের তুলনায় ২.৪ বিলিয়ন ডলার বেশি। এবং চীন থেকে আমদানি করেছে ৩.২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি ৩২.৪ শতাংশ! যেখানে দুই দেশেরই স্বার্থ জড়িত সেখানে হঠাৎ করে বাণিজ্যে হস্তক্ষেপ করে না অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশগুলো।

ছবির কথায় ফিরে আসি এবং মুদ্রার অন্য পিঠের কথা বলি। যুক্তরাষ্ট্রের পলিসিকে একটি ছবি দিয়েও আবার বিচার করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্র বহু দেশের বহু নেতাকে অপসারণের পেছনে ছিল, যাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টদের অনেক অন্তরঙ্গ ছবি ছিল। লিস্ট দিলে অনেক বড় হয়ে যাবে। তবে আপাতত এ ছবি দুই সরকারের মধ্যে খানিকটা বরফ গলাবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও সাহিত্যিক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইট মারলে পাটকেল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন, বিএনপিকে নানক

‘শরীফ থেকে শরীফার’ গল্প নিয়ে যে সিদ্ধান্ত

‘নামাজের বিরতিতে সিল মেরে ব্যালট ঢুকানো হতো বক্সে’

‘চামড়াশিল্পকে বাঁচাতে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়াতে হবে’

অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শতভাগ শিক্ষার্থী চায় সরকার : শিক্ষামন্ত্রী

ইসরায়েলের গভীরে সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা

চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবারও নেই ম্যাংগো ক্যালেন্ডার

সাংবাদিককে বেধড়ক পেটালেন এমপির অনুসারীরা

দেশকে আরও এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আন্তর্জা‌তিক প‌রিমণ্ডলে আলো ছড়া‌চ্ছে খুলনা বিশ্ব‌বিদ্যালয়

১০

ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিল বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১

লুডু খেলতে নিষেধ করায় প্রাণ গেল কিশোরের

১২

শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

১৩

সন্ধ্যানি লাইফ ইন্স্যুরেন্সে চাকরি, লাগবে না অভিজ্ঞতা

১৪

মহিলা দলের ৬ থানায় নতুন কমিটি ঘোষণা

১৫

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সুসংবাদ দিলেন প্রতিমন্ত্রী

১৬

খেলোয়াড়দের ধর্ষণ-গর্ভপাতের অভিযোগ, সংগঠকের শাস্তি চায় মানবাধিকার কমিশন 

১৭

বৈদেশিক ঋণের প্রকল্প দ্রুত শেষ করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১৮

ছাত্রদলের কর্মী সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা

১৯

বারবার নীতি পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা : এফবিসিসিআই

২০
X