জাকির হোসেন
প্রকাশ : ১০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:৩৯ এএম
আপডেট : ১০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
বেগম মুজিবকে বঙ্গবন্ধুর ফোন

‘তোমরা সবাই বেঁচে আছো!’

‘তোমরা সবাই বেঁচে আছো!’

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি। সন্ধ্যা পেরিয়ে সবে গভীর হতে শুরু করেছে রাত্রি। এমন সময় ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের ৩৬ নম্বর বাড়ির টেলিফোন সেটটি হঠাৎ বেজে ওঠে। কলটি রিসিভ করেন বেগম মুজিব। সঙ্গে সঙ্গে লন্ডন থেকে ভেসে আসে বঙ্গবন্ধুর সেই দৃঢ় কণ্ঠস্বর—‘তোমরা সবাই বেঁচে আছো।’

দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকার পর বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের সময় এ বাক্যটি দিয়েই শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ শোনার পর আবেগে কান্নায় ভেঙে পড়েন বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন।’ এ বাক্যটি বলার পর তিনি আর কোনো কথা বলতে পারেননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ফোনের রিসিভার তুলে দেন তাদের জ্যেষ্ঠপুত্র শেখ কামালের হাতে। এরপর একে একে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন বঙ্গবন্ধুর মেজো ছেলে শেখ জামাল, বড় মেয়ে শেখ হাসিনা, ছোট মেয়ে শেখ রেহানা এবং ছোট ছেলে শেখ রাসেল। ওই রাতেই কয়েকজন সাংবাদিক যান ধানমন্ডির ওই বাড়িতে। তারা বেগম ‍মুজিবের কাছে জানতে চান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার কী কথা হয়েছে। জবাবে বেগম মুজিব বলেন, ‘শেখ সাহেব বলেছেন, তার বিমানটি কখন লন্ডন থেকে দেশের উদ্দেশে যাত্রা করবে এটা তিনি পরে জানাবেন।’ বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা লজ্জাবিধুর কণ্ঠে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আব্বা বললেন, কী মা কেমন আছো। ব্যস, আর কিছু শুনিনি আমি।’ আর শেখ রাসেল বলেন, ‘আমি ঠিকই আব্বার গলা চিনতে পেরেছি। আমি বলেছি পাপা আমরা ভালো আছি।’

বঙ্গবন্ধু যে পাকিস্তানের জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন, তিনি যে ফোন করেছিলেন এবং তিনি এখন যে সুস্থ আছেন এ কথা বঙ্গবন্ধুর পিতামাতা বিশ্বাসই করেননি। অনেক বোঝানো এবং বলা-কওয়ার পর তারা খবরটি বিশ্বাস করেন। বঙ্গবন্ধুর ফোনের ঘটনায় বাড়ির সবাই উল্লসিত। এমন সময় হঠাৎ পরিবারের সদস্যরা ও আগত পরিদর্শকরা সবাই সচকিত হয়ে ওঠেন। সবাইর দৃষ্টি ছুটে যায় বাড়ির দরজার দিকে। এ বাড়িতে এসেছেন আকাশবাণী কলকাতার সেই বিখ্যাত সংবাদ পরিক্রমা পাঠক দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে এসেছেন চরমপত্রখ্যাত এম আর আখতার (মুকুল) ও কামাল লোহানী। দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় বেগম মুজিবের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। বেগম মুজিব বলেন, ‘আমিও সংবাদ পরিক্রমা শুনতাম।’ শেখ হাসিনার ছোট্ট ছেলেটি জয় তখন নানির কোলে। দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে আদর করলেন গাল টিপে। তখন অল ইন্ডিয়া টেলিভিশন একটি প্রামাণ্য অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারণ করছিল। এ সময় জয় একবার কেঁদে উঠলে বেগম মুজিব তাকে প্রবোধ দেন এই বলে যে, ‘কাঁদে না, নানা আসবে।’

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি ভোররাতে বঙ্গবন্ধু ও ড. কামাল হোসেনকে লন্ডনগামী পিআইএর একটি বিমানে তুলে দেওয়া হয়। এদিন সকাল ৬টা ৩৬ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১২টা ৩৬ মিনিট) তারা লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান। হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কয়েক মিনিটের মধ্যে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি স্যার ইয়েন সাদারল্যান্ড সেখানে পৌঁছান এবং বঙ্গবন্ধুকে উষ্ণ ও প্রার্থনা জানান। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু এক ঘণ্টার অধিক সময় সাদারল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনা করেন। লন্ডনে উপস্থিত হওয়ার পর প্রায় তিন ঘণ্টা তিনি বিমানবন্দরে অবস্থান করেন। লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনের একজন কূটনীতিক বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তিনি এখানে এসেছেন। বঙ্গবন্ধু কাঁধ ঝাঁকানি দিয়ে বলেন, ‘আমি চমৎকার বোধ করছি। এখানে এসে আমি খুব আনন্দিত হয়েছি।’ বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকদের সঙ্গে করমর্দন করে সহাস্যে বলেন, ‘আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন আমি বেঁচে আছি, সুস্থ আছি। এ মুহূর্তে আপনারা শুধু আমাকে দেখুন, কোনো কিছুই শোনার আশা করবেন না। তাই এখন আমি আর বেশি কিছু বলতে চাই না। সম্ভবত আজকের পর একটি বিবৃতি দিতে পারি।’

এরপর বঙ্গবন্ধু অন্য এক প্রশ্নের জবাবে নিরুত্তর থাকেন। এ সময় বঙ্গবন্ধু লন্ডনে বাংলাদেশ মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসে পাইপ টানছিলেন। তার পরনে ছিল সাদা শার্ট, ধূসর রঙের স্যুট ও ওভারকোট। এরপর বঙ্গবন্ধু মধ্য লন্ডনের ওয়েস্ট অ্যান্ডের ক্ল্যারিজ হোটেলে যাওয়ার জন্য ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। ব্রিটিশ সরকার ওই হোটেলে বঙ্গবন্ধুকে থাকার ব্যবস্থা করেছিল। হোটেলে যাওয়ার জন্য গাড়িতে ওঠার সময় বঙ্গবন্ধু জিজ্ঞাসা করেন, ‘আমি কি সামনের সিটে বসতে পারি।’ উপস্থিত কর্মকর্তাদের একজন বলেন, ‘নিঃসন্দেহে।’

সকাল ১০টার পর থেকে বঙ্গবন্ধু কথা বলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে। এদিন ইন্দিরা গান্ধী ফোনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলেন এবং তাকে নয়াদিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে আপনি মুক্তি লাভ করেছেন।’ বঙ্গবন্ধু ইন্দিরা গান্ধীর মাধ্যমে ভারতের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমি খুবই কৃতজ্ঞ।’

কারামুক্তির পর প্রথম বিবৃতিতেই বঙ্গবন্ধু তার নিজের ইচ্ছায় লন্ডন এসেছেন বলে পাকিস্তানের মিথ্যে প্রচারের বিষয়টি উল্লেখ করেন। বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমি বন্দি ছিলাম, পাকিস্তান সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমার ইচ্ছামতো নয়।’

সংবাদ সম্মেলনের আগে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনকে ফোন করেন। ফোনে তিনি বলেন, ‘হ্যালো তাজউদ্দীন, আমি সাংবাদিক পরিবৃত আছি। আমি তাদের কী বলব? দেশের মানুষ কেমন আছে? বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশ যে অগণিত নারী-পুরুষ নিহত হয়েছেন, এই মুহূর্তে তাদের কথা আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে।’

সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমি এখানে আর একমুহূর্ত থাকতে রাজি নই। আমি আমার জনগণের কাছে ফিরে যেতে চাই। আগামীকাল অথবা পরের দিন ঢাকা যাব বলে আশা করছি। বাংলাদেশ অবিলম্বে জাতিসংঘের সদস্য পদের জন্য অনুরোধ জানাবে।’ তিনি বাংলাদেশের দাবিকে সমর্থনের জন্য ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন, পোল্যান্ড, ফ্রান্স ও ব্রিটেনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি অবিসংবাদিত সত্য এবং এ দেশকে বিশ্বের স্বীকৃতি দিতে হবে। যখন আমার জনগণ আমাকে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেছে, তখন আমি রাষ্ট্রদ্রোহের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দিজীবন কাটাচ্ছি। অবশ্য ট্রাইব্যুনালের বিচারের রায় কখনো ঘোষণা করা হয়নি। একটি খুব খারাপ স্থানে কল্পনাতীত একাকিত্বে বন্দিজীবন কাটাতে হয়েছে। কোনো রেডিও না, চিঠি না, বাইরের জগতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগই ছিল না। মরার জন্য মনের দিক থেকে আমি প্রস্তুত ছিলাম। যেদিন জেলে নেওয়া হলো তখন আমি বাঁচব কি না, ধারণা ছিল না। তবে এটা জানতাম বাংলাদেশ মুক্ত হবেই। তারা যেভাবে আচরণ করেছে তা সত্ত্বেও পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে আমার কোনো অভিযোগ নেই। তারা আমাকে গ্রেপ্তার করেছে। আমার ছেলেমেয়েকেও আটক ও অন্তরীণ করেছে। আমার বাড়ির ক্ষতি করেছে। আমার দেশের লাখ লাখ লোককে হত্যা করা হয়েছে, নিষ্ঠুর অত্যাচার চলেছে। বেঁচে থাকলে হিটলারও লজ্জা পেত। কোনো দেশের জনগণকেই বাংলাদেশের মানুষের মতো মূল্য দিতে হয়নি। কষ্ট স্বীকার করতে হয়নি।

বঙ্গবন্ধু বলেন, বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। মুক্তি সংগ্রামের বিজয়কে আমি পরম আনন্দে অনুভব করছি। একটি স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাই যে আমার সংগ্রামের উদ্দেশ্য ছিল। প্রেসিডেন্ট ভুট্টো আমাকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছিলেন। আমি বলেছি, আমার জনগণের মাঝে ফিরে যাওয়ার আগে আমি কিছু বলতে পারছি না।

পরদিন (৯ জানুয়ারি) ব্রিটেনের রাজকীয় বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে বঙ্গবন্ধু দেশের পথে যাত্রা করেন। ১০ তারিখ সকালে তিনি নামেন দিল্লিতে। সেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভিভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, সমগ্র মন্ত্রিসভা, প্রধান নেতৃবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধান এবং অন্যান্য অতিথি ও সে দেশের জনগণের কাছ থেকে উষ্ণ সংবর্ধনা লাভ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু ভারতের নেতৃবৃন্দ এবং জনগণের কাছে তাদের অকৃপণ সাহায্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। তার এ স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে আখ্যায়িত করেছিলেন—‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে।’

বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি দুপুরে ঢাকা পৌঁছেন। আনন্দে আত্মহারা লাখ লাখ মানুষ ঢাকা বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান পর্যন্ত তাকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানায়। বিকেল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে তিনি ভাষণ দেন। বঙ্গবন্ধু দৃঢ়কণ্ঠে বলেন, ‘আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বাংলার একজন লোকও বেঁচে থাকতে এ স্বাধীনতা নষ্ট হতে দেব না। বাংলাকে দাবিয়ে রাখতে পারে এমন কোনো শক্তি নেই।’ দেশবাসীর সামনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তার চোখে অশ্রু নেমে আসে। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আজ আমার জীবনের সাধ পূর্ণ হয়েছে। বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। পশ্চিম পাকিস্তানে আমি ফাঁসিতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম বাংলাদেশ স্বাধীন হবে। বাংলার মানুষ মুক্ত হাওয়ায় বাস করবে। খেয়ে-পরে সুখে থাকবে, এটাই ছিল আমার সাধনা। গত ৭ মার্চ এই রেসকোর্সে বলেছিলাম দুর্গ গড়ে তোলো। আজ আবার বলছি, আপনারা সবাই একতা বজায় রাখুন। একজন বাঙালি বেঁচে থাকতেও এই স্বাধীনতা নষ্ট হতে দেব না। বাংলাদেশ ইতিহাসে স্বাধীন দেশ রূপেই বেঁচে থাকবে। বাংলাকে দাবিয়ে রাখতে পারে এমন কোনো শক্তি নাই।’

বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘বাংলাদেশ হবে একটি আদর্শ রাষ্ট্র। কোনো বিশেষ ধর্ম রাষ্ট্রের ভিত্তি হবে না। রাষ্ট্রের ভিত্তি হবে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। আমি প্রেসিডেন্ট হিসেবে নয়, নেতা হিসেবে নয়, আপনাদের ভাই হিসেবে বলছি—যদি দেশবাসী খাবার না পায়, বস্ত্র না পায়, যুবকরা চাকরি বা কাজ না পায়, তাহলে স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে, পূর্ণ হবে না।’

বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘২৫ মার্চের সেই রাতে আমাকে ছেড়ে যাওয়ার সময় আমার সহকর্মী তাজউদ্দীন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও অন্যরা কাঁদছিলেন। কিন্তু আমি বলেছি, আমি মরতে চাই। তবু মাথানত করতে পারব না। ইয়াহিয়া খান আমার ফাঁসির হুকুম দিয়েছিল। আমি বাঙালি, আমি মানুষ, আমি মুসলমান। বাঙালিরা একবারই মরতে জানে। তাই বলেছি ক্ষমা চাই না। তাদের বলেছি, তোমরা মারলে ক্ষতি নেই। কিন্তু আমার লাশটা বাংলার মানুষের কাছে পৌঁছে দিও।’

লেখক: কালবেলার সহকারী সম্পাদক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মালদ্বীপে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার অভিনেতা সিদ্দিক

ফিরছেন দীপিকা 

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

নিজেই বাড়াচ্ছেন স্ট্রোকের ঝুঁকি, জানুন কীভাবে

ধর্ষণের অভিযোগের পর চাপের মুখে বিয়ে

নেতানিয়াহু ও নিজেকে ‘যুদ্ধের নায়ক’ বললেন ট্রাম্প

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

মাছ চাষের নামে বাঁধ, পানির তলে শত বিঘা আমন ধান

১০

ঘরে বসেই ঘন ও স্বাস্থ্যবান চুল পেতে মেনে চলুন এই ৭ টিপস

১১

সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা 

১২

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মুরগি

১৩

জামায়াত-শিবিরের ৭ নেতাকর্মীকে হত্যা, আ.লীগ নেতা মানিক গ্রেপ্তার

১৪

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার পলক-আতিক, রিমান্ডে কিরণ

১৫

কক্সবাজারে মাহিন গ্রুপের ২ সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

১৬

ভক্তদের চমকে দিলেন হানিয়া আমির

১৭

রক্তের দাগ অনুসরণ করে মিলল অটোচালকের মরদেহ

১৮

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার বাহক এডিস মশার ঘনত্ব জরিপ গতিশীল হোক

১৯

ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের

২০
X