কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ

অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ছবি : সংগৃহীত
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ছবি : সংগৃহীত

অস্ত্রোপচার শেষে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন।

চিকিৎসাধীন অবস্থায় অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, তার আঙুলে একটি অস্ত্রোপচার হয়েছে। এখন চিকিৎসকেরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। তার চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের পায়ের আঙুল মারাত্মকভাবে থেঁতলে গেছে। এতে আঙুলের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তার চিকিৎসা করা হচ্ছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রধান বিধান সরকার জানান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের পায়ের আঙুলের চামড়া কেটে ফেলা হয়েছে। এতে আঙুলের হাড় বের হয়ে গেছে। তবে আঙুল কাটা হয়নি।

প্রসঙ্গত, জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে সোচ্চার তেল, গ্যাস, খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সাবেক সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি দিনাজপুরে একটি স্মরণসভায় অংশ নিয়ে আজ রোববার ঢাকায় ফিরছিলেন। রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ট্রেন থেকে নামার সময় এ দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শিশু সাজিদকে উদ্ধারে করা হয়েছে ৪০ ফুট গভীর গর্ত

বেগম রোকেয়াকে নিয়ে দেওয়া সেই পোস্ট সরিয়ে নিলেন রাবি শিক্ষক, জানালেন কারণ

১৫ ঘণ্টা পার হলেও উদ্ধার হয়নি শিশু সাজিদ

ছোট্ট সাজিদের উদ্ধার তৎপরতায় ‘ধীরগতি’

শিশু সাজিদের অপেক্ষায় উৎসুক জনতার নির্ঘুম রাত 

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শোয়াইব গ্রেপ্তার

তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি

মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের মাধ্যমে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব : লায়ন ফারুক

মহিপুরে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলার অভিযোগ

৩৫ ফুট গর্তে একাধিকবার পাঠানো হলো ক্যামেরা, দেখা যায়নি শিশুটিকে

১০

তারেক রহমান কবে ফিরবেন জানালেন ইশরাক

১১

জেলা ছাত্রদল সভাপতির ওপর হামলা

১২

যেভাবে গভীর গর্তে পড়েছিল শিশুটি, জানালেন মা

১৩

২৬ টন পলিথিন জব্দ, ৩ জনের কারাদণ্ড

১৪

পুরোনো ফোন আমদানি নিয়ে সিদ্ধান্ত দিল সরকার

১৫

লোকসান পুষিয়ে নিতে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষকরা

১৬

নির্বাচন নিয়ে ন্যূনতম সংশয় সৃষ্টির কোনো অবকাশ নেই : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৭

আবার পিছিয়ে গেল ব্রাকসু নির্বাচন

১৮

রাশেদ খানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দলের আরেক নেতার

১৯

জামায়াত কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

২০
X