মো. মাহামুদুর রহমান পাপন
প্রকাশ : ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৬ পিএম
আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

চলমান তাপ দুর্যোগে আমাদের করণীয়

ছবি : প্রতীকী
ছবি : প্রতীকী

প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসকারী বাসিন্দা হিসেবে মানুষ তাদের বেঁচে থাকা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করে। এই প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় জলবায়ু, বৃষ্টিপাতের ধরণ এবং পানির গুণমান সম্পর্কে একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ধারণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরন্তু, পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক দুর্যোগ, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, ইত্যাদি থেকে বাঁচার জন্য পরিবেশকে ভালোভাবে জানতে হয়। এই জ্ঞান প্রাকৃতিক বাস্তুশাস্র সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়ায়, যার ফলে বিভিন্ন দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব হয়।

আজকে আমরা কথা বলবো বর্তমানে বাংলাদেশসহ এর প্রতিবেশী দেশে সংঘটিত তাপ তরঙ্গ (Heat Wave) নিয়ে এবং এর সাথে নগর অঞ্চলে অতি উন্নত পরিকল্পনার ফলে সৃষ্ট তাপ দ্বীপ (Heat Island) এই দুটি বিষয় নিয়ে।

প্রথমেই বলে রাখা ভালো, হিট ওয়েভ ও হিট আইল্যান্ড দুটিই কোনো জায়গা বা অঞ্চলের তাপ বৃদ্ধির কারণ কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি বিষয়। তাপ তরঙ্গ (Heat Wave) অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রার বর্ধিত সময়কাল হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যা সাধারণত কয়েক দিন থেকে সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। জলবায়ু পরিবর্তন, এল নিনোসহ বিভিন্ন কারণকে তাপ তরঙ্গ সংঘঠিত হওয়ার জন্য দায়ী করা হয়। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের (CO2) উচ্চতর ঘনত্ব তাপপ্রবাহ তৈরিতে সহযোগিতা করে। যখন CO2 বায়ুমণ্ডলে তৈরি হয়, তখন শীতকালে যেমন আমরা কম্বল দিয়ে শরীরকে গরম করি ভিতরে গরম আটকে ঠিক সেইভাবে এটি কম্বলের মতো পৃথিবীর তাপকে আটকে ফেলে, যার ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এগুলি প্রায়ই উচ্চ আর্দ্রতার সাথে থাকে, যা পরিবেশকে তাপ এবং আর্দ্রতার একটি বিপজ্জনক সংমিশ্রণের দিকে পরিচালিত করে। এর ফলে পরিবেশে বসবাসকারীরা অস্বস্তি, ক্লান্তি, এমনকি হিটস্ট্রোকেরও শিকার হতে পারে। তাপ তরঙ্গ বিশ্বের যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তা আরও ঘন ঘন এবং গুরুতর হয়ে উঠেছে। তাপ তরঙ্গের নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিজেদের এবং আমাদের সম্প্রদায়কে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করা এবং সচেতন থাকা অতি গুরুত্বপূর্ণ।

অন্যদিকে, তাপ দ্বীপ এমন একটি ঘটনা যা নগর এলাকায় বেশি ঘটে, যেখানে মানুষের কার্যকলাপ এবং অবকাঠামোর কারণে পার্শ্ববর্তী গ্রামীণ এলাকার তুলনায় তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। এটি ভবন, রাস্তা এবং অন্যান্য উপাদানের উপস্থিতিতে ঘটে যা তাপ শোষণ করে এবং ধরে রাখে, সেই সাথে গাছপালার অভাবের কারণেও ঘটে। তাপ দ্বীপ অন্যান্য কারণের মধ্যে মানুষের স্বাস্থ্য, শক্তি খরচ এবং বায়ু মানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাপ দ্বীপ নগরের একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা এবং এর মোকাবিলার জন্য নগর পরিকল্পনা, সবুজ অবকাঠামো এবং পরিবেশবান্ধব ভবন নির্মাণসহ এহেন কৌশলগুলোর সমন্বয় প্রয়োজন৷ এই সমস্যা দীর্ঘ সময়ের জন্য চলতে পারে, বিশেষ করে গ্রীষ্মের মাসগুলোতে যখন তাপমাত্রা বেশি থাকে। নগরের তাপ দ্বীপ এলাকা এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে, যা নগর এলাকার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য পরিবেশগত সমস্যার তৈরি করে।

আর তাপ তরঙ্গের কথা বললে, এটি ঘটে যখন গরম বাতাস উচ্চ-চাপ তৈরি হওয়ার কারণে মাটির কাছাকাছি আটকে যায়, যার ফলে কয়েক দিন বা সপ্তাহের জন্য অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রার সৃষ্টি হয়। জলবায়ু পরিবর্তন এই ঘটনাগুলোকে ব্যাপক করে তোলে, তাদের আরও ঘন ঘন সংঘটিত হতে সহায়তা করে। তাপ তরঙ্গ বিস্তীর্ণ ভৌগোলিক অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে যা হতে পারে শহর ও গ্রামীণ উভয় এলাকাকে ঘিরে। আবহাওয়ার এই বৈশিষ্ট উচ্চ তাপমাত্রার দ্বারা চিহ্নিত করা হয় যা বিপজ্জনক স্তরে পৌঁছানোর সম্ভাবনা থাকে এবং এই ধরনের ঘটনাগুলি প্রায়ই স্থির বায়ুর ভরের সাথে মিলে যায় যার ফলে বায়ুর গুণমান খারাপ হতে পারে।

আবার তাপ দ্বীপের (Heat Island) ঝুঁকির কথা বলতে গেলে, তাপ দ্বীপ তাপ-সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোকে আরও বাড়িয়ে তুলতে, শীতল করার জন্য শক্তি খরচ বাড়াতে, বায়ুর গুণমানকে হ্রাস করার এবং বায়ু দূষণকারী উচ্চতর নির্গমনের জন্য দায়ী। তাপ দ্বীপ মানুষের কার্যকলাপের ফলাফল যা পৃথিবীর পৃষ্ঠের প্রাকৃতিক শক্তির ভারসাম্যকে পরিবর্তন করে। শহরগুলোর দ্রুত নগরায়ণ এবং সম্প্রসারণ তাপ দ্বীপের ঘটনাকে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেছে, যা পরিবেশগত এবং সামাজিক চ্যালেঞ্জগুলোর একটি পরিসরের দিকে পরিচালিত করে। আমরা যদি ঢাকা শহরের কথা চিন্তা করি, তাহলে ঢাকাকে অস্বাভাবিকভাবে সম্প্রসারণের ফলে এর আশপাশের গ্রাম্য অঞ্চলগুলোও এখন নগরের অংশ হয়ে উঠেছে এবং তাপ দ্বীপের প্রভাবে তাপমাত্রা বেড়ে বসবাস অনুপযোগী হয়ে উঠছে। তাই, টেকসই ও পরিবেশবান্ধব নগর উন্নয়নের জন্য কার্যকর প্রশমন এবং অভিযোজন কৌশল বিকাশের জন্য এবং তাপ দ্বীপের নেতিবাচক প্রভাবগুলো কমাতে তাপ দ্বীপের কারণ ও প্রভাব বুঝে প্রকৃত পরিবেশবিদ দ্বারা পরিবেশ পরিকল্পনা করা অপরিহার্য।

একই ভাবে তাপ তরঙ্গের ঝুঁকি নিয়ে বলতে গেলে, তাপ তরঙ্গ মানব স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে বয়স্ক, শিশু, গর্ভবতী, এবং অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য। তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা, তাপের চাপ, এমনকি প্রাণহানিও এই উচ্চ তাপমাত্রার কারণে ঘটে যেতে পারে। উপরন্তু, এই ধরনের ঘটনাগুলো অবকাঠামোর ওপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং কৃষি ও বাস্তুতন্ত্রের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে যা একটি দেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হতে পারে। তাই মানুষ ও পরিবেশ উভয়ের ওপর তাপ তরঙ্গের প্রভাব কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এখানে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, তাপ দ্বীপ থেকে বাঁচার জন্য যা যা করা যাবে, তাপ তরঙ্গর জন্য তার সবগুলো কিন্তু কাজে আসবে না।

নিম্নে তাপ তরঙ্গের হাত থেকে নিজেকে, নিজ বাসভবনকে ও আশপাশের পরিবেশকে বাঁচানোর জন্য করণীয় সম্পর্তে কিছু পরামর্শ প্রদান করা হলো :

• প্রচুর পানি এবং তরল পান করুন, অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন কারণ এর ফলে আরও ডিহাইড্রেশন হতে পারে।

• ঘরের ভেতরে তুলনামূলক ঠান্ডা স্থানে থাকুন। যদি আপনাকে বাইরে যেতেই হয় তবে ছায়ায় থাকুন এবং আপনার সাথে ছাতা ও খাবার পানি নিন।

• আপনার পরিবারের সদস্যদের ওপর লক্ষ্য রাখুন বিশেষ করে শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ, গর্ভবতী এবং অসুস্থ বেক্তিদের যারা তাপ তরঙ্গের সময় দুর্বল হয়ে পড়তে পারে।

• আপনার যদি পোষা প্রাণী থাকে তবে নিশ্চিত করুন যে তারা প্রচুর পানি পান করছে কি না এবং এদের ছায়া যুক্ত স্থানে রাখার চেষ্টা করুন।

• যদি আপনার বাড়ি ঠান্ডা রাখা সম্ভব না হয় এবং এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার সামর্থ্য না থাকে তাহলে দিনের ২-৩ ঘণ্টা ঠান্ডা জায়গায় কাটান (যেমন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাবলিক বিল্ডিং)

• দিনের সবচেয়ে গরম সময়ে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।

• যদি আপনি পারেন কঠোর শারীরিক পরিশ্রম এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি কঠোর কার্যকলাপ করতে চান তবে দিনের সবচেয়ে শীতল অংশে এটি করুন, যা সাধারণত ভোর থেকে সকাল ৯টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়।

• নিয়মিত গোসল করুন ঠান্ডা পানি দিয়ে।

আপনার বাসাবাড়ি ঠান্ডা রাখার জন্য যা যা করবেন :

• তাপ তরঙ্গের সময়, আপনার থাকার জায়গাকে ঠান্ডা রাখার প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত। রাত ৮টা, ১০টা, ১টা ও ভোর ৬টার পরে তাপমাত্রা পরীক্ষা করুন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তাপ তরঙ্গের সময় ঘরের তাপমাত্রা দিনে ৩০-৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতে ২৫-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখা উচিত।

• রাতে এবং ভোরে যখন বাইরের তাপমাত্রা কম থাকে, তখন আপনার বাড়ির সমস্ত জানালা খুলে দিন যেন বাহিরের ঠান্ডা বাতাস এসে ঘরের আবদ্ধ গরম বাতাসকে বের করে দিতে পারে এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে পারে।

• দিনের বেলা জানালা বন্ধ রাখুন এবং জানলার পর্দা টেনে দিন, বিশেষ করে যেই জানলাগুলো সরাসরি সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে। এতে করে সূর্যের কিরণ সরাসরি ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না এবং ঘর ঠান্ডা থাকবে।

• কৃত্রিম আলো এবং যতটা সম্ভব বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিগুলো বন্ধ রাখা উচিত যেগুলো থেকে তাপ নির্গমন হয়। কারণ এইগুলো ঘরের অভন্তরীণ তাপমাত্রা বাড়াতে সহযোগিতা করে।

• যাদের ঘর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত না তারা ঘরের বাতাস ঠান্ডা করতে ভেজা তোয়ালে ঝুলিয়ে রাখুন, যাতে ঘরের ভেতরের বাতাসের আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায়।

• যদি আপনার বাসস্থান শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়, তাহলে দরজা এবং জানালা বন্ধ করুন এবং কোনোভাবেই ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের তাপমাত্রা নামাবেন না। এতে করে সাস্থ ঝুঁকি কমবে।

• নতুন ভবন বানানোর সময় যথাযত পেশাজীবীদের সহায়তা গ্রহণ করুন এবং পরিবেশবান্ধব ভবন বানাতে চেষ্টা করুন।

পরিশেষে এইটুকুই বলবো, তাপ দ্বীপ বা তাপ তরঙ্গ কোনোটাই মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীকুলের জন্য সুখকর নয়। আমরা আমাদের প্রতিদিনের কর্মকাণ্ডে এমন কিছু করবো না যেন আমাদের কাজগুলো তাপ দ্বীপ বা তাপ তরঙ্গের অন্যতম প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সার্বিয়ান বিজ্ঞানী মিলুতিন মিলানকোভিচ এর থিওরি থেকে আমরা জানতে পারি, জলবায়ু পরিবর্তন একটি প্রাকৃতিক ঘটনা এবং মানুষের তৈরি পরিবেশ দূষণও কিছুটা পৃথিবী উত্তপ্ত হতে সহযোগিতা করে। আমরা যদি আমাদের সব কর্মকাণ্ড পরিবেশবান্ধবভাবে করি তাহলে কিন্তু আমরা আমাদের এই পরিবেশকে ও পরিবেশের অবক্ষয়কে ঠেকাতে পারব এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি বাসযোগ্য, সুন্দর, সহনীয় পরিবেশ উপহার দিতে পারবো যা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে আমাদের দায়ীত্ব।

আসুন আমরা সবাই শপথ করি, গাছ কাটবো না বরং লাগাবো যত পারি তত, পুকুর, ডোবা, খাল, বিল, নদী ইত্যাদি ভরাট করবোনা বরং তাদের বাঁচিয়ে রাখবো পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য এবং মাটি, পানি ও বাতাসকে দূষিত করে এমন সব কর্মকান্ড থেকে দূরে রাখব নিজেকে।

মো. মাহামুদুর রহমান পাপন : পলিসি এনালিস্ট, স্থপতি, ও পরিবেশবিদ; প্রধান স্থপতি, ইকো ডিজাইন কন্সাল্ট্যান্টস বাংলাদেশ (EDCBE)

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

যে ১০ কারণে একা ঘুরতে যাওয়া উচিত

সিনিয়র অফিসার নিচ্ছে ব্র্যাক, থাকছে প্রভিডেন্ট ফান্ডসহ নানা সুবিধা

ডোনাল্ড লু’র সফরে ভিসানীতি সহজীকরণে আলোচনা হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে নতুন ধারা আনবে ডিসেলস

সিকৃবিতে ছাত্রলীগের ২ নেতা বহিষ্কার

বাজারে এলো অদৃশ্য পোশাক

কোপায় কেমন হতে পারে বিশ্বকাপজয়ীদের দল?

যুবলীগ নেতা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক ২ আসামি গ্রেপ্তার

১০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৮১ কোটি ডলার 

এসএসসির ফলাফলে গোপালগঞ্জে তৃতীয় রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১০

ডাক বিভাগকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব দিল নগদ

১১

এডিস মশা নিধনে কর্মপরিকল্পনা বৃদ্ধি করেছে নাসিক

১২

ইবিতে আনসার সদস্য কর্তৃক শিক্ষক হেনস্থার অভিযোগ

১৩

কক্সবাজার উপকূলে এমভি আবদুল্লাহ

১৪

সাউথইস্ট কম্পিউটার ক্লাবের উদ্যোগে ব্যাটেল অব বাইটস ই-স্পোর্টস আয়োজন

১৫

নতুন রূপে সাকিবের শিক্ষা জীবনে পদার্পণ!

১৬

আইপিএলের প্লে-অফে খেলতে ৭ দলের সম্ভাবনা কতটুকু?

১৭

পিতার লাশ ঘরে রেখে পরীক্ষা, এসএসসিতে যে ফল পেল সে শিক্ষার্থী

১৮

কোটি টাকার ইউনি ব্লকের রাস্তায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ

১৯

দেখতে শিশু মনে হলেও বয়স ১৭

২০
X