মাহমুদ রেজা চৌধুরী
প্রকাশ : ০৭ মে ২০২৪, ০৭:১০ পিএম
আপডেট : ০৭ মে ২০২৪, ০৭:১৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

যুক্তরাষ্ট্রের আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে একটি পূর্বাভাস

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

শুরুতেই একটা কথা বলা দরকার। ইদানীং আমরা অনেক ব্যাপারেই অনেক “পূর্বাভাস” বা “পরিসংখ্যান”কে গুরুত্ব দিয়ে কথা বলি। অনেকে বলেন, মিথ্যা তিন প্রকার। মিথ্যা, ডাহা মিথ্যা ও পরিসংখ্যান। তার মানে পরিসংখ্যানও মিথ্যা। সবকিছু তো আর অঙ্ক কষে প্রমাণ করাও যায় না। তাই ইদানীং অনেক গুণী ব্যক্তি পরিসংখ্যানকেও এক ধরনের মিথ্যাই বলেন। এই কথাটা মাথায় রেখেই লিখছি। এই লেখাতেও কিছু পরিসংখ্যান আসবে, সেইগুলো কতটা সত্যি, জানি না। তবে এখনো পরিসংখ্যানের একটা ভূমিকা আছে তা কম/বেশি যাই হোক। তা না হলে এটা থাকতই না।

আমেরিকার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল নিয়ে নানারকম পরিসংখ্যান, আশঙ্কা, উৎসাহ, ভাবনা এবং আলোচনা সবকিছুই চলছে এখন। সম্প্রতি একটা জাতীয় পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, জাতীয়ভাবে ডেমোক্র্যাটরা ৩৮ পার্সেন্ট এগিয়ে আছে। রিপাবলিকান দল এর চাইতে ২ পার্সেন্ট বেশি অর্থাৎ ৪০ পার্সেন্ট বা শতাংশ এগিয়ে আছে জনসমর্থনের দিকে। দুইদলের প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর একদিকে আছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অপরদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই দুজনের মধ্যে জনসমর্থনের ব্যবধান একের সাথে অন্যের মাত্র ৩-৫ পার্সেন্টের বেশিও না।

কিন্তু নির্বাচনে এক পারসেন্ট হলে সেটাও বড় ম্যাটার করে। এক্ষেত্রে গণতন্ত্রের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। অর্থাৎ সংখ্যা মান, না গুণগত বৈশিষ্ট্য। কোনটা দরকার। যাই হোক, এটা আরেক প্রসঙ্গ। পরের কোনো আলোচনায় আলোচনা সেটি বলা যাবে। লেটেস্ট সিচুয়েশন, বলতে আসন্ন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে কিছু আশা-আশঙ্কার কথা। সেখানেই লিমিটেড থাকি।

এবার দেখা যাক, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ স্টেট বা রাজ্যে দুই প্রধান দলের অবস্থান কি!

যেমন, অ্যারিজনা রাজ্যে, রিপাবলিকান এগিয়ে আছে ৪৩ শতাংশ, ডেমোক্র্যাটের জো বাইডেন এগিয়ে আছেন ৩৮ শতাংশে। জর্জিয়া রাজ্যে, রিপাবলিকান দলের ডোনাল্ড ট্রাম্প এগিয়ে আছেন ৪৪ শতাংশে। জো বাইডেন ৩৮ শতাংশ। মিশিগানে ডোনাল্ড ট্রাম্প আছেন ৪২ শতাংশ সমর্থনে। প্রতিদ্বন্দ্বী মিস্টার জো বাইডেনের সমর্থন এই রাজ্যে এখনো ৪০ শতাংশের। পেনসিলভেনিয়ায় ডেমোক্র্যাট বা জো বাইডেনের সমর্থন আছে ৪১ শতাংশের, রিপাবলিকান বা মিস্টার ট্রাম্পের সমর্থন ৪৩%। নর্থ ক্যারোলিনায় মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প এগিয়ে আছেন, ৪৪ শতাংশ সমর্থনে, সেখানে ডেমোক্র্যাট সমর্থক এখনো ৩৮ শতাংশের। ফ্লোরিডায় রিপাবলিক বা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থন আছে ৪৮ শতাংশের, ডেমোক্র্যাট বা জো বাইডেনের সমর্থন সেখানে এখনো ৩৮ শতাংশ।

এরমধ্যে ক্যালিফোর্নিয়া এবং নিউইয়র্কে ডেমোক্র্যাট দল বড় ব্যবধানে এগিয়ে আছে রিপাবলিকান থেকে। প্রায় ১০% সমর্থনে এই দুই রাজ্যে অগ্রসর ডেমোক্র্যাটএবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে মোটামুটি দেখা যাচ্ছে, এখনো আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অনেক মামলায় আসামি হয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান দুর্বল না। তার জিতে যাবার সম্ভাবনা এই মুহূর্তে বলা যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।

আমেরিকা ইউনিভার্সিটির একজন ডিসটিংগুইশ প্রফেসর, মিস্টার Allan Lichtman মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কয়েকটা বৈশিষ্ট্যের কথা সম্প্রতি উল্লেখ করেন। তাঁর আলোচনা খুব গুরুত্ব সহকারে সংশ্লিষ্ট মহলে আলোচিত হয়। তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচনে ১৩ টি প্রধান বিষয় নির্বাচনের জয় পরাজয়কে নির্ধারণ করতে পারে। যেমন:

1. Party mandate

2. Contest

3. Incumbency

4. Third party 5. Short-term economy

6. Long long-term economy

7. Policy change

8. Social unrest

9. Scandal

10. Foreign and military affairs

11. Foreign and military success

12. Incumbent charisma

13. Challenger carishma

উল্লিখিত ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও আগামী নভেম্বরের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মিস্টার জো বাইডেনের জন্য চ্যালেঞ্জের হবে বিশেষ করে বর্তমান চলমান দুটি যুদ্ধের পরিণতি এবং এতে যুক্তরাষ্ট্রের বিপুল অর্থ ব্যয়। প্যালেস্টাইন বা গাজা বনাম ইসরায়েল। অন্যটা রাশিয়া ভার্সেস ইউক্রেন যুদ্ধের বাস্তবতা। অন্য অনেক বিষয়ের আলোচনা বা সমালোচনা থাকলেও উল্লিখিত দুই যুদ্ধে বাইডেন প্রশাসনের নেতৃত্বের ভূমিকা ও বিপুল অর্থ ব্যয়। এই কারণেও একটা বড় অংশের জনসমর্থন থেকে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দূরে সরে গেছেন ইতিমধ্যে।

পাশাপাশি আরেকটা ব্যাপার সাধারণ মনে হতাশার সৃষ্টি করেছে, সেটা ইমিগ্র্যান্ট ইস্যু নিয়ে ডেমোক্র্যাট দলের অতি উদারনীতি। কারিশমার প্রশ্ন নিয়েও যদি আলোচনা হয়, সেখানেও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে অনেকটাই দুর্বল বলেই মনে হয়। বলা বাহুল্য যে, “কারিশমা” ব্যাপারটা অধিকাংশ সময় ইতিবাচকের চাইতে নেতিবাচক দিকেই মানুষকে আকর্ষণ করে বেশি। কারিশমার ফল খুব একটা জনকল্যাণের পক্ষে থাকে বলে মনে হয় না। মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প এর এক বড় প্রমাণ ও বাস্তবতাও বটে।

১৯৬০ সালের যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন প্রেসিডেন্ট কেনেডি এবং নিক্সন। তখন কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ত্রোকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কেনেডি এবং নিক্সন- এই দুইজনের মধ্যে আপনি কাকে পছন্দ করেন বা সমর্থন করবেন। ক্যাস্ট্রো বলেন, "It is not possible to make a comparison between two shoes that the same person wears. America is ruled by only one party, which is Zionist party, and it has two wings; the republican wing represent the hard line Zionist power, and the Democratic represent the Zionist soft power"

এই কথা এখনো সত্যি। এর বিস্তারিত কোনো ব্যাখ্যা প্রয়োজন পড়ে না। প্রত্যেক পাঠক এই কথাগুলোর গভীর অর্থ যে কোনো ভাষায় ব্যাখ্যা করলেও বুঝতে পারেন।

বহু বছর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়তোবা দ্বিতীয় টার্মে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রামকে দেখবেন অত্যন্ত দাপট এবং একনায়ক রূপে হাজির হবেন হোয়াইট হাউসে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা এবং মিথ্যাচারিতা পাশাপাশি অবৈধ অর্থ পরিচালনার নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও। এখন পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রশাসন এবং যুক্তরাষ্ট্রের "বিচার" বিভাগ কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। আইনের নানা গুপ্ত সুড়ঙ্গের ভেতর থেকে বিষাক্ত সাপের মতো ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো মাথা বের করে আছেন। তবে এটাও সত্য যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পকে এখন শাস্তি বা জেলে নিলে তার সমর্থন আরও বেড়ে যাবে। যে কোনো নেতিবাচক ধারাকে জনপ্রিয় করার একটা ভিন্ন রকম “কারিশমা” আছে মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্পের। রিসেন্ট সময় আমেরিকার অন্য কোনো প্রেসিডেন্ট তাঁদের কোনো কারিশমার অপব্যবহার করেননি যতটুকু ইতিহাস পড়ে জানা যায়।

এটা উল্লেখ না করলে নয় যে, গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ এবং এই বছর ২০২৪ সালে আমেরিকাতে কয়েকটা উল্লেখযোগ্য এবং বহুল আলোচিত বই বেরিয়েছে যারা একসময় ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং তার অন্ধ সমর্থনে ছিলেন তাদের। উল্লেখ করা যেতে পারে, এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটা বইয়ের মধ্যে আছে, “The Room Where it Happned” by, John Bolton, একজন প্রধান ব্যক্তি ছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্যাবিনেটে। ফর্মার ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার অব দ্য ইউনাইটেড স্টেটস।

“Oath and Honor” লিখেছেন, প্রাক্তন কংগ্রেস ওমেন রিপাবলিকান, লিজ চেনী। জানুয়ারি ৬, ২০২০ সালের দুর্ঘটনা বিষয়েও কংগ্রেস তদন্তে রিপাবলিকান দলের একজন অন্যতম সদস্য।

“Enough” এই গ্রন্থের গ্রন্থাকার, মিস Cassidy Hutchinson”। ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে একজন গুরুত্বপূর্ণ মেয়ে সদস্য। সরাসরি যুক্ত ছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চিফ অব স্টাফ Mark Meadows তাঁর প্রধান সহকারী হিসাবে। জানুয়ারি ৬, ২০২০ তদন্তে কেসিডি ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর তৎকালীন সরাসরি বস, মার্ক মেডোজের অসংবিধান কাজের ব্যাপারে সাক্ষ্য দেন।

সাথে আরেকটা বইয়ের কথাও উল্লেখ করতে হয়। বইয়ের নাম, “Age Of Revolutions, Progress and Backlash From 1600 to the Present” by Fareed Zakaria.

উল্লিখিত চারটা বইতেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের অগণতান্ত্রিক এবং অসংবিধান কাজের একাধিক দৃষ্টান্ত এবং বর্ণনা আছে সুস্পষ্টভাবে দলিল ও প্রমাণসহ। কিন্তু সেইগুলো কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না জনসমর্থনে ট্রাম্পের ব্যাপারে। কারণ একটা তীব্র শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবোধ পাশাপাশি ডেমোক্র্যাট দলের বিগত চার বছরের পাবলিক ইন্টারেস্ট ক্ষেত্রে চরম রকম ব্যর্থতা। এর এক বড় কারণ, যা সাধারণ মানুষকেও হতাশ করে তুলেছে প্রেসিডেন্ট বাইডেন নেতৃত্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে।

লেখক ও সাংবাদিক ফারিদ জাকারিয়া, তাঁর উল্লিখিত বইতেও ১৬০০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে এখন পর্যন্ত পৃথিবীর রাজনীতির অমোঘ কিছু নিয়ম এবং বাস্তবতার কথা আমাদের জানিয়েছেন। পৃথিবীর সাধারণ মানুষ এখনো সরাসরি শিকার ক্ষমতাসীন কিছু মানুষের লোভ, হিংসা ও প্রতিহিংসার কাছে।

এই সবকিছুর কিছু, কিছু সম্ভাবনা নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মনে আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল ডেমোক্র্যাট দলের পক্ষে যাবে কিনা! সারা বিশ্বেই যে চলছে এখন একনায়কতন্ত্র, একদল ও এক ব্যক্তির শাসন ও শোষণ। কোথাও ধর্মের নামে, কোথাও বর্ণের নামে, কোথাও গণতন্ত্রের নামে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও যে গণতন্ত্র প্রচলন সেটাকেও পূর্ণ গণতান্ত্রিক বলা কঠিন। কারণ নির্বাচনে পপুলার ভোটের চাইতে গণনা হয় "ইলেক্ট্রোলার" মোট ৫৩৮ ভোটের ২৭০ ভোট। নির্বাচন শেষে যে ক্যান্ডিডেট এই ২৭০ electoral ভোট পান সে-ই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। যেমন, গত বছর এই ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

২০২৪ সালের নির্বাচন যুদ্ধেও এই ২৭০ প্রার্থীর ভোট রায় দেবে কে, প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন। এই মুহূর্তে এই ব্যাপারে তাই কোনো উপসংহার টানা কঠিন। এখনো ৬ মাস হাতে আছে। উল্লিখিত আলোচনা কেবল এর পূর্বাভাস।

মাহমুদ রেজা চৌধুরী: সমাজ ও রাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আওয়ামী লীগ সব কিছুই গোপন রাখছে : জি এম কাদের

রাতে ঢাকায় ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কা

বাজার থেকে এসএমসি প্লাসের সব ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস প্রত্যাহারের নির্দেশ

ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩ কোটি ডলারের ‘ড্রোন ভূপাতিত’

দুই পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা, যুবক আটক

বিদায়ী ম্যাচে স্টেডিয়াম ভর্তি সমর্থকদের বিয়ার খাওয়ালেন রয়েস

বাসের সমান ওজন পুতিনের গাড়িতে কী আছে?

মাটি খুঁড়তেই পাওয়া গেল কোটি টাকার মূর্তি

মাদক মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

ভদকার বোতলে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ ট্যাগ!

১০

উপজেলা নির্বাচন / এমপিপুত্র দিপুর হুমকিতে ‘শঙ্কিত’ প্রার্থীরা

১১

ইরানে শয়তান পূজারির দল গ্রেপ্তার

১২

রাজধানীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা

১৩

বাড়ির উঠানে গ্রেনেড নিয়ে খেলছিল শিশুরা, অতঃপর...

১৪

আইপিডিসি ফাইন্যান্সে নিয়োগ, সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন

১৫

মৃত্যুর আগ মুহূর্তে মানুষ কী দেখে?

১৬

সফলতার সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি : মেয়র তাপস

১৭

এক ইহুদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করবে ইরান

১৮

মেট্রোরেলে ভ্যাট আরোপ ভুল সিদ্ধান্ত : কাদের

১৯

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২০
X