শাহনেওয়াজ খান সুমন
প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৩ এএম
আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ঢাকায় এত গরম কেন

তীব্র গরমের মধ্যেও মাথায় গামছে পরে জীবিকার তাগিদে রিকশা চালাচ্ছেন অনেকেই। ছবি : সংগৃহীত
তীব্র গরমের মধ্যেও মাথায় গামছে পরে জীবিকার তাগিদে রিকশা চালাচ্ছেন অনেকেই। ছবি : সংগৃহীত

বৈশাখের শুরুতে রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। বেড়েই চলেছে সূর্যের তেজ। কয়েকদিন ধরেই ১ থেকে ২ ডিগ্রি করে বাড়ছে তাপমাত্রা। জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। গতকাল শনিবার রাজধানীতে এই মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত ২০ বছরে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা বেড়েছে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার তাপমাত্রা বৃদ্ধির পেছনে দায়ী এর জনসংখ্যা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, জলাভূমি ভরাট ও গাছপালা কেটে ফেলা। শহরের সবুজ মাঠ, খোলা জায়গা ও পুকুর খাল ধ্বংসের কারণে প্রকৃত তাপমাত্রার চেয়ে গরমের অনুভূতি কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি অনুভূত হচ্ছে।

আবহাওয়াবিদরা জানান, সাধারণত এপ্রিলে ঢাকার গড় তাপমাত্রা থাকে ৩৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বছর ১৬ এপ্রিল ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ওঠে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গত ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ১৯৬৫ সালে এপ্রিল মাসে ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ১৯৬০ সালে ঢাকায় পারদ উঠেছিল রেকর্ড ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি হলে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে থাকে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকায় তাপমাত্রা বৃদ্ধির পেছনে বৈশ্বিক উষ্ণতার পাশাপাশি স্থানীয় অনেক কারণও আছে। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে তাপমাত্রা ভিন্ন অনুভূত হয়। সবুজের অভাব এবং ঘরের ছাদে টিন ব্যবহারের কারণে দরিদ্রতম এলাকাগুলোয় বেশি গরম। এগুলো দিনের বেলা সূর্যের তাপ ধরে রাখে এবং রাতে খুব দ্রুত তাপ ছাড়ে না। এই অঞ্চলগুলো উঁচু ভবনবেষ্টিত হওয়ায় সহজে বাতাস প্রবাহিত হয় না। তাই গরম বাতাস আটকে থাকে।

এদিকে, তীব্র গরমে নাজেহাল রাজধানীবাসী। গতকাল সারাদিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি শ্রেণি-পেশার মানুষের বিপর্যস্ত অবস্থা। বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় রিকশাচালক মো. খোরশেদ বলেন, গরমে শুধু যে কষ্ট হচ্ছে তা নয়, রোজগারও কমেছে। বেশিক্ষণ রিকশা চালানো যায় না, যাত্রীও তেমন মিলছে না।

একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সংবাদকর্মী জুবায়ের হোসেন সজল বলেন, বাইরে তো গরমের জন্য এক ঘণ্টাও থাকা যায় না। বাসায়ও গরমে নাজেহাল অবস্থা। একটু বৃষ্টি যে কবে নামবে, সেই অপেক্ষায় আছি। শাহবাগ এলাকার চায়ের দোকানি শুভ বলেন, গরমের কারণে এখন সন্ধ্যার পর ছাড়া সারাদিন বেচাবিক্রি নামমাত্র।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অ্যাড্রিয়েন আরশট-রকফেলার ফাউন্ডেশন রিজিলিয়ান্স সেন্টারের ‘হট সিটিজ, চিল্ড ইকোনমিক: ইমপ্যাক্টস অব এক্সট্রিম হিট অন গ্লোবাল সিটিজ’ শীর্ষক গবেষণায় বলা হয়েছে, ঢাকায় উচ্চ তাপমাত্রার কারণে প্রতি বছর ৬০০ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ এই ক্ষতির পরিমাণ ৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। উচ্চ তাপমাত্রার ফলে ঢাকার মানুষের শ্রম উৎপাদনশীলতা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ঢাকায় এরই মধ্যে উচ্চ তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার পরিমাণ ৬০ থেকে ৮০ শতাংশের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে চলেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে বসতির ঘনত্ব অনেক বেশি। এ এলাকায় তাপমাত্রা সাধারণত ঢাকার আশপাশের তুলনায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকে। ঢাকায় বছরের উষ্ণতম ১০ দিনের আপাত তাপমাত্রা (তাপ ও আর্দ্রতা উভয়ই বিবেচনা করে) মানবদেহের চেয়ে বেশি গরম থাকে।

গবেষকরা বলছেন, গত ছয় দশকে শুধু ঢাকায় তীব্র এবং অসহনীয় গরমের দিনের সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে। ‘চেঞ্জেস ইন হিউম্যান ডিসকমফোর্ট অ্যান্ড ইটস ড্রাইভার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণায় বলা হয়েছে, ১৯৬১ সালে ঢাকায় সারা বছরে আরামদায়ক দিনের সংখ্যা ছিল ৮০। আর তীব্র গরমে কষ্টকর দিনের সংখ্যা ছিল ৭। ২০২০ সালে আরামদায়ক দিনের সংখ্যা কমে ৬৬ এবং কষ্টকর দিন বেড়ে হয়েছে ২১।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) গবেষণা অনুযায়ী, গত ২৮ বছরে রাজধানী থেকে ২৪ বর্গকিলোমিটার আয়তনের জলাধার উধাও হয়ে গেছে। এ সময় প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার সবুজের মৃত্যু হয়েছে। ১৯৯৫ সালে রাজধানীতে জলাধার ও জলাভূমি ছিল ৩০ দশমিক ২৫ বর্গকিলোমিটার। ২০২৩ সালে তা মাত্র ৪ দশমিক ২৮ বর্গকিলোমিটারে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে রাজধানীর মাত্র ২ দশমিক ৯১ শতাংশ জলাধার ও ৭ দশমিক ৯ শতাংশ সবুজ রয়েছে। অথচ একটি আদর্শ শহরে ১২ শতাংশ জলাভূমি ও ১৫ শতাংশ এলাকায় সবুজ থাকা প্রয়োজন।

বিআইপির গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, যে কোনো শহর এলাকায় কংক্রিটের শতকরা হারের পরিমাণ হওয়া উচিত ৪০ শতাংশ, যা সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত যেতে পারে। অথচ ঢাকার বেশিরভাগ জায়গায় কংক্রিটের হার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। কোনো কোনো জায়গায় তা ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। বারিধারা, বনানী, গুলশান, মহাখালী ও বাড্ডা এলাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকার শতকরা হার ৮৮ দশমিক ৪ শতাংশ, সেই তুলনায় সবুজ মাত্র শূন্য দশমিক ৮৪ ভাগ। এ ছাড়া মিরপুরের বড়বাগ, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও ইব্রাহিমপুর এলাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ৯৯ দশমিক ১৪ শতাংশ।

খিলগাঁও, গোড়ান, মেরাদিয়া, বাসাবো ও রাজারবাগ এলাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ৯৭ দশমিক ৬০ শতাংশ, সে তুলনায় সবুজ মাত্র শূন্য দশমিক ৯০ শতাংশ। পুরান ঢাকার সোয়ারীঘাট ও বংশাল এলাকার শতভাগই কংক্রিট আচ্ছাদিত। সিদ্দিকবাজার ও শাঁখারীবাজার এলাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ৯৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। সেই তুলনায় এসব এলাকায় কোনো সবুজ নেই, জলজ এলাকার পরিমাণও অতি নগণ্য।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্থাপত্য বিভাগের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, গাছ ও জলাশয় আছে এমন এলাকার চেয়ে ঢাকার তাপমাত্রা গড়ে ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার। এসব যন্ত্রের ব্যবহার যতই বাড়ছে, ভবনের বাইরের এলাকার তাপমাত্রা ততই বাড়ছে। আবহাওয়া বিভাগের হিসাবে গত ১০০ বছরে দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় রাজধানীর তাপমাত্রা দেড় গুণের বেশি বেড়েছে।

বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) পরিচালক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, বৈশ্বিক, আঞ্চলিক ও স্থানীয়—এ তিনটি কারণে ঢাকা শহরের তাপমাত্রা বেড়েছে। বৈশ্বিক কারণের মধ্যে রয়েছে, পৃথিবীর ফুসফুস অ্যামাজন ফরেস্ট নষ্ট হওয়া, উন্নত রাষ্ট্রগুলোয় কার্বন নিঃসরণ ও ফুয়েল বার্ন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি। এর প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়ছে। ঢাকা শহরের জলাধার বা পুকুরের পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমছে। জলাধার মাটির পরিবর্তে বালু দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে। এটিও তাপমাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। ঢাকা শহরের বর্তমান জনসংখ্যা দুই কোটিরও বেশি, যেটি প্রত্যক্ষভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধি করছে।

তিনি বলেন, ঢাকা শহরের পিচঢালা রাস্তা দিনের বেলা উত্তপ্ত হয় এবং রাতের প্রথম ভাগ পর্যন্ত তাপ ধারণ করে থাকে। এর পর যখন তা রিলিজ করে তখন তা নগরে তাপ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। বহুতল ভবনগুলোতে অতিরিক্ত গ্লাস এবং এসির ব্যবহারও এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে। ঢাকা শহরে তাপদাহের কারণে নভেল ভাইরাস ও প্যাথোজেনগুলোর বেঁচে থাকার প্রবণতা বাড়ছে। এটি ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, শ্বাসকষ্টজনিত অসুস্থতা এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগ বাড়াচ্ছে। উচ্চ তাপমাত্রায় ডিহাইড্রেশন, অ্যালার্জি, হিটক্র্যাম্প, হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। গ্রীষ্মকাল দীর্ঘায়িত হচ্ছে এবং বর্ষাকাল অনেক দেরি করে আসছে।

কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ঢাকা শহরের এই ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সর্বপ্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো, শহরের প্রতিটি ফাঁকা স্থানে গাছ লাগানো। সড়ক বিভাজকে শোভাবর্ধক গাছ ছাড়াও ভূমির ধরনের ভিত্তিতে বিভিন্ন রকম উপকারী বৃক্ষ যেমন ফলের গাছ, ঔষধি গাছ, কাষ্ঠল গাছও রোপণ করতে হবে। ছাদবাগান বাড়াতে হবে। দখলকৃত জলাভূমি উদ্ধার করতে হবে। সর্বোপরি এসব কারণ বিবেচনায় রেখে রাজধানী-সংক্রান্ত যাবতীয় জননীতি ঢেলে সাজাতে হবে।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক কালবেলাকে বলেন, বৃক্ষের ক্রমাগত উজাড়ের কারণে ঢাকা এখন হিট আইল্যান্ড হিসেবে কাজ করে। ঢাকার তাপমাত্রা গরম হওয়ার কারণের মধ্যে রয়েছে জনবহুল নগরী, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, ভাটার কার্বন, গাড়ির কালো ধোঁয়া ও অতিমাত্রায় এসির ব্যবহার। রাতের বেলা শহরে ডিজেলচালিত ট্রাক চলাচল করায় ঢাকা দূষিত নগরীতে পরিণত হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকা শহরের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এখানে এত গরম হওয়ার কথা নয়। কারণ, এখানে ছয়টি নদী, শতাধিক খাল ও অসংখ্য জলাশয় ছিল। ফলে তাপমাত্রা বেশি হলে এখানে অভ্যন্তরীণভাবে জলীয় বাষ্প তৈরি হয়ে মেঘ সৃষ্টি হতো। প্রাকৃতিক উপায়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হতো। কিন্তু সব জলাভূমি ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় এখন শহরে ভবনের ভেতর শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে তাপমাত্রা কমানো যাচ্ছে না। এসি ব্যবহারের ফলে তাপমাত্রা আরও বাড়ছে।

তিনি বলেন, নগরে উন্মুক্ত স্থানগুলো আমরা নগরায়ণের নামে ভরাট করে ফেলেছি। নগরে ৩০ ভাগ জলাশয় ও সবুজ এলাকা বাড়ানোর কথা থাকলেও, সে জায়গায় আমরা গুরুত্ব দিইনি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বগুড়া বার সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সা.সম্পাদকসহ ১০ পদে বিজয়ী বিএনপি

নারায়ণগঞ্জে কারানির্যাতিত বিএনপি নেতাকর্মীদের সংবর্ধনা সমাবেশে মাসুদুজ্জামান

আপনার সুস্থতায় সাহস পায় বাংলাদেশ : নাছির উদ্দীন নাছির

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতির খবরে জামায়াত আমিরের উদ্বেগ

খালেদা জিয়াকে নিয়ে হাদির আবেগঘন বার্তা

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খবর নিতে মধ্যরাতে হাসপাতালে আসিফ নজরুল

জামায়াতের সাবেক আমিরের কবর জিয়ারত করলেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

খালেদা জিয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টার দোয়া কামনা, তারেক রহমানের কৃতজ্ঞতা

নির্বাচিত হলে সব চাঁদাবাজি ও অনিয়ম দূর করব : আবদুল আউয়াল মিন্টু

আমি জনগণের শাসক নয়, সেবক হতে চাই : খন্দকার আবু আশফাক

১০

১৯ দেশের অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড আবার যাচাই করবে যুক্তরাষ্ট্র

১১

মাদক চোরাচালান চক্রের মূলহোতাসহ ২ সহযোগী গ্রেপ্তার

১২

বিএনপিতে কোনো ভেদাভেদ নেই : মিনু

১৩

গুগলকে কনটেন্ট সরাতে অনুরোধের সংখ্যা নিয়ে সরকারের ব্যাখ্যা

১৪

অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের রাজনীতি করে বিএনপি : শিমুল বিশ্বাস

১৫

বগুড়ায় খালেদা জিয়ার নির্বাচন পরিচালনায় ১১ সদস্যের কমিটি

১৬

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে কোনো সংস্কারই বাস্তবায়ন সম্ভব নয় : ইশরাক 

১৭

আ.লীগ হিন্দু সম্প্রদায়ের আবেগ নিয়ে রাজনীতি করেছে : আমান

১৮

তারেক রহমানের নেতৃত্বে হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়েছে : নজরুল ইসলাম

১৯

আন্দোলনরত ৮ দলের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০
X