বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের নির্বাচনে ২৮ পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন ২৮ জন। অতিরিক্ত প্রার্থী না থাকা ভোটযুদ্ধে যেতে হয়নি। এরই মধ্যে পরবর্তী নির্বাহী কমিটিকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ঘোষণাও করা হয়েছে। তপশিল অনুযায়ী কমিটি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারির কথা ছিল। কিন্তু এক রিটের কারণে সেটা বিলম্বিত হচ্ছে।
খসড়া ভোটার তালিকার ওপর আপত্তি ছিল সাজেদ এ এ আদেলের। সাবেক এ হকি খেলোয়াড়ের দাবি, নির্বাচন কমিশনে এ-সংক্রান্ত অভিযোগ করতে দেওয়া হয়নি। খসড়া ভোটার তালিকার ওপর সে আপত্তির নিষ্পত্তি চেয়ে রিট করেছেন সাবেক এ খেলোয়াড়। আদালত খসড়া ভোটার তালিকার ওপর ওই আপত্তি তিন দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হকি ফেডারেশনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন।
‘খসড়া ভোটার তালিকার ওপর আপত্তির নিষ্পত্তি চেয়ে রিট করেছেন সাজেদ এ এ আদেল। এ-সংক্রান্ত কাগজপত্র নির্বাচন কমিশন পেয়েছে। দ্রুতই খসড়া ভোটার তালিকার ওপর শুনানি হবে। বিষয়টি নিষ্পত্তি করার পরই নির্বাচিত কমিটি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে’ -কালবেলাকে বলছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আইন কর্মকর্তা ও হকি ফেডারেশনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা এস এম কবিরুল হাসান।
এদিকে সাজেদ এ এ আদেল বলেন, ‘আমার কাউন্সিলরশিপ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমি সেটা ফেরত চাই। এ কারণেই আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি। আমি চাই ফের হকি ফেডারেশনের নির্বাচনে তপশিল ঘোষণা করে নির্বাচন দেওয়া হোক। আমি নির্বাচন করতে চাই, এটা আমার অধিকার’
মন্তব্য করুন