রাজশাহী ব্যুরো
প্রকাশ : ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে সংস্কার আসছে : উপাচার্য আমানুল্লাহ

রাজশাহী কলেজ মিলনায়তনে এক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম আমানুল্লাহ। ছবি : কালবেলা
রাজশাহী কলেজ মিলনায়তনে এক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম আমানুল্লাহ। ছবি : কালবেলা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম আমানুল্লাহ বলেছেন, ‘আগামী বছর থেকে সংস্কার আসছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে। অনার্স কোর্সের সঙ্গে আমরা একটা বাধ্যতামূলক কারুকলাম শিক্ষা চালু করতে যাচ্ছি।’

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী কলেজ মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উচ্চশিক্ষায় একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর ক্লাসে অনুপস্থিতির প্রভাব : সরকারের ওপর একটি অধ্যয়ন’ বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজশাহী বিভাগের ৮টি কলেজের অধ্যক্ষদের নিয়ে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরও বলেন, ‘দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য প্রাথমিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার দরকার। দেশের মানবসম্পদের উন্নয়নের জন্য প্রথমে এই দুটি সংস্কার করতে হবে। তবেই উন্নত দেশগুলোর মতো উন্নত হতে পারবে আমাদের দেশের মানুষ। তাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে।’

রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মু. যহুর আলীর সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী কলেজে উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. ইব্রাহিম আলী, রাজশাহী কলেজে শিক্ষক পরিষদের সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. সেরাজ উদ্দীন।

এ ছাড়া সেমিনারে রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. জুবাইদা আয়েশা সিদ্দীকা, নবাব সিরাজ-উদ্‌-দৌলা সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমিনুল ইসলাম, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মহা. তৌহিদুল ইসলাম, নওগাঁ সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সামসুল হক, সরকারি আজিজুল হক কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. শওকত আলম মীর, পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল আউয়াল মিয়া, জয়পুরহাট সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জুলাই আন্দোলনে আহত না হয়েও প্রতি মাসে ভাতা তুলছেন যুবক

চিড়িয়াখানায় সিংহের কাছে গিয়ে প্রাণ হারাল কিশোর

দিনাজপুরে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.১ ডিগ্রি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনসিপির সদস্য সচিব

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট

ইতিহাস বদলে দিল বাংলাদেশ, যা আগে কখনো ঘটেনি

মেহেদির রং না শুকাতেই নববধূ ইলমা বিধবা

আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় প্রাথমিকের শিক্ষক নেতাকে শোকজ

ভেজাল গুড় খেলেই হতে পারে যেসব জটিল রোগ

শ্রীলঙ্কায় বন্যা ও ভূমিধসে মৃত্যু ৪১০, নিখোঁজ ৩৩৬

১০

বেগম জিয়ার অসুস্থতা হাসিনার কারণেই : রিজভী

১১

সীমান্ত দিয়ে ৩০ জনকে পুশইন বিএসএফের

১২

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হবে উৎসবমুখর : প্রধান উপদেষ্টা 

১৩

পর্তুগালের জালে এক হালি গোল দিয়েও মন ভরেনি ব্রাজিলের

১৪

দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

১৫

সাংবাদিকদের হুমকি দেওয়া যুবশক্তির ২ নেতাকে অব্যাহতি

১৬

‘আমি আর কত ক্ষতিগ্রস্ত হবো?’—প্রশ্ন বিজয়ের

১৭

ক্লান্ত ও দুর্বল লাগলে যে ৫ খাবার বাড়াবে আয়রন ও হিমোগ্লোবিন

১৮

কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা ১২.৩ ডিগ্রি

১৯

গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির ১০ সেনা কর্মকর্তা

২০
X