প্রবীর বিকাশ সরকার
প্রকাশ : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:৩৬ এএম
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৭:৫৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
বিশ্ব প্রকাশনা শিল্প

বাংলা ও জাপানি সাহিত্যের সমকালীন রূপ

বাংলা ও জাপানি সাহিত্যের সমকালীন রূপ

মানুষের ব্যস্ততম জীবন এবং প্রযুক্তির ক্রমাগত জয়যাত্রা মানুষকে সাহিত্যচর্চা, গ্রন্থপাঠ, সৃজনশীলতা ও শিল্পকলা থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে। পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই এর প্রভাব পড়ছে। যদিওবা ইন্টারনেটের বদৌলতে প্রচুর অনলাইন নিউজ পোর্টাল, নিউজ ম্যাগাজিন প্রকাশিত হচ্ছে, কিন্তু সেই তুলনায় সাহিত্য ও শিল্পকলাবিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন বা পত্রিকা কি বৃদ্ধি পাচ্ছে? ইন্টারনেটের কল্যাণে মানুষের কৌতূহল আগের চেয়ে বহুগুণে ক্রমবর্ধমান এবং আনন্দ-বিনোদনের বৈচিত্র্যময় পরিধির বিস্তৃতি ঘটেই চলেছে অপ্রতিরোধ্যভাবে। এটাই যুগের চাহিদা এবং পরিবর্তনশীল পৃথিবীর নতুন রূপ।

হালকা, চটুল, রুচিহীন এবং অগভীর চিন্তাসম্পন্ন লেখালেখি, রচনার হিড়িক যেভাবে তরুণ প্রজন্মকে আচ্ছন্ন ও উৎসাহিত করছে, তাতে করে মৌলিক সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রটি শুকিয়ে বিরান হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা অমূলক নয়। বাংলা সাহিত্যের কথাই যদি ধরি, তাহলে বিগত দুই দশকে নতুন সাহিত্য কাগজ কতগুলো প্রকাশিত হয়েছে? লেখকের সংখ্যা কতসংখ্যক বৃদ্ধি পেয়েছে? দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলোতে বরাদ্দকৃত সাহিত্যের জায়গা কতখানি বাড়ানো হয়েছে তার হিসাব বা পরিসংখ্যান বের করা কঠিন কিছু নয়। পাশাপাশি, বছর কয়েক আগেও তরুণদের মধ্যে নতুন নতুন সাহিত্য সংকলন ও ছোট কাগজ প্রকাশের যে উন্মাদনা ঐতিহ্য হিসেবে বাঙালি সমাজকে সমৃদ্ধ করেছিল, তা আর এখন নেই বললেই চলে। লিথোগ্রাফ, সিল্ক প্রিন্টিং, লেটার প্রেস তো কবেই উঠে গেছে, এখন অফসেট প্রিন্টিং ছাপাখানাও দ্রুত বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বড় বড় রাস্তার পাশে, মহল্লার মোড়ে, পাড়ার গলির শেষ মাথায় সারা দিন-রাত খটাখট, শাস্সা, ধুপধাপ শব্দ যেমন এখন তেমন শোনা যায় না, তেমনি রঙের তীব্র ঘ্রাণ নাকে এসে লাগে না, যা তারুণ্যে এক উন্মাদনাভরা রোমান্টিকতার সৃষ্টি করেছিল আমাদের যৌবনকালের মননজুড়ে। এখনো জীবনের শেষ প্রান্তে এসে প্রেসপাড়ার সেই নিবিড় শব্দ এবং রঙের ঘ্রাণজনিত মাতাল স্মৃতি অম্লান ও সতেজ। আশ্চর্য হয়ে লক্ষ করছি, আজকাল বইপত্র এবং সংবাদপত্রের দোকানও দ্রুত হ্রাসমান।

কুমিল্লা শহরের একজন অধিবাসী হিসেবে, ছেলেবেলা থেকে ১৯৮৪ সালের শেষভাগ পর্যন্ত যেসব ছোট-বড় ছাপাখানা দেখেছি, তাদের অনেকই এখন বিলুপ্ত। যেমন—জগৎসুহৃদ, জাগৃতি, সিংহ প্রেস, জেলা বোর্ড প্রেস, প্রশ্নবিতান প্রেস, অ্যাসোসিয়েট প্রেস, মোহিনী প্রেস, আমোদ প্রেস, প্রশ্নবিতান প্রেস প্রভৃতি এখন আর নেই, উঠে গেছে নানা কারণে। মোগলটুলী ছিল নতুন ও পুরোনো বইয়ের অনেক বড় একটি মহল্লা। অনেক বইয়ের দোকান ছিল, ছিল একাধিক ছাপাখানাও। এখনো চোখের সামনে ভাসে একটি ঘটনা, মোগলটুলীর মোহিনী প্রেসে একবার গিয়েছিলাম ছড়াকার ও শিশুসংগঠক হানিফ সংকেত ভাইয়ের সঙ্গে, যিনি আমার সাহিত্যগুরু। কোনো একটা সাহিত্য সংকলন প্রকাশের কাজেই সম্ভবত গিয়েছিলাম। প্রেসের কর্ণধার একজন হিন্দু ব্যবসায়ী। তিনি বয়স্ক ও অসুস্থ ছিলেন। তাকে সহযোগিতা করছেন তার যুবতী কন্যা। দারুণ সুন্দরী মেয়েটি! তার ট্যাঁরা দুটি চোখ তার সৌন্দর্যকেই আলাদা একটি মাত্রা দিয়েছে। আমি এতই মুগ্ধ হয়ে পড়েছিলাম যে, রাজগঞ্জের রাস্তা দিয়ে যাওয়া-আসার সময় দৃষ্টি চলে যেত ওই প্রেসের দিকে। আমি তখন ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মেয়েটিকে একাধিক দেখেছি প্রেসের ভেতরে কাজ করতে, কিন্তু জাপানে চলে আসার কিছুদিন আগে একদিন রাজগঞ্জ বাজারে গেলে পরে মোহিনী প্রেসটিকে দেখলাম বন্ধ! পুরোনো প্রেস, তখনই জরাজীর্ণ অবস্থা ছিল। এখন মনে হয় না আর অস্তিত্ব টিকে আছে!

ছাপাখানা হ্রাস পেয়েছে দ্রুতগতিতে জাপানেও। আমি ১৯৮৭ থেকে ২০০৬ সাল একটানা বিভিন্ন ছাপাখানায় প্রযুক্তিবিদ হিসেবে চাকরি করেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানে তিনটি ‘সাদা’ জিনিসের ব্যাপক চাহিদা বা বুম দেখা দিয়েছিল। যেমন—

১. অফিসগামী নরনারীর সাদা কাপড়ের পোশাক অর্থাৎ অফিসিয়াল পরিচ্ছদ।

২. কফির সঙ্গে মিশিয়ে পান করার জন্য সাদা দুধ ও ক্রিম পাউডার এবং

৩. গ্রন্থ ও ম্যাগাজিন ছাপানোর সাদা কাগজ।

১৯৫০ থেকে ২০০০ সাল, এই ৫০ বছরে একমাত্র রাজধানী মহানগরী টোকিও শহরেই প্রায় ৪০ হাজার ছোট-বড় ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে কী পরিমাণ প্রকাশনার জন্মলাভ ঘটেছে তা আর না বললেও চলে! বস্তুত, পত্রপত্রিকার বুম আমি নিজেই দেখেছি। তথ্যভিত্তিক সাধারণ সাময়িকী বাদ দিলে বিস্তর সাহিত্য ম্যাগাজিন ও ট্যাবলয়েড দেখেছি বইয়ের দোকান, রেলস্টেশন এবং ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোতে। দেখেছি লিটল ম্যাগাজিনও। জাপানিরা গ্রন্থকীট হিসেবে বিশ্বে স্বনামধন্য। কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, গ্রন্থকারের সংখ্যাও বাঙালির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি বলে আমার বিশ্বাস। সুবিশাল জাপানের সাহিত্যজগৎ। তল খুঁজে পাওয়া কঠিন, যার শুরু নারা যুগে। এই যুগে প্রথম লিখিত হয় ‘কোজিকি’ (ঐতিহাসিক বিষয়াদির সংকলন, ৭১২ খ্রিষ্টাব্দে)। এ যুগেই রচিত হয় কবিতা সংকলন ‘মানয়োওশুউ’ (হাজার পাতার সংকলন)। পরবর্তী হেইয়ান যুগের ১০০০ শতাব্দীতে রচিত হয় বিশ্বের প্রথম উপন্যাস ‘গেনজি মোনোগাতারি’ (গেনজি গাথা)। এসব সৃষ্টিকর্ম আজ থেকে এক হাজার বছরের বেশি আগে সৃষ্ট। বাংলা সাহিত্যের সূচনাও জাপানের সমসায়িক ধরা যায় পাল যুগ থেকেই। কিন্তু জাপান যেভাবে একনিষ্ঠতার সঙ্গে তার সাহিত্য শিল্পকলাকে বহির্বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট হয়েছে এবং বিশ্বের প্রথমসারির অন্যতম প্রধান সাহিত্যে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছে, তেমনটি হয়নি বাংলা সাহিত্য ও শিল্পকলার ক্ষেত্রে। শাসকের উদাসীনতা, অবজ্ঞা এবং জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বেচ্ছাচারিতা একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাইরে অন্য মহৎ সাহিত্যিকদের মহান রচনাগুলোকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এ ধারা এখনো অব্যাহত। রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার কারণে তার রচনাসমগ্র বিশ্বব্যাপী ছড়িয়েছে। জাপানে এ পর্যন্ত দুবার তার রচনাসমূহের জাপানি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে প্রথম ১৯৬১ সালে আট খণ্ডে এবং আশির দশকে ১২ খণ্ডে। এককথায় বিরল ঘটনা।

বাংলা সাহিত্যের অনেক বিখ্যাত কাগজ ও লিটল ম্যাগ যেমন দুই বাংলা থেকেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে বিগত শত বছরে, জাপানেও তেমনি। আমি ১৯৮৪ সালে জাপানে আসার পরও বেশ কয়েকটি মাসিক সাহিত্য সাময়িকী প্রকাশিত হতে দেখেছি। তথাপি সাম্প্রতিককালে অনেক নতুন সাহিত্য ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়েছে। সেই তুলনায় হ্রাস পেয়েছে লিটল ম্যাগাজিন। নতুন সাহিত্য সাময়িকীগুলোর পরিমানও নিঃসন্দেহে দুই বাংলার চেয়ে বেশি। আর এগুলোর প্রচার সংখ্যাও একেবারে কম করে হলেও ৩ হাজার থেকে ৩০ হাজার। বিভিন্ন প্রকাশনা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে এগুলো নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে, অধিকাংশই মাসিক এবং পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩০০ থেকে ৭০০-এর অধিক। অন্যদিকে বাংলাদেশের দৈনিক ও সাপ্তাহিক সংবাদপত্রগুলোতে আশঙ্কাজনকহারে সাহিত্যের পাতা হ্রাস বা সংকুচিত হয়ে চলেছে, যা একান্তই উদ্বেগের বিষয়। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সেই তারুণ্যে, যতখানি মনে পড়ে, প্রধান দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় সাহিত্যের পাতা ছিল যেমন বৈচিত্র্যময়, ঋদ্ধ লেখায় টইটম্বুর তেমনি বিস্তৃত। কিন্তু ইন্টারনেটের প্রভাবে পুরোনো এবং নতুন দৈনিকগুলোর সাহিত্য পাতা এতটাই সংকোচন করা হয়েছে যে, আগামী ৫-১০ বছরের মধ্যে আর কোনো দৈনিকে সাহিত্য পাতা থাকবে কি না, গভীরভাবে সন্দেহের উদয় হচ্ছে! অথচ অন্যদিকে জাপানের প্রধান দৈনিক পত্রিকা যেমন য়োমিউরি শিম্বুন, আসাহি শিম্বুন (দুটোই বিশ্বের সর্বাধিক প্রচার সংখ্যায় প্রথম ও দ্বিতীয়), সানকেই শিম্বুন, মাইনিচি শিম্বুন এবং তোওকিয়োও শিম্বুন—এ পাঁচটিতে সাহিত্যের পৃষ্ঠা অনেক আগে থেকেই সীমিত হলেও গ্রন্থালোচনা, গ্রন্থপরিচিতি ও লেখক-লেখিকার সাক্ষাৎকার নিয়ে দুই থেকে তিন পৃষ্ঠা বরাদ্দ। তা ছাড়া, অর্থ-বাণিজ্যভিত্তিক দৈনিক মাইনিচি নিহোন কেইজাইশিম্বুন (নিক্কেই শিম্বুন) পর্যন্ত শেষের পৃষ্ঠাটি সাহিত্য ও শিল্পকলার জন্য বরাদ্দ এবং বিখ্যাত। জাপানি দৈনিকগুলোর আরও তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো—

১. পত্রিকার প্রথম পাতাতেই রয়েছে নতুন বই বা ম্যাগাজিনের নতুন সংখ্যার বিজ্ঞাপন।

২. প্রতিদিন ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশ এবং

৩. সাপ্তাহিক এক পাতাব্যাপী হাইকু প্রকাশ।

ইন্টারনেটের প্রভাবে যেমন বাংলাদেশে বা পশ্চিমবঙ্গে অনলাইন সাহিত্য ম্যাগাজিনের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান তেমনটি নয় জাপানে। অনলাইন সাহিত্য ব্লগ থাকলেও সাহিত্য ম্যাগাজিন সহজে চোখে পড়ছে না। জাপানে অনলাইন সাহিত্য সাময়িকীর চেয়ে মুদ্রিতই বেশি। তাই এখনো অনেক ছোট-বড় ছাপাখানা দেখা যায়। পিডিএফ থেকে সরাসরি ছাপা হচ্ছে গ্রন্থ, পত্রিকা ও ম্যাগাজিন। অবশ্য তারুণ্যমুখী গ্লোসি পেপারে বহুরঙে চিত্র ও নকশাবহুল সুমুদ্রিত ফ্যাশনাবল ম্যাগাজিনের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান জাপানে। পৃষ্ঠা ওল্টালে মনোরম প্রাকৃতিক ও নাগরিক দৃশ্যাবলি মননে শিল্প ও সাহিত্য রসের জন্ম দেয় কেননা কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীদের সাক্ষাৎকারে সাহিত্যবিষয়ক গ্রন্থ বা ম্যাগাজিনের ছবিও যত্নের সঙ্গে তুলে ধরা হয়। আরও একটি বিষয় খুব চমকপ্রদ জাপানের প্রকাশনা জগতে তা হলো, প্রতি সপ্তাহেই কোনো না কোনো ম্যাগাজিনে পুরোনো ও আধুনিক গ্রন্থাগার, পাঠাগার ও গ্রন্থবিপণি নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন, ফিচার থাকেই থাকে। প্রতি মাসে কোনো না কোনো দৈনিক পত্রিকায় গ্রন্থসংক্রান্ত সচিত্র প্রতিবেদন দারুণ আকর্ষণীয় বিষয়। চিত্রকলা, ভাস্কর্য, ইলাস্ট্রেশন ও গ্রাফিক ডিজাইন জাপানের মৌলিক সৃজনশীলতার জগৎকে শতবর্ষ ধরেই অনন্য বৈশিষ্ট্যে বিশ্বদরবারে উজ্জ্বলতর করে রেখেছে। ফলে শিল্পকলাবিষয়ক উন্নতমানের ম্যাগাজিনও প্রচুর ছাপা হয়ে থাকে। এ বিষয়গুলো বাংলা সাময়িকী বা পত্রপত্রিকায় খুব একটা পরিলক্ষিত হয় না। ফলত, জাপানি সাহিত্য ও শিল্পের জগৎটা বাংলা জগতের চেয়ে সুবিশাল, ঋদ্ধ ও বৈচিত্র্যময়। জাপানিদের সৃজনশীল গুণাগুণের রহস্য উদ্ঘাটন করা কঠিন। যার রূপ, রস ও প্রকাশের বৈচিত্র্যে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পর্যন্ত বিস্মিত হয়েছিলেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গাছে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় ফেরিওয়ালাকে নির্যাতন 

দেবের সঙ্গে সানি লিওনের ভিডিও ফের ভাইরাল

ভারত ভ্রমণে দ্বিতীয় শীর্ষে বাংলাদেশ, প্রথম কোন দেশ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা আটক

সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

নতুন চুক্তিতে কেমন বেতন পাবেন পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা?

বড় ভাইয়ের কাঁধে চড়ে নদী পার হচ্ছিল নাজিম, অতঃপর...

ক্রিকেটারদের সঙ্গে বিসিবির ৩ ঘণ্টার বৈঠকে কী আলোচনা হল?

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে ৩ কার্গো এলএনজি

২৫ মিলিয়ন ডলারের চুরি করা গোলাপি হীরা উদ্ধার দুবাই পুলিশের

১০

খোলামেলা পোশাকে বিতর্কে পাকিস্তানি অভিনেত্রী আইজা

১১

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

১২

দেশজুড়ে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ১২২০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

১৩

স্বামীর মৃত্যুদণ্ড জনসম্মুখে, স্ত্রীর দণ্ড হবে কারাগারে

১৪

এইচএসসি পাসে নিয়োগ দেবে সজীব গ্রুপ, লাগবে না অভিজ্ঞতা

১৫

টিসিএল পণ্য এখন বাজারজাত করছে মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপ

১৬

ডাকসু নির্বাচন / শেষ দিনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ৯৩ জনের, মোট ৬৫৮

১৭

২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই বদলি কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও

১৮

আব্দুল মজিদ মল্লিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে তেরখাদায় শিক্ষাবৃত্তি প্রদান 

১৯

কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, অতঃপর...

২০
X