মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ১৭ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৭ মে ২০২৫, ০৮:০৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আফটার শকে চট করে পুরোনো রোগ

আফটার শকে চট করে পুরোনো রোগ
আফটার শকে চট করে পুরোনো রোগ

বিপ্লব স্কেলের একটি অভ্যুত্থানের পর বোঝাপড়ার নতুন সরকার। বড় রকমের ভূমিকম্পের পর স্থিতাবস্থা ফেরাতে সরকারের চেষ্টায় বারবার হোঁচট। আফটার শকে নতুন করে পুরোনো গোলমাল। আজ এখানে, কাল সেখানে। বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনে। মধ্য ঢাকার সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, পুরান ঢাকার কবি নজরুল, সোহরাওয়ার্দী, উত্তরে তিতুমীর, পূর্বে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মিলিয়ে এক-একটা অঘটন। সেই শনির চক্কর এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আচানক যত কাণ্ডকীর্তি। সমস্যা পুরোনো। নতুনত্ব আয়োজনে।

আবাসন ভাতা, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত সম্পন্নসহ তিন দফা দাবিতে তোলপাড় ঘটিয়ে দিচ্ছে জগন্নাথের শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায়ে গতকাল শুক্রবার মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সঙ্গে যোগ হয়েছেন শিক্ষকরাও। রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে আসন পেতেছেন তারা। টার্গেট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের বাসভবন যমুনা। আগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন ব্যবস্থা ছিল, এ সরকার এসে তা বরবাদ করে দিয়েছে ব্যাপারটা এমন নয়। দ্বিতীয় ক্যাম্পাস এ সরকার বাতিল করে দিয়েছে এমনও নয়। কিন্তু, দাবির তেজ ও আয়োজনে ব্যাপক নতুনত্ব। দাবি আদায় না হলে ক্লাসে না ফেরার হুংকার দিয়েছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আর শিক্ষকরা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউনের ঘোষণা।

এবার আর আশ্বাস নয়, দাবি আদায় করে রাজপথ ছাড়ার অঙ্গীকার তাদের। সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিতে সন্দিহান আন্দোলনকারীরা। ক্ষোভে তথ্য উপদেষ্টাকে পানির বোতল ছুড়েও মারা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে বুধবার রাতে কাকরাইল মসজিদের সামনে গিয়েছিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। সেখানে কথা বলার একপর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল ছুড়ে মারা হয়। সব মিলিয়ে একটা বিতিকিচ্ছিরি অবস্থা। কাকরাইল মোড় অবরোধের কারণে কাকরাইলসহ আশপাশের এলাকায় গত কদিন জনভোগান্তির এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা যাচ্ছে। তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে পানির বোতল ছোড়ার ঘটনায় ক্ষেপেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ছাত্রদের নতুন দলটির শীর্ষ নেতারা বলেছেন, সমালোচনা গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও শারীরিক লাঞ্ছনা একটি বর্বরতা। মাহফুজ আলমের সঙ্গে যা হয়েছে, তার চেয়ে নিকৃষ্ট আর কী হতে পারে, সেই প্রশ্নও করেছেন তারা।

এ সময়টাতেই ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। এ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির ছাত্রদের তুই-তোকারি নিয়ে আরেক এপিসোড। একে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুপ্ত সংগঠনের লোকজন মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে বলে দাবি ছাত্রদলের। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের গাফিলতিও বেশ সমালোচিত। সাম্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অর্ধবেলা সব ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত রাখে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এএফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহতের প্রতিবাদে পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয় ছাত্রদল। এ নিয়ে যৌক্তিক প্রশ্ন ছুড়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। তার প্রশ্ন—এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় নেই, দানবীয় শাসনও নেই। এখন কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ পড়বে? বলেন, নদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলায় বুয়েটে আবরারকে জীবন দিতে হয়েছে। সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে তিন ভবঘুরেকে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের কথাবার্তা আরও চড়া। তার ভাষায়—কুকুরের মুখ থেকে বাঘের মুখে পড়েছে জাতি। সিন্দাবাদের ভূত, ঘাড়ে চেপে বসেছে, নামতে চায় না। ঘাড় থেকে ঝাঁকি দিয়ে এদের নামিয়ে নির্বাচন আদায় করে নিতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে মির্জা আব্বাস বলেই বসেছেন, এ সরকারের বিরুদ্ধে কোনো মিডিয়ায় কোনো কথা নেই। এ দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয় এ সরকারের হাতে। এ সরকারের সাঙ্গোপাঙ্গরাই লুটপাট-ব্যাংক ডাকাতি করছে। ৯০ হাজার কোটি টাকা গত আট মাসে পাচার হয়ে গেছে। মির্জা আব্বাস অভিযোগ করেন, উপদেষ্টাদের অনেকের বাপ-চাচারা ব্যবসা শুরু করেছেন। ঘুষ খাওয়া শুরু করেছেন। এমন বাৎচিতের মাঝেই স্থানীয় সরকার ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব মোয়াজ্জেম হোসেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূর জাহান বেগমের সাবেক দুই ব্যক্তিগত কর্মকর্তা তুহিন ফারাবি ও ডা. মাহমুদুল হাসান এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির সাবেক যুগ্ম সদস্য সচিব এ বি এম গাজী সালাউদ্দিন আহমেদ তানভীরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। তাদের হাজির হতে নোটিশ ইস্যু করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা। তুহিন ফারাবি ও মাহমুদুল হাসানকে ২০ মে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে। গাজী সালাউদ্দিন আহমেদ তানভীরকে ২১ মে এবং মোয়াজ্জেম হোসেনকে ডাকা হয়েছে ২২ মে। তাদের বিরুদ্ধে কেনাকাটায় কমিশন ও বদলিবাণিজ্যসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। গত ২২ এপ্রিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে দুদককে তদন্তের অনুরোধ জানান উপদেষ্টা আসিফ। এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূর জাহান বেগমের পিও, ছাত্রপ্রতিনিধি তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। গত ২১ এপ্রিল জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে পাঠ্যবই ছাপানোর কাগজ কেনায় কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে।

কাকরাইলেই একটূ দূরে জাতীয় রাজস্ব ভবন এলাকায় আরেক ক্যাচাল। রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিল এবং টেকসই রাজস্ব সংস্কারের দাবিতে কাস্টমস, ভ্যাট ও ট্যাক্স বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ে কলমবিরতি। শনিবার (১৭ মে) বেলা ৩টার মধ্যে দাবি মানা না হলে, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। ঐক্য পরিষদের নেতারা বলছেন, এনবিআর সংস্কার পক্ষে তারাও, তবে বেশ কিছু বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে তাদের। অধ্যাদেশের মাধ্যমে যে সংস্কারের প্রস্তাব করা হয়েছে, তা দেশের রাজস্ব ব্যবস্থায় বিপর্যয় সৃষ্টি করবে। এনবিআর সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা কেন জনসমক্ষে প্রকাশ করা হলো না, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন পরিষদের নেতারা।

আরও নানা ইস্যুতে পরিস্থিতি ক্রমেই গোলমেলে হয়ে যাচ্ছে। সরকার পেরে উঠছে না। দাবি আদায়কারী গোষ্ঠী বা বিরোধীদের ক্রিয়ার বিরুদ্ধে রিঅ্যাকটিভ হয়ে যাচ্ছে। সরকারপ্রধানের বাসভবন ঘেরাও বা রাস্তায় জটলা পাকানো-অবরোধ ধরনের ক্রিয়াকর্মের বাতিক চাপছে বিভিন্ন মহলে। জনপ্রিয়তা ধরে রাখা বড় কঠিন কাজ, তা আবারও প্রমাণ হতে চলেছে। সময় যেমন কারও জন্য অপেক্ষা করে না, জনপ্রিয়তাও তেমনি কারও জন্য বসে থাকে না। এমন একটা বাজে সময়েও সবাইকে আয়ত্তে নিয়ে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখার চেষ্টায় কুলাতে পারছে না। টেনে আনতে ছিঁড়ে যায় অবস্থা। দুই শত্রু রাষ্ট্র ভারত-পাকিস্তান যার যার দেশে তা পারছে। ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হওয়ার লক্ষ্যে ইসলামাবাদে একটি বড় রাজনৈতিক ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সাম্প্রতিক প্রস্তাবের পর সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছেন কারাবন্দি পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সম্প্রতি যুদ্ধ দামামার মধ্যে ভারতের সব রাজনৈতিক দলও ঐক্যবদ্ধ। নিজস্বার্থে বাংলাদেশ তা পারছে না।

৫ আগস্ট পরবর্তী জাতীয় ঐক্য এখন অনেকটাই তামাদি। কারণ স্পষ্ট না হলেও আলামতে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে একটি অনিশ্চয়তা ঘুরছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ সেই কবে ভোট দিতে পেরেছে, তা ভুলেও গেছে। তারা ভোট দিতে মরিয়া। আর ভোট করতেই গঠন করা হয়েছে নতুন একটি নির্বাচন। ডিসেম্বরে টাইমলাইন ধরে কমিশন ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। তার কমিশনের মূল কাজ নির্বাচন আয়োজন করা। না করা নয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্পষ্ট ঘোষণা পরবর্তী নির্বাচনটি হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে। এর আগে গত বছর সেপ্টেম্বরে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জানিয়েছেন, ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে চেষ্টা করবেন তিনি। তার টাইম ফ্রেম ধরলে সেই ক্ষণটি দাঁড়ায় আগামী মার্চে। অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে জুনের মাঝামাঝি। উপরোক্ত তিনজনের (প্রধান উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার) নির্বাচন প্রশ্নে এখন পর্যন্ত নতুন বা বাড়তি কথা নেই, যার ওপর ভিত্তি করে নির্বাচন পেছানোর ধারণা মেলে না। কিন্তু ধারণার বাইরে অপরাপর কারও কারও কথা ও মন্তব্যে বাঁধছে ফ্যাকড়া। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, তিনি শুনেছেন মানুষ বলছে এ সরকারই আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকুক। আরেকজন উপদেষ্টা বলে বসেছেন, এ সরকারকে অনির্বাচিত বলা ঠিক নয়। ৫ আগস্টের ঘটনার জেরে ৮ আগস্ট এ সরকার এক ধরনের নির্বাচনের মাধ্যমেই শপথ নিয়েছে।

এসবের মধ্যে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছেন আলোচিত একজন চিন্তক। তার মতে, এখন নির্বাচনেরই দরকার নেই। একটি দলকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, বিদ্যমান অবস্থায় নির্বাচন হলে দুর্বৃত্তরাই বিপুল ভোটে ক্ষমতায় বসবে। নামকরা এক ইসলামী বক্তার ওয়াজ ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি বলেছেন, এক দল খেয়ে গেছে, আরেক দল খেতে চায়। আরও জনাকয়েক আলেম মাঠে-ময়দানে হাজার হাজার মানুষকে নিয়ে মোনাজাতে বলে বেড়াচ্ছেন, ড. ইউনূস যতদিন বাঁচবেন ততদিন যেন আল্লাহ এ দেশে নির্বাচন না দেন। ওয়াজের শ্রোতা মুসল্লিদের আমিন-আমিন ডাকিয়ে কাঁদিয়ে ছাড়ছেন। এর বাইরে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ফ্রন্টলাইনার কয়েকজন গণহত্যার বিচার চাইতে গিয়ে জোশের বশে বলে বসছেন, গণহত্যার বিচারের আগে কীসের নির্বাচন? এ ধরনের নানা কথার ঢোলের বাদ্যে স্বাভাবিকভাবেই নির্বাচনমুখী দলগুলোর মধ্যে একটি সংশয়-শঙ্কা ভর করেছে। এ নমুনায় প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের বিষয়ে সন্দিহান। তা গোপন না রেখে দলটির নেতারা নিয়মিত প্রকাশ্যে বলছেন, নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে। নির্বাচনের দাবি আদায়ে প্রয়োজনে আবার রাজপথে নামার হুঁশিয়ারিও দিচ্ছেন। সময় যত গড়াচ্ছে পরিস্থিতি তত জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। বাড়তি কথা ও কাণ্ডকীর্তিও যোগ হচ্ছে অহরহ।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ; বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘অন্যায়ভাবে পুশইন করে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘন করছে ভারত’

নির্বাচনের আগে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: আব্দুল আউয়াল মিন্টু

বিশ্ব বাবা দিবস / তোমার আস্কারাতেই হয়েছি আস্ত বাঁদর!

ধ্বংসস্তূপ পরিদর্শনে গিয়ে যে বার্তা দিলেন নেতানিয়াহু

কিয়ারাকে যে উপহার দিলেন রাম চরণ

ইরানের ভয়ে দেশত্যাগ করে নেতানিয়াহুর পুতিনের সাথে সাক্ষাতের দাবিটি ভুয়া

এনবিআরের রাজস্ব সভায় ডোনাল্ড ট্রাম্প-ইলন মাস্ক!

ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

ইরানের হামলায় আটকে গেল নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে

আসামির ছুরিকাঘাতে হাসপাতালে ২ পুলিশ সদস্য

১০

আড়াই ফুট গর্তে ঢুকিয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে খাওয়ান মা 

১১

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু আর নেই

১২

নরসিংদীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ২

১৩

বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা শ্রীলঙ্কার

১৪

ডাকসুর রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে ঢাবিতে অবস্থান কর্মসূচি 

১৫

কাকে গুলি করা শেখাচ্ছেন শহীদ আফ্রিদি?

১৬

পূজার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১৭

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের হাত রয়েছে, প্রমাণ পেল ইরান

১৮

তেহরানে আবারও বড় বিস্ফোরণের শব্দ

১৯

যে শর্তে হামলা বন্ধ করতে রাজি ইরান

২০
X