রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ১৫ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৫ জুলাই ২০২৩, ০৮:২৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
কূটনৈতিক তৎপরতা

বিএনপির জন্য ভালো কোনো বার্তা নেই

বিএনপির লোগো
বিএনপির লোগো

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে কূটনৈতিক তৎপরতা বেড়েছে। বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর সমর্থন আদায়ে অনেকটাই মরিয়া মাঠের আন্দোলনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনৈতিক দাবি-দাওয়া পূরণে বনিবনা না হওয়ায় কূটনৈতিক শক্তির আশ্রয় নিয়েছে দলটি।

বিএনপির মূল দাবি রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচন নয়। তারা মনে করে, এই সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না—সন্দেহ দলটির। তাই তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের নিশ্চয়তা চেয়ে ধারাবাহিক আন্দোলনও চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন। অর্থাৎ বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দাবি আদায়ে শক্তিশালী দুই রাজনৈতিক দলের পাল্টাপাল্টি অবস্থানের মধ্যে শেষ পর্যন্ত একদফার কর্মসূচিতে গিয়ে ঠেকেছে উভয়পক্ষ।

চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে ভিসা নীতি ঘোষণার পর এবার মার্কিন প্রতিনিধিদল গতকাল শুক্রবার চার দিনের বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে। তাদের এই সফরে সবচেয়ে বেশি আলোচনা ছিল বিএনপির দাবি পূরণ ও রাজনৈতিক সমঝোতার বিষয়টি। দেশের রাজনৈতিক মহল ও আন্তর্জাতিক মহলেরও দৃষ্টি ছিল এই সফরের দিকে।

অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের উচ্চপর্যায়ের দলটি এখনো দেশে অবস্থান করছে। তারা আজ আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবে।

সফরকারী দলগুলো প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, বিএনপিসহ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলসহ সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে।

এসব বৈঠকের বার্তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সফরের মধ্য দিয়ে বিএনপির দাবি-দাওয়া কতটুকু পূরণ হয়েছে; কূটনৈতিক দূতিয়ালির মধ্য দিয়ে দাবি পূরণে সরকার কতটুকু নমনীয়—এসব বিষয় এখন আলোচনায়।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার নির্বাচন ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন ঢাকায় কানাডার হাই কমিশনার লিলি নিকোলাস। বৈঠকে নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে ‘দীর্ঘ আলোচনা’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করে আন্দোলনে যায়। সে সময়ও যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে তৎপর ছিলেন।

২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপি যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর পশ্চিমাদের তৎপরতা দৃশ্যমান ছিল না। তবে বিএনপি পুরোনো দাবিতে ফিরে গিয়ে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়ার ঘটনায় আবার সেই তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। এর আগে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে শুরু করে ক্ষমতাশালী দেশ ও সংস্থাগুলোর কূটনৈতিক তৎপরতা দেখা গেছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিতে প্রভাব বিস্তার করে এমন দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়ে ধারাবাহিক বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপি নেতারা। এমনকি আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন দলটির অনেকেই। রাজনৈতিক সমঝোতা না হওয়ায় বিএনপি নেতারা মনে করেন আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দাবি পূরণ সম্ভব।

মার্কিন দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের একটি প্রতিনিধিদল ঢাকা ও কক্সবাজারে ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, নাগরিক সমাজের সদস্য, রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং মানবিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাতের মধ্য দিয়ে ১১-১৪ জুলাই বাংলাদেশ সফর শেষ করেছেন।

সফরের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, তারা প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারর প্রভাবশালী মন্ত্রীদের সঙ্গে ধারাবাহিক সাক্ষাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মনোভাব জানা ও নিশ্চয়তা চেয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কোনো কথা বলেননি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। তাই মার্কিন উচ্চপর্যায়ের এই সফরে বিএনপির নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি পূরণে তেমন কোনো বার্তা নেই। তেমনি শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন করার বিষয়েও কোনো মতামত দেয়নি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। তারা সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা স্পষ্টতই বলে গেছেন। এবারের আজরা জেয়া প্রতিনিধিদলের সফরকালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো বক্তব্য আসেনি।

ঢাকা সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল। গত সোমবার গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির বাসবভনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ পুলিশ ও পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। কোনো বৈঠকেই এই দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনকালীন সরকার, তত্ত্বাবধায়ক ইস্যু বা বিএনপির দাবি পূরণে কথা হয়নি। এমনকি রাজনৈতিক সমঝোতার জন্য সংলাপ করারও কোনো প্রস্তাব দেয়নি ইইউ প্রতিনিধিদল। যদিও তাদের ধারাবাহিক বৈঠক চলমান।

এরই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, এবারের কূটনৈতিক মিশনে বিএনপির তত্ত্বাবধায়কের চাওয়া খুব একটা পূরণ হয়নি। সবমিলিয়ে প্রত্যাশা বেশি থাকলেও প্রাপ্তি কম। বস্তুত দলটির জন্য ভালো কোনো বার্তা নেই।

বিএনপি নেতারা বলছেন, সরকারের কাছে কূটনীতিকদের অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাওয়ার সঙ্গেই তত্ত্বাবধায়ক ইস্যু যুক্ত। এটিকে আলাদা করে বলার কিছু নেই। নিরপেক্ষ নির্বাচন চাওয়া মানেই হলো আগে দাবি পূরণ করা, তারপর সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা।

শুক্রবার ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া বলেছেন, গণতন্ত্র সমুন্নত রাখাসহ মানবাধিকারের প্রতি সম্মান বজায় রেখে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

জাতীয় নির্বাচনের কয়েক মাস আগে আন্ডার সেক্রেটারির এই সফরকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে সব পক্ষ থেকেই। বিশেষ করে নির্বাচন ইস্যুতে এই সফর অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ।

আজরা জেয়া বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার বলেছেন, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যে ভূমিকা দরকার, যুক্তরাষ্ট্র তা রাখবে। বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচনে যারা বাধা হবে, তাদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা এই ভিসা নীতি যে করেছি, ওটা কোনো দলকে বা কোনো বিশেষ কাউকে লক্ষ্য করে করিনি, এই ভিসা নীতির কারণে আপনাদের নির্বাচনটা আরও ভালো হবে।

আজরা জেয়া বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপ করুক, তা চায় যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে দেশটি কোনো হস্তক্ষেপ করবে না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে সরকারের সঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীসহ বাকিদের কাছ থেকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পেয়েছি।

আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এজন্য ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নির্বাচনের আগে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে ১৫ দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছে। গত শনিবার প্রতিনিধিদলটি ঢাকায় আসে। তাদের আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করার কথা রয়েছে।

নির্বাচন ঘিরে ধারাবাহিক কূটনৈতিক দৌড়ঝাঁপ কীভাবে দেখছে আওয়ামী লীগ। জানতে চাইলে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক কালবেলাকে বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন কূটনীতিকদের কেউই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে কোনো কথা বলেনি। বিএনপি যাদের কাছে ধরনা দিয়েছে তারাও সংবিধানের বাইরে এক শব্দ উচ্চারণ করেনি, সংলাপের বিষয়েও তাদের কোনো পরামর্শ নেই।

মূলত প্রধানমন্ত্রীসহ যাদের সঙ্গে কূটনীতিকরা বৈঠক করেছেন, তাতে তাদের উপলব্ধি হয়েছে—এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব। বিএনপির রাজনৈতিক অপরিপক্বতা ও অদূরদর্শিতার কারণে তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি ডুমুরের ফুলের মতো হয়ে গেছে। গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণেরও আস্থা রয়েছে এই সরকারের ওপর, সম্প্রতি সম্পন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তাই প্রমাণিত হয়েছে।

মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফর নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চাওয়া মানেই আমাদের তত্ত্বাবধায়কের দাবি এর সঙ্গে যুক্ত। এটা আলাদা করে বলার কিছু নেই। আশা করি সরকার এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবে। বিশ্ববাসীও চায় সব দলের অংশগ্রহণে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন।

বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপকে একটু ভিন্নভাবে দেখছেন সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হওয়ায় বিদেশিরা হস্তক্ষেপ করতে শুরু করেছে। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এটা মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। বিদেশের পরামর্শ সরকার চাইলে মানতে পারে, নাও মানতে পারে। কিন্তু আমাদের ভালোমন্দ বোঝা উচিত। সবমিলিয়ে আমিও চাই রাজনৈতিক সমঝোতার মধ্য দিয়ে একটি নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

খুলনার রাজনীতির মাঠে সক্রিয় বিএনপি নেতা পারভেজ মল্লিক

সরকারি অফিসে হোয়াটসঅ্যাপ-পেনড্রাইভ নিষিদ্ধ করল জম্মু ও কাশ্মীর

মমতাজের পর এবার আদালতে জুতা খোয়ালেন তৌহিদ আফ্রিদি

ক্যাম্পাসে সহনশীল রাজনীতি চায় ছাত্রদল : আবিদুল

বগুড়ায় স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

সব পাথর কোয়ারিগুলো ইকো ট্যুরিজম করার নির্দেশ

জকসু নির্বাচনের আগে বিচার চায় জবি ছাত্রদল

প্রোডাক্ট বিভাগে ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ দিচ্ছে শিক্ষা

চীনের সহযোগিতা বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : ইউজিসি চেয়ারম্যান

ইলিশের উৎপাদন কমার কারণ জানালেন প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১০

জকসু নির্বাচন ঘিরে ছাত্রশিবিরের ৫ দফা

১১

ভারতে নির্মিত হচ্ছে ‘পরীমণি’, তবে কে এই পরী?

১২

বক্তব্যের ভুল ধরতে ফজলুর রহমানের আহ্বান

১৩

মাত্র ১৪ হাজার টাকা আবেদন ফি-এ মালয়েশিয়ায় স্থায়ী বসবাসের সুযোগ

১৪

অভিনেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায় আর নেই

১৫

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাবার ছবি দেখিয়ে আফ্রিদির জামিন চাইলেন আইনজীবী

১৬

যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

১৭

আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় ৩৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ

১৮

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের হামলা, সাংবাদিকদের দেখেই ফেলল বোমা

১৯

খুলনার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান

২০
X