বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২
রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ১২ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:০৩ এএম
আপডেট : ১২ জানুয়ারি ২০২৪, ০৭:৩২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

জাপায় বিক্ষোভের নেপথ্যে ৩ নেতা

আবারও দল ভাঙার চেষ্টা
জাপায় বিক্ষোভের নেপথ্যে ৩ নেতা

মনোনয়ন বাণিজ্য, প্রার্থীদের খোঁজখবর না নেওয়া, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত না করাসহ বিতর্কিত ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ায় শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা। এবারের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মাদক কারবারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিও জাপা থেকে মনোনয়ন পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে গত বুধবার জাপা চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ হয়েছে। তাদের দুজনকে দলীয় পদ থেকে পদত্যাগের আলটিমেটামও দিয়েছেন বিক্ষুব্ধরা। তারা বলেছেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করলে তাদের পদ থেকে সরিয়ে নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করা হবে।

আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় পর্যায়ে প্রায় ৪০ জন নেতা কাকরাইল কার্যালয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী রোববার পরবর্তী করণীয় ঠিক করতে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে নেতাকর্মীদের নিয়ে বসার কথা রয়েছে। সেখান থেকে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পৃথক জাপা গঠনেরও সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়াসহ জাতীয় পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। তাদের কাজে লাগিয়ে পরিকল্পিতভাবে বুধবার বনানী কার্যালয়ে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। এর নেপথ্যে রয়েছে সংরক্ষিত কোটায় দলের পক্ষ থেকে নারী সদস্য দেওয়ার বিষয়টি। মূলত জাপার নীতিনির্ধারকদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতা এ কাজটি করিয়েছেন।

নেপথ্যে নেতাদের মধ্যে রয়েছেন জাপার কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ও কাজী ফিরোজ রশীদ। ফিরোজ রশীদ ও হাওলাদার আগের দিন রাতে দলের অন্যতম নেতা ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাসায় দীর্ঘসময় বৈঠক করেন। এর পরই বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা পার্টিতে নানা বঞ্চনার কথা তুলে ধরে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়ে সবাইকে বনানী কার্যালয় দখল, বিক্ষোভে অংশ নিতে বলেন।

দলীয় সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে ২৬ আসনে সমঝোতা হলেও মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাপার প্রার্থীরা। এই হিসাবে জাপা সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি পাবে দুটি। এর মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা-১৮ আসনে পরাজিত প্রার্থী জাপা চেয়ারম্যানের স্ত্রী শেরীফা কাদের অন্যটি ঢাকা-১ আসনের পরাজিত প্রার্থী ও সাবেক এমপি সালমা ইসলামকে দেওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত করেছেন দলের চেয়ারম্যান। এবারের সংসদে দলের পাওয়া দুই সংরক্ষিত নারী আসনের দাবিদার তিনজন কেন্দ্রীয় নেতা। তারা হলেন রুহুল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী সাবেক এমপি রত্না আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার স্ত্রী সালমা হোসেন ও কাজী ফিরোজ রশীদের মেয়ে। তাদের কাউকেই সংরক্ষিত আসন দিতে নারাজ জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নু। চাপ সৃষ্টি করে নারী আসনে এমপি আদায় করতেই তিন নেতা প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে দলের বনানী কার্যালয় দখলের চেষ্টা, চেয়ারম্যান-মহাসচিবের পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভে অংশ নেন।

বুধবার বনানী কার্যালয়ের সামনে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা-উপজেলার সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার তাদের সুর একেবারেই ভিন্ন। তারা বলছেন, মনোনয়ন বাণিজ্য, প্রার্থীদের খবর না নেওয়াসহ বিতর্কিত ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ায় দলের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই ক্ষোভ থেকে পরাজিত অনেক প্রার্থী ঢাকায় বিক্ষোভ করেন। কিন্তু বিক্ষোভ মানেই দলের শীর্ষ নেতাদের বাদ দেওয়া, নতুন দল গঠন করার দাবির পক্ষে ছিলেন না তারা কেউ। পাশাপাশি গত তিন মেয়াদে যারা এমপি হয়েছেন, সরকারের নানা পর্যায়ে সুবিধা নিয়েছেন, তাদের বিক্ষোভ করা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। কিংবা বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে কারও কারও ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করা কোনোভাবেই মেনে নিতে চান না পরাজিত প্রার্থীর অনেকেই।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া জাপার প্রেসিডিয়ামের সদস্য ও টাঙ্গাইল-৭ আসনে পরাজিত প্রার্থী জহিরুল ইসলাম জহির কালবেলাকে বলেন, যারা গত ১৫ বছর সরকারের সুবিধা নিয়েছে, এমপি হয়েছে, তারা কেন বিক্ষোভ করল—এ প্রশ্ন পরাজিত প্রার্থীর অনেকের।

তিনি বলেন, যারা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা হওয়া আসনে নির্বাচন করেছে, তাদের তো ক্ষোভ থাকার কথা নয়। ক্ষোভ থাকবে যারা কখনো সরকারি সুবিধা পায়নি, নির্বাচনে নামিয়ে দিয়ে দলের নেতারা খবর নেয়নি, দিনের পর দিন ফোন ধরেনি, আশ্বাস দিয়েও আর্থিক সহযোগিতা দেয়নি, তাদের। মূলত যারা নির্বাচনে যেতে চায়নি, দলের পক্ষ থেকে অনেকটাই জোর করে নানা আশ্বাসে নির্বাচন করানো হয়েছে, তাদের ক্ষোভ কষ্ট থাকবে।

তিনি বলেন, বুধবার বিক্ষোভে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের অন্যতম দাবি ছিল চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের পদত্যাগ। আমাদের ক্ষোভ থাকলে ঘরোয়া পরিবেশে বসে তা প্রকাশ করব। জবাব চাইব। কিন্তু বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে আন্দোলনে এসে দলের শীর্ষ নেতাদের পদত্যাগ চাওয়ায় অনেকেই সতর্ক হয়েছেন। তাই এক রাতের মধ্যে আন্দোলন থেকে সরে গেছেন অনেকেই।

তিনি বলেন, কাজী ফিরোজ রশীদ তো দলকে না জানিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। এখন তিনি আন্দোলন করতে আসছেন। তার উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এই নেতা।

বুধবারের আন্দোলনে অংশ নেওয়া অনেকেই জানান, তিনজন কেন্দ্রীয় নেতা তৃণমূলের পরাজিত নেতা ও তাদের অনুসারীদের উসকানি দিয়েছেন। ঢাকায় থাকা তাদের ঘনিষ্ঠ কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল ইসলাম সেন্টু, অতিরিক্ত মহাসচিব সহিদুর রহমান টেপা, সাবেক এমপি লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ফখরুল ইমাম, জহিরুল ইসলাম জহির, জহিরুল আলম রুবেল, এমরান হোসেন মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, আমানত হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, ফখরুল আহসান শাহাজাদা, বেলাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন আশরাফ, সাইফুল ইসলাম, সৈয়দ ইফতেখার আহসান, মিজানুর রহমান মিরুসহ অনেককেই জড়ো করেন তারা। এমনকি রওশন এরশাদের পক্ষের লোকজনকেও এই বিক্ষোভে অংশ নিতে দেখা গেছে।

কাজী ফিরোজ রশীদ এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। সহিদুর রহমান টেপা কালবেলাকে বলেন, জাতীয় পার্টি কারও ব্যক্তিগত সম্পদ নয়। আমরা মনে করেছি, দলের বেশিরভাগ নেতার মতামত উপেক্ষা করে জাপা নির্বাচনে গেছে।

দলের কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা কালবেলাকে বলেন, নানা কারণে দলের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকা কর্মীদের ক্ষোভ ছিল। আমরা তাদের ডাকে বনানীতে গিয়েছিলাম। নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা আমাদের সঙ্গে কোনোরকম আলোচনা না করেই কীভাবে সংসদে গিয়ে শপথ নিল, এ কারণে ক্ষোভ আরও বেশি ছড়ায়। আগামী রোববার সবাইকে নিয়ে বসে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে বলে জানান তিনি।

বুধবার রাতে আন্দোলনের বিষয়ে অনেকের সঙ্গে কথা বলেন জি এম কাদের ও চুন্নু। তাদের কষ্টের কথা শুনেছেন। অনেকের কাছে দুঃখ প্রকাশও করেছেন তারা। তবে বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে যারা আন্দোলনে উসকানি দিয়েছেন, তাদের কাউকে দল থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে।

এদিকে এবারের নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও বিস্তর। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের ৩৩ আসনেই এ অভিযোগ বেশি। এর কারণ হিসেবে জাপা নেতারা বলছেন, উত্তরের জনপদ জাপার ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এই এলাকার ৩৩ আসনের মধ্যে অনেকগুলোতেই দলের প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। দলের পক্ষে মনোনয়ন বাণিজ্যের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে। তিনি সমঝোতা হওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে নির্বাচন করে পরাজিত হয়েছেন। যদিও মনোনয়ন বাণিজ্যের বিষয়ে জানতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, পাবনা-৫ আসনে জেলা জাপার প্রেসিডেন্টকে বাদ দিয়ে তারিকুল আলম স্বাধীনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কুড়িগ্রাম-৩ আসনে জাপার সাবেক মহাসচিব জিয়াউদ্দিন বাবলুর স্ত্রী ও জাপার প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভাগনে ড. মেহেজেবুন নেছা রহমান টুম্পাকে বাদ দিয়ে আবদুস সোবহানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ১৯৯১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চারবার জাতীয় পার্টির প্রার্থী এই আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন। বরিশাল-৫ সহ একাধিক আসনে ইকবাল হোসেন তাপসকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এ ছাড়া কুমিল্লা-১১ মোস্তফা কামাল, কক্সবাজার-৩ আসনে অ্যাডভোকেট মো. তারেক মনোনয়ন পান। এসব আসনে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। প্রার্থীদের কেউ সরাসরি গণমাধ্যমের কাছে বিষয়টি স্বীকার না করলেও দলের অনেকের কাছেই অর্থের বিনিময়ে মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়টি অকপটে স্বীকার করেছেন।

মাগুরা-২ আসনে জাপা থেকে মনোনয়ন পাওয়া মো. মুরাদ আলীর বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, দলের বিতর্কিত নেতাদের মনোনয়ন না দেওয়া ও মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধে অনেক কেন্দ্রীয় নেতা শুরু থেকেই দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু তাদের কথা কেউ শোনেননি।

জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ‘চেয়ারম্যান আর মহাসচিব এককভাবে দল পরিচালনা করছেন। তারা কর্মীবান্ধব নেতা নন। তাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি বিকশিত হতে পারে না।

সাবেক এমপি ও দলটির অতিরিক্ত মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা বলেন, অযোগ্য নেতৃত্বের কারণে জাতীয় পার্টি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। দলের নেতৃত্ব দেওয়ার অধিকার তাদের নেই।

দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচি মুজিবুল হক চুন্নুর সঙ্গে যোগাযোগ করে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে বুধবার জি এম কাদের পার্টি অফিসে নেতৃত্বের ব্যর্থতা নিয়ে বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বলেন, এগুলো সাজানো জিনিস। কিছু লোক আমাদের পার্টিকে প্রশ্নবিদ্ধ অথবা ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। যেটা করা হয়েছে, সবার সঙ্গে আলোচনা করে করা হয়েছে। এ নিয়ে বিক্ষোভ দেখানোর কিছু নেই। আশা করি, সবকিছু স্বাভাবিক হবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ডিআরইউতে মঞ্চ ৭১–এর কর্মসূচি প্রত্যাহারের দাবি

জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব অপরিহার্য: উপদেষ্টা

কনভেনশন হলে গেরিলা বৈঠকে গ্রেপ্তার শিমুল ৪ দিনের রিমান্ডে

শাহবাগে এসে ডিএমপি কমিশনারের ‘দুঃখ প্রকাশ’

ইনকিলাব সম্পাদককে লিগ্যাল নোটিশ পাঠাল ছাত্রশিবির

বিএনপি নেতাকে কোপাল যুবলীগ নেতা

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী হাটহাজারী বিমানবন্দর

ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে রুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ডাকসু নির্বাচন / ১৩২ শিক্ষার্থীকে খাওয়ালেন প্রার্থী, রিটার্নিং কর্মকর্তা বললেন আচরণবিধি লঙ্ঘন

সাদাপাথর লুটপাট নিয়ে সিলেটে গণশুনানি

১০

একাধিক উপকারিতা কাঠবাদামের, যাদের জন্য ক্ষতিকর

১১

একই দিনে দুইবার পরিবর্তন, রাকসু নির্বাচনের নতুন তারিখ নির্ধারণ

১২

পারকি সৈকতের কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ

১৩

জয়পুরহাটে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুর্ধর্ষ চুরি

১৪

হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের নামে প্রতারণা, সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৫

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের প্রচারণার ভিডিওতে থাকায় বিপাকে শেবাগ

১৬

ভারতের ছাড়া পানি থেকে বাঁচতেই বাঁধ উড়িয়ে দিল পাকিস্তান!

১৭

সিলেটে পানির জন্য হাহাকার, সড়ক অবরোধ

১৮

অপারেশনের পর জ্ঞান না ফেরায় রোগীর মৃত্যু

১৯

শাহপরাণ (রহ.)-এর মাজারে ওরস বৃহস্পতিবার

২০
X