শাহনেওয়াজ খান সুমন
প্রকাশ : ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪০ এএম
আপডেট : ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

মশা নিধনে বাজেট বাড়ে ডেঙ্গুতে মৃত্যু কমে না

ওষুধ না ছিটিয়ে বিক্রি
মশা নিধনে বাজেট বাড়ে ডেঙ্গুতে মৃত্যু কমে না

মৌসুমের শেষে এসেও ডেঙ্গুর প্রকোপ কমছে না। আক্রান্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। চলতি নভেম্বর মাসের ২৫ দিনে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১৪৬ জন। অথচ ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশা নিধনে নেই দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম। গত সাড়ে তিন মাস তদারকির অভাবে কার্যত ভেঙে পড়েছে মশক নিধন কার্যক্রম। কাগজ-কলমে কিছু রুটিনওয়ার্ক চললেও মাঠপর্যায়ে ছিটেফোঁটা নেই। মশা নিধনে ব্যবহৃত কীটনাশকের কার্যকারিতা ও মান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। নগরবাসীর অভিযোগ, যেখানে প্রতিটি এলাকায় প্রতিদিনই এডিস মশা দমনে সিটি করপোরেশনের লার্ভিসাইডিং ও ফগিং করার কথা, সেখানে কালেভদ্রেও দেখা যায় না তাদের। প্রতি বছর বাজেট বাড়লেও কমছে না এডিস মশা। মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ নগরবাসী। প্রতি বছর শতকোটি টাকা খরচ করেও মশার কবল থেকে মুক্তি দিতে পারছে না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। মশার কাছে হার মানতে হচ্ছে সংস্থা দুটিকে।

দিন নেই, রাত নেই, ঘরে কিংবা বাইরে, বাসা কিংবা অফিস—সব জায়গাতেই মশার উপদ্রব। শুধু রাত নয়, দিনেও কয়েল জ্বালাতে হচ্ছে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়। ওষুধ বা স্প্রে—কিছুতেই ঠেকানো যাচ্ছে না এর উপদ্রব। প্রতি বছরের মতো এবারও নগরবাসী ভুগছে ডেঙ্গুতে। সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রোগীর চাপে ঠাঁই নেই অবস্থা। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, প্রাকৃতিকভাবে আগামী মাস থেকে এডিস মশার প্রকোপ কমে এলে ডেঙ্গু কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, মূলত মশক নিধনে ব্যর্থতার করাণে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণহীন। তা ছাড়া অপরিকল্পিত নগরায়ণ, বহুতল ভবনসহ স্থাপনা নির্মাণ ব্যবস্থাপনা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জনসংখ্যার ঘনত্ব, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং ডেঙ্গু রোগীর ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের অন্যতম প্রতিবন্ধকতা। যার কারণে এখনো থামছে না ডেঙ্গুর দাপট।

জানা গেছে, ১৩ বছরে মশার পেছনে অন্তত সাড়ে ১৩শ কোটি টাকা খরচ করেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বাজেট ধরা হয়েছে ১৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ১১০ কোটি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে। গত বছর ১৬৯ কোটি টাকা বাজেট করেছিল সংস্থা দুটি। এর আগে এক যুগে শুধু ঢাকায় অন্তত ১২শ কোটি টাকা খরচ হয় এ খাতে।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র ও সব কাউন্সিলরকে অপসারণ করা হয়। এরপর নিয়োগ দেওয়া হয় প্রশাসক। তাদের অদক্ষতায় ভেঙে পড়েছে মশক নিধন কার্যক্রম। মাঠপর্যায়ে মশক কর্মীদের কাজ তদারকির কেউ নেই। ডেঙ্গু মোকাবিলার সাধারণ কার্যক্রমগুলোও সেভাবে পরিচালিত হচ্ছে না।

দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় এডিস ও কিউলিক্স মশা নিয়ন্ত্রণে প্রায় সারা বছরই সকাল-বিকেল ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম পরিচালনা করে সিটি করপোরেশন। সকালে মশার বংশবিস্তার করার জায়গায় লার্ভিসাইডিং প্রয়োগ করা হয়। বিকেলে উড়ন্ত মশার জন্য ওষুধ ছিটানো হয়। তা ছাড়া বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্রাশ প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিটি করপোরেশনের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, কাউন্সিলররা আগে মশার ওষুধের চাহিদা দিতেন। সে ওষুধ থাকত কাউন্সিলর অফিসে। সেখান থেকে মশক কর্মীরা প্রতিদিন নিয়ে সকালে সাইডিং ও সন্ধ্যায় অ্যাডাল্টিসাইডিং করতেন। এখন কাউন্সিলর কার্যালয় নিষ্ক্রিয় থাকায় ওষুধ নিতে হচ্ছে সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে। কিন্তু কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা এদিকে যথেষ্ট নজর দিতে পারছেন না। ফলে রাজধানীর মশক নিধন কার্যক্রমে চলছে হযবরল অবস্থা।

মশার উৎস নির্মূলে মশক নিধন কর্মীদের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ রয়েছে ঢাকাবাসীর। উত্তর সিটি করপোরেশনে মাঠপর্যায়ে যেসব মশক কর্মী কাজ করেন, এর মধ্যে প্রায় ৮৫ ভাগই আউটসোর্সিং করা। এমনকি কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে ওষুধ ছিটিয়ে টাকা নেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্যদিকে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মশক কর্মী সিটি করপোরেশনের হলেও তারা মাস্টাররোলে কাজ করেন।

ডিএনসিসির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ, মশক কর্মীরা মাঠপর্যায়ে নামকাওয়াস্তে ওষুধ ছিটান। এমনকি বাসাপ্রতি টাকার বিনিময়ে ওষুধ ছেটান তারা। বাসাপ্রতি ২০০ টাকা করে নিয়েছেন কয়েকজন মশক কর্মী।

মিরপুরের বাসিন্দা ইয়াসিন আলী বলেন, মশা নিধনে কর্মীদের আন্তরিকতার অভাব রয়েছে। তারা নিয়মিত আসছেন না। প্রতি ওয়ার্ডে মশার ওষুধ স্প্রেম্যান হিসেবে কাজ করেন ১৩ জন। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই মাঠে নেই।

শনির আখড়া এলাকার বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন বলেন, মশার সঙ্গে আমাদের এলাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু মশার ওষুধ ছিটাতে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কর্মীদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের এলাকায় আগে থেকেই মশার উপদ্রব বেশি, বর্তমান সময়ে এসে এ উপদ্রব আরও বেড়েছে। বাসায় ছোট বাচ্চা থাকার কারণে দিনের বেলাতেও ঘরে মশারি টানিয়ে রাখতে হয় আমাদের। যে হারে আমাদের এলাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, এতে করে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে আছি আমরা।

দেড় মাস ধরে মশার ওষুধ ছিটানো হতো না ডিএসসিসির ৬৫ নম্বর ওয়ার্ডে। ওষুধ না ছিটিয়ে তা বিক্রি করে দিতেন সেখানের দায়িত্বরতরা। অঞ্চল ৯ এর সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফাতেমা তুজ জোহরার বিরুদ্ধে মশার ওষুধ চুরিতে সহযোগিতা ও চুরির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জানতে পেরে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ডিএসসিসি।

ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, তদন্ত কমিটি ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে। আর অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দোষী বা নির্দোষ কি না, তা উল্লেখ করে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এডিস মশা একসময় শুধু বর্ষাকালে বংশ বিস্তার করলেও, এটি এখন সারা বছরই ভোগাচ্ছে। সে অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর প্রস্তুতি না থাকায় এখনো ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ঘটছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গত তিন দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অন্তত ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে ১৯ জন মারা গেছেন ঢাকায়। খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তিন দিনে সারা দেশে দুই হাজার ৮৯৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ঢাকাতেই ১ হাজার ৬০২ জন। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৮৭ হাজার ৭২৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৫০ হাজার তিন জন। মারা যাওয়া ৪৬১ জনের মধ্যে ৩২১ জনই ঢাকার। পরিসংখ্যানে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনসহ ঢাকা বিভাগের জেলাগুলো অন্তর্ভুক্ত।

চলতি বছর ঢাকায় সবশেষ বৃষ্টি হয়েছিল গত ২৭ অক্টোবর। আর একটি এডিস মশা স্বাভাবিকভাবে ৪২ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সে হিসাবে গত মাসে লার্ভা থেকে জন্ম নেওয়া এডিস মশাগুলো এখনো বেঁচে আছে। সিটি করপোরেশনের সঠিক নিয়ন্ত্রণ না থাকায় এসব নাগরিকদের কামড় দিচ্ছে। আর এই মশার কামড়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে শত শত মানুষ।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এবং কীটতত্ত্ববিদ ড. কবিরুল বাশার বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে বারবার সতর্ক করা হলেও কেউ তেমন গুরুত্ব দেয়নি। আমরা আগেই বলেছিলাম নভেম্বর মাসে ডেঙ্গু বাড়তে পারে। মশা এবং রোগী ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে না হওয়ার কারণে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে।

তিনি বলেন, বৃষ্টির সময় জন্ম নেওয়া মশা এখনো আছে। তা ছাড়া ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এখনো এডিসের লার্ভ আশঙ্কাজনক হারে পাওয়া যাচ্ছে। যার ফলে মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে। বড় বড় বিল্ডিংয়ের ড্রেনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে। নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা। যেসব এলাকায় পানির সংকট, সেখানকার মানুষ পানি জমিয়ে রাখছে দিনের পর দিন। সেখানেও এডিস মশা বংশ বিস্তার করছে।

জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের কীটতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ছারোয়ার বলেন, গতানুগতিক ধারায় নভেম্বরে এডিস মশার প্রজননের জন্য অতটা অনুকূল পরিবেশ থাকে না। এ সময় ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড দেখিয়ে দিচ্ছে পরিবর্তিত পরিবেশের প্রভাব কতটা মারাত্মক ও ভয়াবহ। ডেঙ্গু এখন আর সিজনাল রোগ নয়। এডিস মশাও শুষ্ক মৌসুমকে তেমন পাত্তা দিচ্ছে না। এ থেকে বাঁচতে এখনই মশা ও ভাইরাসের প্রতিরোধী মাত্রা নির্ণয় করে উপযোগী কীটনাশক ও বহুমাত্রিক ব্যবস্থাপনার সঠিক প্রয়োগে গুরুত্ব দিতে হবে।

মশা নিধনে গত ৫৩ বছরে কোনো বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেন, একটা নির্দিষ্ট স্থানে কী পরিমাণ কীটনাশক বা লার্ভিসাইড ছিটালে মশা নিধন হবে, তা বিশেষজ্ঞ ছাড়া নিরূপণ করা কঠিন। কিংবা কীটনাশক বা লার্ভিসাইড ছিটানোর ফলে ওই স্থানে কী পরিমাণ মশা নিধন হয়েছে, তার সুস্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। এসব তথ্য নির্ভুলভাবে পেতে বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে গঠিত কমিটিগুলো সহায়তা করবে।

তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। পরিকল্পনায় বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রাধান্য দিতে হবে।

ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, আমরা প্রতিদিন মশার ওষুধ ছিটাচ্ছি। তা ছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, নতুন রোগীর বাসার চারপাশে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা মশক কর্মীদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছেন। কারও বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ প্রমাণিত হলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডিএসসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির কালবেলাকে বলেন, মশা নিধনে বছরের শুরু থেকে পাড়া-মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সচেতনতা তৈরির কাজ চলছে। কোথাও পানি জমে থাকলে তা সিটি করপোরেশনকে জানাতে বলা হয়েছে। আমাদের কর্মীরা বিভিন্ন এলাকায় ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি নিয়মিত মনিটরিং করছেন।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রতিদিনের প্রতিবেদনে মোট রোগীর সংখ্যা প্রকাশ করে। এরপর ডিএনসিসি ও ডিএসসিসির রোগী কত—এমন তথ্য থাকে। এতে ঢাকা মেডিকেল, মিটফোর্ড, মুগদা, পিজিসহ এই এলাকার হাসপাতালগুলোতে সারা দেশ থেকে চিকিৎসা নিতে আসা সব রোগীকে তারা ডিএসসিসির রোগী হিসেবে প্রকাশ করে। দেশের সবচেয়ে বড় বড় হাসপাতাল দক্ষিণ সিটি এলাকায়। কিন্তু তালিকায় প্রকাশিত ডিএসসিসির রোগীর পাঁচ ভাগের এক ভাগ ডিএসসিসির বাসিন্দা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আজ ঢাকার আকাশ কেমন থাকবে?

আমেরিকানদের কথা বাদ দিয়ে ‘ট্রাম্প শুনছেন নেতানিয়াহুর কথা’

‘পানির দামে’ বিক্রি হচ্ছে দুধ 

হাজারীবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ইরানে মার্কিন হামলা / ট্রাম্প কি এবার পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবেন

সকালের নাশতা বাদ দিলে যা হতে পারে

ইরানে মার্কিন হামলার পর আতঙ্কে নিউইয়র্ক, কড়া নিরাপত্তা জারি

প্রথমবার একসঙ্গে অপি, সাগর ও তাহসান 

আমি নেতানিয়াহুকে অভিনন্দন জানাচ্ছি : ট্রাম্প

৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

১০

কালের গর্ভে হারিয়ে যাচ্ছে শৈল্পিক বাবুই পাখি

১১

ইরানে হামলার পরপরই ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১২

আগের ভিডিও শেয়ার করে যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলেন খামেনি

১৩

‘জমেছে হতাশা, বাড়ছে ঋণের বোঝা’

১৪

টিভিতে আজকের খেলা 

১৫

বিএনপির দুপক্ষের দ্বন্দ্ব, বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা

১৬

‘টাঙ্গুয়ার হাওরের পরিবেশ ধ্বংস করে পর্যটন চলতে পারে না’

১৭

ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার সবশেষ খবর

১৮

২২ জুন : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১৯

ঢাকার যেসব এলাকায় আজ মার্কেট বন্ধ

২০
X