মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫০ এএম
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

তারেক রহমানের উপলব্ধি

তারেক রহমানের উপলব্ধি

চলতি বছর ৫ আগস্ট ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বৈপ্লবিক পটপরিবর্তন হয়েছে। রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায় নিয়েছে ফ্যাসিবাদী শাসকগোষ্ঠী। ফ্যাসিবাদের এ পতন চিরস্থায়ী কি না, তা নিয়ে অবশ্য জনমনে সংশয় রয়েছে। কেননা, যুগে যুগে বিদায়ের পর নতুন রূপে, নতুন নামে ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরতন্ত্রের পুনরার্বিভাবের নজির রয়েছে। কে ভেবেছিল ১৯৭৫ সালে বাকশালী স্বৈরশাসনের পতনের ৩৪ বছর পর তা আবার ফিরে আসবে বাংলাদেশে? সবাই ভেবেছিলেন, পঁচাত্তরের শিক্ষাকে স্মরণে রেখে বাকশালের কঙ্কাল থেকে পুনর্জন্ম নেওয়া আওয়ামী লীগ হয়তো গণতান্ত্রিক আচরণে অভ্যস্ত হবে। কিন্তু তা হয়নি। কিছুদিন তাদের কথাবার্তা, আচার-আচরণ গণতান্ত্রিক মনে হলেও, দেশবাসীর ভুল ভাঙতে বেশিদিন লাগেনি। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল বিএনপির সাংগঠনিক দৌর্বল্য ও এলোমেলো সিদ্ধান্তের ফলে যখন তারা বুঝতে পারল, তাদের সামনে আর কোনো শক্ত বাধা নেই, অমনি স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হতে বিলম্ব করেনি। বলা যায়, বাহাত্তর-পঁচাত্তরের চেয়ে শতগুণ ভয়ংকর রূপেই তারা ফিরে আসে। ফলে ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ দেখে ভীত হয়ে ওঠার মতো অনেকই শঙ্কিত, আপাত ঐক্যবদ্ধ জাতির কোনো ভুলে আবার পতিত আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সুযোগ পায় কি না।

রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিরা বলছেন, দীর্ঘ সাড়ে পনেরো বছর লীগ-সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থাকা দলগুলো এবং জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র সংগঠনটি যদি বড় ধরনের কোনো ভুল না করে, তাহলে আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা সুদূরপরাহত। তবে এটা মনে রাখতে হবে, পতিত স্বৈরাচার সবসময় সচেষ্ট থাকে ফাঁকফোকর গলে তাদের হৃত আসন পুনর্দখলের। আর সে ফাঁকফোকর সৃষ্টি হতে পারে বিজয়ী পক্ষের অনৈক্যের কারণে। ২০০৯ থেকে ২০২৪ এর ৪ আগস্ট পর্যন্ত এই পৌনে ষোলো বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে যে ভয়াবহ তাণ্ডব চালিয়েছে, সে দুঃসহ স্মৃতি এখনো দেশবাসীর মনে তরতাজা। কিন্তু সে ভয়ংকর দিনগুলোর স্মৃতি ফিকে হয়ে যেতে বেশি সময় লাগবে না, যদি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী দেশের পরবর্তী সরকার কাজ না করে। লীগ-সরকারের আমলে শাসক দলটির কর্মী-ক্যাডাররা যেসব অপকর্ম করেছে, তা যদি আগামীতেও অব্যাহত থাকে, তাহলে এ দেশের গড়পড়তা মানুষের স্বভাব অনুযায়ী ‘আগেই তো ভালো ছিল’ বাক্য উচ্চারিত হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। কেউ কেউ বলে থাকেন, আমাদের স্মৃতি নাকি মাছের মতোই ক্ষণস্থায়ী। মাছ যেমন বড়শিতে আধার খেতে গিয়ে আটকেপড়া থেকে মুক্ত হয়ে পরক্ষণেই আবার বড়শির কাছে ফিরে যায়, আমরাও তেমনি ভয়ংকর দিনগুলোর কথা ভুল পুনরায় সেই নৌকায় চড়ে বসতে দেরি করি না। সেজন্য রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতির সময়ে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ ও কর্মকাণ্ডে দায়িত্বশীলতার পরিচয় না দিলে ফল ভিন্নরকম হতে পারে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি সম্যক উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী তার কথাবার্তা ভাষণ-বিবৃতিতে তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এর আগে তার বক্তৃতার শব্দ-বাক্য চয়নে অসহিষ্ণুতা ও ক্রুদ্ধতার যে বিষয়টি পরিলক্ষিত হতো, এখন তা অনুপস্থিত। বিশেষত গত ১৭ সেপ্টেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি যে ভাষণটি দিয়েছেন, তা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের শীর্ষনেতার বক্তব্য এমনই হওয়া উচিত—এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তার সমালোচকরাও। অনেকেই বলেছেন, তিনি যদি তার পরিবর্তনের (বক্তৃতার) এ ধারা অব্যাহত রাখতে পারেন, তাহলে পিতা জিয়াউর রহমান ও মা খালেদা জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্থান করে নিতে সক্ষম হবেন। এ দেশের আপামর সাধারণ মানুষ সাক্ষী, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান কখনো তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি হিংসাত্মক মনোভাব পোষণ করেননি, কাউকে অনৈতিক আক্রমণ করে কথা বলেননি। তার একটি বিশেষ গুণ ছিল, পূর্বসূরি রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তার সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক উত্তরসূরি খালেদা জিয়াও সে পদাঙ্ক অনুসরণ করেই এগিয়ে গিয়েছেন। যখন তার প্রতিদ্বন্দ্বী নেত্রীকে দেখা গেছে অশালীন বাক্য-সহযোগে তাকে অনৈতিকভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে কথা বলতে, তখনো খালেদা জিয়া থেকেছেন ধীরস্থির-শান্ত। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় ভদ্রোচিতভাবে শালীন অথচ তির্যক বাক্যে সেসব অশালীন আক্রমণের জবাব দিয়েছেন। এটাই জিয়া পরিবার তথা বিএনপির ঐতিহ্য। আর সেজন্যই দেশবাসী তারেক রহমানের মধ্যে পিতা-মাতার সে ঐতিহ্যের প্রতিফলন দেখতে আগ্রহী। দেশবাসীর সে আগ্রহকে সম্মান দেখিয়ে তাদের প্রত্যাশা পূরণের দায়িত্ব তারেক রহমানের, তা বলাই বাহুল্য।

সম্প্রতি আরেকটি ভাষণে তারেক রহমান যেসব কথা বলেছেন, তাতে তার বাস্তব উপলব্ধির বিষয়টি স্পষ্টতর হয়েছে। গত ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত বিএনপির ‘রাষ্ট্রাকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি’ বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি বলেছেন, ‘৫ আগস্টের পর কিছু সহকর্মীর মনে অদ্ভুত একটি অনুভব এসেছে যে, আমরা বোধহয় সরকার গঠন করে ফেলেছি। আমি বলতে চাই, আমরা সরকার গঠন করিনি, সরকারি দলে নেই, এখনো বিরোধী দলেই আছি। যেসব সহকর্মী এরকম ভুল উপলব্ধি করছেন, তাদের বিভিন্ন আচরণের জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দলের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে (কালবেলা, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪)। এতটুকু ভুল বলেননি তারেক রহমান। তিনি যেটাকে ‘অদ্ভুত একটি অনুভব’ বলেছেন, সেটা আসলে বিএনপির কিছু নেতাকর্মীর বদ্ধমূল ধারণা। এর অবশ্য কারণও আছে। আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় তারা নিজেদের একচ্ছত্রাধিপতি মনে করছে। কিন্তু তারেক রহমান ঠিকই বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পেরেছেন। বুঝতে পেরেছেন, বাংলাদেশের মৌসুমি বায়ুর মতো রাজনীতির বায়ুও যে কোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে।

এটা তো অস্বীকার করা যাবে না, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ পালিয়ে যাওয়ার পর তাদের দখলে থাকা হাটবাজার, খেয়াঘাট, মাছের আড়ত, ফেরিঘাট, বাসস্ট্যান্ড, শহরের ফুটপাত, গ্রাম্য বাজারের টং দোকান, সরকারি-আধাসরকারি অফিসের টেন্ডারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে শূন্যস্থান পূরণে বিএনপির কতিপয় নেতাকর্মী করিতকর্মা হিসেবেই আবির্ভূত হয়েছেন। এর ফলে জনমনে বিএনপি সম্বন্ধে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হয়েছে। অনেককেই বলতে শোনা যাচ্ছে, ক্ষমতার তরী খেয়াঘাটে না পৌঁছতেই যদি এই হয় তাদের কর্মকাণ্ড, তাহলে ক্ষমতা হাতে পেলে কী করবে? আশার কথা, ক্ষমতামদে মত্ত হয়ে উঠতে শুরু করা পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে দেরি করেননি তারেক রহমান। ওইসব নেতাকর্মীকে হুঁশিয়ার করে দেওয়ার পাশাপাশি হাজার দেড়েক নেতাকর্মীকে বহিষ্কার, সদস্যপদ স্থগিত, কারণ দর্শাও নোটিশ ইত্যাদি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ তালিকায় কেন্দ্র থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নেতাকর্মীরা রয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির কিছু নেতা সরকারি বিভিন্ন অফিসে প্রভাব বিস্তার করে অনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টায় রত হয়েছেন। কেউ কেউ স্থানীয় পর্যায়ে থানা-পুলিশের সঙ্গে মিলে গ্রেপ্তার বাণিজ্যেও লিপ্ত রয়েছেন। বোঝা যাচ্ছে, পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত এ সংক্রান্ত খবরাখবর তারেক রহমানের দৃষ্টিতে এসেছে। যেজন্য তিনি কঠোর অবস্থান নিয়েছেন।

দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধানের উপলব্ধিতে যেটা এসেছে, দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে তার প্রতিফলন নেই। তারেক রহমান যথার্থই বলেছেন, বিএনপির কিছু কিছু নেতাকর্মী মনে করছে, তারা সরকার গঠন করে ফেলেছে। অন্তত তাদের কথাবার্তা-আচরণে তার উৎকট বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। যেন অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়াটা একেবারে নিশ্চিত। অথচ তারেক রহমান বারবার বলছেন যে, বিএনপি নেতাকর্মীরা আগামী নির্বাচন যতটা সহজ হবে বলে মনে করছে, ততটা সহজ হবে না, অত্যন্ত কঠিন হবে। কেউ কেউ অবশ্য মনে করছেন, দলের নেতাকর্মীদের সংযত করতে তারেক রহমান শিশুদের জুজুবুড়ির ভয় দেখানোর ন্যায় নির্বাচন কঠিন হওয়ার বার্তা দিচ্ছেন। তাদের বক্তব্য, আগামী নির্বাচনী মাঠে বিএনপি একরকম ওয়াকওভার পাওয়া ফুটবল দল। প্রধান প্রতিপক্ষ অনুপস্থিত থাকায় তাদের বিজয় নিশ্চিত। তবে রাজনৈতিক বোদ্ধারা তারেক রহমানের বক্তব্যকে নিছক কথার কথা বলে মনে করছেন না। তারা বলছেন, নির্বাচন কবে হবে তা এখনো নিশ্চিত নয়। যদিও একজন উপদেষ্টা ‘২০২৫ সালের মধ্যে রাজনৈতিক সরকার’ দেখার সম্ভাবনার কথা বলেছেন, তবে বিরাজমান পরিস্থিতি সে কথাকে যুক্তিযুক্ত প্রমাণ করে না। কেননা তার পরদিনই প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানিয়েছেন, ওটা সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টার ব্যক্তিগত অভিমত, সরকারের নয়। তা ছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন না হলেও অন্তত ভিত্তি স্থাপন ছাড়া রাজনীতির আকাশে সংসদ নির্বাচনের চাঁদ দেখার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পরিষ্কার করেই বলেছেন, তার সরকারের মেয়াদ ‘চার বছরে বেশি হবে না’। ধরে নেওয়া যায়, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন অনুষ্ঠানে যে সময় লাগবে তা কমপক্ষে তিন বছর হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে দেশের রাজনীতিতে নতুন বায়ুপ্রবাহ শুরু হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। কয়েক দিন আগে জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে দেশে অচিরেই একটি নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে। যদি তাই হয়, তাহলে দেশের রাজনীতিতে যে নতুন পোলারাইজেশন হবে এটা নিশ্চিত। একটি কথা মনে রাখতে হবে, শুধু রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকরা নন, সাধারণ মানুষের মধ্যে একটি বৃহৎ অংশ বিএনপি-আওয়ামী লীগের বাইরে একটি পরিচ্ছন্ন রজানৈতিক শক্তির উন্মেষ মনেপ্রাণেই কামনা করে। আগস্ট-গণঅভ্যুত্থানের নিয়ন্তা ছাত্রশক্তি সমন্বয়ে যদি তেমন একটি রাজনৈতিক দলের আগমন ঘটে, তাহলে দৃশ্যপট এমন থাকবে না। সে প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কঠিন হয়ে যাওয়া বিচিত্র কিছু নয়। আর এ উপলব্ধি থেকেই তারেক রহমান নেতাকর্মীদের সংযত হতে বলছেন সন্দেহ নেই। তার এ উপলব্ধি দলটির নেতাকর্মীরা কতটুকু আমলে নেবে, সেটাই প্রশ্ন।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

স্বাস্থ্য পরামর্শ / রান্নায় সরিষার তেলে ঝুঁকি ও অসংক্রামক রোগ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে আবারো দুর্ঘটনা, নিহত আরও ৩

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে ৫৮% মার্কিনি : রয়েটার্স

স্পেনের বাইরে লা লিগার ম্যাচ খেলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানাল ফুটবলাররা

দুবাইয়ে যাওয়ার ৪ মাস পরই ৩ কোটির লটারি জিতলেন প্রবাসী

এনজো ফার্নান্দেজের মুখে রিয়াল মাদ্রিদের নাম, বাড়ছে গুঞ্জন

কেশবপুরে নারী সমাবেশ/ / ধানের শীষের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি

সাভারে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মাসের শুভ উদ্বোধন

তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন, নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীও হবেন : এ্যানি

দলবদলের বাজারে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোর রেকর্ড ভাঙা খরচ

১০

ধর্মগড় সীমান্তে বিজিবির হাতে আটক চার বাংলাদেশি

১১

হাসিনাকে ফেরত পাঠানো নিয়ে মোদিকে ওয়েইসির প্রশ্ন

১২

জাকসুতে প্যানেল দ্বন্দ্ব, পদত্যাগ করে বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

১৩

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে যাত্রীসেবা আন্তর্জাতিক মানের করতে চাই : বেবিচক চেয়ারম্যান

১৪

‘আ. লীগ বিদ্যুৎ খাতে চুরির লাইসেন্স দিয়েছিল’

১৫

আ.লীগ নেত্রী রুনু গ্রেপ্তার

১৬

ইসির ইউটিউব চ্যানেল চালু, মিলবে যেসব তথ্য

১৭

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তারের দাবি শিক্ষার্থী

১৮

চার বিভাগে ভারী বর্ষণের সতর্কতা জারি, পাহাড়ধসের আশঙ্কা

১৯

ভোলায় পাঁচ দিন ২০ নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

২০
X