রিসানা জাইয়ান জারা
প্রকাশ : ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১০ পিএম
আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

আমার দেখা ভিয়েতনাম

নয়নাভিরাম ভিয়েতনাম। ছবি : সংগৃহীত
নয়নাভিরাম ভিয়েতনাম। ছবি : সংগৃহীত

পৃথিবীতে যে কয়েকটি দেশ তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বের কাছে পরিচিত তার মধ্যে ভিয়েতনাম অন্যতম। অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই দেশটিতে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। আমার বাবা ভিয়েতনাম প্রবাসী। তার অফিসের কারণে এবার রোজার ঈদে বাংলাদেশে আসতে পারবে না জেনে হঠাৎ সিদ্ধান্ত হয় যে, আমরা বাবার কাছে যাব। ৪ এপ্রিল ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সে কলকাতা হয়ে ভিয়েতনাম পৌঁছাই আমি, আম্মু ও আমার ছোট বোন।

এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দর দেশগুলোর মধ্যে একটি ভিয়েতনাম। ভিয়েতনামের উত্তরে চীন, পশ্চিমে লাওস ও কম্বোডিয়া, দক্ষিণ ও পূর্বে দক্ষিণ চীন সাগর অবস্থিত। হানয় ভিয়েতনামের রাজধানী। হো চি মিন সিটি হলো বৃহত্তম শহর। এবারের আমাদের ভ্রমণের স্থানগুলো ছিল শুধু দক্ষিণ ভিয়েতনাম অর্থাৎ হো চি মিন সিটির আশপাশে।

ভিয়েতনামে প্রথম রাস্তায় বের হয়ে অবাক হয়েছিলাম। রাস্তায় শুধু মোটরসাইকেল আর মোটরসাইকেল। ছেলেমেয়ে বৃদ্ধ সবাই মোটরসাইকেল চালায়। গাড়ি থেকে মোটরসাইকেল বেশি। তবে এরা আমাদের মতো রোদ সহ্য করতে পারে না। তাই মোটরসাইকেল চালানোর সময় এরা মাস্ক পরে হাত পা ঢেকে মোটরসাইকেল চালায়।

আমাদের বেড়াতে যাওয়ার প্রথম জায়গা ছিল হো চি মিন থেকে প্রাইভেট গাড়িতে চার ঘণ্টার দূরে 'ভুং তাও' সমুদ্রসৈকতে। ৬ এপ্রিল সেখানে গিয়েছিলাম আমরা। সেদিন যাওয়ার সময় ভিয়েতনামের হাইওয়েগুলো দেখে আমি অভিভূত হই। মোটরসাইকেল এবং গাড়ির জন্য আলাদা লেন করে দেওয়া আছে। কিছুদূর পরপরই গতিসীমা নির্ধারণ করে দেওয়া আছে।

দেখলাম, আমাদের গাড়ি চালক কখনোই সেই গতি সীমার বাইরে এক চুলও বেশি গতিতে যাচ্ছেন না। আরেকটি জিনিস যেটি আমার মনে ধরল সেটি হলো টোল নেওয়ার ব্যবস্থা। বাংলাদেশে যেমন টোল হাতে হাতে দিতে হয় সেখানে সে রকম না। গাড়ির সামনে একটি স্টিকার লাগানো আছে যেটি স্ক্যান করলেই টোল দেওয়া হয়ে যায় এবং গাড়ির মালিকের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেয়। টোল প্লাজার সামনে গিয়ে গাড়িকে শুধু একটু ধীরে চালাতে হয়। ব্যাস, টোল দেওয়া শেষ।

ভুং তাও বিচে একটা ফোর স্টার রিসোর্টে আমরা একদিন ছিলাম। আমাদের রিসোর্টে সামনের দিকে ছিল সমুদ্র এবং পেছনে ছিল পাহাড়। তবে সত্যি কথা বলতে সেই সমুদ্রসৈকতটি বাংলাদেশের কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতের মতো এত সুন্দর ছিল না, পলিথিন ও আবর্জনায় ভরা।

ভিয়েতনামে গিয়ে আমি প্রথমবারের মতো উপলব্ধি করলাম প্রবাস জীবন কেমন হয়। আশপাশে কোনো পরিচিত নেই, কোনো বাঙালি পরিবার নেই, কেউ কথা বলার নেই। আমি বুঝতে পারলাম দিনের পর দিন প্রবাসে থাকা আমার বাবা কীভাবে দিনযাপন করে। পরিবারকে কাছে পেয়ে বাবা খুশি হয়। আমাদেরকে ভিয়েতনামের সব জায়গায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে, সর্বোচ্চ ভালো হোটেলের রাখার ব্যবস্থা করেছে, ভালো খাবারের ব্যবস্থা করেছে। সেই জন্য আমি আমার বাবাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। তার কারণেই আমি সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি দেশ ঘুরে আসতে পেরেছি।

আমার প্রবাসী বাবার বাসার সামনের বিল্ডিংটিই ভিয়েতনামের সর্বোচ্চ বিল্ডিং, যেটা ৮১ তলা এ বিল্ডিংয়ের নাম ‘ল্যান্ডমার্ক ৮১’। এই বিল্ডিং এর টপ ফ্লোরে ওঠার জন্য আগেই টিকিট কাটতে হয়। টিকিট কেটে আমরা লিফটে চড়ে সরাসরি ৮১ তলায় উঠে যাই। উপরে উঠে পুরো শহরের দৃশ্য দেখা যায়। মনে হতে থাকে আমরা যেন মেঘের মধ্যে আছি। এখানে আমরা বেশকিছু ছবি তুললাম। এখানে একটি ভি আর গেম খেলা যায়। ভি আর হলো ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি। শুধু একটা চশমার মতো জিনিস পরিয়ে দেবে আর একটা ভিডিও চালিয়ে দেবে। তাতেই মনে হবে আসলেই সেই জায়গাতে আছি। ভি আর গেমটিতে এই ৮১ তালা বিল্ডিংয়ে উঠিয়ে সরাসরি লাফ দিয়ে নিচে ফেলে দেয়। যদিও এটি একটি গেম, শুধু একটি ভিডিও কিন্তু মনে হয় যেন সত্যি সত্যি নিচে পড়ে যাচ্ছি।

ভিয়েতনামের জাতীয় খাবার 'ফাও'। স্যুপের মধ্যে নুডুলস, মাংস আর কিছু সবজি। হালাল ফাও পাওয়া অনেক মুশকিল। বেশিরভাগই তৈরি হয় শূকরের মাংস দিয়ে। তবে বাবা অনেক খুঁজে একটা হালাল রেস্টুরেন্টে আমাদের নিয়ে যায়। রেস্টুরেন্টটা হো চি মিনের সেন্ট্রাল মসজিদের ঠিক সামনেই। আমরা সেখানে 'ফাও' স্যুপটা খাই। এই দেশে সবাই চপস্টিক ব্যবহার করে। আমরাও চপস্টিক দিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করলাম। আমাদের ফাও টা গরুর মাংস দিয়ে তৈরি। মুরগির মাংসও পাওয়া যায়।

ভিয়েতনামে আমরা রোজার ঈদ উদযাপন করি। হো চি মিন সিটিতে একটি মসজিদ রয়েছে যেটা সেখানকার ভারতীয় ও পাকিস্তানি মুসলিমরা বানিয়েছে। আমরা সবাই সেখানে গিয়ে নামাজ পড়ি। সেখানে মেয়েরা মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ পড়তে পারে। মসজিদে মেয়েদের নামাজের জন্য আলাদা জায়গা করা আছে। ঠিক যেমন থাকে মক্কা মদিনার মসজিদগুলোতে। ঈদের দিন সেখানে অনেক মেয়েরা নামাজ পড়তে যায়।

ঈদের দিন নামাজ পড়ে আমার বাবার এক বাংলাদেশি বন্ধুর বাসায় দাওয়াত খেতে যাই। এরপর শুরু হয় আমাদের ছয় ঘণ্টার রোড ট্রিপ। গন্তব্য 'দা লাত', হো চি মিন থেকে ৬ ঘণ্টা দূরে পাহাড়ি এলাকা। আগেই বলেছি ভিয়েতনামের রাস্তাগুলো অনেক সুন্দর। আর পাহাড়ি রাস্তা হলে তো কথাই নেই। বাংলাদেশেও পাহাড় দেখেছি। কিন্তু এত পাহাড় একসঙ্গে দেখিনি। কিন্তু বাংলাদেশের পাহাড়ি রাস্তাগুলো এত সুন্দর হয় না। দা লাত এলাকায় বছরের ছয় মাসই শীতকাল থাকে। তাই যখন থেকে দা লাত এলাকা শুরু হয় তখন থেকে আশপাশে অনেক গ্রিন হাউস দেখা যায়। গ্রিন হাউসের মধ্যেই এখানে সব চাষ করা হয়। উন্মুক্ত কোনো কৃষি জমি নেই।

দা লাত শহরটির আশপাশে অনেক পাহাড় মাঝখানে উপত্যকার মধ্যে শহরটি অবস্থিত। আমাদের হোটেলটি শহর থেকে কিছুটা দূরে ছিল। তাই আমরা আরও বেশি পাহাড় উপভোগ করতে পেরেছিলাম। পাহাড়গুলো লম্বা লম্বা পাইন গাছে ঢাকা ছিল। আমাদের হোটেলের নাম ছিল সুইস বেল রিসোর্ট। ইউরোপিয়ান ধাঁচে তৈরি। হোটেলের আশপাশে অনেক পাহাড়ও ছিল।

পরদিন আমরা যাই 'দাতান লা' জলপ্রপাত দেখতে। সেখানে যেতে হলে প্রথমে টিকিট কেটে ভেতরে ঢুকতে হয়। ঝর্ণাটার কাছে যাওয়ার জন্য দুইটা পথ আছে। একটা হলো হেঁটে যাওয়া আরেকটি একটি ছোট রোলার কোস্টারে চড়ে যাওয়া। আমরা রোলার কোস্টারে চড়ে যাই। পুরো জঙ্গলের ট্যুর দিয়ে আমরা জলপ্রপাতের কাছে পৌঁছাই। জলপ্রপাতটি অনেক বড় এবং সুন্দর ছিল। এত বড় জলপ্রপাত আগে দেখিনি। এবং এখানে সবকিছু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। কোথাও এক টুকরো ময়লা ছিল না। সব জায়গায় ডাস্টবিন ছিল। কিন্তু আমাদের দেশে ডাস্টবিন থাকলেও মানুষ বাইরে ময়লা ফেলে। এখানে ডাস্টবিনের বাইরে কেউ ময়লা ফেলছিল না। এটা দেখে আমার খুব ভালো লাগল। জলপ্রপাত থেকে পানি পড়ার শব্দ শুনতে খুব ভালো লাগে। আর রোদ এবং গরমের মধ্যে জলপ্রপাতের পানি যখন গায়ে এসে লাগে তখন মনে হয় কত শান্তি। ইচ্ছে করছিল এখানেই থেকে যাই।

আমাদের পরবর্তী গন্তব্য দা লাত এর সর্বোচ্চ পাহাড়। সেখানে যাওয়ার জন্য একটি জায়গার পর অন্যান্য সাধারণ প্রাইভেটকার আর যেতে পারে না। শুধু জিপে করে যাওয়া যায়। কারণ এখানকার রাস্তাগুলো অনেক খাঁড়া এবং প্যাঁচানো। উপরে একটি পার্কের মতো জায়গা আছে। উপর থেকে আশপাশের পাহাড় এবং উপত্যকাগুলো অনেক সুন্দর দেখা যায়। আমরা যখন উপরে ছিলাম তখন প্রায় সূর্য ডুবে যাচ্ছিল সে কারণে আশপাশ অনেক সুন্দর দেখাচ্ছিল। এখানে কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে আমরা আবার জিপে করে নিচে নেমে যাই। এরপর আমাদের গাড়িতে করে আমরা ইচিগো স্ট্রবেরি ফার্মে যাই। জায়গাটা অনেক সুন্দর। গ্রিনহাউসের মধ্যে স্ট্রবেরি চাষ করা হয়। আমরা নিজেরা গাছ থেকে স্ট্রবেরি তুলি। সেখানে আমরা গোল্ডেন বেরি নামক এক ফলের সঙ্গে পরিচিত হই। এই ফলটি নিয়ে নাকি আমার আম্মু ছোটবেলায় খেলা করেছে। তারমানে বাংলাদেশেও এই ফলটি পাওয়া যায়। স্ট্রবেরি ফার্মে আমরা কিছুক্ষণ থেকে আবার হোটেলে ফিরে যাই।

পরদিন আমরা যাই আরেকটি সমুদ্রসৈকতে। এই জায়গার নাম 'ফান থিয়েট'। যাওয়ার পথে আমরা রেড স্যান্ড নামের এক জায়গায় থামি। এটা অনেকটা মরুভূমির মতো জায়গা। মরুভূমির মতো উঁচু-নিচু লাল বালির পাহাড়। এখানে জিপে করে আমরা সেরকম উঁচু-নিচু পাহাড়ের ওপর দিয়ে ড্রিফ্টিং করেছিলাম। এমন কিছু জায়গা ছিল যেখানে সোজা খাঁড়াই থেকে নিচে নেমেছে। এই জায়গাটা অনেক মজার ছিল। আশপাশে বিশাল বড় বড় উইন্ডমিল দেখা যাচ্ছিল। যেহেতু এটা সমুদ্র এলাকা সে কারণে এখানে অনেক বাতাস। এখানে টাকা দিয়ে উট এবং উটপাখির পিঠে চড়া যায়। তবে উটে আমরা আগেই চড়েছি আর উটপাখিতে চড়া অনেক ভয়ংকর মনে হলো। সে কারণেই আর চড়লাম না।

আমরা সন্ধ্যার দিকে আমাদের রিসোর্টে পৌঁছাই। রিসোর্টটা অনেক বড় এবং সমুদ্রের অনেক কাছাকাছি। এই রিসোর্টের মধ্যেই একটা ছোট পুকুর মতো ছিল। এখানে বড় বড় ড্রাগন ফিস নামে চারটা মাছ ছিল। সন্ধ্যার সময় এই মাছগুলোকে দেখে আমরা প্রথমে কুমির ভেবেছিলাম। এই মাছগুলো লম্বায় ৬ ফিট পর্যন্ত হয় এবং এ কালো গায়ে লাল ডোরাকাটা খাজ থাকে ঠিক ড্রাগনের মতো। সে কারণেই এর নাম ড্রাগন ফিস। এক একটি মাছ দেখে মনে হচ্ছিল আমি পড়ে গেলে বুঝি আমাকেই খেয়ে ফেলবে। যেহেতু রাত হয়ে গেছিল তাই আমরা সেদিন আর সমুদ্রে নামিনি। এই রিসোর্টের মধ্যেই একটি সুন্দর রেস্টুরেন্ট আছে।

রেস্টুরেন্টে লাইভ সি ফুড ডিনার করা যায়। অর্থাৎ এখানে জীবন্ত শামুক ঝিনুক কাকড়া লবস্টার আর মাছ একুরিয়ামের মধ্যে রাখা হয়। সেখান থেকে যে কোনো কিছু বেছে নিয়ে রাঁধুনীদের বললে তারা সেটা রান্না করে দেয়। আমরা চিংড়ি ফ্রাইড রাইস, চিংড়ি বারবিকিউসহ চিংড়ির আরও বেশকিছু আইটেম খেয়েছিলাম। আরও খেয়েছিলাম আমার পছন্দের রূপচাঁদা মাছের বারবিকিউ। খাবারগুলো অনেক টেস্টি ছিল। একদম ফ্রেশ খাবার সেটা খেয়েই বোঝা যাচ্ছিল।

পরদিন সকালে আমরা সমুদ্রে নামি। এখানকার সমুদ্র কিছুটা ভিন্ন ছিল। আগেরটার থেকে পরিষ্কার এবং সুন্দর। এই সমুদ্রসৈকতে আমরা অনেক শামুক ঝিনুক কুড়াই বাসায় রাখার জন্য। সেদিন বারোটার সময় আমাদের চেক আউট ছিল। আমরা সেখান থেকে আবার হো চি মিন ফিরে যাই। পরশুদিন আমাদের চলে যাওয়ার তারিখ। পরের দিন আমরা রেস্ট নিই। আমাদের চলে যাওয়ার ফ্লাইট ছিল রাত ৮টার দিকে। তাই সকালে আমার বাবা আমাদের সেই ৮১ তালা বিল্ডিং যেটার নাম ল্যান্ডমার্ক ৮১, সেটার ৬৬ তলায় সকালের নাস্তা করতে নিয়ে গিয়েছিল। আসলে পুরা বিল্ডিংটার উপরের দিকে হোটেল এবং নিচে শপিং মল এবং রেস্টুরেন্ট। আমরা বাংলাদেশে ফিরি ১৭ এপ্রিল।

ভিয়েতনামে আমরা যে ১২ দিন ছিলাম সে কদিন থেকে বুঝতে পেরেছি যে ভিয়েতনাম একটি ট্যুরিস্ট ফ্রেন্ডলি দেশ। এখানে সবাই ট্যুরিস্টদের অনেক রেস্পেক্ট করে। এখানকার যাতায়াত ব্যবস্থাও অনেক ভালো। সে কারণেই তো গত বছর ভিয়েতনামে প্রায় এক মিলিয়ন এর বেশি ট্যুরিস্ট বেড়াতে এসেছিল। তার মানে ট্যুরিস্ট ইকোনমি এখানে অনেক বড় একটা বিষয়। বাংলাদেশও ট্যুরিস্ট ইকোনোমির অনেক বড় সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু তার জন্য দরকার ট্যুরিস্ট ফ্রেন্ডলি পরিবেশ, ভালো যাতায়াত ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

রিসানা জাইয়ান জারা

অষ্টম শ্রেণি, হলি ক্রস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

বিএনপি অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় আসতে চায় : মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী

ডিএনসিসির একার পক্ষে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয় : মেয়র আতিক

ম্যানেজার নেবে মেঘনা গ্রুপ, পদসংখ্যা অনির্ধারিত

তিন মাসে বেকার বেড়েছে প্রায় আড়াই লাখ 

তেজগোল্ড জাতের ধানের পরিবর্তে চিটা, সর্বস্বান্ত কৃষক

‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপজেলা পর্যন্ত পালন করা হবে’

তিস্তার চরের মিষ্টি কুমড়ায় কৃষকের মুখে হাসি

সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে / কোথাও আগুন জলছে কি না ড্রোন উড়িয়ে দেখছে বনবিভাগ

উপকূলে লবণাক্ততার কারণে আবাদি জমিকে আবাদযোগ্য করা হবে : কৃষিমন্ত্রী 

১০

অফিসার পদে উরি ব্যাংকে নিয়োগ, কর্মস্থল ঢাকা

১১

সুন্দরবনের আগুন কয়েকদিন পর্যবেক্ষণে থাকবে : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১২

কাজ শেষ না হতেই ৭০ কোটি টাকার সেতুতে ফাটল

১৩

জায়েদ খান ও নুসরাত ফারিয়ার প্রেমের গুঞ্জন (ভিডিও)

১৪

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে জবিতে ছাত্রলীগের সমাবেশ

১৫

উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী মন্ত্রী-এমপিদের ১৩ স্বজন : টিআইবি

১৬

৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, ১২ জেলায় সতর্কতা জারি

১৭

শিলাবৃষ্টিতে মুন্সীগঞ্জের ফসলে ব্যাপক ক্ষতি

১৮

নাতিকে বাঁচাতে গিয়ে হাতুড়ির আঘাতে প্রাণ গেল দাদার

১৯

স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে নীলফামারীতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ

২০
X