কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৬ আগস্ট ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৬ আগস্ট ২০২৫, ০৮:৫১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

হাঁস-পাথরে রাজনীতির টরেটক্কা

মোস্তফা কামাল
হাঁস-পাথরে রাজনীতির টরেটক্কা

এআই প্রযুক্তি একদিন শুধু দেশে নয়, গোটা পৃথিবীতে বড় ধরনের গ্যাঞ্জামের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। হয়তো এমন সময় আসবে, যখন হাজারো মানুষকে নির্দোষ থেকেও দোষী প্রমাণ করা হবে আর দোষী থেকেও নির্দোষ বানানো হবে। এ সুযোগে আসল বিষয়টাই হারিয়ে যাবে। পাথর নিয়ে সেই সন্ধিক্ষণেরই নমুনা। কারবারিরা যা করার করেছে। পাথর লুট চলছে আরও আগে থেকেই। এই পাথর উত্তোলনকারীরা এটা করার আগে মাসব্যাপী ঢাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর পার্টি অফিসে গিয়ে ঘোরাফেরা করেছে। কমবেশি কামিয়াবিও হয়েছে

এবারের শোকের মাসটা হাঁস-পাথরেই যাবে বলে সমূহ আলামত। পাথর-আতর, হাঁস-বাঁশের মৌসুম থাকে। বিশেষ প্রাণীর বিশেষ কাজের শ্রাবণ-ভাদ্রতে হাঁস প্রাসঙ্গিক নয়। তার ওপর আগস্ট মাস। এ মাসটি কারও শোক, কারও সুখসহ রাজনৈতিক নানা ঐতিহাসিক ঘনঘটার মাইলস্টোন। পঁচাত্তরের আগস্ট ট্র্যাজেডির পূর্বাপরে গরমের তীব্রতার মধ্যেও কিছুদিন হাঁস ছিল বেশ প্রাসঙ্গিক। সচরাচর শীতের তীব্রতার মধ্যে আয়েশ করে হাঁস খাওয়ার একটি চল ছিল এবং আছে বাঙালি সমাজে। বহুল প্রচারিত একটি মিথ আছে, ওই গরমের সময়েও খন্দকার মোশতাক মাঝেমধ্যেই হাঁস খাওয়াতেন তার বন্ধু মুজিব ভাই বঙ্গবন্ধুকে। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বা তার আগের দিনও খাইয়েছেন। গরমের মধ্যে হাঁস খাওয়ার অস্বাভাবিকতা নিয়ে তখন নানা কড়া-মিঠা-অম্ল কথার ধুম চলেছে কিছুদিন।

সময়ের ব্যবধানে এত বছর পর আবার হাঁস বড় প্রাসঙ্গিক দেশের রাজনীতিতে। তবে প্রেক্ষিত ভিন্ন। এ ছাড়া হাঁস খাওয়া এখন ফ্যাশন। শীত লাগে না। শীত-গরম, ভাদ্র-আশ্বিন মানে না। বছরজুড়েই হাঁসের বাজার। সঙ্গে পিটার হাসের আলোচনাও পিছু ছাড়ছে না। গেল সপ্তাহেও তাকে নিয়ে কী হাইপই না চলেছে। এর মাঝেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার হাঁসকাণ্ড। সমান্তরালে পাথরও একটা বড় প্রসঙ্গ। রাজধানীর মিটফোর্ডে পাথর দিয়ে থেঁতলে যুবক সোহাগ হত্যার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার কোয়ারির পাথর লুটের আচানক কাণ্ড। কীসের মধ্যে কী-এর মতো এক-একটা সাবজেক্ট ভর করছে রাজনীতিতে। যেন হাঁস-পাথরই বাংলাদেশের একমাত্র ঘটনা। অথবা হাঁসেই বাংলাদেশ, পাথরেই বাংলাদেশ।

যখন যাবতীয় ফোকাস পয়েন্টে থাকার কথা নির্বাচন। আগামী সপ্তাহে ঘোষণা হবে বহুল কাঙ্ক্ষিত রোডম্যাপ। নির্বাচন কমিশন মহাব্যস্ত এ নিয়ে। যেসব দল নির্বাচন নিয়ে মোচড়ামুচড়ি করেছে তারাও নির্বাচনের জব্বর প্রস্তুতিতে মত্ত। সেখানে হাঁস-পাথর বেশি প্রায়োরিটিতে। খেলা যে একটা হচ্ছে, তা নিশ্চিত। খেলার চেয়েও অতিখেলার টরেটক্কা বেশি। কোন টিমের খেলোয়াড়দের কী মোটিভ-পারফরম্যান্স সেটা ৯০ মিনিট পর বোঝা যাবে, না ১২০ মিনিটে গড়াবে? টি-টোয়েন্টি না ওয়ানডে ম্যাচ? শেষমেশ টাইব্রেকার না পেনাল্টি? কত প্রশ্ন ঘুরছে। হাঁস-পাথরের পর নতুন কী আইটেম ভর করবে, তারও ঠিক-ঠিকানা নেই।

তালহারা ভাব সবদিকেই। স্ক্রিপ্ট অগোছালো। পাথর প্রশ্নে আশ্চর্যের বিষয়, শত শত ট্রাকে সাদা পাথর চুরি হয়ে গেল। যৌথ বাহিনীর অভিযানে বেশ কিছু পাথর উদ্ধারও হলো। এ কেমন চুরি? এ কেমন উদ্ধার? চোর কে? কেইবা চোরের সর্দার? চোরের সহযোগীদের কাউকে ধরাও গেল না! কী আচানক কারবার। খেলারাম খেলছেই? আদালতেও গড়িয়েছে বিষয়টি। নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চোরদের শনাক্ত করতে, ধরতে। চোর ধরতেও আদালতের নির্দেশ লাগে? এখন কমিশনের টাকাও কি ফিরিয়ে দেওয়া হবে? নানা অসম্ভবকে সম্ভব করার ম্যাজিক-সার্কাস আর কত? পাথর তোলার সময় সেখানকার প্রশাসন, বিশেষ করে ডিসি-এসপি, ওসিরা কোথায় ছিলেন? যারা এই ভাগ খেতে অনেক তয়তদবির করে সেখানে পোস্টিং বাগান। সর্বজনীন লুটের আইটেম পাথর নিয়ে এমন কাণ্ডকীর্তি কোন কিসিমের ম্যাটিকুলাস?

দেশে কেউ পাথর লুটলে বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি দেখাতে ‘পরিকল্পিতভাবে’ খুন-ছিনতাই-ডাকাতি-রাহাজানি করলে সেটা দমন বা বন্ধ করা রাশিয়ার পুতিন, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প বা ভারতের মোদির দায়িত্ব নয়। নির্বাচনে দেরি হচ্ছে বলে পাথর লুট হয়? বা উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়ার ওই ৩০০ ফিটে গভীর রাতে গিয়ে হাঁস খাওয়ার রসনা জাগে? গোটা নমুনাটাই এক মহাসার্কাস। অবস্থা যে জায়গায় গেছে যেন ‘পুলিশ আসিবার পূর্বে চোরকে চুরি করিবার সুযোগ দেওয়া গেল’। চোর ধরতে দুদকের দলও সেখানে চলে গেল। পাথরগুলোর মধ্যে সাদা-কালো বা ছোট-বড় বৈষম্য না করে সব চুরিযোগ্য পাথর হিসেবে দেখতেও অনীহা। বিনোদন আর বিনোদন। কেউ ব্যাংকের টাকা মেরে দিলে তার নামে মামলা হয়—এরপর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে তারপর তার বিচার হয়। ব্যাংক ও টাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিষয়, গ্রেপ্তারের কাজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আর বিচার করার কাজ আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের। ভোলাগঞ্জের পাথর লুট বন পরিবেশ উপদেষ্টা একা ঠেকাতে পারেননি। কিন্তু তিনি কি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েছিলেন? সেখানে ব্যর্থ হলে তার প্রধান উপদেষ্টার সাহায্য চাওয়ার কথা। এ-বিষয়ক কোনো তথ্য নেই। প্রশ্ন তো এসেই যাচ্ছে, পাথর লুট ঠেকাতে ব্যর্থতা পরিবেশ উপদেষ্টার না পুরো সরকারের। পাথর উপদেষ্টার বাড়ি ওই কোয়ারি এলাকার আশপাশেই। দেশে বছরের একটা সময় জাটকা সংরক্ষণের জন্য নদীতে মাছ ধরা বন্ধ থাকে। কিন্তু সব নদীতে বন্ধ থাকে না। সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার প্রশ্ন তুলেছেন, সারা দেশে পাথর তোলা গেলে সিলেটে কেন যাবে না। দেশের বিভিন্ন এলাকার একই ইস্যু হলেও নানা কারণে ভিন্নতা থাকে। পাথর কিন্তু পাথরঘাটা বা দেশের সব এলাকায় মেলে না। হাঁস বা নির্বাচন সবার জন্যই।

দেশে যখন নির্বাচন নিয়ে হরেক কথামালা, জুলাই ঘোষণা নিয়ে অতৃপ্তি, সনদের অপেক্ষা তখন হাঁস-পাথরেই ঝুলে থাকাও একটা কাজ। কৌতুকের বিষয় হলো, যেসব রাজনৈতিক দল জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে খুব সোচ্চার ছিল, এটি প্রকাশের পর তারা হতাশা ব্যক্ত করেছে, আর যেসব দল ঘোষণাপত্র নিয়ে এতদিন তেমন উৎসাহ দেখায়নি, তারা অকুণ্ঠচিত্তে স্বাগত জানিয়েছে।

৫ আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বার্ষিকীতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ২৮ অনুচ্ছেদের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন এবং গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতির ঘোষণা দেন। ঘোষণাপত্র ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে রাজনীতিকদের দলীয় ও ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে; কিন্তু ইতিহাসের কঠিন সত্য অস্বীকার বা অগ্রাহ্য করার সুযোগ নেই। ঘোষণাপত্রের বিচারে আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি ও আগামী ভোটের হিসাব-নিকাশ থাকা অস্বাভাবিক নয়। এরকম একটা সময়ে পাথর-হাঁসে সময় পার করা কি স্বাভাবিক? শীত-গরম, রোদ-বৃষ্টি তফাত নেই। যানজটহীন আলোঝলমলে ৩০০ ফিটের আধুনিক প্রশস্ত সড়কের পাশে বালু নদের জলাধারায় চাইলেই আকাশ দেখা যায়। জলাধার থেকে ভেসে আসা হাওয়ায় গলা ছেড়ে গানও ধরা যায়। সেখানে মাটির চুলায় রান্না হয় দেশি হাঁস। এ হাঁসের মাংসের জন্যই বিখ্যাত নীলা মার্কেট এলাকা। প্রতিদিন বিকেল থেকে হাঁসের মাংস-চিতই পিঠা, সামুদ্রিক মাছ, গরম মিষ্টির মতো হরেক রকম খাবারের মেলা বসে সেখানে। হাঁসের পাশাপাশি নীলা মার্কেটের মিষ্টিরও চাহিদা রয়েছে। নীলা মার্কেটে মুখরোচক হরেক পদের খাবার থাকলেও দূর-দূরান্ত থেকে শুধু মাটির চুলায় লাকড়ি দিয়ে রান্না করা হাঁসের মাংস খেতে যাওয়ার হাল ফ্যাশনে ভোররাতে মাঝেমধ্যে শামিল হন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদও। ঘটনার অনিবার্যতায় তিনি তা নিজেই জানিয়েছেন।

সেইসঙ্গে আরও জানান, নীলা মার্কেট বন্ধ থাকলে চলে আসেন রাজকীয় হোটেল ওয়েস্টিনে। স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, মাঝেমধ্যে রাতে তার কাজ শেষ হতে ভোর হয়ে যায়। সে সময় বাসায় খাওয়াদাওয়া দেওয়ার মতো কেউ না থাকায় তিনি বেশিরভাগ সময় ৩০০ ফুটের নীলা মার্কেটে যান হাঁসের মাংস খেতে। আর বেশি ভোর হয়ে গেলে নীলা মার্কেট বন্ধ হয়ে যায়, তখন তিনি যান গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলে। গুলশানে সাবেক সংসদ সদস্যের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় গ্রেপ্তার গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের বহিষ্কৃত নেতা জানে আলম অপুর ভিডিও বার্তায় এ ঘটনায় নাম আসা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ভিডিওতে জানে আলম বলেছেন, যেদিন সাবেক সংসদ সদস্যের বাসা থেকে তারা চাঁদার টাকা নিয়েছিলেন, সেদিন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে গুলশানের একটি জায়গায় তার সাক্ষাৎ হয়েছিল। এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেছেন, ওইদিন তিনি ওই এলাকায় গিয়েছিলেন কি না, বিষয়টি তার মনে নেই। চাঁদাবাজির ওই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজে দেখতে পাওয়া হেলমেট পরা ব্যক্তি আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজে হেলমেট পরা যে কাউকে যদি আমাকে বলে দাবি করা হয়, এটা কতটুকু আসলে বিশ্বাসযোগ্য।’

এসব নিয়ে কি এখন থাকার কথা ছিল? মানুষের দিন কাটছে কীভাবে? দেশ আছে কোথায়? যাচ্ছে কোনদিকে? রাজনৈতিক দলগুলোর কী নিয়ে ব্যতিব্যস্ততা? হাঁসে-বাঁশে থাকার সময় এখন? পাথরে নাম লেখা বা পাথরে ফুল ফোটানোর উন্মাদনাও সময়? উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়া হাঁস খেতে যেতেই পারেন। কিন্তু গত এক বছরে আমার সামর্থ্য হলো না, আপনার হলো না, শুধু তার কীভাবে ওয়েস্টিনে নিয়মিত দলবল নিয়ে নাশতা করার সামর্থ্য হলো—প্রশ্নটা তো আসবেই। পাথর নিয়েও যা চলছে, তা শুধু হাস্যকর নয়, সামনে নানা বিপদের বার্তাও আছে। পুলিশ কর্তৃক পাথর উদ্ধার ও পাথর লুটপাটকারীদের আটকের ভুয়া ছবি কারও কারও কাছে বেশ উপাদেয়-উপভোগ্য। এআই প্রযুক্তি একদিন শুধু দেশে নয়, গোটা পৃথিবীতে বড় ধরনের গ্যাঞ্জামের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। হয়তো এমন সময় আসবে, যখন হাজারো মানুষকে নির্দোষ থেকেও দোষী প্রমাণ করা হবে আর দোষী থেকেও নির্দোষ বানানো হবে। এ সুযোগে আসল বিষয়টাই হারিয়ে যাবে। পাথর নিয়ে সেই সন্ধিক্ষণেরই নমুনা। কারবারিরা যা করার করেছে। পাথর লুট চলছে আরও আগে থেকেই। এই পাথর উত্তোলনকারীরা এটা করার আগে মাসব্যাপী ঢাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর পার্টি অফিসে গিয়ে ঘোরাফেরা করেছে। কমবেশি কামিয়াবিও হয়েছে।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পেল ৩৩ বাণিজ্যিক ব্যাংক

আমরণ অনশনে অসুস্থ রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ শিক্ষার্থী

পিআরে নির্বাচন হলে ৫৪ বছরের কলঙ্ক মুক্ত হবে : ডা. তাহের

৯ দফা দাবি রাবি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের

‘এক বাড়ির এতগুলো কবর খোঁড়ার কাম আগে কোনোদিন করিনি’

কে কাকে দিয়ে ক্ষমতায় আসবেন সেই প্রতিযোগিতা ভুলে যান : রেজাউল করিম

‘জয় বাংলা’ গানে বিভ্রান্তি, আ.লীগ ভেবে ছাত্র-জনতার অনুষ্ঠানে হামলা

রাজধানীতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন, তারিখ ঘোষণা

চিকিৎসা পেশা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ড. আসিফ নজরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে : ড্যাব

রাকসু নির্বাচন / ভোটারের ৩৯ শতাংশই নারী, প্রার্থিতার আলোচনায় দুজন

১০

জন্মাষ্টমীতে কেশবপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১১

জুলাই সনদের খসড়ায় যা আছে

১২

বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি, ডুবেছে ফসলি জমি

১৩

আটলান্টিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’, কখন কোথায় আঘাত হানবে 

১৪

বাঘায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া মাহফিল

১৫

চাঁদার দাবিতে কারখানায় হামলা, আহত ৫

১৬

খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় বিএনপির দোয়া

১৭

কোচিংয়ে অস্ত্র-বিস্ফোরক, খায়রুজ্জামান লিটনের ভাইসহ আটক ৩

১৮

বিএনপির পক্ষে পাবনা-১ আসনে সাংবাদিক এম এ আজিজের প্রচারণা

১৯

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ৮ অঙ্গীকারনামা

২০
X