মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৪, ০২:১৬ এএম
আপডেট : ৩০ মার্চ ২০২৪, ০৯:৩০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পণ্য-পুণ্যে রাজনীতির লেআউট

পণ্য-পুণ্যে রাজনীতির লেআউট

পুণ্যের মাস রমজানে পণ্যের কারসাজির তাপ-উত্তাপ এ দেশের মানুষের অনেকটা গা-সওয়া। তা খাদ্য-ভোগ্য দুই পণ্যতেই। এবার মাত্রাগতভাবে তা মারাত্মক পর্যায়ে। কারসাজিটা পৌঁছে গেছে দুর্দমনীয় উৎপাত পর্যায়ে। তা খেজুর, বুট-ছোলা, তেল-পেঁয়াজ থেকে তরমুজ-ইসুবগুলের ভুসি পর্যন্ত। সরকারের দিক দৃশ্যত এর লাগাম টানার চেষ্টা লক্ষণীয়। কিন্তু চেষ্টায় অকুলান। অ্যাকশন বিবেচনায় কথিত সিন্ডিকেট ক্ষেত্রবিশেষে সরকারের চেয়েও বেশি হিম্মত দেখিয়ে চলছে। তাদের পারফরম্যান্সে এবার বেশ আপডেট। তারা এবার রমজান বা রোজায় নয়, আগেই পণ্যের দাম বাড়ানোর কাজটা সারিয়ে ফেলেছে। রোজা শুরুর পর চলছে বাড়তি দাম মাঝেমধ্যে বাড়ানো-কমানোর চাতুরী।

কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত—ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে কালেমা-নামাজের সঙ্গে অর্থের তেমন সম্পর্ক নেই। হজ-জাকাতে খরচের হিসাব বেশি। এ দুটি ফরজ ইবাদত সবার জন্য বাধ্যতামূলকও নয়। সুস্থ-সবল প্রাপ্তবয়স্ক সবার জন্য রোজা ফরজ, মানে অবধারিত। রোজার পুণ্য হাসিলে অর্থের কিছু সংযোগ আছে। সামাজিক সংস্কৃতির মতো ইফতারি ও সেহরিতে একটু ভালোমন্দ খাওয়ার চর্চা রয়েছে। এ কারণে তেল, চিনি, ছোলা, আদা, ডাল, খেজুরসহ কিছু পণ্যের বাড়তি চাহিদা থাকাই স্বাভাবিক। এ দেশে ঈদ-চান্দ, শীত-গরম সবই মৌসুম। রমজান মৌসুমের সেরা। সেই সেরাকে আরও সেরা করে তোলা হয়েছে এবার। নিত্যপণ্যের এ কারসাজির মধ্যে পুণ্যের মাসটিতে ভারতীয় পণ্যকেও সাবজেক্ট করে তোলা হয়েছে। তার ওপর মহান স্বাধীনতার মাস। দেশাত্মবোধে বা ধর্মীয় টানে বিদেশি পণ্য বর্জনের ডাক নয়; ভারতীয় পণ্য বর্জনের একটা ঢেউ তৈরির ঢিল ছোড়া হয়েছে নেহায়েতই রাজনৈতিক কারণে।

আচার্য প্রফুল্ল সেন এই উপমহাদেশে ‘দেশি পণ্য কিনে হও ধন্য’ স্লোগানের জনক ছিলেন। তিনি একাধারে ছিলেন শিক্ষাবিদ, আবার ছিলেন শিল্প উদ্যোক্তা। তার ডাকে ভারতের অন্যান্য শিল্প উদ্যোক্তারা সাড়া দিয়ে কম দামে মানসম্মত পণ্য বিক্রি শুরু করেছিলেন। এর ফলে দেশি পণ্য জনমানুষের আস্থা অর্জন করে। কয়েক শতবছর আগে পরাধীন ভারতে ‘স্বদেশি পণ্য, কিনে হও ধন্য’ স্লোগানের সময় ইংরেজরা ছিল হর্তাকর্তা-বিধাতা। নিজ দেশে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহার যেনতেন গৌরবের নয়, মহাগৌরবের। আর বিদেশি পণ্য ব্যবহারের আরেক অর্থ হলো আমাদের ওই মানের পণ্য তৈরির সক্ষমতা নেই। কিন্তু শুধু একটি দেশের পণ্য বর্জনের আহ্বানের মধ্যে ভিন্ন বিষয়আসয় রয়েছে। বিষয়ের আড়ালেও বিষয় লুকানো। স্বাভাবিকভাবেই যা চোখ দিয়ে নয়, বোধ দিয়ে দেখতে হয়।

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে উৎসারিত ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন ও ইন্ডিয়া আউট’ শোরগোলে বেশ কিছু গ্রুপ খোলা হয়েছে। যেসব গ্রুপে অনেক সদস্য। গায়ের চাদর ছুড়ে এতে ঢিল মেরেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। দলের মধ্যগোছের কিছু নেতাও এতে সংহতি জানিয়েছেন। সরকারপক্ষ এতে বিরক্ত-বিব্রত। মন্ত্রীদের অভিযোগ, এটি বিএনপির স্ট্যান্টবাজি। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নষ্ট করার কুবুদ্ধি। বাজারে আরও অস্থিরতা তৈরির মতলব। কিছু কথার তেজ অন্দরমহলকেও ছুঁয়ে দিচ্ছে। প্রশ্ন করা হয়েছে, বিএনপি নেতাদের স্ত্রী-কন্যারা যে ইন্ডিয়ান শাড়ি পরেন, তা কি পুড়িয়ে দেওয়া হবে? বিএনপির কোন নেতার স্ত্রী জন্মগতভাবে ইন্ডিয়ান, তাকেও কি বয়কট করা হবে? বিএনপির দিক থেকে জবাবে কার্পণ্য করা হচ্ছে না। জবাবে বলা হয়েছে, বিএনপি নেতাদের স্ত্রী-কন্যারা ভারতীয় শাড়ি তেমন পরেন না। সব বিদেশি পণ্য না হলেও, একটি দেশের পণ্য বর্জনের ডাকও কম কথা নয়। এটি অবশ্যই একটি ইস্যু। তা রাজনৈতিক, কূটনৈতিকও। অর্থনৈতিক তো বটেই। ভারতীয় পণ্য বয়কট আন্দোলন দেশের বাজারে কিছু প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে। তাই সুপার শপ আর ভারতীয় পণ্যের ডাম্পিং স্টক শেষ করতে পারছে না। ফলে পণ্য ডাম্পিংয়ের জন্য নতুন বাজার খুঁজতে হচ্ছে। কিন্তু এমন সব বাজারে পণ্য পৌঁছাচ্ছে, যেখানে এসব পণ্যের ভোক্তা নেই। মফস্বলের এই দোকানি পণ্যগুলো সরবরাহকারীকে ফেরত দেবেন বলে কার্টনবন্দি করছিলেন।

রুহুল কবির রিজভীর চাদর পোড়ানো কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও বিএনপির হাইকমান্ডের এ ইস্যুতে মনোভাব স্পষ্ট নয়। রিজভীর ২০ মার্চ বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কাশ্মীরি শাল ছুড়ে ফেলা তার নিজস্ব বলেই বার্তা দেওয়া হচ্ছে দল থেকে। তবে এর আগে তিনি ভারতীয় পণ্য বর্জন ক্যাম্পেইনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতীয় পণ্য বর্জনের যে ঢেউ দৃশ্যমান, তাতে মনে হয় দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছে। সুতরাং জনগণের দল হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, বিএনপিসহ ৬৩টি গণতন্ত্রকামী দল এবং দেশপ্রেমিক জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে।’ কিন্তু এর ফলোআপ নেই। ‘বয়কট ইন্ডিয়া’ বিষয়ে বিএনপির পরবর্তী বৈঠকে আলোচনার পর দলের অবস্থান পরিষ্কার হতে পারে। ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ক্ষোভ থেকে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টসহ কিছু মহল জানুয়ারির শেষদিকে এ প্রচারণার ডাক দেয়। এখন পর্যন্ত এর পেছনে রাজনৈতিক শক্তির সমর্থন নেই।

রাজনৈতিক শক্তির সমর্থন ছাড়া স্বভাবতই কোনো আন্দোলন সেভাবে দানা বাঁধে না। যেমন—কয়েক বছর আগে আমাদের দেশের কিশোর-ছাত্র আন্দোলন, পশ্চিমা দেশগুলোতে ইয়েলো ভেস্ট আন্দোলন ইত্যাদি। বিএনপিসহ বড় কোনো রাজনৈতিক দল এ আন্দোলন সমর্থন করেনি। অনলাইনে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আওয়াজদাতারা এখন পর্যন্ত ভারতীয় পণ্যের তালিকা প্রচার করছে। কিন্তু এগুলোর বিকল্প বাতলাতে পারছে না। না, দেশি না, না ভারত ছাড়া অন্য কোনো বিদেশি। রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নীতি যেখানে মুক্তবাজার, সেখানে একটি দেশের পণ্য বর্জনের আওয়াজের বাস্তবতা প্রশ্নবিদ্ধ। দেশ অর্থনৈতিক সমস্যায় পর্যুদস্ত। বাজারে গিয়ে বেশিরভাগ মানুষ যেটি সস্তায় পান সেটিই কেনে। সেটি ভারতীয় না কোন দেশের তা দেখার অবস্থা নেই। দেশি পণ্যটি তুলনামূলক কম দামে দিলে ক্রেতার মন সায় দিতেও পারত। সে অবস্থাও নেই। দেশের আকণ্ঠ নিমজ্জিত দুর্নীতি, অবকাঠামোগত নানা ত্রুটি-সীমাবদ্ধতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার লোভসহ নানা কারণে শুরুতেই পণ্যের দাম তুলনামূলক বেশি পড়ে যাচ্ছে। সেই সুযোগে দেশের বাজারে দেদার ঢুকছে বিদেশি পণ্য। নিকট প্রতিবেশী হওয়ায় ভারতীয় পণ্যের জন্য একটু বেশি আশীর্বাদ। ভোজ্যতেল, মসুর ডাল, পেঁয়াজ, আদা-রসুন, চিনি, জিরাসহ গরম মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতেও বাংলাদেশ আমদানির ওপর নির্ভরশীল। চিনি কিনতে বাংলাদেশ মাঝেমধ্যে ব্রাজিল পর্যন্তও যায়। পেঁয়াজ ভারতের কাছে না পেলে বাজার স্থিতিশীল রাখতে ছুটে যাওয়া হয় মিয়ানমারে। এর রহস্য ও বাস্তবতা বুঝতে অর্থনীতিবিদ হওয়া লাগে না। চাহিদা-জোগান ফুটপাতের দোকানিও বোঝে। বাংলাদেশের একটা টিভি চ্যানেলকে বছরের পর বছর ধরে ভারতীয়রা তাদের দেশে দেখানোর অনুমতি দেয় না, কিন্তু এখানে ডিশওয়ালাদের মাসিক টাকা দিয়ে তা গোগ্রাসে দেখা হয়। চাহিদার ভারতীয় চ্যানেল ঠিকমতো না দিলে ডিশ ব্যবসায়ীর ওপর চটে যায়। হাজার-হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ভারতে পড়াশোনা করে। প্রাইমারি বা হাই স্কুল লেভেলেও ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার নামে বাংলাদেশি অনেক পরিবার, দার্জিলিংসহ ভারতীয় বিভিন্ন শহরে বাসা ভাড়া করে থাকে। বাংলাদেশের ডাক্তার-নার্সসহ চিকিৎসাব্যবস্থায় বিরক্ত হতে হতে ছোটখাটো অসুখেও ছুটে যায় ভারতে। পুণ্য হাসিলে আজমিরসহ ভারতের বিভিন্ন মাজার জিয়ারতে যায়।

এ সংক্রান্ত তালিকাটা বেশ লম্বা। বাংলাদেশের আমদানির ২০ ভাগই ভারতীয় পণ্য। এর মধ্যে ভোগ্যপণ্য এবং কাঁচামাল প্রধান। এ ছাড়া ভারতীয় টুথপেস্ট, মাউথওয়াশ, অলিভ ওয়েল, সানফ্লাওয়ার ওয়েল, কাপড় কাঁচার পাউডার, বিভিন্ন ধরনের গায়ের সাবান, চকলেট আর চিপসের একটা বাজার তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। শাড়ি এবং পোশাকের বাজার তো আছেই। সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, কোরিয়াসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আনা পণ্যও কম নয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.২২ বিলিয়ন ডলার, আগের বছর তা ছিল ১৬.১৫ বিলিয়ন ডলার। ২০২২ সালে ভারত থেকে বাংলাদেশ ১৩.৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে। আর রপ্তানি করে ২.৩৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। গত মাস কয়েক ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমছে। ভারত থেকে খাদ্যপণ্য আমদানিও কমছে, এর কারণ ডলার সংকট। বলাবাহুল্য, বাংলাদেশে পণ্য আমদানি তালিকায় সবার আগে চীনের নাম। এর পরের নাম ভারত। শীর্ষ ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য বেশি আমদানি করা হয়। কারণ যেসব পণ্য ভারত থেকে আমদানি করা হয়, সেগুলো অন্য দেশ থেকে আনতে গেলে খরচ ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়ে যাবে। এমন বাস্তবতায় ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারণাটি রাজনৈতিক চেহারা পেলে কী পরিস্থিতি হতে পারে—এ নিয়ে ভাবনা থেকেই যায়।

এ প্রচারণায় যেসব পণ্য বর্জনের কথা বলা হচ্ছে, দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সেগুলোর অনুপাত খুব সামান্য। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ভারত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে ৯৭ ধরনের পণ্য রপ্তানি করেছে। এর একটা বড় অংশ দখল করে আছে তুলা, সুতাসহ পোশাক খাতের কাঁচামাল। জাতিসংঘের বাণিজ্যবিষয়ক ডাটাবেজের তথ্য অনুযায়ী, ওই অর্থবছরে বাংলাদেশ এই খাতে প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার আমদানি করেছে প্রতিবেশী দেশ থেকে। দ্বিতীয় অবস্থানে তেল ও অন্যান্য খনিজ জ্বালানি। এতে ভারতের আয়ের পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি ডলার। দেড় বিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তানি হওয়া খাদ্যশস্য আছে তৃতীয় অবস্থানে। বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বর্জনের মতো আহ্বান নতুন কিছু নয়। এর আগেও বিভিন্ন সময় এ ধরনের আহ্বান জানাতে দেখা গেছে। কারণ হিসেবে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের কথা বলে থাকেন এ বিরোধীরা। এবার স্যোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের ‘ইন্ডিয়া আউট’ ও ‘বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস’ হ্যাশট্যাগের ভবিষ্যৎও কুয়াশাচ্ছন্ন। ভারতের সঙ্গে যে বাংলাদেশের অনেক ইস্যু আছে তা অনস্বীকার্য। এ সুযোগে সেগুলো অ্যাড্রেস করে কূটনৈতিক-অর্থনৈতিক আলোচনা চাঙ্গা করা যায়। তা পণ্য বর্জন করে না বক্তব্য তুলে ধরে; সেটাও ঠিক করা যায়। তবে তা অবশ্যই হালকা-নোংরা কথা বা কাজ দিয়ে নয়।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভারী বৃষ্টিপাতে বোরো ধান কাটতে কৃষি অধিদপ্তরের পরামর্শ

শীর্ষে থেকেও মোস্তাফিজ কেন পেলেন না পার্পল ক্যাপ?

যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি ইসরায়েলি সেনাদের

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কোথাও খোলা, কোথাও বন্ধ

রাজধানীতে ট্রেনে দুই পা কাটা পড়া যুবকের মৃত্যু

ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

মাদারীপুরে হিটস্ট্রোকে ২ জনের মৃত্যু

কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি

প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ‘অ্যালামনাই রিকানেক্ট’ অনুষ্ঠিত

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস পেলেন যারা

১০

এল নিনোর কারণেই বাংলাদেশে এত গরম!

১১

সেই ছাত্রলীগ নেতাকে অব্যাহতি

১২

ঝালকাঠিতে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৩

বায়ুদূষণে শীর্ষে বাগদাদ, ঢাকার অবস্থান কত?

১৪

তীব্র গরমে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মৃত্যু

১৫

ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী

১৬

নির্বাচনী সহিংসতায় গুলিবিদ্ধ হয়ে দিনাজপুরে নিহত ১

১৭

দুপুর ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৮

সোমবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৯

ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

২০
*/ ?>
X