ভারতের মধ্যপ্রদেশের শিবানি তমার ও রাধেশ্যাম তমারের মধ্যে ছিল প্রেমের সম্পর্ক। কিন্তু তাদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি শিবানির পরিবার। এক পর্যায়ে গুলি করে হত্যা করা হয় দুজনকেই। এরপর পাথরে বেঁধে লাশগুলো ফেলে দেওয়া হয় কুমিরভরা নদীতে। পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এরই মধ্যে শিবানি ও রাধেশ্যামের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে দুজনের নিখোঁজের বিষয়ে থানায় জিডি করেন রাধেশ্যামের বাবা। এরপরই তদন্ত শুরু করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা ছিল, তারা দুজন পালিয়ে গেছে। তবে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে যায় পুলিশ। ওই তরুণীর বাবাসহ আত্মীয়-স্বজনদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপর পরিবারটি দুজনকে হত্যার দায় স্বীকার করে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শিবানি তমারের পরিবার জানায়, শিবানি ও রাধেশ্যামকে গত ৩ জুন গুলি করে হত্যা করা হয়। পরে পাথরে বেঁধে মরদেহ চম্বল নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ‘আমরা ওই তরুণীর পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। পরে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।’
মন্তব্য করুন