বিদায়ী বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতুর পুরো কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সেতুতে রেল সংযোগও এ বছর চালু হয়। ফাস্টট্র্যাকের অনেক প্রকল্পও শেষ পর্যায়ে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্প ও কক্সবাজারে ট্রেন চালু ছিল এ বছর যোগাযোগের মাইলফলক।
৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ বিদায়ী বছরে শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে গত ১০ অক্টোবর নতুন ট্রেন সার্ভিস উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিদায়ী বছরেই উদ্বোধন হয় কর্ণফুলী টানেলের। এতে শুধু যাতায়াতই সুগম হয়নি, শিল্পের নতুন দুয়ারও খুলেছে।
মেট্রোরেল-৬-এর কাজ আসে শেষ পর্যায়ে। গত ৪ নভেম্বর আগারগাঁও-মতিঝিল অংশ উদ্বোধন করা হয়। ৪ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটিও ২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়েছে ৯২ শতাংশ।
বহুল প্রতীক্ষিত ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয় গত ১ ডিসেম্বর।
বিদায়ী বছরেই উদ্বোধন হয়েছে রাজধানীর পূর্বাচলে ১৪ লেনের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম এক্সপ্রেসওয়ে ‘শেখ হাসিনা সরণি’। চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েরও যাত্রা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালে।