নূর হোসেন মামুন, চট্টগ্রাম
প্রকাশ : ২০ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২০ মে ২০২৫, ০৭:৩২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড ডিপো নিয়মের তোয়াক্কা করে না

চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড ডিপো নিয়মের তোয়াক্কা করে না
চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড ডিপো নিয়মের তোয়াক্কা করে না

বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় উৎপাদিত রপ্তানিমুখী পণ্য ট্রাক বা কাভার্ডভ্যান বোঝাই করে নিয়ে রাখা হয় চট্টগ্রাম নগরী ও এর আশপাশের কনটেইনার ডিপোগুলোয়। সেখান থেকে পণ্যগুলো কনটেইনারজাত (স্টাফিং) করে জাহাজীকরণের উদ্দেশ্যে ট্রেইলারে নেওয়া হয় চট্টগ্রাম বন্দরে। আমদানি-রপ্তানির এ কাজের জন্য চট্টগ্রামে গড়ে উঠেছে ১৯টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপো। এর একটি পতেঙ্গার ‘ইনকনট্রেড ডিপো’। এ ধরনের প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য সরকারি বেশকিছু নীতিমালা থাকলেও সেসবে তোয়াক্কা নেই এই ইনকনট্রেড ডিপোর। ডিপোর জায়গার মধ্যেই পার্কিং ও কনটেইনার সেট করার কথা থাকলেও তা মানা হয়নি। ইনকনট্রেড ডিপোর ভেতরে নেই পার্কিংয়ের জায়গা। তাদের তিনটি পার্কিংয়ের একটি ডিপোর সামনে, বাকি দুটি ডিপো থেকে ৩ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে। চালকদের কাছ থেকে টাকা তারা ঠিকই নিচ্ছে, তবে সেই অনুপাতে দিচ্ছে না সুযোগ-সুবিধা। পার্কিংয়ে জায়গার সংকটে পণ্যবোঝাই কাভার্ডভ্যান রাখতে হচ্ছে প্রধান সড়কে। আর পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাবে প্রায় প্রতিদিনই রপ্তানিমুখী পণ্যবোঝাই ট্রাক থেকে চুরি হচ্ছে মালপত্র, গাড়ির কাগজ ও ব্যাটারি। এ কারণে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। তাদের দাবি, পণ্য ডিপোতে পাঠানোর সময় নিরাপত্তার জন্য প্রতিটি গাড়ির সঙ্গে দিতে হয় আলাদা লোক। এতে বাড়ছে খরচ, যা গিয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষের ঘাড়েই।

জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে রপ্তানি হওয়া পণ্যের ৯০ শতাংশেরই ব্যবস্থাপনা করে চট্টগ্রামের বেসরকারি ১৯টি ডিপো। রপ্তানিকারকরা কারখানা থেকে কাভার্ডভ্যানে পণ্য এনে ডিপোর ছাউনিতে রাখেন। সেখানে কাস্টমসের শুল্কায়ন প্রক্রিয়া শেষে রপ্তানিকারকের প্রতিনিধিরা বিদেশি ক্রেতার প্রতিনিধি ফ্রেইট ফরোয়ার্ড প্রতিষ্ঠানের হাতে এসব পণ্য বুঝিয়ে দেন। ফ্রেইট ফরোয়ার্ডাররা রপ্তানি পণ্য কনটেইনারে বোঝাই করে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দেন। রপ্তানি পণ্য ছাড়াও খালি কনটেইনার সংরক্ষণ করে ডিপোগুলো। আবার ৩৮ ধরনের আমদানি পণ্য বন্দর থেকে ডিপোতে এনে খালাস করা হয়।

বন্দর ব্যবস্থাপনা ও নগর পরিকল্পনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশে বন্দরের বাইরে বিভিন্ন অফডক থেকে পণ্য ডেলিভারি হয়। শুধু বাংলাদেশে বন্দর থেকে কনটেইনার খুলে পণ্য ডেলিভারির নিয়ম চালু রয়েছে। এজন্য শহরের মধ্য দিয়ে প্রচুর ট্রাক, কাভার্ডভ্যানকে বন্দরে আসতে হয়, যা সৃষ্টি করে যানজট। এসব মাথায় রেখে পণ্য ডেলিভারি কার্যক্রম শহরের বাইরে রাখতে আইসিডি নীতিমালায় চট্টগ্রাম বন্দরের ২০ কিলোমিটারের বাইরে অফডক স্থাপনের বিধানও রাখা হয়।

নারায়ণগঞ্জ থেকে চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড ডিপোতে কাভার্ডভ্যান নিয়ে আসা চালক মোহাম্মদ শাহেদ কালবেলাকে বলেন, ‘আমরা চট্টগ্রামের যে কোনো ডিপোতে যাই না কেন, লাঞ্ছনা ও কষ্ট ভোগ করতে হয়। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে গাড়ি চালিয়ে আসার পর না গোসল করতে পারি, না ঠিকমতো বিশ্রাম নিতে পারি। পর্যাপ্ত পার্কিং না থাকায় গাড়িটাও নিশ্চিন্তে রাখতে পারি না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাড়ি রাস্তায় রাখতে হয়।’

গাজীপুর থেকে আসা কাভার্ডভ্যানচালক মোহাম্মদ রুবেল বলেন, ‘ইনকনট্রেড ডিপোতে থাকা-খাওয়ার পরিবেশ নেই। গাড়িগুলো রাখতে হয় রাস্তায়। দুদিন আগেও আমার গাড়ির কাগজপত্র চুরি হয়েছে। কর্তৃপক্ষ এসব শুনতে চায় না। তারা বলে, কাগজপত্র আপনাদের হেফাজতে রাখেননি কেন? আমরা যেহেতু টাকা দিচ্ছি, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কি কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব নয়?’

সিলেট থেকে আসা কাভার্ডভ্যানচালক মোহাম্মদ আমজাদ রহমান কালবেলাকে বলেন, ‘৬০ টাকা তারা ঠিকই নিচ্ছে, কিন্তু জায়গার সংকটে আমাদের গাড়িগুলো রাখতে হয় রাস্তায়। সেখানে রাখলে ট্রাফিক পুলিশ ডিস্টার্ব করে, কিন্তু ডিপো কর্তৃপক্ষ তা মানতে চায় না। প্রায়ই আমাদের গাড়ির গুরুত্বপূর্ণ কাগজ, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম চুরি হচ্ছে। আমাদের ধারণা, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আঁতাত করে এলাকার চোর-ডাকাতরা এসব করছে।’

সরেজমিন দেখা যায়, ইনকনট্রেড ডিপোর সামনে একটি পার্কিং রয়েছে। বাকি দুটি পার্কিং বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইওভার যাওয়ার রাস্তার মাঝামাঝিতে। ইনকনট্রেড ডিপোর সামনের পার্কিংয়ে ঢুকতেই দেখা যায়, সেখানে প্রায় ২০০ কাভার্ডভ্যান রয়েছে। বাম পাশে নামাজের একটি জায়গা রয়েছে, যেখানে ২০ থেকে ২৫ জনের স্থান সংকুলান হয়। পাশেই একটি বিশ্রামাগার আছে, যার আয়তন সাকুল্যে ৩০ বর্গফুট। মাত্র পাঁচজন সেখানে লম্বালম্বি শুয়ে আছেন। তাদের মাথার ওপর একটি ছোট ফ্যান ঘুরছে। তবে ওপরে টিন থাকায় ফ্যানের বাতাস প্রচণ্ড গরম, যার কারণে কারও চোখেই ঘুম নেই। গাড়ি নিয়ে আসা অন্তত ১০০ জন চালক-হেলপারের কেউ শুয়ে আছেন গাড়ির ভেতর, কেউ গাড়ির নিচে, কেউ আবার গাড়ির পেছনে ত্রিপল টানিয়ে।

বাংলাদেশ কাভার্ডভ্যান ট্রাক প্রাইমমুভার পণ্য পরিবহন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব চৌধুরী জাফর আহমেদ কালবেলাকে বলেন, ‘সেখানে যত দুর্ঘটনাই ঘটুক দায়দায়িত্ব ডিপো কর্তৃপক্ষের। আইসিডি নীতিমালা ২০১৬ ও ২০২১ এর দুটি নীতিমালা—একটি এনবিআরের, অন্যটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের। চালক-শ্রমিকদের সুরক্ষার বিষয়ে নীতিমালায় আইসিডি কর্তৃপক্ষের ওপর দায়দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। এসব নীতিমালার কোনোটি তারা পরিপূর্ণভাবে মানছে না।’

চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর ট্রাক চলাচল শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন ফারুক কালবেলাকে বলেন, ‘তাদেরও তো স্টাফ আছে ওখানে। সবাই মিলে এসব ব্যবহার করেন। বেশিরভাগ সময়ে আমাদের চালকদের অনুনয়-বিনয় করে এসব সুবিধা ভোগ করতে হয়। তাদের ডিপোতে যে পরিমাণে গাড়ি আসে, সে পরিমাণে রেস্ট হাউস, গোসলখানা ও এবাদতখানা নেই। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাও নেই। সড়কের মধ্যে গাড়ি রাখায় চুরি-ছিনতাই হয়। কয়েকদিন আগে কার্টন পর্যন্ত চুরি হয়েছে। সে ঘটনায় আমাদের এক চালককে থানায় যেতে হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত না করার কারণে যে কোনো দুর্ঘটনার দায়ভার ডিপো কর্তৃপক্ষের ওপর বর্তায়। কিন্তু সেখানে ফেঁসে যাচ্ছেন চালক ও মালিকপক্ষ।’

তিনি অভিযোগ করেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী ডিপোর জায়গার মধ্যেই পার্কিং, কনটেইনার সেট করতে হবে। থাকতে হবে অফিসও। কিন্তু তাদের ডিপোর ভেতরে কোনো পার্কিং নেই। পার্কিং করেছে ৩ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে। দৈনিক যদি তাদের ডিপোতে ৫০০ গাড়ি আসে, সেখানে (পার্কিংয়ে) তারা সর্বোচ্চ এক থেকে দেড়শ গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রেখেছে। বাকি গাড়িগুলো রাস্তার মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকে। এতে পণ্য চুরি হওয়ার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে।’

চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর ট্রাক চলাচল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ শফি বলেন, ‘আমরা টাকা দিচ্ছি, ফলে আমরা প্রত্যাশা করি, আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। যে পরিমাণে টাকা দেওয়া হচ্ছে সেই পরিমাণে ফেসিলিটিস আমরা পাচ্ছি না। শিগগির আমরা ডিপো কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসব এবং এসব নিয়ে আলোচনা করব। আমরা বলেছি, প্রত্যেক শ্রমিকের জন্য রেস্টরুম থাকতে হবে। নিরাপত্তার জন্য সিকিউরিটি থাকতে হবে। নামাজের জায়গা এবং ওয়াশরুম থাকতে হবে। কিন্তু তারা যে পরিমাণের ব্যবস্থা করেছে, তা পর্যাপ্ত নয়। খোলা আকাশের নিচে গাড়ির চাকার পাশে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ বিশ্রাম নিচ্ছে, যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’

বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ মুসা কালবেলাকে বলেন, ‘তাদের (কাভার্ডভ্যান মালিকদের) ভালোভাবে একটা জায়গা দিতে হবে, যেখানে গাড়ি পার্কিং করা যাবে। রেলের অনেক জায়গা, সেখান থেকে তারা যদি আমাদের একটি বড় অংশ ছেড়ে দেয়, তখন এ সংকট অনেকটা কাটিয়ে ওঠা যাবে। ডিপো মালিক সবাই মিলে এটাকে আপগ্রেড করে নেবেন।’

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সাবেক পরিচালক মো. শামসুল আজম কালবেলাকে বলেন, ‘পার্কিং নিয়ে আমরা সবসময় দুশ্চিন্তায় থাকি। আমাদের পণ্য কতটা নিরাপদ রয়েছে সেগুলো নিয়ে টেনশন করি। কারণ প্রায় সময় দেখছি চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। তাই পণ্য পাহারা দেওয়ার জন্য কোম্পানি থেকে আমাদের একটা লোক দিতে হয়, যার কারণে খরচও বাড়ে এবং দিনশেষে তা জনগণের ঘাড়েই ওঠে।’

তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রামের ইনকনট্রেড ডিপোর ম্যানেজার মো. সাইফুল। তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘আমাদের ডিপোতে তিনটি পার্কিং রয়েছে। তিনটি পার্কিংয়ের মোট জায়গার পরিমাণ প্রায় সাড়ে তিন লাখ স্কয়ার ফুটের ওপরে। এর মধ্যে আড়াই লাখ স্কয়ার ফুট জায়গা রয়েছে বাইরের দুটি পার্কিংয়ে। আর ডিপোর সামনে রয়েছে প্রায় এক লাখ স্কয়ার ফুট জায়গা। এসব পার্কিংয়ে আলাদাভাবে চালক-শ্রমিকদের জন্য তিনটি ওয়াশরুম, আটটি বাথরুম, ইউরেনাল, অজুখানা ও নামাজের স্থান, রেস্টরুম রয়েছে। আমাদের স্টাফের জন্য সব ব্যবস্থা অফিস বিল্ডিংয়েই করা হয়েছে। তারা চালক-শ্রমিকদেরগুলো ব্যবহার করেন না।’

৫৭ টাকা করে প্রতি গাড়ি থেকে টোকেন নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বন্দরসহ শ্রমিক ফেডারেশনের সিদ্ধান্তক্রমে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে। যেহেতু আমার ডিপোতে সব ধরনের ফ্যাসিলিটি রয়েছে, এ কারণে তারা সিদ্ধান্ত দিয়েছিল ৫৭ টাকা করে আদায় করার জন্য। যদিও এটা অনেক আগের সিদ্ধান্ত। বর্তমানে আমাদের খরচ ১০০ টাকার ওপরে হচ্ছে।’

অন্যদিকে, বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বিপ্লব বলেছেন, ‘৫০ টাকা ভাড়ার জন্য যদি এখানে ২০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট করতে হয়, তাহলে ব্যবসায়ীদের জন্য তা লাভজনক হওয়ার কারণ নেই। ৫০ টাকায় যতটুকু ফ্যাসিলিটি দেওয়ার দরকার, আমরা মনে করি তা ঠিক আছে। কারণ কাল কেউ যদি এসে বলে, চালকদের ঘুমানোর জন্য এসি দরকার, তখন আমরা কী করব! এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু প্রয়োজন, কাজ করা হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করব সুযোগ-সুবিধা কীভাবে বাড়ানো যায় সেই ব্যাপারে চেষ্টা করার।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাস্তা থেকে আটা তুলে নিয়ে আল্লাহর কাছে বিচার দিলেন এক মা

নিবন্ধনের জন্য ইসিতে ‘কলম’ প্রতীকে জাগ্রত পার্টির আবেদন

ব্যবসায়ীর গোডাউনে মিলল সরকারি ২০৬ বস্তা চাল

বাংলাদেশের যেসব খাতে সহযোগিতা করবে চীন

ইতালিতে নাহিদ হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন একজন গ্রেপ্তার

মধ্যরাত থেকে সোমবার পর্যন্ত কয়েক জেলায় বজ্র ও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

প্রাথমিকে হাওর, দ্বীপ ও চরাঞ্চলের শিক্ষকদের জন্য সুখবর

পাকিস্তানের কাছে হোয়াইটওয়াশ লিটনরা

রাইড শেয়ারের নারী যাত্রীকে ধর্ষণ : আসামির আদালতে স্বীকারোক্তি

পদ হারানোয় আইনি লড়াইয়ে ফারুক আহমেদ, হাইকোর্টে রিট

১০

রাশিয়ার ৪০টির বেশি বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

১১

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি বৃদ্ধি, অব্যহত থাকবে আরও দুদিন

১২

নদীতে আবর্জনা ফেলার অভিযোগে তিন পরিচ্ছন্নতাকর্মী বরখাস্ত

১৩

কুড়িগ্রামে নজরুল ও ভাওয়াইয়া চর্চাকেন্দ্রের উদ্বোধন

১৪

রাঙামাটিতে পাহাড় ধস, আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে মাইকিং

১৫

কে কখন নির্বাচন চায়, একান্তই দলীয় বিষয় : জনতা পার্টি বাংলাদেশ

১৬

সাভারে বকেয়া বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

১৭

‘শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম সংস্কার শুরু করেছিলেন’

১৮

পাকিস্তানকে ১৯৭ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১৯

পুকুরে গোসল করতে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু

২০
X