ইউসুফ আরেফিন
প্রকাশ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:৪১ এএম
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:০৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

কিছু ধারায় জরিমানা ১০ গুণ পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব

দণ্ডবিধি ১৮৬০
কিছু ধারায় জরিমানা ১০ গুণ পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব

বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর মোট ১৮টি ধারা সংশোধন করে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন তিনজন জেলা প্রশাসক (ডিসি)। এ আইনে বর্তমানে যে জরিমানার বিধান আছে, তা থেকে কোনো কোনো ধারায় ১০ গুণ পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন তারা। এর পক্ষে যুক্তি দিয়ে ডিসিরা বলেছেন, অপরাধের ধরনের সঙ্গে সংগতি রেখে আইনগুলোকে যুগোপযোগীকরণ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে দৃষ্টান্তমূলক কার্যকর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এতে বিচারপ্রার্থীদের হতাশা দূর হওয়ার পাশাপাশি সমাজে অপরাধপ্রবণতাও কমে আসবে বলে মনে করছেন তারা।

আজ মঙ্গলবার সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিন এ প্রস্তাব নিয়ে আইন ও বিচার বিভাগের সঙ্গে ডিসিদের একটি কার্য-অধিবেশন রয়েছে। সেখানে আইন সংশোধন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।

বর্তমানে সংসদ না থাকায় রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে অধ্যাদেশ জারি করে দণ্ডবিধি ১৮৬০ সংশোধনের সুপারিশ করেছেন ডিসিরা। আইন ও বিচার বিভাগ বলছে, সরকার ডিসিদের প্রস্তাবকে যৌক্তিক মনে করলে আইনটি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

যেসব ধারায় সংশোধন চান ডিসিরা: আইনটির ধারা ১৬০ অনুযায়ী কেউ মারামারিতে জড়িয়ে অপরাধী প্রমাণিত হলে তাকে এক মাসের কারাদণ্ড অথবা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন জরিমানা ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

১৭১-জ ধারায় নির্বাচনে অবৈধ অর্থ খরচ করলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এ ধারায় জরিমানা দ্বিগুণ করে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেছেন ডিসিরা। আর ১৭১-ঝ ধারায় নির্বাচনে খরচের হিসাব না রাখলে সর্বোচ্চ জরিমানার পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব এসেছে।

১৮৩ ধারায় কোনো সরকারি কর্মচারী আইনানুগ কর্তৃত্ববলে সম্পত্তি গ্রহণে বাধা দিলে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা জরিমানা গুনতে হয়। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন জরিমানা ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে, তবে সর্বোচ্চ পরিমাণ কত হতে পারে, সে প্রস্তাব দেননি ডিসিরা।

১৮৪ ধারায় কোনো সরকারি কর্মচারী কর্তৃত্ববলে বিক্রয়ের জন্য উপস্থাপিত সম্পত্তি বিক্রয়ে বাধা দিলে এক মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এখানে জরিমানা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকার কথা প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

১৮৫ ধারায় কোনো সরকারি কর্মচারী কৃর্তৃত্ববলে বিক্রয়ের জন্য উপস্থাপিত সম্পত্তি বেআইনিভাবে ক্রয়করণ বা ক্রয়ের জন্য ডাক দেওয়া হলে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা জরিমানা বা এক মাসের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে জরিমানার পরিমাণ পাঁচগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকার প্রস্তাব করেছেন ডিসিরা।

১৮৬ ধারায় সরকারি কর্মচারীকে সরকারি কার্যাবলি সম্পাদনে বাধা দিলে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা বা তিন মাসের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। এ জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছেন ডিসিরা।

১৮৭ ধারায় সাহায্যদানের জন্য আইনত বাধ্য হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীকে সাহায্য না করলে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা বা সর্বোচ্চ এক মাসের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের কথা বলা আছে। এখানে জরিমানা পাঁচগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব উঠেছে।

১৮৮ ধারায় সরকারি কর্মচারী কর্তৃক যথাযথরূপে জারিকৃত আদেশ অমান্য করলে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা জরিমানার কথা বলা আছে। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১ হাজার টাকা জরিমানার বিধান যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন ডিসিরা।

২২৮ ধারায় বিচার বিভাগীয় মামলায় বিচার কার্যরত সরকারি কর্মচারীকে ইচ্ছাকৃতভাবে অপমান করা বা বাধা প্রদানের শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। এই পরিমাণ পাঁচগুণ বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকার প্রস্তাব করেছেন ডিসিরা। তবে এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ জরিমানা কত হবে তা তারা উল্লেখ করেননি।

২৭৩ ধারায় ক্ষতিকর খাদ্য বা পানীয় বিক্রয়ের শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রয়েছে। এই পরিমাণও পাঁচগুণ বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেছেন ডিসিরা।

২৭৪ ধারায় ভেষজ পদার্থে ভেজাল মেশানোর দায়ে সর্বোচ্চ জরিমানা ১ হাজার টাকা। ডিসিরা এই পরিমাণ পাঁচগুণ বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেছেন।

২৭৫ ধারায় ভেজাল মিশ্রিত ভেষজ পদার্থসমূহ বিক্রয়ের অপরাধে সর্বোচ্চ জরিমানা ১ হাজার টাকা। এখানে জরিমানার সর্বনিম্ন পরিমাণ পাঁচগুণ বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

২৭৬ ধারায় কোনো ভেষজকে ভিন্নতর ভেষজ বা প্রস্তুত প্রক্রিয়া হিসেবে বিক্রি করলে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। এই পরিমাণ অন্তত পাঁচগুণ বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকার প্রস্তাব উঠেছে।

২৯০ ধারায় গণ-উপদ্রবের শাস্তি সর্বোচ্চ ২০০ টাকা জরিমানা। এটি সর্বনিম্ন পাঁচগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেছেন ডিসিরা।

৩৫২ ধারায় গুরুতর আকস্মিক উত্তেজনার ফল ব্যতীত প্রকারান্তরে আক্রমণ বা অপরাধমূলক বলপ্রয়োগের শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানার বিধান আছে। এটি দ্বিগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব এসেছে।

৩৫৭ ধারায় কোনো ব্যক্তিকে অবৈধভাবে অবরোধ করার উদ্দেশ্যে আক্রমণ বা অপরাধমূলক বলপ্রয়োগের সর্বোচ্চ শাস্তি ১ হাজার টাকা। এখানে জরিমানার এই পরিমাণকে সর্বনিম্ন সাজা হিসেবে গণ্য করতে বলেছেন ডিসিরা। তবে সর্বোচ্চ জরিমানার বিষয়ে তারা কিছু বলেননি।

৩৫৮ ধারায় গুরুতর উত্তেজনাবশত আক্রমণ বা অপরাধমূলক বলপ্রয়োগের সর্বোচ্চ জরিমানা ২০০ টাকা। এটি অন্তত পাঁচগুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

আইন মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট আরও যেসব প্রস্তাব: বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ১৮৬০ সংশোধনের প্রস্তাব ছাড়াও ডিসিরা আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব দিয়েছেন। কুড়িগ্রামের ডিসি স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কষ্ট লাঘবে রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলায় চৌকি আদালত স্থাপনের প্রস্তাব করেছেন। সলিসিটর উইংয়ে প্রতিটি জেলার জন্য একজন করে ফোকাল পারসন নিয়োগের প্রস্তাব করেছেন লালমনিরহাটের ডিসি। এ ছাড়া ভুয়া বিয়ে, বাল্যবিয়ে ও বহুবিয়ে প্রতিরোধে নিকাহ রেজিস্ট্রারদের নিয়ন্ত্রণ ও লাইসেন্স প্রদান মনিটরিংয়ের জন্য জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কাজের পরিধি অনুযায়ী অনুমোদিত জনবল পদায়ন নিশ্চিতকরণ এবং অননুমোদিত ব্যক্তিদের লাইসেন্সের আওতাভুক্ত করার প্রস্তাব তুলেছেন কুষ্টিয়ার ডিসি।

রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮-এর ৫২ (এ) ধারা সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের ডিসি। যেখানে বলা হয়েছে, ওয়ারিশমূলে সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বণ্টননামা দলিল বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। নিবন্ধন পরিদপ্তরকে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেওয়ার প্রস্তাব করেছেন নাটোরের ডিসি। এ ছাড়া সময়োপযোগী ও বাস্তবতার নিরিখে পুরাতন আইনসমূহ বাতিল ও নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব দিয়েছেন চট্টগ্রামের ডিসি।

গ্রাম পুলিশদের বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব: গ্রাম পুলিশের বেতন-ভাতা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন চার জেলার ডিসি। প্রস্তাবের পক্ষে তারা বলেছেন, বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাদের বেতন-ভাতা বাড়ানো দরকার। বেতন-ভাতা সম্মানজনক পর্যায়ে উন্নীত করা হলে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন হবে।

বগুড়াকে সিটি করপোরেশন করার প্রস্তাব: বগুড়া পৌরসভাকে বগুড়া সিটি করপোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা প্রশাসক। এ নিয়ে আজ মঙ্গলবার স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে ডিসিদের কার্য-অধিবেশন রয়েছে। সেখানে বিস্তারিত আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

পর্যটন বিকাশে ৭ প্রস্তাব: পর্যটনের বিকাশ ঘটিয়ে রাজস্ব আয় বাড়াতে ৭টি প্রস্তাব দিয়েছেন ডিসিরা। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পার্শ্বে একটি পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন পাবনার ডিসি। সুনামগঞ্জে বিভিন্ন হাওরে দৃষ্টিনন্দন ও পরিবেশবান্ধব ওয়াটার ভিলেজ নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে ডিসির পরিকল্পনা থেকে। পাশাপাশি বারেকের টিলা থেকে লাউড়েরগড় পর্যন্ত যাদুকাটা নদীর ওপর কেবলকার নির্মাণের প্রস্তাবও দিয়েছেন তিনি। কাপ্তাই উপজেলায় পর্যটকদের জন্য পর্যটন করপোরেশন কর্তৃক হোটেল ও মোটেল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন রাঙামাটির ডিসি। পাশাপাশি রাঙামাটি পর্যটন

মোটেল-সংলগ্ন অবস্থিত ঝুলন্ত ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের মাধ্যমে আধুনিকায়নের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। উপকূলকেন্দ্রিক ট্যুরিজম হাব প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব এসেছে বরগুনার ডিসির কাছ থেকে। মনপুরা ও চরকুকরী মুকরীতে পর্যটকদের রাত্রি যাপন ও দুর্ভোগ লাঘবে সরকারি ব্যবস্থাপনায় রিসোর্ট স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন বরিশালের ডিসি।

কৃষির উন্নয়নে ১৯ ভাবনা: কৃষি খাতের উন্নয়নে ১৯টি প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা প্রশাসকরা। খাসজমি দখলমুক্ত করা, পেঁয়াজ সংরক্ষণ ও পচন রোধে বায়ুপ্রবাহ মেশিন স্থাপনসহ প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে কৃষকরা বেশ উপকৃত হবেন বলে তারা মনে করছেন। রাজশাহীতে পান গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন ডিসি। ঢাকা জেলার সাভার ও ধামরাইয়ে গভীর নলকূপ রিসিঙ্কিং করার প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকার ডিসি। রায়পুর ও রামগঞ্জের সেচ খালসমূহের সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি। নোয়াখালীতে ৫ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বাফার গুদাম নির্মাণের প্রস্তাব করেছেন এই জেলার ডিসি। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি অব্যাহত রাখাসহ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবিলায় প্রান্তিক এলাকায় সৌরচালিত সেচযন্ত্র স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন বরিশালের ডিসি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জয়পুরহাটে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুর্ধর্ষ চুরি

হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের নামে প্রতারণা, সতর্ক থাকার নির্দেশ

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের প্রচারণার ভিডিওতে থাকায় বিপাকে শেবাগ

ভারতের ছাড়া পানি থেকে বাঁচতেই বাঁধ উড়িয়ে দিল পাকিস্তান!

সিলেটে পানির জন্য হাহাকার, সড়ক অবরোধ

অপারেশনের পর জ্ঞান না ফেরায় রোগীর মৃত্যু

শাহপরাণ (রহ.)-এর মাজারে ওরস বৃহস্পতিবার

অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য পুলিশ ‘ক্ষমা’ চাইবে, জানালেন ফাওজুল কবির

নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শনে গেলেন উপদেষ্টা শারমিন মোরশেদ

বাবরকে নিয়ে মন্তব্য করায় হারিসকে লাঠি দিয়ে মারতে চান সাবেক পাক ক্রিকেটার

১০

নির্বাচন পেছালে উগ্রবাদের উত্থান ঘটতে পারে : রিজভী

১১

বৃষ্টিপাত-তাপমাত্রা কমবে না বাড়বে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২

ইবি শিক্ষার্থী সাজিদের খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩

রিজার্ভ ফের ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৪

রাতের বেলা গায়েবি নোটিশ আসে : সাদিক কায়েম

১৫

ইসলামী ব্যাংকে আলোচিত ‘বিশেষ দক্ষতা মূল্যায়ন’ অবশেষে স্থগিত

১৬

মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম কমিটির নামে সভা-সমাবেশ নয় : মুক্তিযোদ্ধা দল 

১৭

জামালপুরে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮

বুয়েট শিক্ষার্থীদের রক্তাক্ত করার সাহস প্রশাসন কোথায় পায় : সারজিস

১৯

ইসরায়েলের সঙ্গে নতুন যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান

২০
X