সদস্যপদ বাতিলের বিষয়ে আমার কাছে এখনো কোনো চিঠি আসেনি। চিঠি পেলে তখন বলতে পারব কেন ওরা এমনটা করেছে। রোববার (৩ মার্চ) সকালে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় কালবেলাকে এ কথা বলেন জায়েদ খান।
জায়েদ খান আরও বলেন, ‘আমি একজন ব্যক্তির আক্রোশের শিকার হয়েছি। শিল্পী সমিতিতে সে নিজের মতো করে সব সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। আমার সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্তের আগে অন্তত আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। সেই কাজটিও তারা করেনি। এমনকি কিছু জানানোও হয়নি। তারা একের পর এক অন্যায় পদক্ষেপ নিচ্ছে। ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির আমার অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
শনিবার (২ মার্চ) অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বার্ষিক বনভোজনে দ্বি-সাধারণ সভায় ঘোষণাপত্রে জানানো হয়, কোনোরূপ সাংগঠনিক দুর্বলতা না পেয়ে জায়েদ খান ব্যক্তিগত আক্রোশ ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিসহ সাধারণ সম্পাদকের নামে মিথ্যা, মনগড়া, কুরুচিপূর্ণ কল্পকাহিনী সাংবাদিক সম্মেলন, ইউটিউব, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় গত ০২/০৪/২০২৩ তারিখে সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জায়েদ খানের এর সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করা হয়।
এদিকে গতকাল অনুষ্ঠিত শিল্পী সমিতির আয়োজিত বনভোজনে কাঞ্চন-নিপুণের ডাকে সাড়া দেননি একঝাঁক তারকা শিল্পী।
মন্তব্য করুন