মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:০৪ এএম
আপডেট : ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:২৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

লোভ একটি মানসিক রোগ

লোভ একটি মানসিক রোগ

পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের দাবি দুবেলা দুমুঠো খাবার। এই চাওয়া পূরণ হয়ে গেলে কারও আর বিশেষ কিছু চাওয়ার থাকে না। কিন্তু কিছু মানুষ আছে, যাদের চাওয়ার শেষ নেই। অবশ্য তাদের চাওয়ারও শেষ হয়, যখন নিয়তি তাদের নিক্ষেপ করে আস্তাকুঁড়ে। গল্পে লোভী ব্রাহ্মণপুত্রের গালে চপেটাঘাত করেছিল একজন বারবনিতা। আর বাস্তবে লোভীদের গণ্ডদেশে চপেটাঘাত করে নিয়তি। দৃষ্টান্ত তৈরি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু তারপরও কেউ সংযত হয় না

চিকিৎসক কাম নাট্যাভিনেতা এজাজুল ইসলামের একটি সাক্ষাৎকারের ফুটেজ এখন নেট-দুনিয়ায় ভাইরাল। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ডাক্তার এজাজ নিজের জীবন ও পেশা সম্পর্কে খোলামেলা কথা বলেছেন, যা প্রণিধানযোগ্য। রোগীর প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্বশীলতা ডাক্তার এজাজকে ‘গরিবের ডাক্তার’ কিরীটে সুশোভিত করেছে। এরই মধ্যে নামের সঙ্গে অধ্যাপক শব্দটি যোগ হলেও রোগী দেখার ফি নেন সাধারণ একজন গ্রাম্য ডাক্তারের সমান। মাত্র ৩০০ টাকা তার রোগী দেখার ফি। তাও আবার অনেকের কাছ থেকে নেন না। হতদরিদ্র ও দুস্থ মানুষদের প্রতি তার এই সহমর্মিতা এ সময়ে বিরলই বলা যায়। বিশেষত যে সময়ে অনেকের কাছে নৈতিক-অনৈতিক যে কোনো পথে অর্থোপার্জনই মুখ্য। সহযোগী অধ্যাপক কিংবা অধ্যাপক পদবি ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের বিশেষণধারী চিকিৎসকরা যেখানে হাজার-বারোশ টাকা ফি নেন, সেখানে ডাক্তার এজাজের মাত্র তিনশ টাকা ফিতে রোগী দেখা অবিশ্বাস্যই বটে। সাক্ষাৎকারে এজাজ বলেছেন, অর্থোপার্জনই তার কাছে মুখ্য নয়। বরং মানবতার সেবাকেই তিনি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। অর্থবিত্ত উপার্জনের বিষয়ে তার অভিমত হলো বিপুল অর্থবিত্ত অর্জনে ফায়দা কী? তিনি সন্তুষ্ট তার আয়-রোজগারে। একপর্যায়ে এজাজ বললেন, ‘লোভ এক ধরনের মানসিক রোগ।’ এই একটি ছোট্ট বাক্যের মধ্য দিয়ে চিকিৎসক এজাজুল ইসলাম মানব চরিত্রের একটি অত্যন্ত নেতিবাচক দিকের পর্দা উন্মোচন করেছেন।

বস্তুত পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে এ পর্যন্ত যত পাপকাজ সংঘটিত হয়েছে, তার প্রায় সবই লোভ থেকে উৎসারিত। অর্থলোভ, ক্ষমতালোভ, নারীলোভ মানুষকে কখনো কখনো অন্ধ করে দেয়, নীতিনৈতিকতাচ্যুত করে, কখনোবা করে তোলে হিংস্র। হিতাহিতজ্ঞানশূন্য হয়ে তখন সে মানুষটি জঘন্যতম পাপকাজ করতেও বিন্দুমাত্র কুণ্ঠিত হয় না। মানুষের মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করার জন্য যে ছয়টি রিপু, মানে খারাপ প্রবৃত্তিকে দায়ী করা হয়, সেগুলোর অন্যতম হলো ‘লোভ’। লোভে পড়ে মানুষ করতে পারে না এমন কোনো দুষ্কর্ম নেই। পৃথিবী সৃষ্টির পর প্রথম যে হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছিল, তাও ছিল লোভের কারণে। আদি পিতা হজরত আদম (আ.) ও মা হাওয়ার সন্তান কাবিল খুন করেছিল তারই ছোট ভাই হাবিলকে একজন নারীকে আপন করে পাওয়ার লোভে। লোভ তাকে পিতা-মাতার অবাধ্য হতে ও সৃষ্টিকর্তার বিধান লঙ্ঘন করতে প্ররোচিত করেছিল। হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়া বেহেশতে গন্ধম ফল খেয়েছিলেন ইবলিশের প্ররোচনায় লোভের বশবর্তী হয়েই।

বর্তমান সময়ে ইবলিশ বা শয়তান কায়া নিয়ে মানুষের সামনে আসে না। তার পরিবর্তে সে মিশে থাকে ছয় রিপুর মধ্যে। কাম, ক্রোধ, হিংসা, লোভ, মোহ ও মাৎসর্য—এ ছয়টি কুপ্রবৃত্তি মানুষকে বিপথে পরিচালিত করে। এ ষড়রিপুর আক্রমণকে প্রতিহত করার চারিত্রিক দৃঢ়তা যাদের থাকে, তারা পাপকাজ থেকে নিজেদের নিবৃত্ত করে রাখতে পারেন। মিথ্যাকে বলা হয় পাপের মা। মানুষ নিজের পাপ ঢাকতে যেমন মিথ্যার আশ্রয় নেয়, তেমনি মিথ্যা উচ্চারণ করে পাপের সূচনাও করে। কেউ কেউ মিথ্যাকে এমন সুন্দরভাবে সাজিয়ে উপস্থাপন করে, অনেক সময় মানুষ তা সত্য হিসেবে গ্রহণ করে। মিথ্যা সম্বন্ধে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের খলনায়ক এডলফ হিটলারের প্রচার সচিব গোয়েবলসের তত্ত্ব হলো—একটি মিথ্যাকে বারবার বললে মানুষ একসময় তা সত্য বলে বিশ্বাস করতে শুরু করে। গোয়েবলসের কথা সর্বাংশে সঠিক নয়। কেননা, সময়ের ব্যবধানে একসময় আসল সত্যটি বেরিয়ে পড়ে। এ সম্পর্কে অত্যন্ত রূঢ় সত্য বলে গেছেন ১৮৬৫ সালের ১৫ এপ্রিল আততায়ীর হাতে নিহত যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন। তার অমর সে উক্তিটি হলো—‘আপনি সব মানুষকে কিছু সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারবেন এবং কিছু মানুষকে সব সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারবেন। কিন্তু সব মানুষকে সব সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারবেন না।’ আব্রাহাম লিংকনের উক্তির যথার্থতা নিয়ে দ্বিমতের অবকাশ নেই। চিরদিন কাউকে বোকা বানিয়ে রাখা যায় না। একসময় সব জারিজুরি ফাঁস হয়ে যায়। সবচেয়ে বড় কথা হলো, মানুষকে বোকা বানাতে মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়, সত্যের প্রয়োজন হয় না।

মিথ্যাকে পাপের মা ধরা হলে প্রশ্ন আসে তাহলে পাপের বাপ কে? এ বিষয়ে আমার ব্যাংকিং জীবনের বন্ধু প্রদীপ কুমার দাসের শোনানো গল্পটির উদ্ধৃতি দিতে চাই—এক ব্রাহ্মণ তার ছেলেকে ধর্মীয় শিক্ষার জন্য গুরুগৃহে পাঠালেন। কয়েক বছর শিক্ষা গ্রহণ করে ছেলে ফিরে এসে বাবাকে বলল, বাবা, আমি ধর্মীয় সব শিক্ষা সম্পন্ন করে এসেছি। এখন তুমি আমার পরীক্ষা নিতে পারো। ছেলেকে বাবা জিজ্ঞাসা করলেন, তাহলে বলো, পাপের বাপ কে? ছেলে লা জবাব। চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল। বাবা বললেন, ‘যাও, আগে পাপের বাপের সন্ধান করো।’ ছেলে বেরিয়ে পড়ল। ব্রাহ্মণপুত্র এখানে সেখানে পাপের বাপ কে তা জানার জন্য ঘুরতে লাগল। কিন্তু কেউই তার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারল না। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত ব্রাহ্মণপুত্র এক দুপুরে শহরের একপ্রান্তে একটি বাড়িতে প্রবেশ করে এক গ্লাস জল খেতে চাইল। ঘর থেকে এক রূপসী মহিলা বেরিয়ে তাকে জল দিয়ে জানতে চাইল সে কেন এভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তখন ব্রাহ্মণপুত্র তার উদ্দেশ্যের কথা মহিলাকে জানাল। এরপর ঠান্ডা জলে প্রাণ জুড়িয়ে সে ওই গৃহের মালিকের পরিচয় জানতে চাইল। মহিলা তাকে জানাল, সে নিজেই বাড়িটির মালিক এবং সে একজন বারবনিতা। ব্রাহ্মণপুত্র তড়াক করে লাফিয়ে উঠে বলল, ‘সর্বনাশ! বেশ্যার হাতে জল খেয়ে আমি এ কী পাপ করলাম! হায় ভগবান! পাপের বাপ খুঁজতে এসে নিজেই পাপ করে বসলাম! এখনই আমাকে গঙ্গায় গিয়ে একটি ডুব দিতে হবে।’ তখন মহিলা বলল, ‘ঠাকুর, আপনি বোধহয় ক্ষুধার্ত। আমি আপনার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করি। একটার বদলে দুটো ডুব দিলেই তো আপনার পাপ ধুয়ে যাবে।’ ব্রাহ্মণপুত্র বলল, ‘ঠিক আছে, তাহলে চাল-ডাল-আনাজপাতি দাও আমি নিজে রেঁধে খাব।’ মহিলা বলল, ‘না, আমি নিজে রেঁধে আপনাকে খাওয়াতে চাই। এজন্য আমি আপনাকে ২০টি স্বর্ণমুদ্রা দেব। আর আপনি গঙ্গায় গিয়ে তিনটি ডুব দেবেন।’ ব্রাহ্মণপুত্র ভেবে দেখল, মন্দ কি! গঙ্গায় ডুব দিলেই তো পাপ ধুয়েমুছে যাবে। মাঝখান থেকে পাওয়া যাবে ২০টি স্বর্ণমুদ্রা! সে রাজি হয়ে গেল। এরপর খাবার তৈরি করে মহিলা বলল, ‘ঠাকুর, আমি আপনাকে নিজ হাতে খাইয়ে দিতে চাই। বিনিময়ে আপনাকে ৫০ স্বর্ণমুদ্রা দেব আর আপনি গঙ্গায় গিয়ে পাঁচটি ডুব দেবেন!’ ব্রাহ্মণপুত্র ততক্ষণে স্বর্ণমুদ্রার মায়াজালে বন্দি। সে রাজি হয়ে গেল। মহিলা তাকে খাবার মুখে তুলে দিতে গেলে ব্রাহ্মণপুত্র যেই মুখ এগিয়ে আনল, অমনি সে ব্রাহ্মণের গালে কষে মারল এক চড়। হতভম্ব ব্রাহ্মণপুত্র ক্ষিপ্ত হয়ে মহিলাকে অভিশাপ দিয়ে বলল, ‘রে কুলটা, তুই ব্রাহ্মণের গালে চড় মারলি! তোর সর্বনাশ হবে, তোর নরকবাস হবে।’ মহিলা বলল, ‘দেখুন ঠাকুর মশাই, আপনি তো আমার হাতে পানি খেয়েই পাপ মোচনের জন্য গঙ্গাস্নান করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমার রান্না করা খাবার আমারই হাতে খেতে রাজি হয়েছিলেন ৫০টি স্বর্ণমুদ্রার লোভে। আপনি তো পাপের বাপ কে জানতে বেরিয়েছেন। জেনে রাখুন, লোভই হলো পাপের বাপ।’

গল্পটির মর্মার্থ ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। আমাদের চারপাশে যেসব পাপকাজ প্রকাশ্যে বা গোপনে সংঘটিত হয়, তার সবগুলোর জন্মদাতা লোভ। ‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’ কথাটি সবাই জানলেও লোভের কারণেই তা অনেক সময় বিস্মৃত হয়। এর জাজ্বল্যমান প্রমাণ আমাদের সামনেই রয়েছে। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের এমন কোনো মন্ত্রী-এমপি নেই যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠেনি। শুধু অর্থ আত্মসাৎ করেই তারা ক্ষান্ত হননি, তার একটি বড় অংশ পাচার করেছেন দেশের বাইরে। মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের পাশাপাশি সরকারি আমলারাও পিছিয়ে থাকেননি। তারাও শামিল হয়েছেন লুটপাটের মহাযজ্ঞে। এমনকি যিনি ছিলেন সরকারের ‘মন্ত্রীপ্রধান’ তিনি এবং তার স্বজন-সন্তানরাও লুটপাটের রিলে-রেসে অংশ নিতে কসুর করেননি। অথচ দল ও সরকারের অভিভাবক হিসেবে তার দায়িত্ব ছিল সবাইকে সংযত রাখা, একই সঙ্গে নিজেরও সংযত থাকা। কিন্তু তিনি তা পারেননি। অন্যকে পাপাচার থেকে বিরত রাখার পরিবর্তে নিজেই লিপ্ত হয়েছেন পাপাচারে।

সদ্য গদিহারা সরকারটির সংশ্লিষ্টদের এই যে লুটপাট, এর পেছনেও কাজ করেছে লোভ। কী পাননি তারা জীবনে? রাজনীতি করার সুবাদে নাম, যশ, খ্যাতি, জনপরিচিতি, সম্মান, শ্রদ্ধা সবই পেয়েছেন। বেশুমার অর্থবিত্তের কি খুবই দরকার ছিল? কিন্তু তারা তাদের লোভের জিহ্বাকে সামাল দিতে পারেননি। এটা অবশ্য পারে খুব কম মানুষই। ক্ষমতার ব্যবহার-অপব্যবহার করে অর্থবিত্তের পাহাড় গড়ার লোভ সংবরণ সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। লোভের এ অসংযত জিহ্বা তাদের নিয়ে যায় সর্বনাশের অতল গহ্বরে।

কবি রফিক আজাদের বিখ্যাত কবিতা ‘ভাত দে হারামজাদা’য় কয়েকটি লাইন আছে—‘অনেকে অনেক কিছু চেয়ে নিচ্ছে, সকলেই চায়/ বাড়ি, গাড়ি, টাকাকড়ি,—কারো বা খ্যাতির লোভ আছে;/আমার সামান্য দাবি; পুড়ে যাচ্ছে পেটের প্রান্তর—/...মাটির শানকি ভর্তি ভাত চাই;/ দু’বেলা দু’মুঠো পেলে ছেড়ে দেবো অন্য সব দাবি...’।

পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের দাবি দুবেলা দুমুঠো খাবার। এই চাওয়া পূরণ হয়ে গেলে কারও আর বিশেষ কিছু চাওয়ার থাকে না। কিন্তু কিছু মানুষ আছে, যাদের চাওয়ার শেষ নেই। অবশ্য তাদের চাওয়ারও শেষ হয়, যখন নিয়তি তাদের নিক্ষেপ করে আস্তাকুঁড়ে। গল্পে লোভী ব্রাহ্মণপুত্রের গালে চপেটাঘাত করেছিল একজন বারবনিতা। আর বাস্তবে লোভীদের গণ্ডদেশে চপেটাঘাত করে নিয়তি। দৃষ্টান্ত তৈরি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু তারপরও কেউ সংযত হয় না।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই বদলি কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও

আব্দুল মজিদ মল্লিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে তেরখাদায় শিক্ষাবৃত্তি প্রদান 

কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, অতঃপর...

এসএসসি পাসেই জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চাকরির সুযোগ

গয়েশ্বর চন্দ্রের দুর্নীতি মামলার রায়ের দিন ধার্য

সংস্কার না করে পূর্বের নিয়মে নির্বাচন হতে পারে না : চরমোনাই পীর

ওমরাহ করে ফিরেছেন রইস উদ্দিন, সাক্ষাৎ করতে গেলেন অপু বিশ্বাস

কেউ টাকা ধার চাইলে সম্পর্ক ঠিক রেখে যেভাবে ‘না’ বলবেন

ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা লড়াই করেছি : মো. শাহজাহান

৫৫ লাখ টাকা চুরির মামলায় গৃহকর্মী-দারোয়ান রিমান্ডে 

১০

স্ত্রীর সঙ্গে ভালো ব্যবহারকারী স্বামীকে নিয়ে হাদিসে যা বলা হয়েছে

১১

এশিয়া কাপ হকির ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশ

১২

গলায় ম্যাজিক বল আটকে শিশুর মৃত্যু

১৩

সন্তান-স্ত্রীসহ সাবেক এমপি সালাহ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা 

১৪

প্রতিদিন কতটা হাঁটা স্বাস্থ্যসম্মত, ৭০০০ নাকি ১০০০০ পা?

১৫

জুলাই সনদের কয়েকটি দফা নিয়ে বিএনপির আপত্তি আছে : সালাহউদ্দিন

১৬

রাতে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৭

অল্পের জন্য রক্ষা পেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী

১৮

এআই ভিডিও দিয়ে অপপ্রচার, দাবি বিএফআইইউর প্রধানের

১৯

মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ নারী-পুরুষকে হস্তান্তর বিএসএফের

২০
X