খায়রুল আনোয়ার
প্রকাশ : ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৭ এএম
আপডেট : ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

‘পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?’

‘পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?’

বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের একটি বিখ্যাত উক্তি—‘পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?’ নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা, অন্যান্য উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতাদের ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্যে, অনেকক্ষেত্রে বিপরীতমুখী বক্তব্যে ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের ওই উক্তির কথা মনে পড়ে গেল। অন্তর্বর্তী সরকার পথ হারিয়েছে, এ কথা বলার সময় এখনো হয়নি। তবে তাদের গন্তব্য কোথায়, সম্ভবত তা এখনো স্থির করে উঠতে পারেনি। আর তাই নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে তারা একেক সময় একেক রকম বক্তব্য দিচ্ছে। এমনকি এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের মধ্যেও ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। ফলে বহুল প্রত্যাশিত জাতীয় নির্বাচনের প্রধান অংশীদার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধু ধোঁয়াশা নয়, এক ধরনের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। আর তাই তাদের দিক থেকে এরই মধ্যে এই প্রশ্ন উঠেছে যে, অন্তর্বর্তী সরকার কি অনির্দিষ্টকাল অথবা দীর্ঘমেয়াদের ক্ষমতায় থাকতে চাইছে? ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের মূল নেতৃত্ব রাজনৈতিক দল গঠনের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে এমন গুঞ্জনও প্রবল।

সরকারের ১০০ দিন পূর্তিতে ১৭ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের ট্রেনযাত্রা শুরুর কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এটা আর থামবে না। কিন্তু যেতে যেতে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে। ট্রেন শেষ স্টেশনে কখন পৌঁছাবে, তা নির্ভর করবে কত তাড়াতাড়ি রেললাইনগুলো বসিয়ে দিতে পারি আর তা হবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’ প্রফেসর ইউনূস ‘সুযোগ দিলে প্রয়োজনীয় কিছু অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার’ কাজ শেষ করেই কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ‘ততদিন ধৈর্যধারণের’ অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘ঐকমত্য গঠনে সংস্কারের জন্য নির্বাচনকে কয়েক মাস বিলম্বিত করা যেতে পারে।’ প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের দুদিন পর আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ‘অতি প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কার করে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া হবে’ বলে জানান। সরকারের ১০০ দিন পূর্তিতে ‘আইন মন্ত্রণালয়ের কৈফিয়ত’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক আসিফ মন্তব্য করেন, ‘আমরা এই জিনিসটা চাই না আগের মতো কোনো ভুয়া নির্বাচন হোক। আর এটা চাই না নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে কেউ আবারও ভুয়া নির্বাচন করার সুযোগ পাক।’ আইন উপদেষ্টা যেদিন সচিবালয়ে ‘খুব প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কারের কথা বলে যত দ্রুত নির্বাচনের কথা’ বলেছেন, ওইদিনই লন্ডনে এক অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে।’ তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ২৩ নভেম্বর ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের জন্য যতই চাপ দিক, সংস্কার কমিশনের কাজের ওপর ভিত্তি করে সরকার নির্বাচনের দিকে এগোবে।’ এদিকে প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য তিন উপদেষ্টার নির্বাচন প্রসঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্যের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর জাতীয় পার্টির বিচার শেষে নির্বাচন হতে পারে।’ তিনি ১৭ নভেম্বর পটুয়াখালীতে এ কথা বলেন।

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিভিন্ন সময়ে দেওয়া বক্তব্যে বিশেষ করে সর্বশেষ জাতির উদ্দেশে ভাষণও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। তিনি একদিকে নির্বাচনের ট্রেনযাত্রার শুরুর কথা বলছেন, আরেক দিকে রেললাইনের বসানোর কথা বলছেন। এখানে প্রশ্ন উঠতেই পারে রেললাইন না বসিয়ে তিনি কী করে ট্রেনযাত্রা শুরু করে দিলেন? প্রফেসর ইউনূস ‘তড়িঘড়ি নির্বাচনের’ চেয়ে টেকসই সংস্কারের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন। এটি করতে গিয়ে নির্বাচন কয়েক মাস পেছাতেও পারে বলে ভাষণে উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে সংগত কারণে প্রশ্ন উঠতে পারে, প্রধান উপদেষ্টা সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলছেন? যেমন নির্বাচনের সম্ভাব্য রোডম্যাপ হতে পারে ২০২৫ অথবা ২০২৬ সাল এমন কিছু। এরকম করে তিনি এখনো কিছু বলেননি। যদিও বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল গত কিছুদিন ধরে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার জন্য জোরালো দাবি তুলছে। প্রফেসর ইউনূস যেখানে নির্বাচনের কোনো সময়সীমা এখনো ঘোষণা করেননি, সেখানে সংস্কারের জন্য নির্বাচন কয়েক মাস বিলম্বের কথা বলতে কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা বোধগম্য নয়। আবার প্রধান উপদেষ্টা যেখানে এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে কোনো সময়সীমার কথা বলছেন না, সেখানে উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেনের ‘নির্বাচন হতে পারে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি’—এ বক্তব্যের তাৎপর্য কী? তিনি কি ব্যক্তিগত ধারণা থেকেই এ কথা বলছেন, নাকি সময়সীমা নিয়ে সরকারের এমন চিন্তাভাবনাই আছে।

এর আগে আইন উপদেষ্টা একটি টিভি চ্যানেলে এক অনুষ্ঠানে ২০২৫ সালে নির্বাচন সম্ভব হতে পারে বলে বক্তব্য দেন। অবশ্য পরদিন এ প্রসঙ্গে তিনি ব্যাখ্যা দেন যে, এ ক্ষেত্রে অনেক ফ্যাক্টর আছে। তারও আগে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান (জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে সেপ্টেম্বর মাসে প্রধান উপদেষ্টা যখন নিউইয়র্ক ছিলেন) বিদেশি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আঠারো মাসের মধ্যে গণতন্ত্রে উত্তরণ সম্ভব হবে।’ সেনাপ্রধানের এ বক্তব্য উপদেষ্টা পরিষদে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। উপদেষ্টা পরিষদ থেকে তখন জানানো হয় যে, নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণার এখতিয়ার একমাত্র প্রধান উপদেষ্টারই রয়েছে। তিনিই এ ঘোষণা দেবেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, উপদেষ্টারা রোডম্যাপ নিয়ে যে যার মতো করে বক্তব্য দিচ্ছেন। তাদের এ বক্তব্যের মধ্যে একই সুর ধ্বনিত হচ্ছে না। ফলে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে বিতর্ক দেখা দিচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে অসন্তোষ।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কিছুটা হতাশা প্রকাশ করেছেন। প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের পরদিন বিএনপি মহাসচিব এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমি একটু আশাহত হয়েছি। আমি আশা করেছিলাম, প্রধান উপদেষ্টা তার সব প্রজ্ঞা দিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করে নির্বাচনের জন্য একটা রূপরেখা দেবেন।’ বিএনপি কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছে এর ব্যাখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় যাক না যাক বিষয় নয়, যারা দেশের ক্ষতি করতে চাইছে, স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চাইছে, সংঘাতের দিকে নিয়ে যেতে চাইছে, নির্বাচনের রূপরেখা দিলে তারা পিছিয়ে যাবে।’ শুধু বিএনপি নয়, নাগরিক ঐক্যসহ বিভিন্ন বাম দল দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানাচ্ছে। বামজোট ও দলগুলো বলছে, গণতন্ত্রে উত্তরণে নির্বাচনের বিকল্প নেই। যত তাড়াতাড়ি নির্বাচন হবে, ততই দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল। দ্রুত নির্বাচনের সময়সীমার দাবি জানিয়ে আসছে, এমন অনেক দল মনে করে যে, নির্বাচন নিয়ে দেশের মানুষের কাছে অস্পষ্টতা ও বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে। এতে জনমনে ধারণা জন্মাতে শুরু করছে যে, সরকার হয়তো অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকতে চায়। এ বিভ্রান্তি বা সন্দেহ নিরসনে কখন কীভাবে নির্বাচন হবে, সেই রূপরেখা ঘোষণা হওয়া দরকার।

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সিদ্ধান্তে না পৌঁছালেও এরই মধ্যে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে দিয়েছে। সরকার গঠিত সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি এই নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দিয়েছেন। অবশ্য অনেকটা পুরোনো ছকেই নতুন কমিশন গঠন করা হয়েছে। একজন সাবেক সচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) করা হয়েছে। আর চার কমিশনার হলেন একজন সাবেক অতিরিক্ত সচিব, একজন সাবেক জেলা দায়রা জজ, একজন সাবেক যুগ্ম সচিব এবং একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। গত রোববার (২৪ নভেম্বর) নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নিয়েছে। এখন পর্বতসমান চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুন কমিশনকে যাত্রা শুরু করতে হবে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা, ভুয়া ভোটার বাদ দেওয়া, নির্বাচনবিমুখ হওয়া ভোটারদের আবার নির্বাচনমুখী করাই তাদের সামনে চ্যালেঞ্জ। শেষ পর্যন্ত সব ধরনের ভয়ভীতি ও চাপ উপেক্ষা করে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করাই হবে তাদের জন্য কঠিন পরীক্ষা। এখন থেকে শুরু করে বহুল প্রত্যাশিত আগামী নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত তারা অন্তর্বর্তী সরকার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, রাজনৈতিক দল, অংশীজন, মিডিয়া সর্বোপরি জনগণের নজরদারির মধ্যে থাকবেন। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন, রাতের ভোট এবং ‘আমি-ডামির’ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ‘আমি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, আমার ওপর আস্থা রাখুন’ মর্মে শেখ হাসিনার কথিত অঙ্গীকারে বিশ্বাস স্থাপন করে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনে অংশ নিলেও ২০১৪ এবং ২০২৪ নির্বাচন বর্জন করে। আর এর সুযোগ নিয়ে শেখ হাসিনা দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম করেন। গণতন্ত্র, আইনের শাসন, বিচারব্যবস্থা, অর্থনীতি ধ্বংস করা হয়েছে। গত ১৬ বছরে বিশেষ করে ২০১৪ সালের পর থেকে দেশ ফ্যাসিবাদী শাসনের কবলে পড়ে। বিএনপিসহ বিরোধী দলের ওপর দমনপীড়ন, মিথ্যা মামলা, গুম-খুন নিয়মে পরিণত করা হয়েছিল। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠান ও কাঠামো নষ্ট করা হয়েছে। উন্নয়নের বয়ান তুলে মন্ত্রী-এমপি, দলের নেতাকর্মী, ব্যবসায়ীদের দেদার লুটপাটের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। প্রশাসনের কর্মকর্তারাও এ লুটপাটের ভাগীদার বনে যান।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকার গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার করে দেশকে গণতন্ত্রে ফিরিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করে। প্রধান উপদেষ্টা প্রথম পর্যায়ে নির্বাচন সংস্কার কমিশন, সংবিধান সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনসহ ছয়টি কমিশন গঠন করে দেন। কমিশনগুলোকে আগামী মাসের মধ্যে তাদের সুপারিশমালা প্রণয়নের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। গঠনের পর প্রথম দিকে কয়েকটি কমিশনের কাজে ধীরগতি থাকলেও এখন কমিশনগুলো দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে চলেছে। তারা বৈঠকের পর বৈঠক করে চলেছে। রাজনৈতিক দল ছাড়া বাদবাকি অংশীজনের সঙ্গে কমিশন নিয়মিত বৈঠক করে তাদের মতামত নিচ্ছে। কমিশনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের বিষয়ে সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে তাদের মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশমালা চূড়ান্ত করবেন—এমনটাই সরকারের পরিকল্পনা।

নতুন নির্বাচন কমিশনের শপথ গ্রহণ, সংস্কার কমিশনগুলোর কাজে এগিয়ে যাওয়া—অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়কেই ‘নির্বাচনের ট্রেনযাত্রার সূচনা বলে মনে করে’? নির্বাচনের এই ট্রেন কখন, কীভাবে তার গন্তব্যে পৌঁছাবে, তাই এখন দেখার অপেক্ষার পালা।

লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরানের পক্ষে অবস্থান নিল রাশিয়া

সংরক্ষিত নারী আসন ১০০ করার পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

রংপুরে সভা-সমাবেশ করতে নিতে হবে অনুমতি

বাজেট প্রতিক্রিয়া / বিনিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ এমসিসিআইয়ের

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বৈষম্যমূলক : বিএসপি চেয়ারম্যান 

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রবিষয়ক উপমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

প্রথম আইপিএল ট্রফি জিততে পাঞ্জাবের দরকার ১৯১ রান

আমেরিকার এক প্রতিবেদনে কুপোকাত আদানি

মোস্তফা জামাল হায়দারের সুস্থতায় দোয়া চাইলেন রাশেদ প্রধান

১০

পুশ-ইন নিয়ে আবার চিঠি দেব দিল্লিকে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১

কুমিল্লায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের পুরস্কার বিতরণ

১২

লাখো ভক্তের সমাগমে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস পালিত

১৩

ভুটানের বিপক্ষে কি দেখা যাবে হামজা-ফাহামিদুলকে?

১৪

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. কুদরত-ই-জাহান

১৫

কোটিপতি কমেছে ৭১৯ জন

১৬

মামলা থেকে নাম বাদ দিতে ৫ লাখ টাকা চাইলেন এসআই

১৭

নৌবাহিনীর উদ্যোগে পটুয়াখালীতে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান

১৮

ঈদযাত্রার মধ্যে কেমন থাকবে আবহাওয়া

১৯

মেট্রোরেলে বড় নিয়োগ, আবেদন ৪ জুনের মধ্যেই

২০
X