মার্কো কার্নেলস
প্রকাশ : ২৮ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৮ মে ২০২৫, ০৯:০০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ট্রাম্পের নীতি এবং ইসরায়েলের ভবিষ্যৎ

ট্রাম্পের নীতি এবং ইসরায়েলের ভবিষ্যৎ

সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের তিনটি দেশ—সৌদি আরব, কাতার আর সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এ সফরের উদ্দেশ্য ছিল মূলত দুটি। তার প্রথমটি হলো, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এই বিশ্বাস তৈরি করা যে, ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নামে যেই নীতি তার প্রশাসন গ্রহণ করেছে, তা শুধু আমেরিকানদের জন্যই নয়; একই সঙ্গে গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য মঙ্গলকর। তিনি আশা করছেন যে, আমেরিকার বহু মিত্র রাষ্ট্রের জন্য এ নীতি অনুপ্রেরণা জোগাবে। বর্তমানে এ বার্তাটা তিনি সবার কাছে পৌঁছাতে চাচ্ছেন যে, হোয়াইট হাউসে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী থাকুক অথবা ডেমোক্রেট দলের, দিন শেষে যেটা আমেরিকার জন্য কল্যাণকর, সেটা পুরো বিশ্বের জন্যও কল্যাণকর। এ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তিনি বেশ কৌশলে অগ্রসর হচ্ছেন। যেমন সফরের জন্য তিনি বেছে নিয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ধনী তিনটি দেশ, যেন মার্কিন অর্থনীতিতে আরব অঞ্চলের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়।

স্নায়ুযুদ্ধের পর আমেরিকার প্রতি বিশ্ববাসীর যে বিশ্বস্ততা জন্মাতে শুরু করেছিল, তা ২৫ বছর ধরে ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে। এ সময়ের ভেতর আমেরিকার তত্ত্বাবধায়নে মধ্যপ্রাচ্যে একের পর এক অন্তহীন যুদ্ধ পরিচালনা করা হয়েছে। ফলে আঞ্চলিক বিশৃঙ্খলা ও অবৈধ অভিবাসনের স্রোতে এ অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। এর ওপর নিষেধাজ্ঞাভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতি আমেরিকার প্রতিপক্ষ রাষ্ট্রগুলোকে যেমন ক্ষুব্ধ করেছে; একইভাবে তার মিত্র রাষ্ট্রগুলোকেও করেছে অসন্তুষ্ট। আর ওয়াল স্ট্রিটের শেয়ারবাজারে আমেরিকানদের লাগামহীন কর্মকাণ্ড বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ডেকে এনেছে। এসব কারণে আমেরিকার সাধারণ নাগরিকদের পাশাপাশি ভুগতে হয়েছে গোটা বিশ্বের মানুষকে।

তার ওপর রয়েছে আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়। কোন সংস্কৃতিটা ঠিক আর কোনটা বেঠিক, সেটা যেন আমেরিকানরাই নির্ধারণ করে দিচ্ছে। এ কাজ করতে গিয়ে সম্প্রতি মার্কিন সমাজেও নজিরবিহীন বিভক্তি দেখা দিয়েছে। এখন আমেরিকানদের দেখা যাচ্ছে, একে অন্যের বিপরীতে শক্ত নৈতিক অবস্থান নিতে। আবার দেশটির অর্থনৈতিক নীতিগুলো দিনকে দিন সম্পদশালী অভিজাত শ্রেণিকে আরও সুবিধা দিয়ে চলেছে। আরও বঞ্চিত করে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে। একদিকে যেমন দেশটিতে বৈষম্য আর ক্ষোভ বেড়ে চলেছে, অন্যদিকে দেশটির ঋণের অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকা।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এককেন্দ্রিক বিশ্বব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটতে শুরু করেছে। নিকট ভবিষ্যতে দেখা যাবে বহুকেন্দ্রিক এক নতুন বিশ্বব্যবস্থা, যার নেতৃত্বে থাকবে চীন আর তার ব্রিকস জোট। আমরা বর্তমানে মার্কিন আধিপত্যের সমাপ্তির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এ প্রেক্ষাপটে ট্র্রাম্প গালফ অঞ্চল সফর করেছেন দেশের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের আশা নিয়ে। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে তিনি যে বিতর্কিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছিলেন, তার মধ্যে অন্যতম ছিল তার শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত। এ পদক্ষেপের কারণে চীন ছাড়াও অনেক মিত্র রাষ্ট্রকেও তিনি আমেরিকার প্রতি ক্ষুব্ধ করে তুলেছেন। এ শুল্কনীতি যুক্তরাষ্ট্রের শক্ত অর্থনৈতিক স্তম্ভগুলোকে নড়বড়ে করে তুলেছে, যার মধ্যে প্রধান একটি হলো যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বন্ড। সম্প্রতি এ বন্ডের সুদের হার ৫ শতাংশের নিচে, বিপজ্জনক সীমায় নেমে গেছে। এর ফলে জাতীয় ঋণের পুনঃঅর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও জটিল ও শঙ্কাজনক হয়ে পড়েছে।

এসব ত্রুটি শোধরানোর অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভাবমূর্তি গড়তে চাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। আর সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বিদ্যমান নীতিকেই অমোচনীয় বলে মনে করছেন না তিনি। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিতর্কিত শক্তি, বিশ্বের রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলারের মর্যাদাও এখন আলোচনার অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে ওয়াশিংটন এখনো এ বিশেষ সুবিধাটা ছেড়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত নয়। যদিও বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ আলোচনার গুরুত্ব সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল আছে এবং আশা করছে যে, ডলার সংকট নিরসনে বিশ্বের অন্যান্য দেশ তাদের সহযোগিতা করবে।

আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রাঙ্গণে মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্ব একবিংশ শতাব্দীতে কোনো অংশেই কমেনি, বরং বেড়েছে। একদিকে যেমন এ অঞ্চল বিশ্বের জ্বালানি সরবরাহের জন্য অপরিহার্য, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্যও তার গুরুত্ব তুলনাহীন। তাই ট্রাম্পের গালফ সফরের দ্বিতীয় উদ্দেশ্য ছিল মধ্যপ্রাচ্যে ‘প্যাক্স আমেরিকানা’ তত্ত্বকে পুনরুজ্জীবিত করা। প্যাক্স আমেরিকানা এমন একটি নীতি, যার মূল উদ্দেশ্য হলো আমেরিকার নেতৃত্বে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করা। এই নীতি অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ পন্থা হলো আমেরিকার অর্থনৈতিক ও পররাষ্ট্রনীতিগুলোকে সমর্থন করা। কারণ আমেরিকার উন্নতির ওপর বৈশ্বিক অগ্রগতি নির্ভরশীল। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যকে হাতে রাখতে পারলে আমেরিকা যেমন অবাধ্য মিত্রদের বাধ্য করতে সমর্থ হবে, অন্যদিকে প্রতিক্রিয়াশীল শত্রুদেরও চাপে রাখতে সক্ষম হবে।

তবে মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার রাজনীতি চর্চা করাটা মোটেই সহজ কাজ নয়। যেমন, আরব বিশ্বে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে ইউরোপের বিরুদ্ধে অভিবাসনকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে আমেরিকা। কিন্তু আবার সেটা করতে গেলে মধ্যপ্রাচ্যে মিশর ও জর্ডানের মতো আমেরিকার দুর্বল মিত্র রাষ্ট্রগুলো ক্ষতির শিকার হবে। আবার এ অঞ্চলের উত্তরে অবস্থান নেওয়া কিছু আমেরিকাবিরোধী গোষ্ঠীকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ তালিকাভুক্ত করলে, পার্শ্ববর্তী দেশ রাশিয়ায় অবস্থানরত সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়গুলো অসন্তুষ্ট হবে, যেটাকে পরবর্তীকালে রাশিয়া পুঁজি করতে সক্ষম হবে। অন্যদিকে তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে নতুন পরিকল্পনা ও জ্বালানি নীতি ঘোষণা করলে তা চীনের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে ঠিকই, কিন্তু তা ওপেক জোটের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে পারে, যার কারণে পরবর্তীকালে তেলের মূল্য অস্থিতিশীল হয়ে যেতে পারে।

এসব কারণে প্যাক্স আমেরিকানা নীতির ওপর মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে বিশ্বাস গড়ে তুলতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প। তা ছাড়া আরব অঞ্চলের মধ্য দিয়ে চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ যে দূরপ্রাচ্য ও ইউরোপের মধ্যে যোগাযোগব্যবস্থার ওপর একক আধিপত্য চর্চা করছে, সেটাকেও প্রতিহত করতে আগ্রহী তিনি। তাই সৌদি আরব ও অন্যান্য উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোকে ট্রাম্প এবার যে বার্তাটা দিয়েছেন সেটা হলো, ‘আপনারা চাইলে ওপেক প্লাসকে ব্যবহার করে বৈশ্বিক তেলের মূল্য নিয়ে খেলতে পারেন। তবে এটা জেনে রাখুন যে, চীনের নেতৃত্বের বিশ্বব্যবস্থাটা এখনো কেবল বিকাশ পর্যায়ে রয়েছে। তার সফলতার নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। অন্যদিকে আমেরিকার সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্বটা বহুগুণ বেশি লাভজনক আর নিশ্চিত সফলতা এনে দেবে। এখন আপনারা কোন পক্ষে যাবেন, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব আপনাদের।’

রিয়াদ, দোহা আর আবুধাবি আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষই বেছে নিচ্ছে। তারা একে অন্যকে টপকে ট্রাম্পকে তুষ্ট করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রায় ৩ লাখ কোটি ডলারের আগাম বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বার্ষিক জিডিপি ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার হলেও, সে আমেরিকার সঙ্গে ১০ বছরের মেয়াদে ১.৪ লাখ কোটি ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অন্যান্য আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীকে প্রভাবিত করতে এবং বিশ্ববাজারে নিয়ন্ত্রণ শক্ত করতে ট্রাম্প এ নতুন চুক্তিগুলোকে ব্যবহার করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

তবে উপসাগরীয় অঞ্চলের নেতাদের এ উদারতাবাদী অর্থনৈতিক নীতিগুলো যে তাদের নিজস্ব চূড়ান্ত কূটনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রতিফলন—এমনটা নিশ্চিতভাবে মনে করার কোনো কারণ নেই। এমনও হতে পারে যে, আমেরিকার রোষ থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য এটা তাদের একটা ব্যয়বহুল প্রচেষ্টা, ভবিষ্যতে যার পরিবর্তনও ঘটতে পারে। ট্রাম্পের এ সফরের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক রাজনীতিতে ইসরায়েলের ভূমিকা এবং অবস্থান। সফর শুরুর আগেই ট্রাম্প কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, যা স্পষ্টতই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর এবং তার সমর্থকগোষ্ঠীর জন্য ছিল অস্বস্তিকর। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো, তেল আবিবকে উপেক্ষা করে হামাসের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সরাসরি আলোচনায় অংশ নেওয়া, ইয়েমেনের হুতিদের সঙ্গে সমঝোতায় গিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করা এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক শক্তির আলোচনায় অংশ নেওয়া। এ ছাড়া সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে তাৎপর্যপূর্ণ চুক্তিগুলো স্বাক্ষরিত হয়েছে, তার অংশ হিসেবে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার কোনো শর্ত নির্ধারণ করা হয়নি।

মনে হচ্ছে যেন ধীরে ধীরে ট্রাম্পের এ ব্যাপারটা উপলব্ধি হচ্ছে যে, মধ্যপ্রাচ্যে তার নতুন নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ইসরায়েল যতটা না সম্পদ হিসেবে কাজে দেবে, তার থেকে বেশি বোঝা হয়ে রয়ে যাবে। এ মনোভাবটা সমগ্র ইসরায়েলের আঞ্চলিক রাজনীতির প্রতি নাকি কেবল নেতানিয়াহু আর তার গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ডের ভেতর সীমাবদ্ধ, তা এখনো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে না। তবে এটা নিশ্চিত যে, একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে মধ্যপ্রাচ্যকে নিয়ে আমেরিকা যেই পররাষ্ট্রনীতি চর্চা করে আসছে, তার আমূল পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। যে কোনো প্রকার কূটনৈতিক কাঠামো বা ঐতিহাসিক প্রথা ভাঙতে ট্রাম্প সংকোচ বোধ করবেন না। দামাস্কাসের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে এবং সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন নেতার সঙ্গে বৈঠক করে তিনি এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান না নিলেও ইউরোপের শাসকগোষ্ঠী তার বিপরীতে একত্র হতে শুরু করেছে। কিন্তু ট্রাম্প নতুন নীতিমালা বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। স্থিতিশীল আর নির্ভরযোগ্য শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার ব্যাপারে আগ্রহী তিনি। এর মধ্যে রয়েছে উপসাগরীয় অঞ্চলের নেতারা এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্টও। এসব দেশের সঙ্গে তিনি নতুন করে সম্পর্ক দৃঢ় করছেন এবং আশা করছেন যে, রাশিয়া ও চীনও ভবিষ্যতে তার সঙ্গে যোগ দেবে। কারণ বস্তুত তার নতুন নকশার কেন্দ্রে রয়েছে এই বিশ্বাস যে, বাণিজ্যিক চুক্তিই সর্বপ্রকার সংকটের উপশম হতে পারে। তার উদ্দেশ্য যদি এটা হয় যে, অর্থনীতির মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যাগুলোর সমাধান করা, তবে তার জন্য শুভ কামনা। বিশ্বের অন্যান্য নেতাকে আসন্ন ধাক্কা সামলানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে, বিশেষ করে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে।

লেখক: ইতালীয় কূটনীতিবিদ, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘ কর্মকর্তা। নিবন্ধটি মিডল ইস্ট আই-এর মতামত বিভাগ থেকে অনুবাদ করেছেন অ্যালেক্স শেখ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জামালপুরে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান

ব্যাঙ ধরতে গিয়ে অপহরণ ৫ তরুণ, ২৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্র হত্যায় অধ্যক্ষকে গ্রেপ্তারের দাবি

বিচ্ছেদের কথা উঠলেই পরকীয়া জুড়ে দেওয়া হয়: সারিকা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ আমলে নিল ট্রাইব্যুনাল

২০১৮-২৪ নির্বাচনে অনিয়ম দেখেছি, অংশও ছিলাম: আজমেরী হক বাঁধন

নিবন্ধন ফিরে পেলেও দাঁড়িপাল্লা প্রতীক কীভাবে পেতে পারে জামায়াত

মেঘনায় ভেসে এলো রোহিঙ্গা নারীর মরদেহ

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান

১০

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

১১

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ৬২ ট্রান্সফর্মার বিকল, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

১২

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লজ্জাজনক পরাজয়ের পর অনিশ্চয়তায় ইনজাগির ভবিষ্যৎ

১৩

বিএনপি নেতা মজনুকে দেখতে হাসপাতালে আমিনুল হক 

১৪

আবারও নগরভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

১৫

ঝিনাইদহে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৬

কুয়েতে পরিবারসহ থাকতে নতুন শর্তারোপ

১৭

২০ বছর আগের স্বাক্ষর জাল করে নিয়োগের অভিযোগ

১৮

ইরানের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব, কী আছে এতে?

১৯

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের পর কত টাকা পাবে পিএসজি?

২০
X