বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার সাহস ও আত্মত্যাগের প্রতীক। প্রীতিলতার স্বদেশি মহিমাময় ত্যাগের ভাস্বর সত্যিই বিরল। বীরকন্যা প্রীতিলতার জীবনসংগ্রামকে ধারণ করে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। এ ছাড়া তার আত্মজীবনী পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্তসহ জন্ম ও আত্মাহুতি দিবস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পালন করতে হবে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের পটিয়ার ধলঘাটে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের প্রথম নারী শহীদ বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের ৯৩তম আত্মাহুতি দিবস উপলক্ষে পটিয়ার ধলঘাটস্থ বীরকন্যা প্রীতিলতা ট্রাস্টের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এ দাবি জানান। এদিন সকালে মোমবাতি প্রজ্বালন, পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।
মাস্টরদা সূর্যসেন সেমিনার হলে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় সভাপতিত্ব করেন বীরকন্যা প্রীতিলতা ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি পংকজ চক্রবর্তী। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বৌদ্ধধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বিশিষ্ট সংগঠক রুবেল বড়ুয়া। বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত যাত্রাশিল্পী মিলন কান্তি দে, ট্রাস্টি মোহাম্মদ আলী, ট্রাস্টি অরুন বিকাশ চৌধুরী, সাংবাদিক আবদুল হাকিম রানা, আজীবন সদস্য রূপক চক্রবর্তী, আজীবন সদস্য সরিৎ চৌধুরী, সংগঠক তাপস দে, সংগীত শিক্ষক বরুণ পালিত, শিক্ষক চন্দন দাশ, শিক্ষক মঞ্জু রায়, শিপ্রা দে, সুলতানা রাজিয়া, সুমী দেবী, প্রিয়া দে, রুপশ্রী চক্রবর্তী, সুপ্তা চৌধুরী প্রমুখ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনায় ছিলেন প্রীতিলতা সাংস্কৃতিক জোট।
মন্তব্য করুন