মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩২ এএম
আপডেট : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

নতুন দল, পুরোনো ভাবনা

নতুন দল, পুরোনো ভাবনা

দেশে অচিরেই একটি নতুন রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব হতে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। খবর অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের উদ্গাতা তরুণদের উদ্যোগেই গঠিত হতে যাচ্ছে নতুন এই রাজনৈতিক দলটি। গত ২১ ডিসেম্বর ‘দৈনিক কালবেলা’য় ‘শিক্ষার্থীদের নতুন দল ঘিরে রাজনীতিতে নানা সমীকরণ’ শীর্ষক প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র সংস্কার ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটি ও গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির সমন্বয়ে গঠিত হবে এই দল। যদিও এখন পর্যন্ত দলের নাম ঠিক হয়নি, তবে নামের সঙ্গে ‘জাস্টিস’ শব্দটি থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। দলটির আত্মপ্রকাশের সম্ভাব্য সময় আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস। তার আগে উদ্যোক্তারা এর তৃণমূল পর্যায়ে কমিটি গঠন শেষ করবেন।

নতুন দল গঠন নিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে কালবেলা লিখেছে, দল গঠনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে কেউ কেউ এটাকে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বলে অভিহিত করেছেন। তবে সরকারের ছত্রছায়ায় থেকে দল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলে শুরুতেই সে উদ্যোগ প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মনে করছেন কেউ কেউ। নতুন দল গঠন প্রসঙ্গে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী কালবেলাকে বলেছেন, ‘আন্দোলন চলাকালে ৩ আগস্টে ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের যে একদফা দাবি জানানো হয়েছিল, সেই আকাঙ্ক্ষাকেই ধারণ করে এই জনপদের মানুষের সমস্যা সমাধানকল্পে নতুন রাজনৈতিক দলকে আমরা নিয়ে আসতে চাচ্ছি। যারা সর্বস্তরের জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বমঞ্চে নিয়ে যাবে।’ অন্যদিকে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল যে কেউ করতে পারে। তারা হয়তো মনে করছে দেশের জন্য আরও কিছু দিতে পারবে। সেই লক্ষ্যে হয়তো তারা দল করতে চাচ্ছে, করুক। তারা নির্বাচন করতে চাইলে করবে।’ অন্যদিকে তরুণদের নতুন দল গঠনকে স্বাগত জানালেও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘তারা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সমাবেশে যে বক্তব্য রাখল, তাতে মনে হয় ক্ষমতার প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করা হবে। তিনি বলেছেন, প্রভাব খাটানো লাগবে কেন? তারা তো জনগণের ভালোবাসা দিয়েই দল করতে পারে। (কালবেলা, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪)। এ ছাড়া বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ সভা-সমাবেশ ও টেলিভিশন টকশোতে নয়া রাজনৈতিক দল গঠন নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে চলেছেন। তাদের বক্তব্য-মন্তব্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, নতুন আত্মপ্রকাশ করতে যাওয়া দলটি অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পায় কি না, তা নিয়ে তারা সন্দেহ-শঙ্কায় ভুগছেন। তাদের শঙ্কার বিষয়টি হলো, যদি নতুন দলের মাথার ওপর অন্তর্বর্তী সরকারের ছায়া থাকে, তাহলে আগামী নির্বাচন প্রভাবমুক্ত নাও থাকতে পারে।

সম্ভাব্য নতুন দলের গঠন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন তুমুল আলোচনা চলছে। অনেকেই বলছেন, ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের অব্যবহিত পরই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ‘এক স্বৈরাচার হটিয়ে, আরেক স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় আনব না’ মন্তব্য থেকেই অনুমান করা গিয়েছিল, তারা নতুন কোনো রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে পারে। পরবর্তী সময়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতাদের অংশগ্রহণে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি গঠিত’ হওয়ার পর নতুন রাজনৈতিক দলের আগমনের বিষয়টি অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। বিশেষ করে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানানোর পর জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী স্পষ্ট করেই বলেছেন, আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে নতুন দল আত্মপ্রকাশ করবে। এ ছাড়া ওইদিন রাজধানীতে সংগঠনটির উদ্যোগে যে বিজয় শোভাযাত্রা হয়েছে, তাতে বিপুল লোকসমাগমের বিষয়টি নতুন দল গঠনের প্রাথমিক প্রস্তুতিরই ইঙ্গিত বহন করে। পত্রপত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, ওই শোভাযাত্রায় দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকেও অনেকে অংশগ্রহণ করেছে।

এটা বোঝা যাচ্ছে, বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টিকে সহজভাবে নিতে পারছে না। দলগুলোর নেতৃবৃন্দের সাম্প্রতিক বক্তব্যে-মন্তব্যে বিষয়টি পরিষ্কার। তাদের অনেকে ‘আরেকটি কিংস পার্টি’ হতে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন। বাংলাদেশে ‘কিংস পার্টি’, মানে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল গঠনের ইতিহাস নতুন নয়। এগুলোর কোনোটি টিকেছে, কোনোটি অকাল মৃত্যুবরণ করেছে। এদেশের ইতিহাসে প্রথম কিংস পার্টি ছিল পাকিস্তান আমলে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পৃষ্ঠপোষকতায় গঠিত ‘কনভেনশন মুসলিম লীগ’। ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনে আইয়ুব খানের পতনের পর সেই দল ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম কিংস পার্টি ছিল ‘বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ’ সংক্ষেপে ‘বাকশাল’। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে সব দল বিলুপ্ত করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এর এক মাস পরে গঠন করা হয় দেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল বাকশাল। একই বছরের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানে এর প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হলে বাকশালের বিলুপ্তি ঘটে। পরবর্তীকালে ১৯৭৬ সালে রাষ্ট্রপতি বিচারপতি এ এম সায়েমের অধ্যাদেশ বলে রাজনৈতিক দলের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। বিলুপ্ত রাজনৈতিক দলগুলো নিজ নিজ নামে পুনর্জীবিত হলেও বাকশাল আর জীবিত হয়নি। বাকশালের নেতারা ফের আওয়ামী লীগকেই জীবিত করেন। রাষ্ট্রক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় গঠিত দ্বিতীয় দল ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল’, সংক্ষেপে ‘জাগদল’। ১৯৭৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নেপথ্যে থেকে ভাইস প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে আহ্বায়ক করে দলটি গঠন করেন। একই বছরের ২৮ আগস্ট জাগদল বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। এরপর ওই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত হয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সংক্ষেপে ‘বিএনপি’; যা এখন দেশে সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। জিয়াউর রহমান ছিলেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সেনাপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। ১৯৮৪ সনের ভাইস প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আহসান উদ্দিন চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে এরশাদের পৃষ্ঠপোষকতায় গঠিত হয় ‘জনদল’। দুই বছর পর ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি এরশাদ গঠন করেন ‘জাতীয় পার্টি’। তিনি নিজে নবগঠিত দলটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। দলটি এখনো তেল ফুরিয়ে যাওয়া মাটির প্রদীপের মতো টিমটিম করে জ্বলছে। এরশাদের আমলে আরও কয়েকটি দল সরকারের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় জন্ম নিয়েছিল। সেগুলোর মধ্যে ১৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের অন্যতম কুশীলব কর্নেল ফারুকের ফ্রিডম পার্টি, কর্নেল শাহরিয়ার রশীদ খানের প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি (প্রগশ) অন্যতম। তবে সময়ের বিবর্তনে ও প্রতিকূল পরিবেশে দলগুলো বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

কিংস পার্টি বা সরকারের আনুকূল্যে রাজনৈতিক দল গঠনের হিড়িক পড়েছিল ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির পর। ওয়ান-ইলেভেন নামে সমধিক পরিচিত ওই সময়কার সেনাসমর্থিত সরকারের মদদে এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম মহাসচিব ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর ‘প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি)’, মেজর জেনারেল মুহাম্মদ ইবরাহিমের ‘বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি’ অন্যতম। ফেরদৌস কোরেশীর পিডিপি রাজনীতির মাঠে ঠাঁই করে নিতে পারেনি। তবে কল্যাণ পার্টি নিয়ে বেশ কয়েক বছর এদিক-সেদিক ছুটোছুটির পর মেজর জেনারেল ইবরাহিম আওয়ামী লীগের পক্ষপুটে আশ্রয় নিয়ে ২০২৪-এর বিতর্কিত নির্বাচনে এমপি হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সংগত কারণেই তিনি এখন জনদৃষ্টির আড়ালে।

এখন কথা হলো, তরুণদের উদ্যোগে যে দলটি গঠিত হতে যাচ্ছে, তা আরেকটি কিংস পার্টি হবে, নাকি একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। এটা ঠিক দলটির উদ্যোক্তাদের তিন সহকর্মী অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বে থাকায় কারও কারও এ ধারণা হয়েছে যে, দলটি সরকারের আনুকূল্য পেতে পারে। যদি তাই হয়, তাহলে দেশের রাজনীতিতে বৈষম্যের সৃষ্টি হতে পারে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোভাব যা-ই হোক, দেশের জনসাধারণের একটি বড় অংশ এই সময়ে নতুন একটি রাজনৈতিক শক্তির অভ্যুদয়ের প্রত্যাশা করছেন। অনেকের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তরুণরা যদি একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে তাহলে সে দলের প্রতি জনসমর্থন একেবারে কম হবে না। এ প্রসঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই। গত ২১ ডিসেম্বর আমার গ্রামের বাড়ি (বিক্রমপুরের শ্রীনগর) গিয়েছিলাম। অনেকের কাছে এ বিষয়ে জানতে চেয়েছি। তাদের প্রায় সবাই বলেছেন, আওয়ামী লীগের লুটপাটের রাজত্বের অবসানে তারা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছেন। কিন্তু তাদের শঙ্কার বিষয় হলো, ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিএনপি-নেতাকর্মীদের অপকাণ্ডের যেসব ঘটনা তারা স্বচক্ষে দেখেছেন, বা সংবাদমাধ্যমে জেনেছেন, তাতে হতাশা তাদের ঘিরে ধরেছে।

দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-আওয়ামী লীগের বাইরে একটি তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তির অভ্যুদয়ের প্রত্যাশা করছিলেন। এবার তাদের সে প্রত্যাশা পূরণের সময় এসেছে বলে অনেকে মনে করেন। তবে নতুন দলের উদ্যোক্তাদের মনে রাখতে হবে, একটি ইস্যুতে আন্দোলন পরিচালনা ও সাফল্য অর্জন আর একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে সেটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এক কথা নয়। রাজনৈতিক দলের জন্য দরকার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসম্পন্ন নেতৃত্ব; যা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তরুণদের নেই। তরুণরা অবশ্যই রাজনীতির প্রাণশক্তি। তবে সে প্রাণশক্তিকে পথনির্দেশনা দিতে অভিজ্ঞ প্রবীণরা অপরিহার্য। প্রবীণের অভিজ্ঞতা ও নবীনের শক্তি-সাহস মিলে নতুন ইতিহাস রচনা সম্ভব। তাই সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, নতুন দলের উদ্যোক্তাদের উচিত অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করা। সমাজে এমন অনেক বিশিষ্টজন রয়েছেন, যারা রাজনীতিতে অংশ নিতে চান; কিন্তু বিরাজমান নষ্ট রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে নিজেদের গুটিয়ে রেখেছেন। তরুণরা যদি তাদের সঙ্গে নিতে পারেন, তাহলে অভীষ্টের দিকে এগিয়ে যাওয়া তাদের জন্য সহজতর হবে। তবে রাজনৈতিক অভিজ্ঞমহল মনে করেন, নতুন দলটি গতানুগতিক কিংস পার্টি হবে, নাকি নতুন রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে, তা নির্ভর করছে এর উদ্যোক্তাদের দূরদৃষ্টি ও বিচক্ষণতার ওপর।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তোপের মুখে স্বাধীন খসরু

দুটির বদলে একটি মিষ্টি পেয়ে মন্ত্রীকে ফোন, অতঃপর...

টানা ১০ দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

জাহান্নামের দরজা শিগগির খুলবে : ইসরায়েল

আ.লীগ কর্মীর বাড়িতে মিলল যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ 

ক্রিকেট ইতিহাসে এই রেকর্ড করতে পারেনি আগে কেউ

সিনেমা বানিয়ে তাক লাগাতে চান জয়

জাতীয় দলেও নেই, ক্লাবেও নেই—গারনাচোর ভবিষ্যৎ অন্ধকার

বৈরী আবহাওয়াও আটকাতে পারেনি তাদের

দেয়াল টপকে সংসদে ঢোকার চেষ্টা, অভিযুক্ত আটক

১০

উদ্বোধনের পরদিনই ৯২৫ কোটি টাকার সেতু থেকে ল্যাম্পপোস্টের তার চুরি

১১

বাড়ল আকরিক লোহার দাম 

১২

মেলবোর্ন স্টেডিয়ামে বিপিএল খেলা পাক ক্রিকেটারের নামে স্ট্যান্ড

১৩

কাঁচা মাছ চিবিয়ে খান তিনি

১৪

যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী বহুমাত্রিক যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৫

পারমাণবিক অস্ত্রাগার উন্নত করছে চীন, নেপথ্যে কী?

১৬

কিউবা মিচেল-তপুদের দায়িত্বে আর্জেন্টাইন কোচ

১৭

গোপনে বিয়ে করলেন জিয়া মানেক

১৮

উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক নির্বাচিত 

১৯

রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৩

২০
X