কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৭ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৫৮ এএম
আপডেট : ১৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:০৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

সবার হৃদয়ে কালবেলা

নবযাত্রার বর্ষপূর্তিতে ভালোবাসায় সিক্ত
রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে সোমবার দৈনিক কালবেলার নবযাত্রার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে কেক কাটেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী  শ ম রেজাউল করিমসহ অতিথিরা। ছবি : কালবেলা
রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে সোমবার দৈনিক কালবেলার নবযাত্রার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে কেক কাটেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমসহ অতিথিরা। ছবি : কালবেলা

কভিড-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপোড়েন, দেশের শ্বাসরুদ্ধকর রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর বাজারে আসে দৈনিক কালবেলা। অচলায়তন ভাঙার দৃপ্ত শপথে ‘আঁধার পেরিয়ে’ স্লোগানে পত্রিকাটি বাজারে এসেই তুমুল আলোড়ন তোলে। ছাপা পত্রিকায় আস্থা ফেরাতে পাঠকদের উপহার দেয় একের পর এক দুর্দান্ত আলোচিত রিপোর্ট। গণমাধ্যম, গণমানুষের কণ্ঠস্বর—তা ফুটিয়ে তুলতে প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা ছিল পত্রিকার প্রতিটি পাতাজুড়ে। চলতে চলতে পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠা নিপীড়িত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর দৈনিক কালবেলা অতিক্রম করল নবযাত্রার এক বছর। তারুণ্যোদীপ্ত সংবাদকর্মী, দক্ষ ব্যবস্থাপনার মিশেলে দেশের গণমাধ্যম জগতে এখন শক্তিশালী নাম দৈনিক কালবেলা। কালবেলার নবযাত্রার বর্ষপূর্তিতে রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা শুভেচ্ছা জানাতে আসেন। সামনের দিনে কালবেলা আরও এগিয়ে যাবে বলেও সবাই আশা প্রকাশ করেন। তাদের উচ্চারণে ছিল কালবেলার জন্য হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা।

ছাপা পত্রিকার পাশাপাশি কালবেলার মাল্টিমিডিয়া ও অনলাইন এখন দেশসেরা। ডিজিটাল জগতে সব গণমাধ্যমের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান ধরে রেখেছে দীর্ঘদিন ধরেই। পাশাপাশি নিত্যনতুন সংবাদ ও দারুণ উপস্থাপনায় ভিডিও সংবাদেও আনা হয়েছে নতুনত্ব। নবযাত্রার প্রথম বছরপূর্তিকে স্মরণীয় করে রাখতে কালবেলা পরিবারে সোমবার লেগেছিল আনন্দ আয়োজনের ঢেউ। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি কালবেলার প্রধান কার্যালয় সেজেছিল ভিন্নরূপে। কর্মীরাও তাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানের বর্ষপূর্তি আবেগ-ভালোবাসায় উদযাপন করেছেন। প্রাত্যহিক কাজের বাইরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী যেন একচিলতে সুখ হয়ে এসেছিল কালবেলা কার্যালয়ে।

নবযাত্রার বর্ষপূর্তিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে মধ্যরাত অবধি শুভেচ্ছা জানাতে আসেন দেশের বিশিষ্টজন, রাজনীতিবিদ, আমলা, ব্যবসায়ী, ব্যাংকার, তারকাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও দেশ-বিদেশের অগণিত পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী শুভকামনা জানিয়েছেন। দুই পর্বের এই আয়োজনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার নিউমার্কেট সিটি কমপ্লেক্সে পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন চলে। বিকেল ৪টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত নগরীর বেইলি রোডে অফিসার্স ক্লাবে চলে দ্বিতীয় পর্বের আনুষ্ঠানিকতা। সন্ধ্যা ৭টায় বিশিষ্টজনকে নিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়।

অনুষ্ঠানের নানা পর্বে অংশ নিয়ে বিশিষ্টজন শুভকামনা জানিয়ে বলেন, বর্তমান সময়ে সাহসী সাংবাদিকতার প্রতীকে রূপ নিয়েছে কালবেলা, যা গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তারা বলেন, শুরু থেকেই নির্ভয়ে সত্য উচ্চারণে অগ্রণী ভূমিকা পালনের পাশাপাশি অবাধ তথ্যপ্রবাহের জানালা অবারিত করেছে কালবেলা টিম। পত্রিকাটির বিশেষত্ব হলো—আগাম খবরে এগিয়ে থাকা; সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার চেষ্টা করা। কোনো পরিস্থিতিতেই পিছু হটেনি কালবেলা, যা দেশের গণমাধ্যম জগতে কয়েক দশকের ইতিহাসে বিরল। এ কারণে অল্প সময়ে পাঠকপ্রিয় কাগজে পরিণত হয়েছে পত্রিকাটি। কালবেলার সাহসে এখন অনেক গণমাধ্যম অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার চেষ্টা করছে। অনলাইনেও তরুণ পাঠকের কাছে পছন্দের শীর্ষে এই দৈনিক। সব মিলিয়ে দ্বিতীয় বর্ষে পত্রিকাটির কাছে প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও সাহসের সঙ্গে সত্য ও সুন্দরের পথ ধরে এগিয়ে যাবে ভালোবাসার দৈনিক কালবেলা।

অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান কালবেলার প্রধান সম্পাদক আবেদ খান, সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা এবং বিশ্বাস বিল্ডার্স ও কালবেলা মিডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম দুলাল। পরে প্রধান সম্পাদক আবেদ খান মঞ্চে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, গণঅধিকার পরিষদের (নুর) নুরুল হক নুর, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন, সংসদ সদস্য সুলতান মনসুরকে সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানান দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদে পলক, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও নাঈমুর রহমান দুর্জয় এমপি। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানান বিজ্ঞান সম্পাদক আব্দুস সবুর, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য আজিজুস সামাদ ডন ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ। আরও শুভেচ্ছা জানান স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু, যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান। শুভেচ্ছা বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মানুষকে স্বপ্ন দেখাতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সেজন্য গণমাধ্যমকে গণতন্ত্রের পঞ্চম স্তম্ভ বলে। কালবেলা নিরলসভাবে সেই ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। অসুস্থ ও অসত্য সংবাদ অনেক সময় সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। কালবেলা এর থেকে দূরে থেকে তাদের অভিযাত্রা ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।

অনুষ্ঠানে বিশ্বাস বিল্ডার্স ও কালবেলা মিডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম দুলাল বিশ্বাস বলেন, আমাদের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান কালবেলা। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে আমরা বহুদূর এগিয়ে যেতে চাই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আজকে দৈনিক কালবেলার এক বছরপূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠান। কিন্তু আজকে এই অনুষ্ঠানস্থলে এসে এত লোকসমাগম দেখে উপলব্ধি করা যাচ্ছে যে, মাত্র এক বছরে দৈনিক কালবেলা কতটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমি দৈনিক কালবেলার উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৈনিক কালবেলা আরও এগিয়ে যাবে, আজকের দিনে সেটাই প্রত্যাশা।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, পরিচ্ছন্ন সাংবাদিকতায় দৈনিক কালবেলা এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাদের এ ধারা অব্যাহত থাকুক, সেটাই আজকের দিনে কামনা করছি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে স্মার্ট বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছেন, সেই ঘোষণা বাস্তবায়নে সহযোগী হিসেবে থাকবে স্মার্ট কালবেলা। পরিশ্রম, মেধা আর প্রযুক্তি থাকলে যে অল্প সময়েও দারুণ কিছু করা যায়, তার উদাহরণ দৈনিক কালবেলা।

এর আগে সকালে কালবেলা কার্যালয়ে এসে শুভেচ্ছা জানান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, মিডিয়ায় জন্য মাত্র এক বছর কোনো বয়সই না। কিন্তু কালবেলা এ স্বল্প সময়ে সফলতার একেবারে শীর্ষে স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রত্যেক কর্মীর অক্লান্ত পরিশ্রম আজ সফল। আজকের এ দিন তাদের।

অফিসার্স ক্লাবের অনুষ্ঠানে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দৈনিক কালবেলা সাহসিকতার যে চ্যালেঞ্জ নিয়েছে, তা ধরে রাখতে হবে। আমরা আশাবাদী, পরিচ্ছন্ন সাংবাদিকতায় পত্রিকাটি আরও পাঠকপ্রিয়তা পাবে। আবদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের সাহসী সাংবাদিকতার উদাহরণ সৃষ্টি করেছে কালবেলা। আমি প্রতিষ্ঠানটির সমৃদ্ধি কামনা করছি। মাহবুবউল-আলম হানিফ বলেন, মিডিয়া জগতে নতুনধারা সৃষ্টি করেছে দৈনিক কালবেলা। ইতোমধ্যে দলমত নির্বিশেষে আপামর মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছে পত্রিকাটি। বিএনপির পক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, স্বতন্ত্র মহিমায় কালবেলা এগিয়ে গেছে, আরও এগিয়ে যাবে। এটাই আমাদের প্রত্যাশা। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, কালবেলা মানুষের কথা বলে খবরের খোরাক জুগিয়েছে। আমার প্রত্যাশা, কাগজটি বহুদূর এগিয়ে যাবে।

এ ছাড়া দলটির পক্ষ থেকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ ও এমরান সালেহ প্রিন্স, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নাসিরউদ্দিন অসীম, পল্লী উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন আজাদ, সহ-যুববিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, কোষাধ্যক্ষ রাশিদুজ্জামান মিল্লাত, আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুল করিম শাহীন, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, আমিনুল ইসলাম, গোলাম সারওয়ার, মমতাজ হোসেন লিপি, তানজিন চৌধুরী লিলি, বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুল ও মাহমুদা হাবিবা শুভেচ্ছা জানান। শুভেচ্ছা বক্তব্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, এতো অল্প সময়ে কোনো পত্রিকা পাঠকপ্রিয়তা পাওয়ার নজির কম। কালবেলা সবার কথা বলছে। সত্য তুলে ধরছে। তাদের এ সাহসিকতা ধরে রেখে আরও এগিয়ে যেতে হবে।

এছাড়া জাতীয় পার্টির পক্ষে শুভেচ্ছা জানান, দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়, সহিদুর রহমান টেপা, মীর আবদুস সবুর আসুদ, খন্দকার দেলোয়ার জালালী।

শুভেচ্ছা জানান, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, সিপিবির সভাপতি শাহ আলম, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম, বিএম নাজমুল হক, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সিনিয়র সহসভাপতি রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মুহাম্মদ আবু হানিফ, জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মো. শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ এলডিপির সহসভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম রওনক, জাতীয় শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ফরিদ উদ্দিন, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল জলিল, প্রচার সম্পাদক আব্দুল হাফিজ খসরু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, শহীদুল ইসলাম কবির, গণঅধিকার পরিষদের (নুর) সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএমের যুগ্ম আহ্বায়ক ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন ও মেজর (অব.) সাঈদ। শুভেচ্ছা জানান, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন, সাবেক ফুটবলার কায়সার হামিদ, জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন, ক্রিকেটার জাহানারা আলম।

সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে শুভেচ্ছা জানান, আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, কোষাধ্যক্ষ ও সমকালের উপসম্পাদক শাহেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক দীপ আজাদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (অপর অংশ) সভাপতি শহিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এম এ আজিজ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. হারুন অর রশিদ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি নিজামুল হক ভূঁইয়া, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান ও সাবেক প্রোভিসি অধ্যাপক ডা. শহিদুল্লাহ সিকদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, নিউরোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভী, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক অলিউল্লাহ মো. আলমগীর, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক বরুণ ভৌমিক দোলন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন, বিডার খায়রুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল কর্মকার, ইসির সাবেক সচিব হেলাল উদ্দিন, বিআরটিসির চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, সাবেক আইজিপি শহিদুল হক, পুলিশের বিশেষ শাখার প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান, পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার, খ. মহিদ উদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম, ডিএমপির গোয়ন্দাপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, এসবির ডিআইজি নাফিউল ইসলাম, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি রাশেদুল ইসলাম ও মোখলেসুর রহমান, সিআইডির ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মাহাবুব আলম, এপিবিএনের ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম ও যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, ডিএমপির গোয়েন্দা রমনা বিভাগের ডিসি হুমায়ুন কবীর, ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের ডিসি ফারুক হোসেন, রমনা অপরাধ বিভাগের ডিসি আশরাফুল ইসলাম, ডিবি ওয়ারী বিভাগের ডিসি আ. আহাদ, সিটিটিসির সাইবার ক্রাইম বিভাগের এডিসি নাজমুল ইসলাম, সিসিটিসির বোম ডিপোজাল ইউনিটের প্রধান রহমত উল্লাহ চৌধুরী, সিটিটিসির ইনভেস্টিগেশন বিভাগের এডিসি আহমেদুল ইসলাম, ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের এডিসি নিয়তি রায় প্রমুখ।

এ ছাড়া পুলিশের আইজিপি আব্দুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল আহসান, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসানের পক্ষে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেনের পক্ষে আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক ইমরান খান, সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার পক্ষে মিডিয়া শাখার কর্মকর্তা আজাদ রহমান, আনসারের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হকের পক্ষে উপপরিচালক জাহিদুল ইসলাম, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মজিবুর রহমান পাটোয়ারী, উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জামান ও রাজীব মীনা, সহকারী পরিচালক সুব্রত সরকার, ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন, উপসহকারী পরিচালক শাহজাহান শিকদার ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

দৈনিক কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফুল দিয়ে শুভচ্ছো জানিয়েছেন ডিজিএফআইয়ের ঢাকা ডিটাচমেন্টের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মিজানুর রহমান মিজান, ডিজিএফআই জিএসও-১-এর কর্নেল মোহাম্মদ আলী ও উপপরিচালক এস এম মাকসুদুর রহমান। এ ছাড়া আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক লে. কর্নেল আবু হায়দার মোহাম্মদ রাসেলুজ্জামানের পক্ষে সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান কালবেলা পরিবারকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে উপপরিচালক রাশেদ হাসান শুভেচ্ছা জানান।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ইতোমধ্যে কালবেলা মিডিয়া জগতে একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। সেটি যেন ধরে রাখে, সেটাই আমার প্রত্যাশা। এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, কালবেলা এক বছরে যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, তা ঈর্ষণীয়। আশা করব, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ দিয়ে কালবেলা আরও এগিয়ে যাবে।

পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার বলেন, কালবেলা এক বছরেই গণমানুষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। কালবেলার সফলতা কামনা করি। ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, কালবেলার নবযাত্রার বয়স মাত্র এক বছর। এই অল্প সময়ে পাঠকসমাজে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালি সংস্কৃতি তুলে ধরে ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর হিসেবে নিজেকে যেভাবে দাঁড় করিয়েছে, তার সেই যাত্রা অব্যাহত থাকবে। আগামী দিনে পত্রিকাটি আরও সোচ্চার হয়ে পাঠকের অন্তরে তার অবস্থান জানান দিতে সক্ষম হবে—এই প্রত্যাশা করি।

শুভেচ্ছা জানান এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল, ইউসিবি ব্যাংকের পক্ষে চিররঞ্জন সরকার ও মো. সাইফুল ইসলাম খান। বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক, মহানগর পূজা পরিষদের সভাপতি মনীন্দ্র কুমার নাথ, ইসকনের সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস শুভেচ্ছা জানান।

হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ, ঢাকার এডিসি (শিক্ষা) মমতাজ বেগম, ঠাকুরগাঁও পৌরসভার মেয়র আন্জুমান আরা বন্যা, লক্ষ্মীপুর পৌর মেয়র মোজাম্মলে হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টিবি হাসপাতাল, শ্যামলীর সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার, বাংলাদেশ স্তন ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সমন্বয়ক অধ্যাপক ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন, জনস্বাস্থ্য সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ডা. ফয়জুল হাকিম, প্রিপ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক ও সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম, নারী পক্ষের সদস্য শিরীন হক, প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ও কবি রোকেয়া ইসলাম ও উপপ্রধান নির্বাহী মো. আব্দুল হাকিম, ডরপের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এএইচএম নোমান, ডায়বেটিস নিউট্রিশনের সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি এবং বারডেম জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের মুখ্য পুষ্টি কর্মকর্তা ডা. আখতারুন নাহার আলো, জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আকতার জলি, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের জনসংযোগ কর্মকর্তা দেবাশীষ সরকার, ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার পরিচালক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনু, কার্ডস লিমিটেডের পরিচালক সৈয়দ মোস্তফা, যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আব্দুল বাতেন, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দীন আহমেদ, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান বিকাশ ও নগদ, বাজুস, ইনফো পাওয়ারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

জমকালো সাংস্কৃতিক আয়োজন : অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। গানে গানে দর্শকদের মাতিয়ে রাখেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী শুভ্রদেব। তার সঙ্গে মঞ্চে গানে গানে মাতিয়ে রাখেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ ছাড়া কালবেলাকে শুভেচ্ছা জানাতে আরও উপস্থিত হন খ্যাতিমান কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলম, চিত্রনায়ক জায়েদ খান, অনন্ত জলিল, চিত্রনায়িকা আফিয়া নুসরাত বর্ষা, চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ, নায়িকা জাহরা মিতু, নুসরাত ফারিয়া, চঞ্চল চৌধুরী, মাহিয়া মাহি, আব্দুন নূর সজল, সিয়াম নাসির, রাজ রিপা, জ্যোতিকা জ্যোতি, জিয়াউল রোশান, নির্মাতা তপু খান ও সঞ্জয় সমাদ্দার, কণ্ঠশিল্পী সাবরিনা সাবা, তাসিন এবং তাজমি (শিশুশিল্পী), আফরিন শিখা রাইসা, মডেল লিয়ানা ও জারিন জারা, জাকিয়া সুলতানা কর্ণিয়া, ইরফান সাজ্জাদ, বুলবুল টুম্পা, সাঞ্জু জনসহ বিনোদনজগতের অনেক তারকা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ছাত্রদের ক্ষমতায় এনে দেশের ক্ষতি করা হয়েছে : সোহেল

সন্ধ্যা নদীতে বাঁধ নির্মাণের দাবি

মে মাসে হতে পারে ২টি ঘূর্ণিঝড়

শ্রমিক সমাবেশে নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা ইসরায়েলে

গ্রাহকদের জন্য বাড়তি সুবিধা আনল বাংলালিংক

জয়ের পরও শান্তর মুখে হতাশা

ঘুষ ছাড়া ফাইল ছাড়েন না কর্মকর্তা, রাজশাহী মাউশি কার্যালয়ে দুদক

জিআই স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

মুসলিম ছাত্রকে পাকিস্তানের পতাকায় মূত্রত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগ ভারতে

১০

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে ‘কড়া হুঁশিয়ারি’ ভারতের

১১

মে মাসে পুড়তে পারে দেশ

১২

ভাঙা হলো ময়মনসিংহ সাহিত্য সংসদের ‘বীক্ষণ’ মঞ্চ

১৩

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময় 

১৪

সেঞ্চুরির পর ৫ উইকেট আর জয়, মিরাজের ধন্যবাদ পেলেন যারা

১৫

সূর্যের তাপে পুড়ছে পাকিস্তান

১৬

রাজনৈতিক মতৈক্যে করিডরের সিদ্ধান্ত নিন, সরকারকে সমমনা জোট

১৭

ঈদের আগেই বাজারে আসছে নতুন নোট, যা থাকছে নকশায়

১৮

মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে ঢাবি অ্যালামনাই

১৯

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে চিকিৎসকদের অবস্থান কর্মসূচি

২০
X