মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ১৬ মার্চ ২০২৪, ০৩:৪০ এএম
আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পানিতে-আগুনেও অসংযতের হর্স রেস

পানিতে-আগুনেও অসংযতের হর্স রেস

রহমত-বরকত-নাজাতের স্বীকৃত সর্বসেরা মাস রমজানেও উদাম দৌড় প্রতিযোগিতা। তা বাজারে-মাজারে। জলে-স্থলে, আগুনে-পানিতে। পণ্যে পুণ্যেও। সোমালিয়ায়ও। পবিত্র কোরআনসহ নানা কিতাবে-হাদিসে বলা আছে, পুণ্যময় এ মাসটিতে বন্ধ থাকে কবরবাসীর আজাব। মাসব্যাপী বন্দি করে রাখা হয় শয়তানকে। মুসলিম সম্প্রদায় তা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। দীর্ঘদিনের লালিত এ বিশ্বাস বিশেষ করে শয়তানকে কয়েদ করে রাখার বিষয়টি ক্রমেই দোদুল্যমানতায় ফেলে দিয়েছে মনুষ্যকুল। এবার আরও বেশি। রোজা শুরুর আগে দিয়ে রেস্টুরেন্টে আগুনকাণ্ড। রোজা শুরুর পর বাঁক বদলে আগুন ছুটেছে মার্কেটের দিকে। কয়েকটি মার্কেটই এরই মধ্যে আগুনের শিকার। আগুন নিজে নিজে লাগে না। অবশ্যই লাগানো হয় বা লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়। বন্দিখানা ভেঙে শয়তান এসে তা করে গেছে—প্রশ্ন জাগাই স্বাভাবিক। নিরাপত্তাহীনতা পানিতেও। সুদূর সোমালিয়াও।

এক ধরনের পেয়ে বসার সিরিজ। জলে-স্থলে সবখানে। সোমালিয়ার জলদস্যুরাও পেয়ে বসার মতো চিনে ফেলেছে এই বাংলার রুটি-রুজির জন্য ছুটে চলা মানুষকে। এর আগে ভূমধ্যসাগরে দফায় দফায় তারা মরেছে বা শিকার হয়েছে আরেকভাবে। আরেক কারণে। বেশিরভাগই ঘটেছে জীবনের সীমাহীন ঝুঁকি নিয়ে ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে। কত হাতে নিজের অর্থসম্পদ সঁপেছেন। মৃত্যুর যাবতীয় ব্যবস্থার ওই পথে কেউ কেউ মৃত্যু উতরে উন্নত দেশে প্রবাসী হয়েছেন। বাকিদের নসিবে কী হয়েছে? কে জানে? কে রাখে সেই খোঁজ? এবার সোমালিয়ায় জলদস্যুতায় পড়া ঘটনার ভিডিও বলছে, কত ঝুঁকিময় সেই পানিপথ? সর্বনাশের কত যে ব্যবস্থা। জাহাজের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা বলতে কিছু নেই। অথবা থাকেই না। এই লাওয়ারিশ দশায় কোনো বাধা ছাড়াই দড়ি বেয়ে দস্যুরা উঠে গেল! অথচ ওপরে দুটো ভাঙাচোরা পাখি শিকারের বন্দুক বা কাঁটা রাইফেল থাকলেই নিচে থেকে ওপরে উঠতে পারার কথা নয়। কথা যাই থাক তারা উঠতে পেরেছে এটাই বাস্তবতা। কথার সঙ্গে বা পিঠে আরও কথাই থাকে। জলদস্যুতাকে এখন আলাদা করে দেখতে চান না অনেকে। কারণ দস্যুতা দস্যুতাই। জলদস্যুরা অন্যান্য দস্যুর তুলনায় নেহায়েত চুনোপুঁটি। বিশ্বের যেসব জলসীমায় জলদস্যুতা বেশি হয় তার প্রথম তিনটি ইন্দোনেশিয়া, সোমালিয়া ও নাইজেরিয়া। এ ছাড়া লোহিত সাগর ও গালফ অব আডেনের কথাও উল্লেখ আছে। একসময় বাংলাদেশের নামও ছিল। তবে বছর দশেক আগে বঙ্গোপসাগর ও চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন সাগরে জলদস্যুতার উচ্চঝুঁকিতে থাকা তালিকা থেকে বাংলাদেশের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। সোমালিয়া গরিব দেশ। দারিদ্র্য তাদের জলদস্যু বানিয়ে ছেড়েছে। ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে মানবতার ফেরিওয়ালাদের কারণেই সোমালিয়ায় এ জলদস্যুর সৃষ্টি। কথিত উন্নয়নশীলরা তাদের লুটে খায়, পাশে দাঁড়ায় না। আশপাশের ধনী প্রতিবেশীরাও নাক সিটকায়। সময়দৃষ্টে কাছেও নেয়। পুরোনো পেশায় বারবার হাতছানি দেয়। মদদ দেয়। নিজেদের উপকূল থেকে সাড়ে চারশ নটিক্যাল মাইল দূরে গিয়ে ভারত মহাসাগরে গিয়ে শিপ হাইজ্যাক যেনতেন কাজ নয়। এর পেছনে কোনো ডিপ কূটনীতি আছে কি না, প্রশ্ন থাকতেই পারে। বৃহৎ সুনামির পর পৃথিবীর কত বর্জ্য সোমালিয়ায় গিয়ে ঠেকেছিল তা অপসারণে কেউ এগিয়ে যায়নি। কথা আরও আছে। তা সোমালিয়ার সংবাদের দেশীয় ধরন নিয়ে। কেউ মারা গেলে তার ক্রন্দনরত স্বজনদের মুখের সামনে বুম/মাইক্রোফোন বা রেকর্ডার ধরে সেই কান্না প্রচারের মধ্যেও এক অসংযত ভাব এ রমজানে। সংযমের-মানবতার রেশমাত্র নেই সেখানে। সোমালিয়ায় দস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের স্বজনদের সঙ্গেও একই কাজ করা হচ্ছে। একটা পরিবারের একজন সদস্য, যিনি কারও সন্তান, কারও স্বামী, কারও বাবা মৃত্যুর মুখে—যে কোনো সময় তাকে মেরে ফেলা হতে পারে, যার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, এর চেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি আর কী আছে? তার জন্য স্বজনদের কান্না কি ক্যামেরায় ধারণ করে দেখানোর বিষয়?

পানিরাজ্যের লুটতরাজ স্থলভাগের লুটেরাদের চেয়ে বেশ কম, যা এই রহমতের মাসে যেন আরও চাগাড় দেওয়া বা ভীমরতির মতো। ভেতরে ভেতরে ব্যাংক রাজ্যে তা চরমে। অনেকটা চুপকে চুপকে এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হয়ে গেছে পদ্মা ব্যাংক। এর আগে এটি ফারমার্স ব্যাংক থেকে নাম বদলে হয়েছিল পদ্মা ব্যাংক। এখন এক্সিমের সঙ্গে সোহবতের সময় হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে সংযম সাধনার রমজান মাসকে। ব্যাংকের লাল-হলুদ কায়কারবার অনেক দিনের। পবিত্র রমজান মাসেও এর একটা জানান দেওয়া কেন জরুরি হয়ে পড়ল। এর তদারককারী অভিভাবকের লাল-হলুদও জানার বাইরে নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক তো দেশের ৫৪টি ব্যাংকের অবস্থা বিশ্লেষণ করে ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকসহ মোট ৩৮টি ব্যাংককে দুর্বল ব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত করেই রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের দুই-তৃতীয়াংশের বেশি ব্যাংক এখন দুর্বল। ‘রেড জোনের’ ব্যাংকগুলো সবচেয়ে খারাপ (পুওর) এবং ইয়েলো জোনের ব্যাংকগুলো দুর্বল (উইক) অবস্থায় রয়েছে। আর ‘গ্রিন জোনের’ ব্যাংকগুলো ভালোমানের (গুড)। ‘ইয়েলো জোনের’ ব্যাংকগুলো মধ্যবর্তী অবস্থায় রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন এক সময়ে ব্যাংকগুলোকে ক্যাটাগরিভুক্ত করেছে যখন আগামী বছরের শুরুর দিকে ১০টি ব্যাংককে একীভূত (মার্জার) করার চিন্তা করা হচ্ছে। আবার বাংলাদেশে ‘ব্যাংক মার্জার’ নিয়ে কথা কম বলার রোজার সময়ে কথার তোড় এখন চরম পর্যায়ে। একসময় এরাই বলেছেন, ইকোনমি বড় হয়ে গেছে বলেই এত ব্যাংক দেওয়া হয়েছে। এখন ইকোনমি ছোট হয়ে গেছে?

কথা-কাজে সবকিছুতে সংযমের বার্তার এ সময়ে এর আরও মাত্রা বা সীমা ছাড়ানো। যে যা পারছেন বলছেন। কোনো বিষয়ের মধ্যে পড়ে না একেও টেনে আনা হচ্ছে বিষয়ের মধ্যে। অসংযতের দৌড়ে রোজায় স্কুল খোলা থাকবে না, বন্ধ থাকবে—এ ধরনের বিষয়কে পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে নিয়ে ঠেকাতে পর্যন্ত লাজ-শরমে বাধেনি। বরং একটা হিরোইজম ভাব। মগজ বা মননের তেমন কোনো অবদান ছাড়াও পৃথিবীতে অনেক কাজকর্ম দিয়ে তারকাখ্যাতি পাওয়া যায়। আর তারকা মানেই মনোহর আলোর উৎস নয়, ময়লা-পচা বদগন্ধি গ্যাসেও আলেয়ার আলো জ্বলে। ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের তৃতীয়টি সাওম বা রমজান। সাওম আরবি শব্দ, এর বহুবচন সিয়াম—ফারসি প্রতিশব্দ রোজা। আর রোজার আভিধানিক অর্থ, পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, আত্মসংযম, কঠোর সাধনা ইত্যাদি। অন্য অর্থে—‘রমদ, ধাতুর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে দহন, প্রজ্বলন, জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে-ভস্ম করে ফেলা’। নফসের কুপ্রবৃত্তি-পঙ্কিলতা সাফ করা। লোভ-লালসা, অত্যাচার থেকে বিরত হওয়া। আর এসব দুষ্কর্মের জন্য দোষীসাব্যস্ত শয়তানকে আটক করে রাখার উদ্দেশ্য আনডিস্টার্বে সাওম প্র্যাকটিস করা। বাস্তব বড় নিদারুণ-নিষ্ঠুর।

বন্দি থাকা অবস্থায়ও শয়তান প্রাসঙ্গিক কিছু ব্যক্তি বা মহলের মাসটিকে ঘিরে কয়েকগুণ বেশি অপকর্মের কারণে। এমন মাসটিতে শয়তানি কাণ্ডকীর্তি কেন আরও বেশি। বন্দি থেকেও শয়তান এগুলো কীভাবে করায়? মানুষই এগুলো করে থাকলে শয়তানের রক্ষা। দায়িত্ব হস্তান্তর করে থাকলে আলাদা কথা। শয়তান নির্ভার-নির্দোষই থাকছে। চুরি-ডাকাতি, ঘুষ-দুর্নীতি, তোলাবাজি-চাঁদাবাজি মিলেমিশে একাকার। সোমালিয়ার পানিতে বা দেশের আগুন কোনোটারই দায় নিতে হবে না কারও। সবই তলিয়ে বা উড়ে যাবে পানিতে বা ধোঁয়ায়। স্বজনদের হাহাকার ও আহতদের আর্তনাদে স্তম্ভিত হওয়ায় কিছু যাবে আসবে না। দায়ও নেবে না কেউ। নিতে হয় না। রোজার ধর্মীয় গুরুত্বের সঙ্গে সামাজিক ও মানবিক অনেক গুরুত্ব জড়িত। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। এসব দেশ রমজান উপলক্ষে বড় বড় চেইনশপ থেকে শুরু করে ছোট দোকানে দেয় বিশাল বিশাল ছাড়। ক্রেতাদের কে কত বেশি মূল্য ছাড় দিতে পারে সেটা নিয়ে চলে রীতিমতো প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় ছাড়ের মাত্রা কখনো কখনো ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায়। এই সংস্কৃতি অন্যান্য ধর্ম-অধ্যুষিত দেশেও। অন্যসব ধর্মের লোকেরা রমজান মাসকে শ্রদ্ধা-সমীহ করে। নৈতিক-অনৈতিক বাছবিচার করে। অনাহারি-অভাবী প্রতিবেশীদের খাওয়ার ব্যবস্থা করে।

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ না হয়েও রমজান উপলক্ষে অনেক দেশে পণ্যসামগ্রীর দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। অমুসলিম দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় কোনো ধর্মীয় উৎসবের সময় দ্রব্যে দাম বাড়ে না, রমজানে দেওয়া হয় আরও বেশি ছাড়। রমজানের শুরুতে পণ্যে ছাড় দেওয়া ইউরোপের দেশগুলোতে রীতিতে পরিণত হয়েছে। জার্মানিতে চলে অভাবনীয় মূল্য ছাড়। তা ফ্রান্সেও। আমাদের কাছের দেশ থাইল্যান্ডেও রমজান মাস উপলক্ষে মুসলমানসহ সবার জন্য পণ্যে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা তাদের আগের মুনাফা থেকে ছাড় দিয়ে ব্যবসা করেন। পণ্যের দাম না বাড়িয়ে সেখানে কমিয়ে দেন। আবার অনেক ব্যবসায়ী লাভবিহীন পণ্য বিক্রি করেন মাসজুড়ে। সম্প্রীতি-বন্ধন ও সহনশীলতা বাড়াতে তারা এমন উদ্যোগ নেন। এর ঠিক উল্টো চিত্র বাংলাদেশে। বছরের বাকি ১১ মাস কোপ মারলেও রমজানের এক মাসে তারা একেবারে জবাই করে ছাড়া হচ্ছে। আর জবাইর জন্য দা-ছুরিতে শান দিয়ে রাখা হয়েছে আগেই। সাওম বা সংযমের এ সময়ে এখন প্র্যাকটিস আওয়ার। বহুবিধ ঘটনা ও ব্যস্ততায় রমজানে সরকারের শাসন-অভিযান, আলেম-ওলামাদের নসিয়ত শোনার সময়ও হয় না তাদের। তারপরই না শিকলে আবদ্ধ হওয়া বা পায়ে ডান্ডাবেড়ি লাগানো। এর চেয়ে যত বড় গলা নয়, তার চেয়ে বড় তলাহীন নানা ফাঁপা স্বরে সময় গড়িয়ে যাচ্ছে। অবিরাম আজব শব্দ বের হচ্ছে। শকুনের মতো ঠোঁটে কবুতরের ভান। মার্ক্সবাদ-লেনিনবাদ-জিন্দাবাদ ইত্যাদি বাদের মধ্যে এখন এটা-ওটা বাদ দেওয়ার তত্ত্বে বিতর্ক বাধানো, লোক হাসানোর এন্তার আয়োজন। কাঁচাবাজার বাদ দিয়ে সুপারশপে যাওয়ার মতবাদ এসেছে। লাইনে গ্যাস কমে গেলে সিলিন্ডার ব্যবহারের সাধুবাদও এসেছে। মাঝেমধ্যে আগুনে বাজার পুড়বে। বাজারে দ্রব্যমূল্যের আগুনে পুড়বে জনগণ। কারসাজির আগুনে পুড়বে শেয়ারবাজার। তা এখন অনেকটা নিয়মের পর্যায়ে। অগ্নিমূল্য যাবে দ্রব্যমূল্যের বাজারে। পানি ঢালা হবে শেয়ারবাজারে! এসব বাদাবাদিতে দিন গড়াবে। রমজানও শেষ হয়ে যাবে। এর মাঝেই বেঁচে থাকার আনন্দ খোঁজা। তবে জীবনানন্দ হয়ে নয়, আস্ত বা ডিজিটাল নন্দলাল হয়ে হয়ে। তাও এক সম্মোহন। হাত নাই যার তারই হাত ধরে গড়াগড়িতে ব্যাংকও হাত বদলে যায় সংযমচর্চার সময়ে। কাপালিকহীন পথ-পথিকে যা হয়। হাঁটু গেড়ে বসে বেঁচে থাকাকে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর চেয়ে লাভজনক মনে করা।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কেন এত সময় লাগছে অনুসন্ধানে

টানা চারটি লিগ জয়ীদের এলিট ক্লাবে ম্যানসিটি

হেলিকপ্টার পাওয়ার বিষয়ে যা জানাল রেড ক্রিসেন্ট

রাইসির সঙ্গে হেলিকপ্টারে আর যারা ছিলেন

উন্নয়নের নামে রাতের আঁধারে শাহবাগে গাছ কাটার অভিযোগ

সবশেষ বিহারে ছিলেন এমপি আনার

‘অভিবাসী কর্মীদের জন্য আরও টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার’

ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিখোঁজ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

স্বামীর মোটরসাইকেলের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে নারীর মৃত্যু

তবুও প্রার্থী হলেন সেই নাছিমা মুকাই 

১০

গাজীপুরে কারখানার ১০ তলার ছাদ থেকে লাফিয়ে নারী শ্রমিকের মৃত্যু

১১

রাজশাহীতে আগুনে পুড়ে ছাই ১০ বিঘার পানের বরজ

১২

বিয়েবাড়ি থেকে কনের পিতাকে তুলে নিয়ে টাকা দাবি

১৩

ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর , এলাকায় উত্তেজনা

১৪

ঈশ্বরদীতে ফেনসিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর সিপাহি আটক

১৫

এমপি আনোয়ার খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ওসিকে নির্দেশ

১৬

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১১৬ কোটিপতি প্রার্থী : টিআইবি

১৭

রাইসির জন্য দোয়ার আহ্বান

১৮

‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুদৃঢ় হয়েছে’ 

১৯

প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা সিটির কাছেই থাকল

২০
X